Search Box

Thursday, January 31, 2013

সহজেই NOTEPAD দিয়ে RAM কে CLEAN করুন।

আপনি যখন আপনার কম্পিউটারে গেইম্-স অথবা অনেকগুলো পোগ্রাম নিয়ে একত্রে কাজ করতে থাকেন তখন আপনার operating system টা স্লো থেকে স্লো-তর হতে থাকে। এক পর্যায়ে আপনার পুরো কম্পিউটার-টাই হ্যাং হয়ে যায়। এর অন্যতম মূল কারন হচ্ছে আপনার Ram এর উপর্যোপরি ব্যবহার। তাছাড়া আপনার ব্যবহৃত পোগ্রামগুলোর অদৃশ্যেমান ফাইলগুলো আপনার Ram এর বিরাট একটা অংশ দখল করে থাকে। যাইহোক, এরূপ সমস্যা থেকে বাচতে চাইলে আপনার Ram কে সবসময় clean রাখুন।

যেভাবে আপনার কম্পিউটারের RAM কে NOTEPAD দ্বারা CLEAN রাখবেনঃ-

প্রথমে desktop এ গিয়ে একটি New text file ওপেন করুন। তারপর সেখানে নিচের লাইন টি টাইপ করুন।

FreeMem=Space(64000000)

এবার cleaningRAM.vbs নাম দ্বারা notepad ফাইল টি save করুন। [save করার সময় আপনাকে "All Files" option টি choose করতে হবে। তবে save করার সময় নামের শেষে যাতে .vbs লেখাটি থাকে সেটা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন]

এরপর থেকে RAM কে clean রাখতে নিয়মিত file টি Run করুন।

আপনি চাইলে এটাকে edit করে নিচের লাইন টি দ্বারা সর্বোচ্চ cleaning সুবিধা ও পেতে পারেন। তাছাড়া এতে করে আপনার কম্পিউটার এর স্পিড ও বাড়াতে পারেন।

FreeMem=Space(1280000000)

পোস্ট টি এখানেই শেষ করলাম।


Sunday, January 27, 2013

BanglaQuran (মাত্র ১.৭ এম বি)

“আসসালামুআলাইকুম”।

সবাই কেমন আছেন। আমরা যারা মুসলিম তাদের মধ্যে অনেক হতভাগা মানুষ আছে যারা আমরা কুরআন পরতে পারি না আর পারলে ও এর মর্ম উদ্দার করতে পারি না তাদের জন্য আমার এই পোস্ট।

এই পোস্ট হচ্ছে পবিত্র এবং সর্ব শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ আল-কুরআন নিয়ে ।আমি যা বলছি টা হল আখন যে জিনিস টা আমি আপনাদের দিব টা আমার মনে হয় সবাই খোঁজেন থিক না । আতে ১৩০ টি সূরা রয়েছে আতে ৩ টি ভাষা আছে আরবি বাংলা এবং ইংলিশ । তো আর কথা না বারিয়ে আতা আপনাদের দিয়ে দেই ।

ডাওনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

আশা করি সবাই এটি দওনলুদ করবেন এবং শাথে রাখবেন এটি মাত্র (১.৭ এম বি)

ভুল হলে ক্ষমা করবেন এবং আমার জন্য দোআ করবেন।

সবাই ভাল থাকুন

****আল্লাহ্‌ হাফেয****


Autorun বন্ধ করুন সফটওয়্যারের ছাড়া…

Autorun বন্ধ করুন সফটওয়্যারের সাহায্য ছাড়া ।

পদ্ধিতি টা অনেকেই জানেন, , পোস্ট টি তাই নতুন দের জন্য।

Autorun বন্ধ করতে প্রথমে আপনাকে strat হতে run ক্লিক করতে হবে।

অথাবা windows key+ R এক সাথে চাপলে run ওপেন হয়ে যাবে।

এখন run এ gpedit.msc লিখুন ও enter চাপুন।

এখন local Computer Policy হতে user configuration হতে administrative templates ক্লিক করুন ।

এবার ক্লিক করুন windows components

এবার ক্লিক করুন auto play policies

এখন আবার ক্লিক করুন turn off autoplay

দুবারক্লিক করুন নতুন একটি window খুলবে। এখন enable

এ ক্লিক করে ok চাপুন।

এখন আপনার auto play বন্ধ হয়ে গেছে ……


Thursday, January 24, 2013

পেন ড্রাইভ ও মেমোরি কার্ডের তথ্য পুনরুদ্ধার


বিভিন্ন কারণে পেন ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড থেকে ফাইল মুছে যায় বা হারিয়ে যায়। পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড থেকে হারানো অডিও, ভিডিও, ছবি ইত্যাদি ফরম্যাটের হারানো ফাইল ইচ্ছে করলে আপনি পুনরুদ্ধার করতে পারেন। Card Recovery নামের সফটওয়্যার দিয়ে এ কাজটি করা যাবে। ৯৫৮ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি http://goo.gl/zoHfH ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। নামানোর পর জিপ ফাইলটি খুলুন। পিসিতে ইনস্টল করুন এবং এরপর ডেস্কটপ থেকে সফটওয়্যারটির আইকনে দুবার ক্লিক করে খুলুন। এখানে আপনি ইউএসবি পোর্টে মেমোরি কার্ড বা পেন ড্রাইভ প্রবেশ করিয়ে Next এ ক্লিক করুন। এখানে Drive Letter নির্বাচন করুন, Camera Brand and File Type-এ যা পুনরুদ্ধার করতে চান, যেমন— Photos, Movies & Sound ইত্যাদিতে টিক চিহ্ন দিন। পুনরুদ্ধার করা ফাইলগুলো যেখানে রাখতে চান, তা Destination Folder-এ Browse করে দেখিয়ে দিন এবং Next-এ ক্লিক করুন। আপনি এখানে কতটুকু জায়গাকে স্ক্যান করতে চান, তা দেখিয়ে দিতে পারেন। এবার OK করুন Next-এ ক্লিক করুন। স্ক্যান শেষ হলে Next-এ ক্লিক করুন। এখানে OK করুন ও Next-এ ক্লিক করুন। এখানে আপনার মেমোরি অথবা পেন ড্রাইভ স্ক্যান শেষে রিকভার করা ফাইলগুলো সেভ হবে আপনার দেখিয়ে দেওয়া ফোল্ডারে। এভাবে আপনার ফাইলগুলো ফেরত পাবেন।

নিয়ে নিন portable Bangla Dictionary ফ্রীতে


নিয়ে নিন portable Bangla Dictionary ফ্রীতে

স্বাধীন অভিধান

এটি একটি জনপ্রিয় Dictionary সাথে থাকছে স্বাধীন প্যাড, গুগল ট্রান্সদলট, বাংলা দিনপঞ্জি, শব্দ সংক্ষেপ ও অনেক কিছু……

প্রথমে এখানে ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন।

অথবা, এখানে ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন। (নরমাল ভার্সন)

ব্যবহার নির্দেশিকাঃ https://docs.google.com/open?id=0B6-rjKAUUz9PbS1jUzdEZDFwanM

টাইপিং লে-আউটঃ https://docs.google.com/open?id=0B6-rjKAUUz9PbHVPbHRGZnBfdE0

ডাউনলোড হয়ে গালে ইন্সটল করুন

তার পর ক্লিক করুন

আপনার কাজ শেষ

এটি অনেক জানপ্রিয় একটি ডিকশনারী তাই আপনাদার জন্য পোর্টেবল তৈরি করলাম র শেয়ার করলাম। এটি আমন একটি সফটওয়্যার যার সাহায্যে আপনি খুব সহজেই Dictionary সাথে স্বাধীন প্যাড, গুগল ট্রান্সদলট, বাংলা দিনপঞ্জি, শব্দ সংক্ষেপ ও অনেক কিছু পাচ্ছেন।

Monday, January 21, 2013

আপনি যদি ব্যবসায়ী হন তাহলে এটা আপনার ব্যবসার হিসাব রাখতে সাহায্য করবে।


আপনি যদি ব্যবসায়ী হন তাহলে আপনার নিশ্চয়ই পণ্য কিনতে হয়, স্টক করে রাখতে হয়, পণ্য বিক্রি করতে হয়, বাকী দিতে হয়, আবার তাগাদা দিয়ে বাকী আদায়ও করতে হয়? তাহলে আপনি নিশ্চয়ই এই বিশাল হিসাব নিকাশ নিয়ে বিপদে আছেন?

কারন আপনাকে এজন্য অনেকগুলো খাতা মেইনটেইন করতে হয়। আর এসকল সমস্যার সমাধান যদি একটি মাত্র সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পান তাহলে কোন কথা আছে নিশ্চয়ই নেই!

আজকে আমি যে সফটওয়্যারটির সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো তার নাম

“Express Invoice সফটওয়্যার ।

আপনার কোটেশনের হিসাব রাখার জন্য

আপনার অর্ডারের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য

আপনার পেমেন্টের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য

আপনার আইটেমের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য

আপনার কাষ্টমারের বিস্তারিত হিসাবের জন্য

ডিউ পেমেন্টের সর্বশেষ হিসাবের জন্য .

তাহলে আর দেরি কেন এখনি ডাউনলোড করে নিন ।

সফটওয়্যার ডাউনলোড

Sunday, January 20, 2013

সহজে স্ক্রিন শর্ট নিন


ইন্টারনেটে বর্তমানে নানা ধরনের প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলো বেশ কাজের। অনেকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দ্রুত সেভ করে রাখতে চান। এ কাজ সহজে করা সম্ভব স্ক্রিন শর্ট রাখার মাধ্যমে। স্ক্রিন শর্ট হচ্ছে পুরো ওয়েবসাইটটি একটি ফাইল, যা হুবহু সেভ করে রাখা যায়। ইন্টারনেটে এ ধরনের স্ক্রিন শর্ট নেওয়ার নানা ধরনের অ্যাপস কিংবা সফটওয়্যার রয়েছে। তবে এসব ছাড়াও কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ থেকে সহজে স্ক্রিন শর্ট নেওয়া যায়। এ জন্য প্রথমে যে লেখা বা ডকুমেন্টস ছবি আকারে নিতে চান, সেই ওয়েবসাইট ওপেন করুন। পেজটি ওপেন করে পুরো পাতাটির স্ক্রিন শর্ট নিতে চাইলে F11 চাপুন। দেখবেন পাতাটি পূর্ণাঙ্গ আকারে দেখাবে। এবার এ অবস্থায় কি-বোর্ড থেকে Print Screen Sys Rq নামের কি-টি চাপুন। ল্যাপটপে এই কি PRTSC SYSRQ নামে রয়েছে। এবার Start\Programs\Accessories থেকে Paint খুলুন। এখানে নতুন একটি যে পাতা আসবে Ctrl + V চাপুন। দেখবেন স্ক্রিন শর্ট নেওয়া লেখা বা ডকুমেন্টস চলে আসবে। এবার File থেকে JPEG ফরম্যাটে সেভ করে নিন। এ ছাড়া আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইল দিয়েও সেভ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ওপেন করুন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইল, সেখানে Ctrl + V চাপুন, দেখবেন আপনার স্ক্রিন শর্ট নেওয়া লেখা বা ডকুমেন্টসটি হুবহু চলে এসেছে। এবার Ctrl + S চেপে ফাইলটি সেভ করুন। তবে এ ক্ষেত্রে সেভ করার সময় Web Page ফরম্যাট নির্বাচন করে দিন।

পিডিএফ ফাইল একসঙ্গে


বেশ কটি পিডিএফ ফাইল একসঙ্গে জোড়া লাগাতে www.tiny.cc/mukti ঠিকানা থেকে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনটি নামিয়ে নিন। ফাইলটি Install করুন এবং PDF_Split_Merge.exe নামের ফাইলটি চালু করে PDF Merge ট্যাব ক্লিক করুন। এবার Add Files-এ ক্লিক করে সব কটি পিডিএফ ফাইল নির্বাচন করে Start Merge বাটনে ক্লিক করলেই সব ফাইল একত্রে হয়ে যাবে। ইনস্টল করা ছাড়াই এটি ইউএসবি ড্রাইভ থেকেও চালানো যাবে।

উইন্ডোজ ৭-এর সেটিংস


বর্তমান সময়ের ল্যাপটপগুলোতে উইন্ডোজ-৭ অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দেওয়া থাকে। উইন্ডোজ-৭ অপারেটিং সিস্টেম এবং উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম প্রায় একই রকম। যাঁরা অনেক দিন ধরে উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করে এসেছেন, তাঁদের কাছে প্রথম প্রথম উইন্ডোজ-৭ একটু অসুবিধা হতে পারে। কারণ, উইন্ডোজ এক্সপির প্রায় সব সেটিংস উইন্ডোজ ৭-এ থাকলেও প্রথম প্রথম সেগুলো খুঁজে পাওয়া যায় না। উইন্ডোজ-৭-এ সব কমন সেটিংস একই জায়গায় পেতে হলে প্রথমে Start থেকে Control Panel-এ ক্লিক করুন। তারপর সবার ওপরে অ্যাড্রেসবারে Control Panel-এর পাশের অ্যারোতে ক্লিক করে All Control Panel Items নির্বাচন করুন। এখন উইন্ডোজ এক্সপির মতো উইন্ডোজ-৭-এর প্রায় সব সেটিংয়ের অপশনই এখানে পাবেন। এখান থেকে আপনার ইচ্ছামতো পরিবর্তন করে নিতে পারেন।

Saturday, January 19, 2013

বিনা মুল্যে অনলাইন ব্যাকআপ


ক্তিগত ছবি, ভিডিও, প্রিয় গান, মুভি, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট—অনেক কিছুই রয়েছে আপনার কম্পিউটারে। এসব কিছু রেখেছেন খুব যত্নে। কিন্তু আপনি কি জানেন, সামান্য একটু ভুলেই অথবা হার্ডডিস্ক ক্রাশ করলেই খুব সহজেই চিরতরে হারাতে পারেন এসব মূল্যবান তথ্য। এর সমাধান কী? হ্যাঁ, ডিভিডিতে কপি করে রাখতে পারেন, কিন্তু ডিভিডিতে এসব তথ্য রিডেবল বা পড়ার মতো থাকবে সামান্য কটা দিন, কিন্তু এরপর? সে জন্য এসব তথ্যের অনলাইন ব্যাকআপ রাখাটা জরুরি। আর আপনার সুবিধার জন্য এমন কিছু অনলাইন ব্যাকআপ সেবার ঠিকানা নিচে দেওয়া হলো, যেগুলো কিনা আপনার তথ্য সংরক্ষিত রাখে একেবারে নিরাপদে, গোপনীয়তার সঙ্গে।

ড্রপ বক্স (www.dropbox.com): ড্রপ বক্স আপনাকে তথ্য রাখার জন্য ২.৫ গিগাবাইট জায়গা দেবে। স্কাই ড্রাইভ (www.skydrive.com): উইন্ডোজ লাইভ ও হটমেইল ব্যবহারকারীরা স্কাই ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন। এটি মাইক্রোসফটের একটি সেবা। এখানে আপনি ২ গিগাবাইট জায়গা পাবেন তথ্য রাখার জন্য। গুগল ড্রাইভ (http://drive.google.com): গুগল ড্রাইভ আপনাকে দেবে ৫ গিগাবাইট জায়গা। কিন্তু এ জন্য আপনার একটি জি-মেইল অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। এখানে রাখা ফাইলগুলো খুব সহজেই শেয়ার করতে পারবেন অন্যদের সঙ্গে।

সুগার সিঙ্ক (www.sugarsync.com): এখানে আপনি ৫ গিগাবাইট জায়গা পাবেন। এনআই মিডিয়া (www.mimedia.com): এনআই মিডিয়া আপনাকে দেবে সবচেয়ে বেশি জায়গা, পুরো ৭ গিগাবাইট। প্রতিটি অনলাইন ব্যাকআপ সার্ভিসের ক্ষেত্রেই আপনি সেবাদাতার সেবার কথা যতজনের সঙ্গে শেয়ার করবেন, অনলাইনে ব্যাকআপের জন্য তত বেশি জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

পুরো ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করে রাখুন!


ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট দেখার করার সময় কোনো পেজ যদি পরে দেখার দরকার হয় তাহলে ব্রাউজার থেকে খুব সহজেই সে পেজটি সংরক্ষণ করে রাখা যায় কম্পিউটারে। আবার অনেকে প্রয়োজনীয় অংশের স্ক্রিন শট নিয়ে রাখেন। পুরো ওয়েবসাইটটিই প্রয়োজন হলে সংরক্ষণ করে রাখা যাবে কম্পিউটারে। এবং সেভ করা ওয়েবসাইট পরে অফ লাইনে দেখতে পারবেন সহজেই। এ জন্য আপনাকে একটা ছোট্ট ওয়েবসাইট ইনস্টল করে নিতে হবে কম্পিউটারে। এর নাম এইচটি ট্র্যাক। এর আকার মাত্র ৩.৪ মেগাবাইট। এটি একেবারে বিনা মূল্যে নামিয়ে নেওয়া যাবে http://1b825cc9.linkbucks.com ঠিকানা থেকে। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর ইন্টারনেট ব্রাউজার না চালু করে সরাসরি সফটওয়্যার চালু করে ইন্টারফেস থেকে নিচের দিকে নেক্সট লেখা ট্যাবে ক্লিক করুন। তাহলে নতুন একটি উইন্ডো খুলবে। নতুন খোলা উইন্ডোতে প্রজেক্ট নেম ও প্রজেক্ট ক্যাটাগরি লেখা ঘরে ইচ্ছামতো নাম লিখে নেক্সটে ক্লিক করুন। এবার আরেকটি নতুন উইন্ডো খুললে Add URL-এ ক্লিক করলে Insert URL লেখা বক্স আসবে। সেখানে আপনার কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখে ওকে করুন। সেভ অপশন এলে পছন্দের ফোল্ডার নির্বাচন করে দিন। তাহলেই আপনার কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইট পুরোটাই নামানো হয়ে যাবে কম্পিউটারে। ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই যখন-তখন দেখতে পারবেন সংরক্ষণ করা ওয়েবসাইটটি ইন্টারনেট ব্রাউজারের সাহায্যে।

সময় বাঁচান রান কমান্ড দিয়ে


উইন্ডোজের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, বিভিন্ন আপ্লিকেশনে শুধু রান কমান্ড দিয়ে খুব সহজেই যাওয়া যায়। এতে অনেক সময় বাঁচে। নিচে তেমনই কিছু রান কমান্ড দেওয়া হলো।

প্রথমে উইন্ডোজ কি+R চেপে সরাসরি রান-এ যেতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট কমান্ড দিয়ে সরাসরি যেকোনো প্রোগ্রামে যাওয়া যাবে।

ক্যালকুলেটর খুলতে করতে calc লিখে এন্টার করুন।

যেকোনো ড্রাইভে যেতে c:, d:, e: এভাবে লিখে এন্টার করুন।

বিভিন্ন চিহ্ন খুঁজে পেতে charmap লিখে এন্টার করুন।

পাওয়ার অপশনে যেতে powercfg.cpl লিখে এন্টার করুন।

রেজিস্ট্রি এডিটরে যেতে regedit লিখে এন্টার করুন।

রিমোট ডেস্কটপে যেতে mstsc লিখে এন্টার করুন।

কন্ট্রোল প্যানেলে ঢুকতে লিখে control এন্টার করুন।

ডিস্ক ক্লিনআপ চালু করতে cleanmgr লিখে এন্টার করুন।

মাউস প্রোপার্টিজে ঢুকতে main.cpl লিখে এন্টার করুন।

সাউন্ড অ্যান্ড অডিওতে ঢুকতে mmsys.cpl লিখে এন্টার করুন।

ডিভাইস ম্যানেজারে ঢুকতে devmgmt.msc লিখে এন্টার করুন।

ফন্টসে ঢুকতে fonts লিখে এন্টার করুন।

উইন্ডোজ সিকিউরিটি সেন্টারে যেতে wscui.cpl লিখে এন্টার করুন।

টাস্ক ম্যানেজার চালু করতে taskmgr লিখে এন্টার চাপুন।

সিস্টেম কনফিগারেশনে যেতে sysedit লিখে এন্টার করুন।

রিজিয়ন অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ এডিটরে যেতে intl.cpl লিখে এন্টার করুন।

স্টার্ট আপ মেন্যুতে যেতে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।

হার্ডডিস্কের বিভিন্ন ড্রাইভ লুকানোসহ বিভিন্ন কাজে gpedit.msc লিখে এন্টার চাপুন।

ইন্টারনেট প্রোপার্টিজ দেখতে inetcpl.cpl লিখে এন্টার চাপুন।

অন স্ক্রিন কি-বোর্ড চালু করতে osk লিখে এন্টার চাপুন।

Thursday, January 17, 2013

ফাইল না নামিয়েই সরাসরি সংরক্ষণ


এই সময়ে অনলাইনে ডিজিটাল তথ্যের ব্যাকআপ রাখার জন্য ড্রপবক্স একটি জনপ্রিয় সেবা। এখানে বিনা মূল্যে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে খুব সহজেই ২.৫ গিগাবাইট পর্যন্ত তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। কিন্তু ইন্টারনেটের গতি কম থাকার কারণে আপনি ভাবছেন—এমন যদি হতো, কোনো ফাইল অনলাইনে দেখে সেখান থেকে সেটা ড্রপবক্সে রেখে দেওয়া যায়। এটা সম্ভব। এ জন্য আপনাকে প্রথমে www.sidecloudload.com এ ঠিকানায় যেতে হবে। এবারে আপনার ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড প্রয়োজন হবে। তারপর সোর্স ইউআরএলে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফাইলটি ইন্টারনেটে কোথায় আছে, সেটি দেখিয়ে দিতে হবে। এরপর ক্লাউড সার্ভিসে গিয়ে ড্রপবক্স নির্বাচন করে দিন। এবার ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড লেখার ঘরে যথাক্রমে ড্রপবক্সের ই-মেইল এবং পাসওয়ার্ড দিন। এর পরের ঘরে ফাইলটির নাম লিখে দিন।

এরপর ড্রপবক্সে কোন ফোল্ডারে রাখতে চান, নতুন ফাইলটি সেটি নির্বাচন করে দিন। যদি কোনো ফোল্ডার নির্বাচন না করেন, সমস্যা নেই। নিজে থেকেই নতুন ফোল্ডার তৈরি হয়ে যাবে। এভাবেই হার্ডডিস্কে কোনো ফাইল ডাউনলোড না করেই সহজেই ড্রপবক্সে অনলাইন ব্যাকআপ রাখতে পারবেন সহজেই। আর বেঁচে যাবে আপনার মূল্যবান সময়।

ড্রপবক্সের ওয়েব ঠিকানা www.dropbox.com।

বিনা মূল্যে কথা বলুন অ্যান্ড্রয়েডে ……!!!


অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত মুঠোফোন ব্যবহারকারীরা চাইলেই খুব সহজেই অন্য যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড মুঠোফোনে কল করতে পারেন একেবারে বিনা মূল্যে! দুনিয়ার যেকোনো প্রান্তে! এ জন্য কী কী দরকার হবে একটি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত মুঠোফোন, ইন্টারনেট সংযোগ আর একটি বিশেষ সফটওয়্যার। এই বিশেষ সফটওয়্যারটির নাম হলো ‘ভাইবার’। এটি নামিয়ে নেওয়া যাবে গুগল প্লে স্টোর (http://goo.gl/xumYx) থেকে একেবারে বিনা মূল্যে। এর আকার ৭ মেগাবাইট। এটি মুঠোফোনে নামিয়ে নিয়ে ইনস্টল করার পর জায়গা নেবে প্রায় ১২ মেগাবাইট। আপনার ব্যক্তিগত ফোন নম্বরটিই আপনার ভাইবার আইডি হিসেবে নিবন্ধন করতে হবে অ্যাপ্লিকেশনটির শুরুর পেজে। এবারে ভাইবারের ভেতরের ফোনবুকে গেলে দেখতে পাবেন, আপনার অন্য যেসব বন্ধু ভাইবার ব্যবহার করেন, তাঁদের তালিকা। এখন এখান থেকে কল দিলেই হলো। সেই সঙ্গে মেসেজ, গ্রুপ মেসেজও পাঠাতে পারবেন একেবারে বিনা মূল্যে। এ জন্য ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে উভয়েরই মুঠোফোনে। যাঁরা ভাইবার ব্যবহার করেন না, তাঁদের আমন্ত্রণ পাঠাতে পারবেন ভাইবার থেকে। উল্লেখ্য, আপনার মুঠোফোনে অ্যান্ড্রয়েডের ২.২ ফ্রইয়ো বা তার পরবর্তী সংস্করণ থাকতে হবে।

ব্যাটারির যত্ন নিন


ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে ‘ব্যাটারি কেয়ার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে নিতে পারেন। মাত্র ১.২৮ মেগার ছোট এই সফটওয়্যারটি http://goo.gl/pUvRm ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এখন সফটওয়্যারটি ল্যাপটপে ইনস্টল করুন। খেয়াল করুন, সবার নিচে ডানে টাস্কবারে Battery Care নামে একটি নীল আইকন এসেছে। ওই আইকনে ক্লিক করে Show অপশনে যান। এখান থেকে আপনি আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি, সিপিইউ এবং হার্ডডিস্কের বর্তমান তাপমাত্রা দেখতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী অতিরিক্ত তাপমাত্রার হাত থেকে ব্যাটারি রক্ষা করে এর আয়ু দীর্ঘ করতে পারেন। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাটারি পারফরমেন্স মনিটরিং করবে।

Wednesday, January 16, 2013

সফটওয়্যার ছাড়াই ফোল্ডার লুকান


ফোল্ডার লুকানোর জন্য অনেক ধরনের সফটওয়্যারই পাওয়া যায়। তবে কোনো ধরনের সফটওয়্যার ছাড়া ফোল্ডার লুকাতে চাইলে প্রথমেই একটা নতুন ফোল্ডার তৈরি করে নিতে হবে। এরপর Alt বাটন চেপে ধরে ফোল্ডারের নাম 0160 দিন। দেখবেন কিছুই লেখা নেই, তারপর Enter দিন। দেখবেন নাম ছাড়াই ফোল্ডার তৈরি হয়ে গেল। এবার ফোল্ডারটির ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে Properties-এ গিয়ে customize-এ ক্লিক করুন। এরপর change icon-এ ক্লিক করুন। এখন নির্দেশিত স্থানের যেকোনো একটি Blank Icon সিলেক্ট করে ok করুন।

ইউএসবি পোর্ট বন্ধ করুন


কম্পিউটারে ইউএসবি পোর্ট বন্ধ করতে চাইলে My Computer-এর ওপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Manage-এ ক্লিক করুন। এবার Continue-তে ক্লিক করে Device Manager-এ ক্লিক করুন। এখানে Universal Serial Bus controllers থেকে USB Root Hub সবার শেষের আগেরটা করে Right button ক্লিক করে Disable করে দিন। তাহলে আপনার কম্পিউটারে আর Pen drive/Modem যা-ই প্রবেশ করানো হোক না কেন, সেগুলো Show করবে না, আবার Enable করে দিলে Show করবে।

নিজের ওয়েবসাইটে যোগ করুন ফেসবুক ‘লাইক’ বক্স


ওয়েব ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে দেখেন ফেসবুকের লাইক বক্স। চাইলে নিজের ওয়েবসাইটে খুব সহজেই লাইক বক্স যুক্ত করা যায়। এ জন্য ফেসবুকে নিজের নামে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। প্রথমে নিজের আইডিতে লগ-ইন করে ফেসবুকের ডেভেলপার পেজে http://goo.gl/HaIwG যেতে হবে। এবারে ফেসবুক পেজ ইউআরএল-এ www.facebook.com/platform লেখা জায়গার platform অংশ মুছে দিয়ে নিজের কাঙ্ক্ষিত ফেসবুক পেজের আইডি যুক্ত করতে হবে।

এবারে গেট কোড-এ ক্লিক করলে একটি নতুন বক্স আসবে। সেখান থেকে নিজের প্রয়োজনীয় কোডটি কপি করে নিন। এবার নিজের ওয়েবসাইটে লগইন করুন। তারপর লে আউট থেকে অ্যাড গ্যাজেটে ক্লিক করে HTML অথবা Java Script পেজ-এ কোডটি পেস্ট করে সংরক্ষণ করুন। তাহলেই আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসবে ফেসবুক লাইক পেজ। এতে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীরা আপনার ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিতে পারবে।

এই লাইক বক্সের ক্ষেত্রে আপনি আপনার পছন্দমতো লাইক বক্স নির্ধারণ করে দেবেন ফেসবুকের ডেভেলপার পেজ থেকে। অথবা চাইলে নিজেও নিজের পছন্দমতো লাইক বক্স তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। এ সেবাটা একেবারেই বিনা মূল্যে পাওয়া যাবে।

ফেসবুক তথ্য ব্যাকআপ নিন


ফেসবুকে আপনার বিভিন্ন তথ্য ইচ্ছা করলে ব্যাকআপ নিয়ে রাখতে পারেন। অনেক সময়ই ফেসবুকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হয়ে যায়। এতে করে নিজের অনেক ছবি, তথ্যও হারিয়ে যায়। নিজের গোপনীয় তথ্য, ছবি ব্যাকআপ করে রাখলে এসব তথ্য হারাবে না। তাই ফেসবুকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন।

সাধারণত ছবি, ভিডিও, ওয়াল পোস্ট, বার্তা, বন্ধুর তালিকা ইত্যাদি ব্যাকআপ রাখতে প্রথমে Account Settings page-এ যান। এবার এর পাশের Download a copy-এ ক্লিক করুন। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার পর ফেসবুক কর্তৃপক্ষ একটি ই-মেইল পাঠাবে আপনার ই-মেইলে (যে মেইল আইডি দিয়ে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে)। তাতে লেখা থাকবে, আপনার তথ্যগুলো নামানো হয়ে গেলে (ডাউনলোড) একটি নোটিফিকেশন পাবেন। আপনার নামানো তথ্যগুলো জিপ ফাইল আকারে ডাউনলোড হবে। ফাইলে পাবেন আপনার বৃত্তান্তের তথ্য, ওয়াল পোস্টগুলো, আপনার ও বন্ধুদের ছবি, বন্ধু তালিকা, বার্তা ইত্যাদি। আপনার অ্যাকাউন্টের পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস পেতে expanded archive-এ ক্লিক করতে হবে।

Tuesday, January 15, 2013

ফেসবুকের শর্টকাট কী


ফেসবুকে নতুন কাউকে দ্রুত বার্তা পাঠাতে চাইলে শর্টকাট ব্যবহার করতে পারেন।

ফায়ারফক্স ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে নতুন বার্তা পাঠাতে: Shift+Alt+M

গুগল ক্রোম ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে নতুন বার্তা পাঠাতে: Alt+M

মাইক্রোসফটের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে নতুন বার্তা পাঠাতে: Alt+M+Enter

ফেসবুকের হেলপ সেন্টারে যেতে Shift+Alt+0

হোমপেজে যেতে Shift+Alt+1

নিজের প্রোফাইলে যেতে Shift+Alt+2

ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ও ফ্রেন্ড সাজেশন দেখতে: Shift+Alt+3

নতুন মেসেজ পড়তে: Shift+Alt+4

নোটিফিকেশন পেজে যেতে: Shift+Alt+5

অ্যাকাউন্ট সেটিংস পেজে যেতে: Shift+Alt+6

প্রাইভেসি সেটিংস পেজে যেতে : Shift+Alt+7

অফিসিয়াল পেজে যেতে: Shift+Alt+8

সরাসরি সার্চবক্সে যেতে Shift+Alt+?

বিরক্তিকর এরর বার্তা বন্ধ করুন


উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারীরা অনেকেই এই অপারেটিং সিস্টেমের এরর রিপোর্টিং সিস্টেম নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেন অনেক সময়। হয়তো কোনো জরুরি কাজ করছেন, এমন সময় এক্সপির এরর রিপোর্ট এসে বারবার কাজে ব্যাঘাত ঘটাতে থাকে। তবে আপনি কি জানেন যে আপনি চাইলে খুব সহজেই এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন। কয়েকটি ক্লিকের মাধ্যমে খুব অল্প সময়েই আপনি এই এরর রিপোর্টিং বন্ধ করে দিতে পারেন এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমে। এ জন্য আপনাকে প্রথমে My Computer-এ ঢুকে ডান মাউস বাটন ক্লিক করে Properties-এ ঢুকতে হবে। নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এখানে ঢুকে Advence ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। তাহলে নতুন একটি তালিকা আসবে। তালিকা থেকে এরর রিপোর্টিং বাটনে ক্লিক করতে হবে। তা হলে আরেকটি নতুন উইন্ডো আসবে। এই নতুন উইন্ডোতে ডিসঅ্যাবল এরর রিপোর্টিং লেখা ঘরের পাশে চেক ইন করুন। এবার ওকে করে বেরিয়ে আসুন। তা হলেই আপনার উইন্ডোজ এক্সপিচালিত কম্পিউটারে আর এরর মেসেজ দেখাবে না জরুরি কাজের সময়। আর যদি আবার এরর রিপোর্টিং চালু করতে চান, তা হলে একই পদ্ধতিতে ঢুকে ডিসঅ্যাবল এরর রিপোর্টিংয়ে চেক আউট করুন, তা হলেই হবে।

পেনড্রাইভের লুকানো ফাইল বের করুন


ভাইরাসের কারণে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় পেনড্রাইভে ফাইল থাকলেও তা দেখা যায় না, অদৃশ্য (হাইড) হয়ে যায়। কিন্তু পেনড্রাইভের properties-এ গেলে দেখা যায় ফাইলগুলো ঠিকই মেমোরিতে জায়গা দখল করে আছে। আবার ফাইলের বদলে ফাইলের শর্টকাট পাওয়া যায়। এ রকম সমস্যায় পড়লে start/all programme/accessories/notepad-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের কোডটি হুবহু নোটপ্যাডে কপি পেস্ট করুন-

attrib -h -r -s /s /d DRIVE LETTER:\*.*

DRIVE LETTER:

del *.lnk /f/s/q

del *.exe /f/q

del Autorun.inf /f/q

c:

tree

cls

exit

এখানে শুধু DRIVE LETTER লেখাটি মুছে আপনার কম্পিউটারে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার লিখবেন (যেমন L হলে L: লিখবেন)। মাই কম্পিউটারে ঢুকে ড্রাইভ লেটার কোনটি তা দেখে নিন।

নোটপ্যাডের অন্য কোনো হরফ বা চিহ্ন পরিবর্তন করবেন না। এখন File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Unhide.bat নামে সেভ করুন। দেখবেন Unhide নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি Unhide ফাইলটি ওপেন করুন।

Unhide ফাইলটি চালু করার একটু পর তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এরপর পেনড্রাইভ ওপেন করে দেখুন অদৃশ্য ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এটি একই সঙ্গে পেনড্রাইভের autorun.inf ফাইল, exe. এক্সটেনশনের সন্দেহজনক ফাইল এবং শর্টকাট ভাইরাসকে মুছে দেবে।

Monday, January 14, 2013

কি-বোর্ডে মাউসের ব্যবহার


উইন্ডোজ অপারেটিংসিস্টেমে কি-বোর্ড দিয়েও অনেকসময় মাউসের কাজ করা যায়। কি-বোর্ডে মাউসের ব্যবহার করার জন্য কন্ট্রোলপ্যানেলে যেতে হবে। এরপর Accessibility থেকে Accessibility Options-এ যান।এবার Mouse Optiion-এ ক্লিক করুন।Use Mouse Key অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন।

কি-বোর্ডের নাম লক বাটন চালু করে ২ দিয়ে নিচে, ৪ দিয়ে বাঁয়ে, ৬ দিয়ে ডানে ও ৮ দিয়ে ওপরের দিকে কারসর নেওয়া যাবে। ৫ বোতামটি এন্টারের কাজ করবে।নির্দেশ বাতিল করতে হলে একই নিয়মে ইউজ মাউস কি অপশনের টিক চিহ্ন তুলে দিতে হবে।

নিরাপদে রাখুন জিমেইল


আপনার জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তা হলেও কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জি-মেইলে লগ-ইন করে ওপরে ডান পাশে আপনার নাম বা ই-মেইল ঠিকানার পাশের অ্যারোতে ক্লিক করে অ্যাকাউন্ট-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি www.google.com/settings/account?hl=en ঠিকানায় যান। এখন বাঁ পাশ থেকে সিকিউরিটি-তে ক্লিক করুন।

এখন টু-সেটআপ ভেরিফিকেশন স্ট্যাটাস: অফ-এর পাশে এডিট-এ ক্লিক করুন। নতুন করে আবার লগ-ইন করার পেজ এলে লগ-ইন করুন। তারপর স্টার্ট সেটআপ বাটনে ক্লিক করুন। এখন ফোন নম্বর বক্সে আপনার মোবাইল ফোন নম্বর লিখে সেন্ড কোড বাটনে ক্লিক করুন। আপনার মুঠোফোনে একটি কোড নম্বর আসবে। এটি কোড বক্সে লিখে ভেরিফাই-এ ক্লিক করুন। এখন নেক্সট-এ ক্লিক করুন। তারপর কনফার্ম-এ ক্লিক করুন।

এখন থেকে প্রত্যেকবার আপনার কম্পিউটার ছাড়া অন্য কারও কম্পিউটার থেকে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করতে চাইলে আপনার মুঠোফোনে একটি কোড নাম্বার আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে ভেরিফাই-এ ক্লিক করলেই আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। আপনার ফোন নম্বর যদি হারিয়ে ফেলেন, তা হলে যেকোনো সময় আপনার কম্পিউটার থেকে জিমেইলে লগ-ইন করে ফোন নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন বা এই সুবিধা বাদ দিতে পারবেন। এই সুবিধা চালু করার সুবিধা হলো, আপনার জিমেইল সব সময় নিরাপদ থাকবে, কখনো হ্যাক হবে না।

ফেসবুকে বন্ধু তালিকা লুকিয়ে রাখুন


ফেসবুকে ইচ্ছে করলে বন্ধু তালিকা লুকিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য প্রথমে facebook-এ লগ-ইন করুন। এবার আপনার Profile-এ যান এবং তারপর আপনার Friends লিস্টে ক্লিক করুন। এবার ওপরে ডান পাশে থাকা Edit Option-এ ক্লিক করুন। এখানে Who can see your friend list on your timeline লেখা রয়েছে। এখানে ড্রপডাউন থেকে Customize-এ ক্লিক করুন এবং Only Me নির্বাচন করে দিন। এখন আপনি ছাড়া আর কেউ আপনার বন্ধু তালিকা দেখতে পাবে না। এ ছাড়া ইচ্ছা করলে আপনি আপনার বন্ধুদের জন্য শুধু আপনার বন্ধু তালিকা উন্মুক্ত করতে পারেন। এ জন্য একই পদ্ধতিতে গিয়ে Who can see your friend list on your timeline থেকে Customize-এ ক্লিক করুন এবং Only friends নির্বাচন করে দিন। পাশাপাশি যদি নির্দিষ্ট বন্ধুদের দেখাতে চান, তাহলে Except These People-এর টেক্সট বক্সে তাদের নাম নির্বাচন করে দিন। বক্সে নাম লিখলে সে অনুযায়ী নাম দেখাবে এবং তালিকা তৈরি হবে। এভাবে আপনি যে যে বন্ধুকে বা তালিকা ছাড়া কোন বন্ধুকে বন্ধুদের সংখ্যা এবং তালিকা দেখাতে চান না, সেগুলো যোগ করে Ok করুন। এরপর Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। তাহলে শুধু তালিকায় যুক্ত থাকা বন্ধুরাই আপনার মোট বন্ধুর সংখ্যা দেখতে পাবে। তবে দুই পদ্ধতিতেই যে কেউ আপনার Mutual Friends-এর সংখ্যা এবং তালিকা দেখতে পারবে।

Sunday, January 13, 2013

নিরাপদ রাখুন ফেসবুক


অসতর্কতার কারণে অনেক সময় ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। অনেক সময় ফেসবুকে অপরিচিত বন্ধুদের মাধ্যমে প্ররোচিত হয়ে সন্দেহজনক লিংকে ক্লিক করলে ফেসবুক হ্যাকিং হতে পারে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থা শক্ত করে হ্যাকিংয়ের আশঙ্কা দূর করা যায়। আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল না দুর্বল তা আপনি যাচাই করে নিতে পারেন। এ জন্য ফেসবুকে লগইন করে www.facebook.com/update_security_info.php?wizard= 1&src=netego ঠিকানায় যান। যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল হয় তাহলে Strong (সবুজ রং চিহ্নিত) লেখা থাকবে। যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয় তাহলে low (লাল রং চিহ্নিত) লেখা থাকবে। এ রকম নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করার জন্য আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে। প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মোবাইল ফোন নম্বর যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। ওই ধাপগুলো পূরণ করলে আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হলেও তা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা থাকবে। এ ছাড়া ওপরে ডানে Account /Account Settings/Account Security- অপশনে গিয়ে ডান পাশের change অপশনের চেকবক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে সেভ করুন। এরপর থেকে ফেসবুকে লগইন করলে Name New Computer নামে একটি পেজ আসবে। এখানে কম্পিউটারের যেকোনো একটি নাম দিয়ে Continue বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে আপনার ফেসবুক আইডি লগইন করলে আপনার ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বরে (যদি মোবাইল অপারেটর ফেসবুক এসএমএস সাপোর্ট করে) একটি বার্তা আসবে। ওই বার্তাতে লেখা থাকবে সর্বশেষ কখন কোন সময় কোন নাম দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডিটি লগইন করা হয়েছে। যদি আপনি ওই নাম দিয়ে ফেসবুকে লগইন করে না থাকেন, তাহলে দ্রুত ফেসবুকের পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। নিরাপত্তার জন্য আপনি আরও কিছু বিষয় খেয়াল করতে পারেন। যেমন, ফেসবুকে কেউ আপনাকে সন্দেহজনক কোনো লিংকে ক্লিক করতে বললে সে লিংকে ক্লিক করবেন না। ফেসবুক প্রোফাইলে অপ্রয়োজনীয় অথবা সন্দেহজনক কোনো Application যোগ করবেন না। ফেসবুক Application কিছু কিছু স্প্যাম ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে । আপনার প্রোফাইলে যোগ করা এর তালিকা account/privacy settings/edit your settings (application and website) অপশনে গিয়ে দেখতে পারবেন। এখানে app you use ট্যাবের Remove অপশনে ক্লিক করুন এবং সন্দেহজনক Application তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিন।

সফটওয়্যার ছাড়াই ফোল্ডার লক করুন


অনেক সময় ব্যক্তিগত কম্পিউটারে যদি একাধিক ব্যবহারকারী হয়, তবে অনেক ফোল্ডার বা নিজের ব্যক্তিগত ফোল্ডার লুকিয়ে রাখতে হয়। এ কারণে আপনি ফোল্ডারটি লক করে রাখতে পারেন। এখন এটি করা সম্ভব বেশ কিছু সফটওয়্যারের সাহায্যে। ধরা যাক, আপনার কম্পিউটারের D ড্রাইভের একটি ফোল্ডার আপনি লক করে রাখতে চান। ধরি, এই ফোল্ডারটির নাম হলো Work। এখন ফোল্ডারটি লক করার জন্য আপনাকে প্রথমে কম্পিউটারের ডেস্কটপে গিয়ে নোটপ্যাড খুলতে হবে। এরপর নোটপ্যাডটিতে ren work work.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} লিখে ফাইলটি lock.bat নামে সেভ করে রাখতে হবে। এবারে তৈরি হয়ে গেল কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারের একটি লক ফাইল। এখন আবার আরেকটি নোটপ্যাড ফাইল খুলে তাতে লিখুন ren work.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} work। এবারে এই নতুন ফাইলটি সেভ করুন key.bat নামে। এটি কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারের আনলক ফাইল হিসেব কাজ করবে। এ দুটি ফাইল কাট করে পেস্ট করে দিন কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারটি যে ড্রাইভে রয়েছে, সেই ড্রাইভে। এখন lock.bat নামের ফাইলটিতে ক্লিক করলেই ফোল্ডারটি লক হয়ে যাবে। অর্থাৎ ফোল্ডারটি আর খোলা যাবে না। এখন ফোল্ডার যদি আবার আনলক করতে চান, তা হলে key.bat নামক ফাইলটিতে ক্লিক করুন। তা হলে আবার আনলক হয়ে যাবে ফোল্ডারটি।

কম্পিউটার Auto SHUTDOWN


কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাবে নিজে থেকেই

স্বয়ক্রিয়ভাবে কম্পিউটার বন্ধ করতে পারেন খুব সহজেই। এজন্য প্রথমে কাঙ্ক্ষিত সময়টিকে সেকেন্ডে হিসাব করুন। এখানে যেমন ১৫ মিনিট মানে হলো ৯০০ সেকেন্ড। এবার কম্পিউটারের ডেস্কটপে গিয়ে ডান মাউস বাটন ক্লিক করে নিউ থেকে শর্টকাট খুলুন নতুন।

এবার নতুন উইন্ডোতে টেক্সট বক্সে SHUTDOWN-s-t 900 লিখুন। এর পরের সংখ্যাটি হলো, যত সেকেন্ড পর কম্পিউটার বন্ধ (শাটডাউন) করতে চান সেটা। এবার নেক্সটে চাপ দিয়ে, ফিনিশ করে বের হয়ে আসুন।

এখন ডেস্কটপে SHUTDOWN নামে একটি শর্টকাট ফাইল তৈরি হবে। এখন ওই শর্টকাটে ক্লিক করলেই ৯০০ সেকেন্ড অর্থাৎ ১৫ মিনিট পর শাটডাউন হয়ে যাবে আপনার কম্পিউটার।

আপনি চাইলে শর্টকাট তৈরির সময় SHUTDOWN-s-t 900 এ s-এর জায়গায় r লিখলেই যে শর্টকাটটি তৈরি হবে সেটি দিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে পারবেন নির্দিষ্ট সময় পর।

Saturday, January 12, 2013

মুছে ফেলুন অপ্রয়োজনীয় ফাইল


নানা কারণে কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। ‘সিস্টেম পিউরিফিকেশন টুল’ নামের সফটওয়্যারের সাহায্যে এক ক্লিকেই অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছতে পারবেন। মাত্র ৭৪ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি পোর্টেবল (বহনযোগ্য) বলে ইনস্টলের ঝামেলা নেই। সফটওয়্যারটি bit.ly/QRxvhQ ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি ওপেন করুন। এখন সফটওয়্যারটি ওপেন করে next দিয়ে check all বক্সে টিক চিহ্ন দিন। এরপর Clean বাটনে ক্লিক করলেই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে যাবে এবং কত পরিমাণ অপ্রয়োজনীয় ফাইল মোছা হয়েছে তার তালিকা দেখা যাবে।

ফাইল আপলোড না করেই শেয়ার


অফিসের কোনো জরুরি ফাইল অথবা কোনো বন্ধুকে কিছু ছবি হয়তো পাঠাতে চাইছেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এখন তাহলে উপায় কী। উপায় হলো, ই-মেইল করে দেওয়া ফাইলটি, অথবা কোনো ফাইল শেয়ারিং ওয়েবসাইটে আপলোড করে দেওয়া। আপনার ফাইলটির আকার হলো ৫০০ মেগাবাইট। প্রথমত, এটি আপনি ই-মেইল করতে পারছেন না, আর যদি ফাইল শেয়ারিং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বন্ধুর কাছে পাঠাতে চান, তাহলে আপনাকে নিজের ৫০০ মেগাবাইট ডেটা খরচ করতে হবে, সেই সঙ্গে ফাইলটি আপলোড হতে বেশ কিছু সময়ও নেবে।

আবার আপনার বন্ধু যখন সেই ফাইল শেয়ারিং ওয়েবসাইট থেকে ফাইলটি নামিয়ে নেবেন, তখন তারও খরচ হবে সেই ৫০০ মেগাবাইট ডেটা আর বেশ কিছু সময়। এখন কত সময় লাগবে আপনার কাছ থেকে ফাইলটি বন্ধুর কাছে পৌঁছতে, নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। এখন যদি এমন হতো, আপনার ফাইলটি আপনাকে ইন্টারনেটে সময় এবং ডেটা খরচ করে আপলোড করতে হলো না। শুধু ফাইলের অবস্থান দেখিয়ে দিলেন আর বন্ধু সেটা সরাসরি আপনার কম্পিউটার থেকেই নামিয়ে নিলেন। এটা সম্ভব এবং একেবারেই বিনা মূল্যে। এ জন্য আপনাকে জাস্ট বিম ইট ওয়েবসাইটে (www.justbeamit.com) যেতে হবে।

এবারে কাঙ্ক্ষিত ফাইলটি টেনে এনে ওই পেজের বক্সে ফেলুন অথবা সিলেক্টে ফাইল টু বিম অপশন থেকেও ফাইলটি কম্পিউটারে কোথায় আছে দেখিয়ে দিন। এবারে নতুন একটি পেজে ‘শেয়ার দিস লিংক’-এর নিচে একটি লিংক পাবেন।

সেটি আপনার বন্ধুকে পাঠিয়ে দিন। এখন আপনার বন্ধু দুনিয়ার যে প্রান্তেই থাকুক না কেন, ওই লিংকে ক্লিক করে আপনার কম্পিউটার থেকে কাঙ্ক্ষিত ফাইলটি খুব সহজেই নামিয়ে নিতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটের সাহায্যে প্রতিবারে সর্বোচ্চ ২ গিগাবাইট পর্যন্ত ফাইল শেয়ার করতে পারবেন একেবারে বিনা মূল্যে। আরেকটি কথা, ডাউনলোডের সময়টুকুর মধ্যে আপনার কম্পিউটার অবশ্যই চালু থাকতে হবে।

কি-বোর্ডের বোতাম বদলাতে চান?


অনেক সময় কি-বোর্ডের এক বা একাধিক বোতাম নষ্ট হয়ে যায়। তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। যেমন, কারও ই-মেইল ঠিকানা বা পাসওয়ার্ডে যদি a থাকে এবং কি-বোর্ডের a বাটনটি যদি নষ্ট হয়ে যায়, তা হলে কি-বোর্ড থেকে a লেখা যায় না। এর একটা সমাধান হলো, কোথাও a লেখা থাকলে সেখান থেকে আপনি a কপি করে এনে এখানে পেস্ট করতে পারেন বা কম্পিউটারের অন-স্ক্রিন কি-বোর্ডটি খুলে কাজ করতে পারেন। কিন্তু এতে অনেক সময় ব্যয় হয় এবং অনেকেরই বিরক্ত লাগে। যাঁরা এই সমস্যায় পড়েছেন, তাঁদের ভালোই জানা আছে, তখন কী ঝামেলা হয়। অথচ আপনি ছোট একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। অর্থাৎ আপনি শার্প-কি নামের ছোট একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করে কি-বোর্ডের বোতামগুলো পরিবর্তন করে ফেলতে পারেন। যেমন ধরুন, আপনার কি-বোর্ডের a বোতামটি নষ্ট। আপনি ইচ্ছা করলে কি-বোর্ডের অন্য একটি বোতামকে (যেটি সব সময় কাজে লাগে না বা যে বোতাম কি-বোর্ডে একাধিক আছে) a বোতামে রূপান্তর করতে পারেন। শার্প-কি সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে From key-এ কোনো কি চেপে (যে কি-টি ভালো আছে) এবং To kay তে নষ্ট কি-টি (নষ্ট কি যদি a হয় তা হলে a) চেপে ওকে করুন। তা হলে অন্য কি-টি a কি-তে রূপান্তরিত হবে। অর্থাৎ ওই কি-টি চেপে a লেখা যাবে। মাত্র ২৩ কিলোবাইটের শার্প-কি সফটওয়্যারটি http://www.ziddu.com/download/13507897/sharpkeys2.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) নিতে পারেন

Friday, January 4, 2013

Blue Screen-0×00000007-6-E সকল সমস্যার কারণ ও সমাধান( না দেখলে আপনার PC পস্তাবে!!)


পোস্টটিতে আলোচনা করবো BLUE SCREEN-0×00000007-6-E সমস্যার কারণ ও সমাধান নিয়ে।

আশা করি আপনার পিসির blue Screen সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। কিন্তু প্রশ্ন হল- এটি কেন হল- এটি ক্ষতিকর কি না…ইত্যাদি। আমি খুঁজে দেখলাম প্রতি ক্ষেত্রে না না সমস্যা জরিয়ে আছে। তাই আপনার পিসির জন্য এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ post হবে।

[**একটি বিশেষ জরীপ-- আপনি যখন আপনার পিসিতে BLUE SCREEN দেখতে পান তখন এটি আপনার পিসির restart এর জন্য ঘটে, যেন পিসি সমস্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় বরং মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাচায়**যদি আপনি 0x00000007-6-e reg-edit করে বন্ধ করেন তাহলে blue screen আসবে না কিন্তু অতিরিক্ত চাপে আপনার পিসি মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে**]

কিন্তু আপনাকে জানতে হবে কেন এবং কোন কারণে Blue Screen ঘটলো।তার সমাধানের জন্য আমার এই post টি করছি।

আপনি BLUE SCREEN ঘটলে যেটি দেখতে পান ( যেমন=0×00000007,0x0000004E ইত্যাদি ), সেটির সমস্যা ও কারণ খুঁজে বের করতে পাশের Link-এ ক্লিক করুন।

LINK-এ ক্লিক করার পর আপনি msdn.microsoft.com থেকে BLUE SCREEN সমস্যার কারণ জানতে পারবেন এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে জেনে নিন।

Code সমস্যার কারণ ও সমাধান LINK নিচে দেওয়া হল

0×00000001 APC_INDEX_MISMATCH

0×00000002 DEVICE_QUEUE_NOT_BUSY

0×00000003 INVALID_AFFINITY_SET

0×00000004 INVALID_DATA_ACCESS_TRAP

0×00000005 INVALID_PROCESS_ATTACH_ATTEMPT

0×00000006 INVALID_PROCESS_DETACH_ATTEMPT

0×00000007 INVALID_SOFTWARE_INTERRUPT

0×00000008 IRQL_NOT_DISPATCH_LEVEL

0×00000009 IRQL_NOT_GREATER_OR_EQUAL

0x0000000A IRQL_NOT_LESS_OR_EQUAL

0x0000000B NO_EXCEPTION_HANDLING_SUPPORT

0x0000000C MAXIMUM_WAIT_OBJECTS_EXCEEDED

0x0000000D MUTEX_LEVEL_NUMBER_VIOLATION

0x0000000E NO_USER_MODE_CONTEXT

0x0000000F SPIN_LOCK_ALREADY_OWNED

0×00000010 SPIN_LOCK_NOT_OWNED

0×00000011 THREAD_NOT_MUTEX_OWNER

0×00000012 TRAP_CAUSE_UNKNOWN

0×00000013 EMPTY_THREAD_REAPER_LIST

0×00000014 CREATE_DELETE_LOCK_NOT_LOCKED

0×00000015 LAST_CHANCE_CALLED_FROM_KMODE

0×00000016 CID_HANDLE_CREATION

0×00000017 CID_HANDLE_DELETION

0×00000018 REFERENCE_BY_POINTER

0×00000019 BAD_POOL_HEADER

0x0000001A MEMORY_MANAGEMENT

0x0000001B PFN_SHARE_COUNT

0x0000001C PFN_REFERENCE_COUNT

0x0000001D NO_SPIN_LOCK_AVAILABLE

0x0000001E KMODE_EXCEPTION_NOT_HANDLED

0x0000001F SHARED_RESOURCE_CONV_ERROR

0×00000020 KERNEL_APC_PENDING_DURING_EXIT

0×00000021 QUOTA_UNDERFLOW

0×00000022 FILE_SYSTEM

0×00000023 FAT_FILE_SYSTEM

0×00000024 NTFS_FILE_SYSTEM

0×00000025 NPFS_FILE_SYSTEM

0×00000026 CDFS_FILE_SYSTEM

0×00000027 RDR_FILE_SYSTEM

0×00000028 CORRUPT_ACCESS_TOKEN

0×00000029 SECURITY_SYSTEM

0x0000002A INCONSISTENT_IRP

0x0000002B PANIC_STACK_SWITCH

0x0000002C PORT_DRIVER_INTERNAL

0x0000002D SCSI_DISK_DRIVER_INTERNAL

0x0000002E DATA_BUS_ERROR

0x0000002F INSTRUCTION_BUS_ERROR

এই link গুলোর মাধ্যমে, আশা করি আপনি আপনার অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার সমাধান পাবেন। যেকোনো সমস্যা হলে comment করবেন। আরও কিছু জানতে চাইলে comment-এর মাধ্যমে জানাতে পারেন।

Facebook