Search Box

Thursday, December 27, 2012

System Speed Booster 2.9.7.8! একদম নতুন ভার্সন (পিসি কে করুন ঝামেলা মুক্ত নতুনের মত!)


↑↑↑↑ উপরের পিকচার টা দেখে কিছু বুঝা গেছে ?↑↑↑↑

System Speed Booster এই সফটওয়্যার টি আসলে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত ! আমার মনেহয় এই সফটওয়্যার সম্পর্কে তেমন কিছু আপনাদের বলতে হবে না

যারা বুঝতে পারছেন বাকি প্যচাল না দেখে ডাইরেক্ট নিচে যাইয়া ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে ব্যাবহার স্টার্ট করে দিন! ;) আর পিসি কে করুন একদম ঝামেলা মুক্ত নতুনের মত !

এই সফটওয়্যার টির বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৫০$ US ডলার !!

কিন্তু পিসি হেল্পলাইন এর কল্যাণে আপনারা পাচ্ছেন একদন ফ্রী তে !

——————————————————————————————————————–

যাদের System Speed Booster সম্পর্কে ধারণা নাই এক ঝলকে দেখে নিন System Speed Booster এর কাজ কাম↓↓

Highlights of System Speed Booster

Streamline Registry

By scanning and removing all the obsolete registry entries, System Speed Booster will make your Windows registry compact and clean to speed up the running of your PC.

Optimize System

Problems will be found in your system, with the help of System Speed Booster you can fix all the errors for an optimization of system.

Faster Work Efficiency

From installing to running the app, the processes are smooth and fast. Just a few minutes, you will enjoy the best PC experience ever.

Free & Safe

There is no doubt about it. The award-winning software is 100% free and no adware, no spyware, no virus at all.

Multi-functional

Besides the Registry Fix functions, other built-in tools include Privacy Sweep, Junk Files Removal, System Optimization, etc. All these tasks can be settled in one go.

সহজ বাংলায় যদি বলি তাহলে সমস্যা আপনার পিসির কিন্তু সমাধান এর দায়িত্ব দিয়ে দিন System Speed Booster উপর !

——————————————————————————————————————–

এখন আসুন ইন্সটল এর নিয়ম টা বলে দেই

প্রথমে সফটওয়্যার টি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে রার ফাইল টা ওপেন করুন ।রার ফাইল ওপেন করার পর দেখবেন (SystemSpeedBooster-2.9.7.8.Setup) এই সেটআপ ফাইল টা

নরমাল নিয়মে ইন্সটল করুন ।

ইন্সটল দেয়ার পর ২ নং ফাইল (Crack (BiM) ফাইল টা ওপেন করে Crack টা কপি করে C:\Program Files\SystemSpeedBooster এ পেস্ট করে দিন (replace) দেখাবে চিন্তার কোন কারন নাই বের হয়ে চলে আসুন।

এখন ডেস্কটপ এ System Speed Booster এর আইকন এ ক্লিক করেন দেখবেন System Speed Booster ফুল ভার্সন হয়ে কাজ স্টার্ট করে দিছে ! এখন আরাম করে ব্যবহার করুন যতদিন ইচ্ছা তত দিন Serial Key, Keygen, ঝামেলা ছাড়া !

►এর পরেও যদি কারো বুঝতে কোন প্রবলেম হয় তাহলে নিচের কমেন্ট বক্স আপনার জন্য উন্মুক্ত ◄

►নিচে ২ টা ডাউনলোড লিংক দিলাম যেটা থেকে আপনার মন চায় ডাউনলোড করে নিন◄

সফটওয়্যার টি মাত্র (4.77 MB)

►ডাউনলোড করুন mediafire থেকে ◄

►ডাউনলোড করুন ziddu থেকে ◄

মাদারবোর্ডের ড্রাইভার পাবেন যেখানে


কম্পিউটারে নতুন সেটআপ দেওয়ার প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইনস্টল করার জন্য মাদারবোর্ডের সিডি ইনস্টল দিতে হয়। মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে গেলে সমস্যায় পড়ে যান অনেকেই। এক্ষেত্রে ইচ্ছে করলে ইন্টারনেট থেকে আপনার মাদারবোর্ডের সঙ্গে মানানসই ড্রাইভার নামিয়ে নিতে পারেন। আপনার মাদারবোর্ডের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভার নামিয়ে নিতে পারেন এই ওয়েবসাইটগুলো থেকে:

http://download.cnet.com/windows/drivers

http://drivers.brothersoft.com

http://driver.softpedia.com

http://downloadcenter.intel.com/Defult.aspx

http://www.driversdown.com

http://www.soft32.com

http://www.driverfiles.net

http://www.driverskit.com

http://www.nodevice.com

http://www.techspot.com/drivers

http://www.downloadatoz.com/driver

ওয়েবসাইট দেখার গতি বাড়ান সহজ একটি টিপসের মাধ্যমে (মজিলা ফায়ার ফক্সের গতি বৃদ্ধি - ১০০% কার্যকর !!!)

ওয়েবসাইট দেখার জন্য আমরা বিভিন্ন ব্রাউজার সফট: ব্যবহার করে থাকি যেমন- মজিলা, এক্সপ্লোরার,ওপেরা ইত্যাদি। তবে এর মধ্য মজিলা ফায়ার ফক্সের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহারকারী ক্রমেই বৃদ্ধি হতে চলেছে। অপরদিকে একটি সমস্যা হল- ব্যবহারকারী সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্সে বড় কোনো ওয়েবপেজ দেখতে চাইলে সেটি খুলতে অনেক ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় নেয়। এর কারণ হলো, যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত পেজটিতে বেশিসংখ্যক ছবি থাকে, তা হলে তা একে একে ছবিগুলো লোড হয়। আর এ কারণেই বেশি সময় লাগে পুরো ওয়েবপেজ খুলতে এখন আপনি চাইলে এমন ব্যবস্থা করে দিতে পারেন যে ফায়ারফক্স যখন কোনো পেজ লোড করবে, তখন একই সঙ্গে একাধিক ইমেজ লোড করা শুরু করবে ওই পেজ থেকে, তাহলে সময় কম লাগবে পুরো পেজ আসতে। এ জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে। প্রথমে ফায়ারফক্স খুলে এড্রেসবারে গিয়ে about:config লিখে এন্টার করতে হবে। তা হলে একটা সতর্কতামূলক বার্তা আসবে। ওই বার্তাতে I’ll be careful, I promise! লেখা লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। তাহলে নতুন পেজ আসবে। নতুন আসা পেজের সার্চ বক্সে pipe lining লিখে সার্চ দিলে সংক্ষিপ্ত একটা তালিকা আসবে
সেই তালিকা থেকে network.http.pipelining-এ দুই ক্লিক করে পাশের false মানকে true করে দিতে হবে। একইভাবে পরের লাইনের network.http.proxy.pipelining-এর পাশের মানটিকেও true করে দিতে হবে। এবারে network.http.pipelining.maxrequests-এর পাশের মান অবশ্যই ৩০-এর ওপরে করে পরিবর্তন করে দিতে হবে। এবার উইন্ডোর ফাঁকা অংশে গিয়ে ডান মাউস বাটন ক্লিক করে New থেকে Integer নির্বাচন করে দিলে নতুন একটি বক্স আসবে। সেখানে nglayout.initialpaint.delay লিখে এন্টার করলে আরেকটি বক্স আসবে। এই বক্সে 0 লিখে ওকে করে বেরিয়ে আসুন
এবার পিসি রিস্টার্ট করে চালু করুন, নেট সংযোগ চালু করে কাজের প্রসেসটি পরীক্ষা করুন। দেখুন অনেকাংশে গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে মজিলার প্রতিটি ভার্সনে উক্ত কাজটি করা যাবে। তবে ফাংশন কম-বেশী থাকতে পারে।

কিভাবে কম্পিউটারের যেকোন ভাইরাসের কার্যক্রম বন্ধ করবেন (কার্যকরী পদ্ধতি)


THINK CREATIVE BE POSITIVE
আমার এই পোষ্টটি এ্যাডভান্স ব্যবহারকারীদের জন্য। আপনিও যদি এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী হতে চান, তাহলে এই ব্লগে যা কিছু পোষ্ট হয় তা নিয়মিত পড়ুন এবং যে সকল পোষ্ট এ আপনার আগ্রহ জন্মায় তা প্রাকটিক্যাললি ব্যবহার করুন। তাহলে আপনিও এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী হতে পারবেন। আমার নিয়মিত লেখা যারা পড়েন তারা নিশ্চয়ই টাস্কম্যানেজার নিয়ে আমার গত পোষ্টটি পড়েছেন। তো সেই পোষ্টে আমি দেখিয়েছিলাম যে উইন্ডোজের ডিফল্ট কিছু প্রসেস । আজকে সেই প্রসেস গুলো যাতে আরও ভাল করে চিনতে পারেন এবং যেকোন সফটওয়্যারের (ভাইরাস, ম্যালওয়্যার, ট্রোজান ইত্যাদি সহ) কার্যক্রম ঠিক ভাবে বন্ধ করতে পারেন তার জন্য একটি সফটওয়্যার নিয়ে এলাম।

চলুন জেনে নেই সেই সফটওয়্যার এর আদ্যপান্ত :

নাম: a-squared HiJackFree

এর কাজ: Remove Hi jackers, Spyware, Adware, Trojans, Worms

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা: এটি হল একটি বিস্তারিত সিস্টেম এনালাইসিস টুল যার সাহায্যে একজন এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী সকল প্রকার HiJackers, Spyware, Adware, Trojans এবং Worms সনাক্ত করতে এবং রিমোভ করতে পারেন।

চলুন এর কিছু বৈশিস্ট্য জেনে নেই:

• সিস্টেমের সকল ধরনের অটোরান নিয়ন্ত্রন করা যায়

• সকল এক্সপ্লোরার ও ব্রাউজারের প্লাগইন সমুহ নিয়ন্ত্রন করা যায়

• সকল চালু প্রসেস ও তাদের সম্পর্কিত মডিউল সমুহ নিয়ন্ত্রন করা যায়

• সকল প্রকারের Services নিয়ন্ত্রন করা যায়, উইন্ডোস যদি তাদেরকে গোপন বা Hidden রাখে তারপরেও নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে

• সকল open ports এবং তাদের সম্পর্কিত listening processes দেখা যায়

• Host ফাইলের DNS entries দেখা যায়

• ইন্সট্রলকৃত সকল Layered Service Providers ( LSPs ) নিয়ন্ত্রন করা যায়

• আর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি একটি সম্পুর্ণ ফ্রি সফটওয়্যার।

উইন্ডোজের ডিফল্ট টাস্ক ম্যানেজার দিয়ে অনেক সময় ভাইরাসের প্রসেস গুলো বন্ধ করা যায় না। তাই এই সফটওয়ার দিয়ে আপনি খুব সহজেই প্রসেস গুলো বন্ধ করতে পারবেন।

এবার চলুন জেনে নেই কিভাবে ভাইরাসের প্রসেস বন্ধ করবেন :

উইন্ডোজের ডিফল্ট TASK MANAGER দিয়ে:

১. প্রথমে টাস্ক ম্যানেজার চালু করুন

২. প্রসেস ট্যাবে ক্লিক করুন

৩. ডানপাশের স্ক্রল বার দিয়ে উপরে বা নিচে নেমে খুঁজে বের করুন কোন প্রসেসটা বন্ধ করতে চান

৪. খুঁজে পেলে ঐ প্রসেসটায় মাউজ দিয়ে ক্লিক করুন

৫. এর পর নিচের End Process button এ ক্লিক করুন।

এটা বললাম উইন্ডোজের সাধারন নিয়ম নিয়ে। কিন্তু ভাইরাস বা ট্রোজান বা ম্যালওয়্যার যদি আপনার পিসিতে এক্টিভেট থাকে তাহলে উপরের নিয়মে তা নাও বন্ধ পারে। তার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন:

আমার রিকমান্ড করা সফটওয়্যারের মাধ্যমে জেনে নিন কিভাবে ভাইরাস এর প্রসেস বন্ধ করবেন।

১. a-squared HiJackFree সফটওয়্যারটি রান বা চালু করুন

২. এটি ডিফল্ট ভাবে আপনার পিসির সকল প্রসেস ডান পাশের প্যানেলে দেখাবে

৩. ডানপাশের স্ক্রল বার দিয়ে উপরে বা নিচে নেমে খুঁজে বের করুন কোন প্রসেসটা বন্ধ করতে চান

৪. খুঁজে পেলে ঐ প্রসেসটায় মাউজ দিয়ে ক্লিক করুন

৫. নিচের প্যানেলে খেয়াল করুন, ক্লিক করা প্রসেস এর সকল বিস্তারিত প্রোপার্টিজ দেখা যাচ্ছে

৬. প্রসেসটির উপর মাউজের রাইট ক্লিক করুন এবং Kill process এ ক্লিক করুন অথবা

৭. আপনি যদি চান ফাইলটিকে ডিলেট করতে এবং একইসময়ে ডিলেট করতে বা রেফারেন্স হতে ডিলেট করতে বা ফাইলটি ডিলেট হবার পর একটি ব্যাকআপ রাখতে তাহলে প্রোগ্রামটির বাম পাশের নিচের প্যানেলের Delete file check box অথবা Delete references check box অথবা Save backup check box এ টিক চিন্হ দিন। নিচের ছবিটি খেয়াল করুন-

৮. এর পর নিচের Kill Process button এ ক্লিক করুন।

নিচের লিংকে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন।

লিংক: http://download.cnet.com/Emsisoft-HiJackFree

লিংকটি সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য অন্যতম Cnet ওয়েব সাইটের। যেহেতু সফটওয়্যারটি আমি আপলোড করি নি, তাই ডাউনলোডের পর এ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে নিবেন।

সফটওয়্যার এবং আমার লেখাটি যদি আপনার সামান্যতম কাজে লাগে তাহলে নিচের কমেন্টের ঘরে সুন্দর একটি কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ।

Wednesday, December 26, 2012

উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজারের কমন কিছু টাস্ক / প্রসেস


WINDOWS TASK MANAGER

KNOW MORE

কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারনা হল টাস্ক ম্যানেজার যা আপনি পাবেন কিবোর্ডের তিনটা বাটন একসাথে চাপ দিয়ে আর তা হল ctrl+alt+delete. কম্পিউটারের যে কোন এ্যাডভান্স লেবেলের ব্যবহারকারীর কাছে এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। আমরা অনেক সময় হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম ক্লোজ করি এই টাস্ক ম্যানেজার দিয়ে। এছাড়াও এর দ্বারা পিসির পারফর্মেন্সও চেক করা যায়। পারফর্মেন্স ছাড়াও আপনি এর মাধ্যমে পিসি shut down, log off বা restart করতে পারবেন। disconnect বা log off করতে পারবেন আপনার পিসির নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত অন্য কোন ব্যবহারকারীকে।

আমি আমার এই পোস্টে আপনাদের সাথে এই টাস্ক ম্যানেজারের কিছু কমন টাস্ক নিয়ে আলোচনা করব। এই টাস্ক ম্যানেজারের প্রসেস ট্যাবে ক্লিক করুন। কিছু কিছু প্রসেস আছে আপনি নাম দেখে তার কিছুই বুঝবেন না। কিন্তু এই গুলো উইন্ডোসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আপনি জানেন কি, আমার এই লেখাটা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে যদি আপনার পিসি কোন ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়।

পিসিতে যত রকম প্রোগ্রাম/এ্যাপ্লিকেশন চলে, তার প্রসেস দেখা যায়, এই টাস্ক ম্যানেজারের মাধ্যমে। দেখবেন কিছু প্রসেস দেখা যাচ্ছে। নিচে আমি এর কিছু কমন প্রসেস সম্পর্কে আলোচনা করছি। এই কমন প্রসেস গুলো আপনি মনে রাখলেই বুঝতে পারবেন যে, আপনার পিসিতে কি কোন ভাইরাসের, কি লগার এর উপস্থিতি আছে কি না।

আমার এই প্রসেস লিস্টটা কোন বাধ্যতামুলক লিস্ট নয়। মানে হল সব পিসিতে যে এই প্রসেস থাকতেই হবে এমন কোন কথা নাই। এই প্রসেস গুলো বহুল প্রচলিত বিভিন্ন পোগ্রাম থেকে নেয়া হয়েছে। নিচে কমন সেই সব টাস্ক নিয়ে আমি আলোচনা করছি।

acrotray.exe : এইটা হলো Acrobat Assistant এর প্রসেস যা আপনি বিভিন্ন পিডিএফ ডকুমেন্ট দেখতে বা কনভার্ট করতে কাজে লাগে। পিডিএফ নিয়ে যখন ব্যাস্ত থাকবেন তখন এইটা বন্ধ করার কোন প্রয়োজন নেই। ও বন্ধ কিভাবে করবেন তা আগে বলে দেই। যেকোন প্রসেস এর উপর মাউস ক্লিক করে নিচের end process এ ক্লিক করলেই তা বন্ধ হয়ে যাবে।

winword.exe : এটি হল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর প্রসেস। অর্থাত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যখন চালু করবেন তখন এটি চালু থাকবে।

ADService.exe : Active Disk Service হলো Iomega zip drive এর একটি কম্পোনেন্ট। এটি সেইফ। সব পিসিতে নাও থাকতে পারে।

AppServices.exe : উপরেরটার মত একই।

ccEvtMrg.exe : সাইমানটেক ইন্টারনেট সিকিউরিটির সাথে জড়িত। এটি চালু রাখাই ভাল।

taskmgr.exe : এইটা তখনই আসবে যখন আপনি ctrl+alt+delete প্রেস করবেন।

wdfmgr.exe : Windows Driver Foundation Manager যা উইন্ডোস মিডিয়া প্লেয়ার ১০ বা তার অধিক ভার্সনের একটি সিস্টেম ফাইন। চালু রাখাই ভাল।

BijoyEkushe.exe : বিজয় সফটওয়্যারের প্রসেস এটি।

ctfmon.exe : এইটা আসলে তেমন প্রয়োজনীয় প্রসেস না যদি আপনি আপনার পিসির ভাষা ইংরেজি হিসেবে ব্যবহার করেন। তবে রিকমান্ডেড হলো এইটা তে হাত না দেয়া।

winampa.exe : আমরা যারা পিসিতে অডিও শোনার জন্য উইন্যাপ ব্যবহার করি, এইটা তার প্রসেস।

spoolsv.exe : Microsoft Printer spooler service যা নিয়ন্ত্রন করে লোকাল প্রিন্টিং প্রসেস। এটি একটা সিস্টেম প্রসেস।

USBGuard.exe : ইউ এস বি সিকিউরিটির প্রসেস।

RTHDCPL.exe : সাউন্ড ড্রাইভার রিয়েলটেক এর প্রসেস। চালু রাখা ভাল।

Igfxpers.exe : Nvidia Graphics Card এর প্রসেস। অবশ্যই চালু রাখবেন।

hkcmd.exe : ইন্টেল মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস কনফিগারেশনের প্রসেস। চালু রাখবেন।

igfxtray.exe : Intel 810 series graphics chipset এর কনফিগারেশন ও ডায়াগনস্টিক নিয়ন্ত্রন করার প্রসেস এটি। চালু রাখুন।

ashDisp.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

explorer.exe : এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসেস যা সবসময় ব্রাকগ্রাউন্ডে চালু রাখা হয়। এর কাজ হলো উইন্ডোজের গ্রাফীক্যাল Desktop, Taskbar and Start Menu নিয়ন্ত্রের জন্য ইউজার ইন্টারফেস।

iexployre.exe : যদি আপনি মজিলা বাদ দিয়ে ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ারের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করেন তাহলে এইটা তার প্রসেস। আর যদি মজিলা ব্যবহার করেন তাহলে এইটা বন্ধ করে দিতে পারেন। আর বন্ধ করলেই কোন সমস্যা নাই। আবার যখন ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ার চালু করবেন তথন এইটা অটোমেটিক চালু হবে।

alg.exe : IM clients, RTSP, BitTorrent. SIP, and FTP এই এপ্লিকেশন গুলো এক্সিকিউট করতে এই প্রসেসটা সাহায্য করে।

ashServ.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

aswUpdSv.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

svchost.exe : এইটার কাজ কিন্তু বিশাল এবং দেখবেন এই একই প্রসেস একের অধিক আছে। এক একটার কাজ একেক রকম। এইসব প্রসেস ভুলেও বন্ধ করবেন না।

svcHost.exe : এইটা একটা ভাইরাস। প্রসেসটা পেলে সাথে সাথে বন্ধ করে দিন। সাথে সাথে উপরেরটার সাথে এর পার্থক্যটাও লক্ষ্য করুন।

lsass.exe : Local Security Authority Service যা উইন্ডোজের লোকাল সিকিউরিটি এবং লগিন এর নিয়ন্ত্রনের জন্য ব্যবহ্রত প্রসেস। বন্ধ না করলেই ভাল হবে।

Navapsvc.exe, nvsrvc32.exe, and navapw32.exe : এই গুলো সাইমানটেক এন্টিভাইরাসের প্রসেস। এগুলোতে হাত দিয়েন না।

rundll32.exe : সিস্টেম প্রসেস যা .dll ফাইল গুলোকে এক্সিকিউট করে।

savscan.exe : নরটন এন্টিভাইরাস প্রসেস। কিপ ইট আপ।

services.exe : এইটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রসেস যা নিয়ন্ত্রন করে উইন্ডোজের স্টার্ট আপ, সাট ডাউন এর সহ বিভিন্ন বুট প্রসেস। এইটা কখনও টারমিনেট করবেন না।

winlogon.exe : এটি উইন্ডোজের লগইন এবং লগ আউট নিয়ন্ত্রন করে। এটি সিস্টেম প্রসেস।

csrss.exe : সিস্টেম প্রসেস যা উইন্ডোজের মাইক্রোসফট ক্লাইন্ট এর প্রধান executable. যা কোন মতেই বন্ধ করা যাবে না।

csrcs.exe : ভাল করে এর বানানটা একটু খেয়াল করুন। উপরেরটার সাথে এর কিছু পার্থক্য আছে। এইটা একটা ম্যালওয়্যার এর প্রসেস। আসলে ভাইরাস বা কোন ম্যালওয়ার বা স্পাইওয়্যার এর প্রসেস এর নামকরণ করা হয় সাধারনত উইন্ডোজের প্রসেস গুলোর নামের সাথে মিল রেখে বা সামান্য একটা কি দুইটা অক্ষর পরিবর্তন বা ছোট হাতের বা বড় হাতের অক্ষরে পরিবর্তন করে। যাতে সহজেই কেউ বুঝতে না পারে। পরবর্তিতে আরও কিছু উধাহরন দিচ্ছি।

smss.exe : না ভাই এইটা কোন এস এম এস সার্ভিস না। এটা হল Session Manager Subsystem যা একটি সিস্টেম প্রসেস, যা নিয়ন্ত্রন করে উইন্ডোজ অপারেটিং এর মধ্যবর্তি প্রসেস গুলো। এইটা বন্ধ করলে আপনার পিসির খবর আছে।

ashWebSv.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

ashMaiSv.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

System : এইটা একটা সিস্টেম প্রসেস যা আপনার লোকাল হার্ডড্রাইভের সকল ইনফরমেশন জমা রাখে। প্রসেসটা বন্ধ করবেন না।

System Idle Process : আপনার পিসির সিপিউটা বর্তমানে কতটুকু ব্যবহ্রত হচ্ছে তা এই সিস্টেম প্রসেসটা ক্যালকুলেট করে। সো কিপ ইট আপ।

Firefox.exe : মজিলা ফায়ারফক্সের প্রসেস। দরকারী।

Plugin container.exe : এইটা ফায়ারফক্সের একটা প্রসেস যা ইন্টারনেট কানেক্ট হলে ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজনীয় Plugin সার্চ করে এবং ডাউনলোড করে। এর কারনে আপনি যদি ফায়ারফক্স ওপেন করে কোন কিছুই না করেন তারপরেও এটি কিছু মেগাবাইট খরচ করে। এখন আপনি যদি মনে করেন যে না কোন মেগাবাইট খরচ করবো না তাহলে এটি বন্ধ করে দিয়েন। অবশ্য এটি বন্ধ করলেও আবার চালু হতে পারে। তাই নজর রাখবেন এটির প্রতি।

আপনি যদি উইন্ডোজের এই সকল প্রসেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পেতে চান তবে এই সাইটটিতে ভিজিট করতে পারেন।

লিংক: http://www.processlibrary.com

এবার একটা জিনিষ, তা হল হুট করেই কোন প্রসেস এর নাম দেখেই তা বন্ধ করতে যাবেন না। প্রসেসটি বন্ধ করার আগে বা কোন প্রসেস নিয়া যদি মনে কোন প্রশ্ন যাগে তাহলে আগে গুগলকে একবার ব্যবহার করে দেখবেন। নতুন নতুন একটু কঠিন মনে হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত দু-চারদিন একটু গবেষনা করলে দেখবেন আমার উপরের লিখা গুলো আপনার জন্য খুবই সহজ।

Tuesday, December 18, 2012

মুক্তি পান বিরক্তিকর spam NEwsLetter থেকে! আজীবন ফ্রেশ রাখুন Gmail Inbox!


Get Rid Of spam Newsletter!

আমরা প্রায় সবাই গুগল মেইল ব্যাবহার করি। মাজে মাজেই আমরা আমাদের ইমেইল এড্রেসটি newsletter পেতে ইউস করি। একটা সময় দেখা যায় নিউজ লেটার এ আমাদের ইমেইল বক্স ভরে যায়। এত মেইল এর ভিড়ে আসল মেইল গুলো খুজে পাওয়া যায় না! আর এই থেকে মুক্তির জন্য প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট থেকে আলাদা আলাদা ভাবে unsubscribe করাটাও একটা জামেলার ব্যাপার। তবে একটা উপায় আছে। কেমন হবে যদি এক ক্লিক এই সব ওয়েবসাইট এর নিউজ লেটার থেকে মুক্তি পান!!?? হুম! সত্যি তাই।

প্রথমেঃ

এই ওয়েবসাইট এ যান। তারপর নিচের স্ক্রীন শট এর মতো ইমেইল অ্যাড্রেস ইনপুট করুন।

তারপর Go তে ক্লিক করুন। এর পর প্লাগ ইন টি তে লগইন করুন। এর পর নিচের ছবিতে দেয়া ধাপ গুলো অনুসরনর করুন।

একটু ওয়েট করুন। লোদিং শেষ হয়ার পর আপনার ইচ্ছা মতো নিউজ লেটার থেকে unsubscribe করুন।

লাল বিন্দুতে ক্লিক করে মুক্তি পান বিরক্তিকর স্প্যাম নিউজ লেটার থেকে!

আসা করি এটা অনেকের উপকারে আসবে!

Monday, December 17, 2012

করাপ্ট ফাইল/ছবি কিভাবে রিপেয়ার করবেন?


লোড-শেডিং অথবা, অন্যান্য সমস্যার দরুন আমাদের অনেক সময় কোন ডকুমেন্ট অথবা, ছবি-ট্রান্সফার করাপ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় আবারো নতুন করে শুরু করতে হয়।

তাই আপনাদের শেয়ার করব একটি ফ্রী সফটওয়্যার যা এই সমস্যার কিছুটা হলে ও সমাধান দিবেঃ

File Repair সফটওয়্যার ব্যাবহার করে আমরা প্রায় সব ধরণের ফাইল রিপিয়ার করতে পারবেন। যেমনঃ .doc, .docx, .docm, .rtf, .xls, .xla, .xlsx, .zip, .rar, .avi, .mp4, .mov, .flv, .wmv, .asf, .mpg, .jpg, .jpeg, .gif, .tiff, .bmp, .png, .pdf, .mdb, .mde, .accdb, .accde, .ppt, .pps, .pptx, .mp3, .wav.

তাছাড়া আপনি ফাইল সংক্রান্ত নিচের সমস্যাগুলোর ও সমাধান করতে পারবেনঃ

* file is not in a recognizable format

* unable to read file

* file cannot be accessed

* application cannot open the type of file represented by filename

* out of memory errors, or low system resources errors

ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.filerepair1.com/files/file-repair-setup.exe (১.০১ মেগাবাইট)

আশা করি, অনেকেই এই সফটওয়্যার থেকে উপকার পাবেন।

Tuesday, December 11, 2012

কনভার্ট করুন পিডিএফের নির্ধারিত অংশ বা ইমেজকে অন্য যে কোন ফরম্যাটে


আমাদের চাহিদা অনুযায়ী যদি কোন পিডিএফ ফাইল কে অন্য কোন ফরম্যাটে কনভার্ট করতে যাই, সে ক্ষেএে সেটা কে নিজের মত করে কনভার্ট করে নিতে পারিনা আগে বা পিছে তার একটু আধটু লেজ লেগেই থাকে বা থাকতে হয় বিশেষ করে ছবির কথাই বলছি,এক পেইজে যদি ২টি বা তার চেয়ে বেশি ছবি যুক্ত থাকে তখন সেটাকে আলাদা করতে হলে একটু হিমশিম খেতে হয়,অন্য সফটওয়্যার দ্বারা

আবার মডিফায়েড করতে হয়, এতে হয়ত বা কোয়ালিটি কিছুটা ক্ষুন্ন হতে পারে সেই ছবিটার। আর এই সফটওয়্যার টি দিয়ে একদম সহজ ভাবে সে কাজ টি সারতে পারবেন শুধুমাএ মাউস দিয়ে কারসর করে টেনে আপনি যতটুকু কনভার্ট করতে চান,

সেখানে নিয়ে মাউস ছেড়ে দেবেন এবং ইমেজ কনভার্ট এ ক্লিক করা মাএই আপনার কাজ শেষ, এ ভাবে সমস্ত টেক্সট বা অন্যান্য কনভার্টে পরিণত করতে পারবেন

এখানে দেখুন আমি পিসি হেল্প লাইন বিডি এর এই লিখা টা থেকে শুধু হেল্প কে কনভার্ট করবো ইমেজ আকারে তাই মাউস দিয়ে টেনে নিলাম এবং উপরে ক্লিক করলাম ইমেজের উপর এবং কনভার্ট ও হয়ে গেল, যেমন”

পিডিএফ থেকে এক্সেল” এমএস ওয়ার্ড” পাওয়ার পয়েন্ট” এইছ টি এম এল” অটোক্যাড” ইমেজ” ইত্যাদি… ইন্সটল শেষে ক্র্যাক করতে হবে এবং ক্র্যাক শেষে সিরিয়াল কী-দিয়ে এ্যাক্টিভ করে নেবেন আবার, হয়ে যাবে ফুল ভার্সন এবং লাইফ টাইম ব্যাবহার করার সুযোগ

সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন

ক্র্যাক এবং সিরিয়াল কী-এর জন্য এখানে ক্লিক করুন

Sunday, December 9, 2012

লুকিয়ে ফেলুন আপনার পিসি‘র “System Properties”


মাই কম্পিউটার থেকে লুকিয়ে ফেলতে পারেন “System Properties” স্ক্রীণ। আর এটা করতে পারেন রেজিস্ট্রী এডিটরের মাধ্যমে। নিচে দেখুন:

প্রথমে Start Menu তে Click করে Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন। Registry Editor Open হবে।

এরপর HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer এ যান।

এবার ডানপাশের প্যানেলে গিয়ে একটি নতুন DWORD ভ্যালু তৈরী করুন।

ভ্যালু নাম- NoPropertiesMyComputer,

ডাটা টাইপ-REG_DWORD (DWORD Value),

ভ্যালু ডাটা-(0 = Properties, 1 = No Properties

অর্থাৎ প্রোপার্টিজ অপশন মুছে দিতে ভ্যালু ডাটা 1 এবং আগের অবস্থায় আনতে চাইলে ভ্যালু ডাটা 0 ) দিয়ে Modify করুন।

ব্যস এবার Registry Editor close করে PC Restart দিন।

এবার থেকে মাই কম্পিউটারের উপর গিয়ে রাইট ক্লিক করলে পুর্বের মতন প্রোপার্টিজ অপশন আর দেখা যাবে না, এমনকি কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে System-এ ডাবল ক্লিক করেও “System Properties” দেখা যাবে না।

Wednesday, December 5, 2012

জিমেইলের মেইল রাখুন অন্য কোথাও


আপনার ই-মেইল ঠিকানায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল, তথ্য ইত্যাদি আছে। কিন্তু কোনো কারণে যদি আপনার ই-মেইল ঠিকানাটি নষ্ট হয়ে যায় বা চুরি (হ্যাকড) হয়ে যায় এবং অনেক চেষ্টা করেও সেটি যদি পুনরুদ্ধার করতে না পারেন তখন আফসোস করা ছাড়া কিছুই করার থাকে না। অথচ, আপনি চাইলেই আপনার জিমেইলের মেইলগুলো স্থানান্তর করে রাখতে পারেন, আপনার কম্পিউটারে বা অন্য কোনো জিমেইল ঠিকানায়।

ই-মেইল অন্য কোথাও রাখতে প্রথমে http://home.zcu.cz/~honzas/gmb/gmail-backup-0.107.exe ঠিকানা থেকে ৪ মেগাবাইটের জিমেইল ব্যাকআপ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন। এখন সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোথায় সেভ করতে চান, কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত আসা মেইলরাখতে চান, লিখে ব্যাকআপ বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। জিমেইলে ব্যাকআপ ফাইল তৈরি হয়ে যাবে।

আবার রিস্টোর করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা (যে ঠিকানায় স্থানান্তর করতে চান), পাসওয়ার্ড, কোথায় থেকে স্থানান্তর করতে চান (হার্ডডিস্কের যে জায়গায় ব্যাকআপ রেখেছেন), কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত স্থানান্তর করতে চান লিখে রিস্টোর বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন।

জিমেইল অ্যাকাউন্ট নিরাপদ করুন


বিনা মূল্যে ই-মেইল সেবা জিমেইল নিরাপদ করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইলের সুরক্ষা দিতে পারেন। জিমেইল নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি ব্যবস্থা হচ্ছে জিমেইলের টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন। এ পদ্ধতি চালুর ক্ষেত্রে যখনই আপনি ই-মেইলে ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দেবেন, তখন আপনার মোবাইল ফোনে একটি এসএমএস চলে আসবে। এ জন্য শুরুতে আপনাকে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করে settings\google account settings\security পাতায় যান। এখানে চারটা অপশন আছে। এগুলো হচ্ছে Changing your password, Recovering your password, Using 2-step verification, Authorizing applications & sites। এখানে Using 2-step verification অপশনে যেতে হবে।

এখানে আপনার মোবাইল ফোন নম্বরসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করুন। সতর্কতার জন্য বাড়তি ১০টি কোড তৈরি করা যায়, যা আপনি আপনার নিরাপদ কোনো জায়গায় সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। অনেক সময় নেটওয়ার্কের সমস্যা হলে কোড আসতে দেরি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সংরক্ষিত কোড আপনার কাজে লাগবে। এ ছাড়া বর্তমানে কোড না এলে একটি অপশন আসে, যাতে ক্লিক করলে আপনাকে ফোন করে কোড বলে দেওয়া হবে। টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করলে অনেক সময় বিভিন্ন ম্যাসেঞ্জার, অ্যাপস জিমেইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।

এ ক্ষেত্রে আপনি যে ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করবেন অথবা অ্যাপস ব্যবহার করবেন, তার জন্য আলাদা কোড তৈরি করে নিতে পারবেন। ব্যক্তিগত কম্পিউটারে একবার কোড দিয়ে নিচে থাকা বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে দিতে পারেন। এতে পরবর্তী ৩০ দিন ওই কম্পিউটারে আর কোড চাইবে না।

সিডি থেকে তথ্য পুনরুদ্ধার


অনেক সময় সিডি বা ডিভিডি পুরোনো হয়ে গেলে বা বেশি বেশি চালালে সিডির ফাইলগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তখন আর সেগুলো কপি করা যায় না। আপনার অনেক দরকারি তথ্য হয়তো কোনো সিডিতে রেখেছেন, কিন্তু সেই সিডি যদি আর না খোলে বা সেই তথ্যগুলো যদি আর পড়া না যায়, তা হলে সবই শেষ।

আপনি চাইলে ছোট একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে সেই নষ্ট সিডির ফাইলগুলো কপি করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে www.recoverytoolbox.com/cd.html ঠিকানা থেকে মাত্র ৬৫৫ কিলোবাইটের রিকভারি টুলবক্স সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে ওপেন করলে দেখবেন আপনার সিডি/ডিভিডি-রম ড্রাইভটি দেখা যাচ্ছে। এখন পরপর দুইবার নেক্সট-এ ক্লিক করলে দেখবেন আপনার সিডির ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এখন সবগুলো ফাইল কপি করতে চাইলে বাঁদিক থেকে সবগুলো বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে সেভ করুন। আবার নির্দিষ্ট কিছু ফাইল কপি করতে চাইলে বাঁদিক থেকে নির্দিষ্ট বক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে সেভ-এ ক্লিক করুন। ফাইলগুলো কপি হওয়ার পর সি ড্রাইভে গিয়ে দেখবেন CDRestored ফোল্ডারের ভেতর ফাইলগুলো সেভ হয়েছে এবং সেগুলো ভালো আছে।

পেনড্রাইভ থেকে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল


১০.১ ইঞ্চি বা তারচেয়ে ছোট মনিটরের নেটবুক কম্পিউটারে সাধারণত সিডি বা ডিভিডি-রম ড্রাইভ থাকে না। এখন যদি এগুলোতে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টলকরতে চান, তাহলে উপায় কী! উপায় হলো এক্সটারনাল সিডি অথবা ডিভিডি-রম ড্রাইভ ব্যবহার করা। এখন সেটি সব সময় হাতের কাছে নাও থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনি যেটি করতে পারেন তা হলো, আপনার হাতের কাছের পেনড্রাইভটিকে কম্পিউটার চালু করার উপযোগী বা বুটেবল করে সেটি দিয়েউইন্ডোজ ইনস্টল করা।

এ জন্য প্রথমে আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারে যুক্ত করে উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু থেকে রান কমান্ডে গিয়ে cmd লিখে এন্টার করুন।নতুন উইন্ডোতে লিখুন DISKPART। তাহলে নতুন আরেকটি উইন্ডো খুলবে। সেখানে LIST DISK লিখে এন্টার করুন।এবারে প্রথমে SELECT DISK 1 লিখুন। তারপর একে একে নিচের সংকেতগুলো লিখেদিন—

CLEAN

CREATE PARTITION PRIMARY

SELECT PARTITION 1

ACTIVE

FORMAT FS=NTFS

ASSIGN

EXIT

এবার এই উইন্ডো মিনিমাইজ করে রাখুন। তারপর উইন্ডোজ সেভেন ডিভিডি-রম ড্রাইভে ঢোকান।ধরে নিই আপনার ডিভিডি-রম ড্রাইভ ও পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার হলো যথাক্রমে I ও J ।

কমান্ড উইন্ডোতে ফিরে গিয়ে I: CD BOOT Ges CD BOOT লিখুন। এবারে BOOTSECT.exe /NT60 J: লিখে এন্টার করুন। এবারে ডিভিডির সব ফাইল পেনড্রাইভে কপি করে নিন, তা হলেই বুটেবল হয়ে যাবে পেনড্রাইভ এবং সরাসরি পেনড্রাইভ থেকেই ইনস্টল করতে পারবেন উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম। তবে এই পদ্ধতি উইন্ডোজ এক্সপির জন্য নয়, শুধু উইন্ডোজ সেভেন, এইট ও ভিস্তার জন্য।

Monday, December 3, 2012

মডেমের স্পিড বাড়িয়ে নিন


THINK CREATIVE BE POSITIVE

মডেমের স্পিড নিয়ে আমরা অনেকেই হতাশ থাকি। এতো টিপস ফলো করি তাও ইন্টারনেটের স্পিড পাইনা। হতাশ হবার কোন কারন নেই, আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম একটি ছোট সফটওয়্যার যার নাম মডেম বুস্টার ৫.0।

উইন্ডোজের বিভিন্ন সেটিংস চেন্জ করে ইন্টারনেট স্পিড আপ করা আমাদের মত সাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই কষ্ট সাধ্য। তাই আমি এই সফটওয়্যার টা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। সফটওয়্যারটি ফ্রি। তাই এটি এক্টিভেট করার ঝামেলা নেই। অর্থাৎ ফুল ভার্সন এটি।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর .rar ফরমেটের একটি ফাইল পাবেন। উইনার বা সেভেন জিপ দিয়ে এক্সট্রার্ট করে নিন। তাহলেই এর ভিতরের মডেম বুস্টার সফটওয়্যাটি পাবেন।

ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন। ইন্সটলের পর রান করুন। এখন আপনার মডেমটি কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করুন।

এর পর টাস্ক বার হতে মডেম বুস্টার সফটওয়্যার এর উপর মাউসের রাইট ক্লিক করুন। Optimize Modem Setting এ ক্লিক করুন।

কিছুক্ষনের মধ্যেই আপনার অপটিমাইজ হয়ে যাবে। এর পর টাস্কবারে একই আইকনে মাউসের লেফট ক্লিক করুন। তাহলে বুস্টার সফটওয়্যারটির উইন্ডোটি চালু হবে। এখান থেকে Advance Tweak এ ক্লিক করুন।

তার পর নিচের সব সেটিংস এ চেক মার্ক করে Apply Changes এ ক্লিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ। এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করুন। কিছুক্ষন সময় লাগতে পারে সেটিংস গুলো একটিভ হতে। তার পর আবার ইন্টারনেট কানেক্ট হলে ব্রাউজ করে দেখুন স্পিড বেড়েছে কিনা। আশাকরি অবশ্যই ভাল ফলাফল পাবেন।

সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংক:

https://rapidshare.com/#!download|83p7|46182795|Modem_Booster_5.0.rar|3101|0|0

Standard bar এ যুক্ত করে রাখুন আপনার প্রয়োজনীয় Tools


Standard bar এ যুক্ত করে রাখুন আপনার প্রয়োজনীয় Tools

My Computer open করে Standard bar এ মাউস রেখে রাইট বাটন এ ক্লিক করে customize…এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি দেখুন।

এরপর Customize toolbar আসবে,আপনার প্রয়োজনীয় Toolটি select করে add করুন এরপর close করে বেরিয়ে আসুন। নিচের চিত্রটি দেখুন।

কম্পিউটার সুপার ফাস্ট করুন (১০০% SuperRam দিয়ে)


SuperRam 6.এই সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটারের গতি নিয়ন্ত্রণ করে। আপনার কম্পিউটারে মেমরি পরিচালনার মাধ্যমে দ্রুত সঞ্চালন করে। অনেক সময় দেখবেন আপনার কম্পিউটার হ্যাংগ করে তা কিসের কারনে Ram এর কারনে। আবার অনেক সময় গেম চালাতে গিয়ে পিসি হ্যাংগ করে। উইন্ডোজের মধ্যে এই পরিবর্তনের প্রোগ্রাম এবং গেম দ্রুত চালাতে সক্ষম করে এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। এর সাহায্যে SuperRam আপনার কম্পিউটারে ব্যাকগ্রাউন্ডে রান নির্ণয় যায়। SuperRam এর সেটিংস আপনি স্বাধীনভাবে করতে পারবেন। SuperRam এর সাহায্যে আপনার কম্পিউটারের প্রসেসর কত ব্যবহার হচ্ছে কত মেমরি ব্যবহার হচ্ছে তা দেখিয়ে দেয়।

সফটওয়্যার নামঃ SuperRam 6.+patch

এর বৈশিষ্ট্য: -

# SuperRam কম্পিউটার মেমরি সেরা অনুকূল যা সহজ এ ব্যবহার করা যায়।

# যুক্তিসঙ্গত মান সিস্টেম স্থিতিশীলতা বজায় রাখে এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের কাজ করে।

# কম্পিউটার মেমরি উপলব্ধ সিস্টেম প্রদর্শিত মধ্যে ভিসুয়াল উপস্থাপনা করে।

# সেটিংস এবং আপনার পছন্দ বাছাই সম্পূর্ণ স্বনির্ধারিত করে।

# সহজ এবং স্বজ্ঞাত ইউজার ইন্টারফেস, যা বাস্তব সময়ের মেমরি অপ্টিমাইজেশান সঞ্চালিত করে।

এছাড়াও আরও ডাউনলোড লিঙ্ক আছেঃ http://filehunk.com/superram-6-patch/

Download

আমি দেখছি আপনারা কনো কমেন্ট করেন না, তাহলে আমি বুজব কি করে আপনাদের পোস্ট ভাল লাগছে। তাই বলছি কমেন্ট করবেন।

Sunday, December 2, 2012

মোবাইল ফোনের কয়েকটি সফটওয়্যার

অপেরা মিনি

ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় এমন সব মোবাইল ফোনে ওয়েবসাইট দেখার জন্য নিজস্ব একটি সফটওয়্যার থাকে। অপেরা মিনি এমন একটি সফটওয়্যার, যেটি অধিকাংশ মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা যায়। এর ঠিকানা: www.opera.com/mini

ই-মেইল

মোবাইল ফোন থেকে ব্যবহার করার জন্য জিমেইলের বিশেষ একটি সংস্করণ রয়েছে। বিস্তারিত জানতে দেখুন—www.google.com/mobile/gmail। নকিয়াসহ অধিকাংশ স্মার্টফোনে ই-মেইল আদান-প্রদানের সফটওয়্যার যুক্ত থাকে।

ফেসবুক

মোবাইল ফোন থেকে ফেসবুক ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সাহায্য পাওয়া যাবে m.facebook.com সাইটে।

গেমস

মোবাইল ফোনে খেলার উপযোগী গেম বিনা মূল্যে পাওয়া ওয়েবসাইট হলো—www.mobilclub.org

ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জার

ইবাডি (www.ebuddy.com) মোবাইল ফোন থেকে চ্যাট করার জন্য বেশ জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার। এখান থেকে গুগলটক, ইয়াহু, এমএসএন এবং ফেসবুকে চ্যাট সুবিধা ব্যবহার করা যায়। এমন আরও কিছু প্রোগ্রাম হলো নিমবাজ (www.nimbuzz.com), মিগ৩৩ (mig33.com) ইত্যাদি।

আরও আছে

মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা যায় এমন প্রোগ্রামের বড় সংগ্রহ পাওয়া যাবে www.getjar.com ওয়েবসাইট থেকে।


দ্রুত ফাইল খুঁজে বের করুন

ফাইল বা ফোল্ডার খুঁজে পাচ্ছেন না? অপারেটিং সিস্টেমের সার্চ সুবিধা অনেক সময় নেয় কোনো কিছু খুঁজে দিতে?

এই সমস্যার সমাধান এবং খুব দ্রুত প্রয়োজনীয় ফাইলটি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক থেকে খুঁজে দেবে এভরিথিং-১.২.১.৩৭১ নামের একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার বহনযোগ্য বলে কম্পিউটারে ইনস্টল না করলেও চলবে। প্রচলিত প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমে এটি চলবে। এর আকার ৩৭০ কিলোবাইট।

প্রথমে www.mediafire.com/? acre29gnv82m38x ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে জিপ ফাইলকে আনজিপ করুন। Everything-1.2.1.371 নামের ফাইলটিতে দুই ক্লিক করে কাজ শুরু করে দিন। ফাঁকা বক্সটিতে ফাইলের নাম লিখুন। দেখুন কত দ্রুত হার্ডডিস্কের কোথায় আপনার ফাইলটি আছে, তা নিমেষেই খুঁজে দেবে।


জেনে নিন ফাইলের বৃত্তান্ত


মানুষের যেমন জীবনবৃত্তান্ত থাকে, তেমনি কম্পিউটারের ফাইলেরও বৃত্তান্ত বা নানা রকম তথ্য থাকে। ফাইল প্রোপার্টিজের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ফাইলের আকার, প্রোগ্রামের নাম, ফাইল তৈরির তারিখ, ফাইল মডিফাই করার তারিখ, সর্বশেষ মডিফাই করার তারিখ, ফাইলের নামসহ ইত্যাদি তথ্য।

ফাইলের তথ্য জানতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে যেকোনো একটি ফাইল নির্বাচন করে ডান ক্লিক করুন। এখানে অনেক সাবমেনু আছে যেমন—Open, New, Print, Properties ইত্যাদি। এবার Properties-এ ক্লিক করুন। ফাইলের নাম অনুসারে একটি File Properties ডায়ালগ বক্স আসবে (যেমন—ABC Properties)। এখানে তিনটি বাটন আছে। যেমন—General, Custom & Summary. তারপর General-এ দেখতে পাবেন আপনার ফাইলের সাইজ, প্রোগ্রামের নাম, ফাইল তৈরির তারিখ, ফাইল মডিফাই করার তারিখ, সর্বশেষ মডিফাই তারিখ, ফাইলের অবস্থান, রিড অনলি ইত্যাদি। Custom-এ আছে নাম, টাইপ, প্রোপার্টিজ। Summary বাটনে ক্লিক করার পর নিচে Advanced লেখায় ক্লিক করুন।

লক্ষ করুন, আপনি কতটি শব্দ, ওয়ার্ড, লাইন, পৃষ্ঠা টাইপ করেছেন, তার তথ্যাবলি পর্যায়ক্রমে আরও অন্যান্য তথ্যসহ প্রদর্শিত হচ্ছে (ওয়ার্ড ফাইলের ক্ষেত্রে)

Saturday, December 1, 2012

কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করুন


কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ (শাট ডাউন), পুনরায় চালু (রিস্টার্ট), লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট বা সিডি-ডিভিডি বের করতে (মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্ট) করতে চাইলে কিউএসডি নামের ছোট্ট একটা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। http://www.mediafire.com/?n2vzriv8c14ami4 ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে ৫০৮ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে। এর পর Extract করুন এবং কম্পিউটারে ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার পর ডান দিকে নিচে Quick Shut Down নামের আইকনে দুই ক্লিক করলে দ্রুত কম্পিউটার শাট ডাউন হয়ে যাবে। শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্ট করাতে চাইলে, আইকনের ওপর ডান ক্লিক করুন। এখান থেকেও ওই কাজগুলো করা যাবে। এ ছাড়া শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত এ অপশনগুলোর কাজ করতে চাইলে শর্টকাট কি তৈরি করে নিতে পারেন।

যেমন—শাট ডাউন করার জন্য রেডিও বাটনে ক্লিক করুন এবং কারসার রেখে Crtl চেপে S দিয়ে শাট ডাউনের জন্য শর্টকাট কি তৈরি করে নিন। Crtl+S চাপলেই কম্পিউটার দ্রুত শাট ডাউন হয়ে যাবে। এভাবে শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্টের শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত কাজ সমাধা করা যাবে।

এমএস অ্যাকসেসের শুরুটা যেমন


মাইক্রোসফ্ট অফিসের সব প্রোগ্রামই গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্য এমএস অ্যাকসেস প্রোগ্রামটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ডেটাবেস প্রোগ্রামিংয়ের ক্ষেত্রে। অ্যাকসেস তথ্য আদান-প্রদানসহ তথ্য সংরক্ষণ করার একটা বিশাল তথ্যভান্ডার তৈরি করে দিতে পারে। অ্যাকসেসের মাধ্যমে বেশি পরিমাণে এন্ট্রির কাজ করা যায়। এর মাধ্যমে ডেটাবেস ডিজাইনের কাজটা খুব সুন্দর ও নিখুঁতভাবে করা যায়। অ্যাকসেস দিয়ে টেবিল, কুয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, পেইজেস ও ম্যাকরো তৈরি (ডিজাইন) করা যায়।

অ্যাকসেস খুলতে উইন্ডোজের Start মেন্যু থেকে Programs হয়ে Microsoft Access-এ ক্লিক করুন। Microsoft Access নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এতে ব্ল্যাংক উইন্ডোসহ এখানে তিনটি অপশন আছে। যেমন: Blank Access database, Access database wizards, pages and projects এবং Open an existing file। Blank Access database লেখায় মাউস ক্লিক করে Ok করুন। File New Database নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে।

অফিস প্যাকেজের অন্য প্রোগ্রামগুলোতে কাজের মাঝখানে বা শেষে ফাইল সেইভ করা যায়। কিন্তু অ্যাকসেসে প্রথমেই ফাইলের নাম দিয়ে সেভ করে কাজ শুরু করতে হয়। তাই এবার File New database ডায়ালগ বক্সে ফাইল কোথায় থাকবে তা দেখিয়ে দিয়ে ফাইলের নাম লিখুন। এখন Create-এ ক্লিক করলে টেবিল, কুয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, পেইজেস ও ম্যাকরো তৈরির উইন্ডো খুলবে। এখান থেকে আপনি বিভিন্ন রকমের কাজ, প্রোজেক্ট ও প্রোগ্রাম তৈরি করতে পারেন।

আবার Access database wizards, pages and projects লেখায় ক্লিক করে Ok করলে New নামে ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে General and Database নামে দুটি বাটন আছে, যেখানে অনেকগুলো বিভিন্ন ধরনের ডেটাবেস প্রোজেক্ট তৈরি করাই আছে। যেমন: Database কমান্ডে আছে Asset Tracking, Expenses, Inventory Control, Ledger, Time and Billing and Order Entry ইত্যাদি। আপনি ইচ্ছে করলে যেকোনো একটি খুলে নিজের তথ্য বা ডেটা দিয়ে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারেন। আর Open an existing file লেখায় মাউস ক্লিক করলে নিচের ঘরে Northwing Sample database, Contact Sample database and Address database ইত্যাদি নামে বিভিন্ন ধরনের তৈরি ডেটাবেস খুলবে। এগুলো খুলেও নিজের মতো করে সাজিয়ে নেওয়া যায়।

স্থির ছবি থেকে ভিডিও


স্থিরচিত্র ব্যবহার করে ভিডিওচিত্র বানানো যায় সহজেই। এ জন্য ফটোস্টেজ স্লাইড শো প্রডিউসার নামের ছোট একটা সফটওয়্যার লাগবে। এটি দিয়ে যেকোনো ছবিকে ভিডিওতে রূপান্তর করা যাবে। এ জন্য প্রথমে www.mediafire.com/ ?gq6plrqk6bmb7wq ঠিকানা থেকে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে। এর আকার ১.৬৩ মেগাবাইট। নামানোর পর এক্সট্রাক্ট করে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিতে হবে। ইনস্টল করার সময় নামানো ফোল্ডারে Components নামের একটি ফাইল পাবেন, তা কপি করে C:/ ড্রাইভে Program Files খুলে এনসিএইচ সফটওয়্যার নামের ফাইলটি খুলুন। এবার পেস্ট করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এরপর ডেস্কটপ আইকন থেকে দুই ক্লিক করে ফটোস্টেজ স্লাইড শো প্রডিউসার খুলুন। এবার যেসব ছবিকে ভিডিওতে রূপান্তর করবেন, সেগুলো নির্বাচন করুন। যে শব্দ বা গান এই ছবিতে দিতে চান, তা নির্বাচন করে নিতে হবে। Manage color-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর Builed Slideshow-এ ক্লিক করুন।

এখানে আপনি পিসি, ডিভিডি, সিডি অথবা অন্য কোনো মাধ্যমের জন্য ভিডিওটি রূপান্তর করতে চাইলে তা নির্বাচন করে দিন। ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিন ফাইলটি কোথায় রাখবেন। ছবির রেজুলেশন, ফ্রেম রেট ঠিক করে নিতে হবে।

কোন ফরম্যাটে ভিডিও করতে চান, তা নির্ধারণ করে দিন। এবারে সবকিছু ঠিক থাকলে Build Slideshow-এ ক্লিক করলে ভিডিওতে রূপান্তর করা শুরু করবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে এবং দেখবেন, ছবির প্রত্যাশিত ভিডিওটি যথাস্থানে সেভ হয়ে গেছে। তৈরি হয়ে যাবে স্থিরচিত্রের ভিডিও।

Thursday, November 29, 2012

জোড় সংখ্যার বড় যোগ

২ থেকে ১০০০০০০০ (এক কোটি) সংখ্যার মধ্যে যত জোড় সংখ্যা আছে, সেগুলোর যোগফল করার জন্য ছোট্ট একটি প্রোগ্রাম লেখা যায় সি প্রোগ্রামিং ভাষায়।নিচে প্রোগ্রামিং সংকেত দেওয়া হলো।

#include

#include

int main(void)

{

time_t start, end;

double sum=0,i;

start = time(NULL);

for(i=2;i


ই-মেইল একজনের, ব্যবহার করছে আরেকজন?

Hi, I am in trouble. Please send me some money. নিচে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দেওয়া। আপনার কোনো বন্ধুর ই-মেইল থেকে হয়তো মেইলটি এসেছে। এ রকম ই-মেইল ইদানীং অনেকের কাছেই আসে। বিশেষ করে ইয়াহু মেইলে মাঝেমধ্যে এ ধরনের মেইল আসে পরিচিত জনের কাছ থেকে। যারা বিদেশে থাকে, তাদের মেইল থেকেই এ ধরনের মেইল আসে বেশি। অনেকে মেইল পাওয়া মাত্র টাকা (ডলার) পাঠিয়ে দেয় ওই ক্রেডিট কার্ড নম্বরে। এই টাকাগুলো চলে যায় হ্যাকারের দখলে। আবার যারা জানে, তারা ই-মেইলটা পাত্তা না দিয়ে মুছে ফেলে।

হ্যাকাররা কারও কারও ই-মেইল ঠিকানা বেদখল (হ্যাক করা) করে এ ধরনের মেইল পাঠিয়ে থাকে। ক্রেডিট কার্ডের তথ্যে নিজেদের কার্ডের নম্বর দিয়ে দেয়। টাকা চলে যায় তাদের অ্যাকাউন্টে।

যারা এ ধরনের ই-মেইল প্রায়ই পায়, তারা বুঝে যায় যে কাজটি হ্যাকারের। যারা নতুন বা প্রথম এ ধরনের মেইল পায়, তারা অনেক সময় বুঝতে পারে না। টাকা পাঠিয়ে পরে বুঝতে পারে। সেই টাকা সাধারণত আর ফেরত আনা যায় না।

হ্যাকাররা প্রথমে কারও আইডি হ্যাক করে ওই আইডির ইনবক্স, সেন্ট আইটেম থেকে কিছু মেইল পড়ে বা কনটাক্ট লিস্ট থেকে কারও কারও মেইলে এ ধরনের মেইল পাঠিয়ে থাকে, যাতে পুরো মেইল বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।

প্রতিকার: কারও ই-মেইলে এ ধরনের মেইল এলে তাকে (যার আইডি থেকে এসেছে) মোবাইল ফোনে, ফেসবুকে বা অন্য কোনো মাধ্যমে জিজ্ঞেস করে নিতে পারেন যে সে এই মেইলটি করেছে কি না।

হ্যাকার যদি তার অন্যান্য মাধ্যমও (ফেসবুক, অন্য ই-মেইল ঠিকানা) হ্যাক করে ফেলে, তাহলে হ্যাকারই আবার অন্য আইডি থেকে উত্তর দেবে। এ জন্য সবচেয়ে ভালো হয় মোবাইল ফোনে জিজ্ঞেস করা বা ভয়েস চ্যাট করে জিজ্ঞেস করা। মেইল বা ফেসবুকে বার্তা দিয়ে জিজ্ঞেস করতে চাইলে মেসেজটি ইংরেজি হরফে বাংলা লিখুন। যেমন, Tumi ki taka cheye amar kache email korecho? তাহলে হ্যাকার যদি বাংলা ভাষা না জানে, তাহলে সে বুঝবে না।

হ্যাকার যদি আপনার আইডি হ্যাক করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে, তাহলে আপনি যখন আপনার আইডিতে ঢুকতে পারবেন না, তখনই বুঝতে পারবেন আপনার আইডি হ্যাক হয়েছে। আর হ্যাকার যদি আপনার পাসওয়ার্ড জেনে যায় কিন্তু পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে মাঝেমধ্যে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে, তাহলে কীভাবে বুঝবেন?

আপনার ই-মেইল বেদখল বা হ্যাকড হয়েছে, এটা হয়তো আপনি বুঝেছেন, কিন্তু হ্যাকার আপনার পাসওয়ার্ড জানে? কীভাবে জানবেন যে হ্যাকার আপনার পাসওয়ার্ড জানে কি না?

ইয়াহুর ক্ষেত্রে: প্রথমে ইয়াহু মেইলে ঢুকে (লগ-ইন) আপনার নামের ওপর ক্লিক করে Account Info নির্বাচন করুন। পাসওয়ার্ড দিতে বললে আবার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করুন। এখন নতুন পেজ এলে বাম পাশ থেকে Sign-In and Security-এর সবার নিচের View your recent login activity-এ ক্লিক করুন।

নতুন পেজ এলে দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান আইপি ঠিকানা এবং গত কয়েকবার কোন দেশ থেকে, কত তারিখ, কতটার সময়, ব্রাউজার না ইয়াহু মেসেঞ্জার দিয়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছে এবং তখন কী কী কাজ করা হয়েছে। ডান পাশে Location থেকে IP Address নির্বাচন করে দিলে দেখতে পাবেন কোন কোন আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা হয়েছে। আপনি যদি সব সময় একই কম্পিউটার থেকে লগ-ইন করে থাকেন এবং একই সংযোগদাতার ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আইপি ঠিকানার চারটি অংশের মধ্যে প্রথম দুটি অংশ একই থাকবে। তখন যদি দেখেন ভিন্ন কোনো আইপি থেকে বা ভিন্ন কোনো সময়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছিল এবং ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন সংযোগদাতার, তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি। এমনকি একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।

ইয়াহু মেইলের বিভিন্ন সংস্করণ আছে। যেমন—ক্লাসিক, বেটা ইত্যাদি। তাই বিভিন্ন সংস্করণে এই অপশনগুলো বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারে। একটু খোঁজাখুঁজি করলেই হয়তো পেয়ে যাবেন।

হ্যাকারের হাতে আপনার ই-মেইল ঠিকানা। এখন এটি পুনরুদ্ধার করতে হবে। কীভাবে ফিরে পাবেন আপনার ই-মেইল অ্যাকাউন্ট—তা নিচে দেওয়া হলো।

ইয়াহুর ক্ষেত্রে: ইয়াহুতে ঢোকার (লগ-ইন) সময় যখন ঢুকতে পারবেন না, তখন লগ-ইনের নিচে I can’t access my account-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে I have a problem with my password নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে My Yahoo! ID-এ আপনার ই-মেইল ঠিকানা লিখে Enter the code shown বক্সে নিচে থাকা সাংকেতিক সংখ্যা বা অক্ষর লিখে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে My alternate email-এ আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানা লিখে Next-এ ক্লিক করুন। আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানায় একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি লিংক থাকবে। ওই লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে, তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

আপনার ই-মেইল ঠিকানায় যদি বিকল্প ই-মেইল উল্লেখ না করা থাকে বা আপনার বিকল্প ঠিকানাটাও যদি হ্যাকড হয়ে যায়, তাহলে My alternate email-এর নিচের অপশনটি Use my secret questions নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে আপনাকে দুটি প্রশ্ন করা হবে (যে প্রশ্নগুলো ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করার সময় নির্বাচন করে দিয়েছিলেন)। প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিলেই নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে, তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। ই-মেইল অ্যাকাউন্টে অলটারনেটিভ ই-মেইল নামে একটি অপশন থাকে সেখানে আপনার অন্য এক বা একাধিক ই-মেইল ঠিকানা দিন এবং এতে মোবাইল ফোন নম্বর যোগ করুন।

যে ই-মেইল আইডি একবার হ্যাকড হয়েছে, সেটি আর ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ, হ্যাকার ওই ই-মেইল আইডির অনেক তথ্য জেনে যায় এবং সে ইচ্ছা করলে আবারও ওই আইডি হ্যাক করতে পারে।


ব্লক করুন যেকোনো ওয়েবসাইট

আপনার কম্পিউটারে নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট যেন না খোলে সে ব্যবস্থা আপনি সহজেই করতে পারেন। এ জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত সাইট ব্লক করতে হবে। ছোট্ট একটা ফাইল সম্পাদনা করেই এ কাজটি করা যায়। কম্পিউটারে নোটপ্যাড খুলুন। ফাইল থেকে ওপেনে ক্লিক করুন। নিচে Files of type থেকে All files নির্বাচন করুন। এবার C:/WINDOWSystem32/drivers/etc ফোল্ডারটি খুঁজে বের করুন। HOSTS ফাইলটি খুলুন। নিচে দেখুন একটা লাইন আছে এমন ‘127.0.0.1 localhost’। এর নিচে লিখুন 127.0.0.2 www.xyzabc.com ( যে সাইট ব্লক করতে চান) এবং সেভ করুন। তাহলে ওই সাইটটি ব্লক হয়ে যাবে এবং আপনার কম্পিউটার থেকে আর কেউ এটায় যেতে পারবে না।

অনেকগুলো সাইট ব্লক করতে চাইলে একইভাবে শুধু 127.0.0.1 এর জায়গায় 127.0.0.2 দিন, আরও করতে চাইলে 127.0.0.3 লিখে সাইটের পুরো ঠিকানা লিখবেন। আনব্লক করতে চাইলে ব্লক করার জন্য যে লাইনটা লিখেছিলেন, সেটা মুছে দিয়ে ফাইলটি সেভ করলেই চলবে।


Wednesday, November 28, 2012

কম্পিউটার দ্রুত কাজ করুন

হিসাব করার সফটওয়্যার এমএস এক্সেলে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ—গাণিতিক সব রকমের কাজকর্ম খুব সহজেই করা যায়। যেকোনো কঠিন গাণিতিক কার্যাবলিকে সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে সহজ করা যায়। এক্সেলে গুণ ও ভাগ করা একেবারেই সহজ। প্রথমে একটি এক্সেল ওয়ার্কশিট খুলুন। আপনার প্রয়োজনীয় সংখ্যা বা ডেটা লিখুন। গুণ ও ভাগ দুই পদ্ধতিতে করা যায়। একটি হলো সূত্র প্রয়োগ করে এবং অপরটি সরাসরি।

গুণফল:

A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন =Max(A1*B1)। এন্টার করুন। ফলাফল ১০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন আসবে। মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল অর্থাৎ ৩০, ৬০, ১০০, ১৫০ দেখা যাবে।

বিকল্প নিয়ম: A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন = 5*2 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর গুণফল বের করা যাবে।

ভাগফল:

A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন = A1/B1 এবং এন্টার করুন। ফলাফল ২০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন এলে মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল তথা ২৫, ৬০, ৩৫, ২০ দেখা যাবে।

বিকল্প নিয়ম: A1 ফিল্ড থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন =100/5 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর ভাগফল বের করা যাবে।


পাওয়ার পয়েন্টের কিছু শর্টকাট


এমএস ওয়ার্ড বা এক্সেলের মতো পাওয়ার পয়েন্টেও দ্রুত কাজ করার জন্য শর্টকাট কি ব্যবহার করা যায়। পাওয়ার পয়েন্টে Ctrl + Alt-এর সঙ্গে A থেকে Z ব্যবহার করে দ্রুত অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়। নিচে কিছু শর্টকাট দেওয়া হলো।

Ctrl+A ফাইলের সম্পূর্ণ লেখাগুলো নির্বাচন করা।

Ctrl+B নির্বাচিত লেখাকে বোল্ড করা।

Ctrl+C কপি করা।

Ctrl+D ডুপ্লিকেট লেখা তৈরি করা।

Alt+E লেখাকে মাঝখানে নিয়ে যাওয়া।

Ctrl+F শব্দ খুঁজে বের করা।

Ctrl+G নির্দিষ্ট পৃষ্ঠা, লাইন বা টেবিলে যাওয়া।

Ctrl+H নির্দিষ্ট লেখাকে পরিবর্তন বা রিপ্লেস করা।

Ctrl+I লেখাকে ডানে তির্যকভাবে দেখানো (ইটালিক)।

Ctrl+J নির্বাচিত লেখাগুলোর সঠিক মার্জিন বা জাস্টিফাই আকারে সাজানো।

Ctrl+K ইনসেট হাইপারলিঙ্কের মাধ্যমে অন্য ফাইলের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন।

Alt+L লেখাকে বাম দিকে নেওয়া (লেফট অ্যালাইনমেন্ট)।

Alt+M নতুন একটি স্লাইড তৈরি করা।

Ctrl+N নতুন একটি ফাইল বা প্রজেক্ট তৈরি করা।

Ctrl+O পুরোনো কোনো ফাইল খুলে কাজ করা।

Ctrl+P প্রিন্ট করা।

Alt+Q পাওয়ার পয়েন্ট প্রোগ্রাম বন্ধ করা।

Ctrl+R লেখাকে ডানে নিয়ে যাওয়া (রাইট অ্যালাইনমেন্ট)।

Ctrl+S সব কাজ এবং ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা।

Ctrl+T ফন্ট বা লেখার বাহ্যিক দিক পরিবর্তন করা।

Ctrl+U আন্ডারলাইন।

Ctrl+V পেস্ট করা।

Ctrl+W ফাইল বন্ধ করা।

Ctrl+X নির্বাচিত লেখাকে কেটে নিয়ে যাওয়া।

Ctrl+Y আনডুর কার্যকারিতা বাতিল করা (রিডু)।

Ctrl+Z আনডু করা অথবা আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়া।

পিসির যত এরর ম্যাসেজ বা Dll.মিস করা ফাইল গুলোকে ঠিক করে নিন এক ক্লিকে।


প্রায় সময় অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন যে তার পিসিতে কোন সফটওয়্যার ইন্সটল দিতে গেলে বা কোন গেমস / প্রোগ্রাম খুলতে গেলে ম্যাসেজ আসে Dll.file missing হয়েছে। তখন সেটা আর খুলতে দেওয়া হয়না বা ওপেন হলে ও কাজ করে না। হ্যা বন্দুরা আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি সফটওয়্যার আমি শেয়ার করছি । ফুল ভার্সন সফটওয়্যার সাইজ ও একদম ছোট ৫ এমবির চেয়ে কম।

দেখুন ছবি গুলো

এই সফটওয়্যার টি আপনাকে আপনার পিসির জন্য আরো অন্যান্য বিষয়ে সহায়তা করতে প্রস্তুত দেখুন অন্যান্য কি সমস্যা গুল সারাতে পারবে

১- ফিক্স করুন ১ক্লিকে পিসির যে কোন এরর ফাইল এবং বার্তা

২- রিমুভ ম্যালওয়ার

৩- দ্রুত ইউন্ডোজ বুট হওয়া

৪- Defrag মেমরি

৫- আপনার পিসি পরিস্কার করা

সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য ক্লিক করুন নিচের লিঙ্ক টিতে

http://www.mediafire.com/?exi1avs2d39pmmd

সফটওয়্যার ক্র্যাক করার লিঙ্ক টি ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কে

https://www.dropbox.com/s/x6soa293edrcbg9/RegCure%20crack.by%20%28%20Miyaji%20%29.rar

Tuesday, November 27, 2012

একই সাথে ব্যবহার করুন উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ ।


একটি অপারেটিং সিস্টেম অক্ষত রেখে আর একটি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যায় কিভাবে । এখানে উইন্ডোজ ৭ থাকা অবস্থায় উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করবার প্রক্রিয়া দেখাবো, এটি করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন ।

১) প্রথমে আপনার হার্ড ডিস্কের যে কোন ড্রাইভে (ড্রাইভ C বাদে )৩০ জিবির মত জায়গা খালি করুন ।

২) এখন My Computer এ রাইট বাটন ক্লিক করে যে মেনু আসবে সেখান থেকে Manage সিলেক্ট করতে হবে ।

৩) এরপর নিচের ছবির মত পেজ আসবে । সেখান থেকে Disk Management সিলেক্ট করতে হবে ।

৪) এর পর যে ড্রাইভের যায়গা খালি করেছেন তার উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Shrink Volume সিলেক্ট করতে হবে (আমি এখানে F ড্রাইভ ব্যবহার করেছি )।

৫) এরপর যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখানে লাল চিহ্নিত অংশে 25000 লিখে সিরংক ( shrink ) এ ক্লিক করুন । ( আমার এখানে আমি ৫০০০ দিয়েছি ফলে নতুন ড্রাইভটি হবে ৫জিবি , কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে ড্রাইভটির সাইজ অবস্যই ২০ জিবির বেসি হতে হবে )

৬) কিছুক্ষন পরে দেখবেন নতুন একটি ড্রাইভ এসেছে তবে সেটি ব্যবহাযোগ্য নয় । তাই এবার ড্রাইভের উপর রাইট বাটন দ্বার ক্লিক করে New simple volume সিলেক্ট করুন ।

৭) এরপর যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখান Next সিলেক্ট করে পরবর্তি বক্সে নিচের চিত্রের মত রেখে Next চাপুন ।

৮) এখন যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখানে নিচের চিত্রের মত রেখে Next চাপুন, এর পর দেখবেন একটি নতুন ড্রাইভ তৈরি হয়েছে যা পুরোপুরি খালি ।

৯) এবার আমাদের উইন্ডোজ ৮ ইনস্টলের পালা । এর জন্যে উইন্ডোজ ৮ ডাউনলোড করে নিন। যদি ডাউনলোড প্রক্রিয়া না জানা থাকে তবে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন ।

১০) এরপর এটি দ্বারা একটি বুটেবল ডিভিডি অথবা পেনড্রাইভ তৈরি করে নিন । প্রক্রিয়া না জানা থাকলে এখানে দেখতে পারেন ।

১১) এখন আপনার ডিভিডি ড্রাইভে বুটেবল ডিভিডিটা প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার রিএস্টার্ট দিন ।

১২) এখন যে ভাবে উইন্ডোজ ৭ ইনস্টল করেছেন সেই একই পক্রিয়ায় উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করুন । শুধু মাত্র C ড্রাইভের পরিবর্তে আপনি ৮ নং এ যে ড্রাইভ তৈরি করেছেন সেটি সিলেক্ট করবেন বাকি সবকিছু ঠিক থাকবে । এর পরও যদি না বুঝেন তবে উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করবার এই চিত্র গুলো দেখতে পারেন ।

যদি কোন কিছু না বুঝতে পারেন তবে কমেন্ট করে জানাবেন, সমাধান দেবার চেষ্টা করব । ভুল হলে নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন ।

Password bracking trick Of any Mamory Card


► ভেঙে ফেলুন ম্যামোরি কার্ডের পাসওয়ার্ড ❢ …হ্যাকারদের জন্য নয় ◄

“মোবাইলের ম্যামরি কার্ড (Micro SD Memory Card/T-Flash) পাসওয়ার্ডটি ভুলে গিয়েছেন?” বা “ম্যামরি কার্ডের হারানো পাসওয়ার্ড পূনরুদ্ধার করুন (Recover)” এমন পোষ্টের খোঁজ আমরা তখনি করি যখন, নিরাপত্তার কারণে আমাদের ম্যামরি কার্ডে দেওয়া পাসওয়ার্ডটি হারিয়ে যায়।

এমন পরিস্তিতিতে রীতিমত অসহায় হয়ে কার্ডটি ফ্লাশ দিতে হয়। এতে করে ম্যামরি কার্ডে সংরক্ষিত আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্যও চিরতরে মুছে যায়। সেগুলো অনেক সময় শক্তিশালী রিকভারী টুল দিয়েও আর উদ্ধার করা যায়না।

বিষয়টির একটি সহজ সমাধান আছে।

১. যেকোন সাইট থেকে “File Explorer” অ্যাপটি মোবাইলে ইনষ্ট‌ল (Install) করুন। *পিসি থেকেও লোড দিতে পারেন। তবে অবশ্যই ফোন ম্যামরিতে লোড দেবেন।

2. আপনার পাসওয়ার্ড হারানো ম্যামরি কার্ডটি উক্ত মোবাইলে সংযুক্ত করে কিছু সময় রেখে- পরে বিচ্ছিন্ন করে দিন। *যদি মোবাইল হ্যান্ডসেট থেকে ম্যামোরি কার্ডে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকেন (যেমন নোকিয়া) তবে ঐ সেট ব্যাতীত অন্য কোন হ্যান্ডসেট ব্যাবহার করতে হবে।

৩. এবার “File Explorer” অ্যাপটি চালু করে আপনার ফোন ম্যামোরি (ড্রাইভ C, C:/) ব্রাউজ করে MMCSTORE নামক ফাইলটি খুঁজে বের করুন।

৪. পেয়ে গেলে- সেটিকে রিনেম করে txt ফরম্যাটে নিয়ে যান। (Such as; MMCSTORE.txt)

৫. Then Open this file by using your phone and read. What’re you seeing… �

তবে ফাইলটি কম্পিউটারে নিয়েও খুলতে পারেন। ভিতরে পাসওয়ার্ডটি পেয়ে যাবেন।

আরো বেশকিছু উপায় এবং কিছু টুল ব্যাবহার করে কাজটি করা যায়। থাক সে কথা। দয়াকরে অন্যকারো ম্যামোরি কার্ড এই উপায়ে খোলার চেষ্টা করবেন’না। কৌশলটি শুধু প্রকৃত ব্যাবহারকারীদের জন্য যারা পাসওয়ার্ড হারিয়ে বিপাকে পরেছেন।

Monday, November 26, 2012

ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে নিজের সাইট বানাই


সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই টিউন আরম্ভ করছি। ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে বিস্তারিত লিখার ইচ্ছা ছিল কিন্তু নিজে আগে কিছু তা জানতে হবে। তাই আজকে সিদ্ধান্ত নিলাম আমি যা জানি তা নিয়ে একটি টিউটোরিয়াল লিখব। তাই আজকে বসে পরলাম লিখতে।

আমাদের প্রিয় ভিসিটরদের মধ্যে যাদের ব্লগ নেই কিংবা ব্লগ/ওয়েবসাইট তয়রি করার ইচ্ছা আছে তারা আমার এই পোস্টটা দেখতে পারেন| তাহলে আর কথা বাড়াবোনা চলুন শুরু করি|

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ২ বাবে ব্লগ তয়রি করা যাই। আপনি যদি wordpress.com এ যান তাহলে আপনি ফ্রী ব্লগ বানাতে পারবেন কিন্তু ব্লগের ডোমেইন পাবেন

”আপনার নাম”.wordpress.com

আবার আপনি যদি WordPress.org তে যান তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ডাউনলোড করে আপনার নিজস্ব সার্ভারে ইন্সটল করে এই পিসিহেল্পলাইন বা টেকটিউন এর মত একটি ব্লগ তয়রি করতে পারবেন|

আমরা wordpress.org দিয়ে ব্লগ তয়রি করা শিখবো। ব্লগ তয়রি করতে হলে আমাদের একটি ডোমেইন ও হস্টিং লাগবে। ডোমেইন ও হস্টিং কিনতে হয় যেহেতু আমরা ফ্রী ব্লগ বানানো শিখবো তাই আমরা ফ্রী ডোমেইন ও হস্টিং নেব| আমাদের এই ফ্রী ব্লগে ডোমেইন প্রভাইডার হচ্ছে ডট টিকে ও হস্টিং প্রভাইডার হচ্ছে বাক্স হোস্ট

প্রথমে চলুন ডোমেইন নেম রেজিস্টেশন করি। ডোমেইন নেম নেওয়ার জন্য প্রথমে এখানে যান| এই ওয়েবসাইটটিতে যাওয়ার পর দেখুন নিচের ছবির মত এসেছে।(আগে এই সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করে রাখুন)|

এবার নিচের ছবির মত খালি ঘরে আপনার পছন্দের ডোমেইন নাম দিয়ে GO তে ক্লিক করুন। (আমি এখানে symbiansoftzone নামে ডোমেইন নিয়েছি)যদি আপনার দেওয়া ডোমেইন নেমটি আর কেও ব্যাবহার না করে থাকে তাহলে নিচের ছবির মত আসবে।(Update:এখানে অনেকেই ৩ মাস সিলেক্ট করেছেন ,তাই আপনারা ১২ মাস সিলেক্ট করবেন)

যদি উপরের ছবির মত আসে তাহলে এটা এখানেই রেখে দিন। নতুন আরেকটি ট্যাব খুলুন এবং হস্টিং নেওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটে যান এবং হস্তিং-এর জন্য সাইন-আপ করুন।(Update) অনেকই Sing Up করতে পারবেন না ,তাই IP সম্পর্কিত কোন কিছু শো করে তাহলে IP হাইড বা VPN অথবা অন্য কোন পিসি বা মোবাইল থেকে Sing Up করুন|

সাইন-আপ কমপ্লিট হলে আপনার দেওয়া ইমেইল এ একটি নতুন ইমেইল আসবে এই ইমেইলটি দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ করুন| অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ করার পর আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। লগিন করার পর Control Panel এ ক্লিক করুন, Control Panel এ ক্লিক করার পর আপনাকে ডোমেইন সেটআপ দেওয়ার জন্য লিখা থাকবে। নিচের ছবির মত করে আপনার ডোমেইনটি এই হস্টিং-এ অ্যাড করুন|

ডোমেইন অ্যাড হয়ে গেলে আপনার ইমেইলে একটি নতুন ইমেইল যাবে|

আবার boxhost.me তে Logout করে Login করুন।ব্যাস এবার এখান থেকে চলে আসুন আপনি যেখানে ডোমেইন নিয়েছিলেন সেখানে যান এবং নিচের ছবির মত সব কিছু করুন।(আপনার ইমেইল এ Name Server দেওয়া আছে এগুলো বসিয়ে দিন)

এবার সাইন-আপ করুন। ব্যাস আপনার ডোমেইন আর হস্টিং নেওয়া শেষ|

এবার চলুন হস্টিং-এ ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করি।ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার জন্য প্রথমে আপনার সিপ্যানেলে লগিন করুন। (মানে আপনার হস্টিং-এ লগিন করুন)

লগিন করার পর কন্ট্রুল প্যানেলের Website এর আন্ডারে Auto Installer এ ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর দেখুন Blogs এর নিছে ওয়েবসাইট বানানোর অনেকগুলা সফটওয়্যার আছে। প্রথমেই দেখুন WordPress আছে।

এবার ওয়ার্ডপ্রেস এ ক্লিক করুন এবং দেখুন নিচের ছবির মত এসেছে এবং নিচের ছবির মত কাজ করুন।

ব্যাস আপনার ব্লগ বানানো শেষ। এবার আপনার ডোমেইন নাম দিয়ে আপনার ব্লগে প্রবেশ করতে পাড়বেন এবং লগিন করে আপনার ব্লগকে আপনার নিজের মত করে সুন্দর করুন।

বিশাল বড় একটা পোস্ট লিখে ফেললাম যদি পোস্টটি সবটা পড়ে তাখেন তাহলে অবশ্যই বিরক্ত হয়ে গেছেন। বড় একটা লিখলাম ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক, ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর কোন দরনের সমস্যা হলে মন্তব্যর মাধ্যমে আমাকে জানান আপনার সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করব।

সবাইকে ধন্যবাদ।

Sunday, November 25, 2012

PC Auto Shutdown সফটওয়্যার কাজে লাগবে নিয়ে নিন মাত্র ১MB।

আসসালামু আলাইকুম| যারা উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করেন পিসি শাট ডাউন হতে অনেক্ষন mgq নেয় এখন আর দেরি লাগবে না সফটওয়্যার এর মাধ্যমে তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে| আর পিসি শাট ডাউন একটি সহজ সফটওয়্যার যা আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ, পাওয়ার বন্ধ, পুনরায় বুট করা, হাইবারনেট বা সাসপেন্ড সময়সূচী সময় আপনি নির্দিষ্ট সময়ে কম্পিউটার চালু করা ইত্যাদি এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে করতে পারেন| এছাড়া আপনার প্রয়োজনে শাট ডাউন এর জন্য যেমনঃ দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং নির্দিষ্ট সময় এটি বন্ধ করতে পারবেন| এছাড়াও আরো অস্থায়ী ফাইল, ইন্টারনেট ক্যাশে, কুকি ইন্টারনেট, ইন্টারনেট ইতিহাস,সাম্প্রতিক নথি তালিকা, সিস্টেমের কর্ম ক্ষমতার উন্নতি এবং আপনার গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারেন এটিতে|

সফটওয়্যার এর নামঃ PC Auto Shutdown 5.4.0 (1.1MB) ডাউনলোড


আর একটা কথা আমি দেখছি আপনারা কনো কমেন্ট করেন না তাহলে আমি বুজব কি করে আপনাদের পোস্ট ভাল লাগছে।তাই বলছি কমেন্ট করবেন|

Thursday, November 22, 2012

অ্যাকসেসে কুয়েরি তৈরি


মাইক্রোসফট অফিসে থাকা এমএস অ্যাকসেস প্রোগ্রামটি ডেটাবেইস প্রোগ্রামিং করার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি তথ্য আদান-প্রদানসহ যেকোনো কিছু সংরক্ষণ করে একটা বিশাল তথ্যভান্ডার তৈরিতে সহায়তা করে। অ্যাকসেসের অনেক কাজের মধ্যে একটি হলো কুয়েরি তৈরি করা।

অ্যাকসেস প্রোগ্রাম চালু করলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। ব্ল্যাংক উইন্ডোসহ এখানে তিনটি অপশন আছে।

প্রথম অপশনটিতে অর্থাত্ Blank Access database লেখায় ক্লিক করে Ok করুন। File New database নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। অ্যাকসেস কাজ শুরুর সময়ই ফাইল সেভ করে রাখতে হবে। তাই File New database ডায়ালগ বক্সে ফাইলের অবস্থান দেখিয়ে দিয়ে নিচে ফাইলের নাম লিখে দিন। নাম লিখে Create-এ ক্লিক করলে টেবিল, কুয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, পেইজেস এবং ম্যাকরো তৈরির (ডিজাইন) উইন্ডো ও ফাইল নামসহ Database নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এমনিতে কুয়েরির সাবমেনুগুলো খোলা থাকবে।

কুয়েরি ডিজাইন করতে Object থেকে Queries নির্বাচন করে Design-এ ক্লিক করুন। Show Table নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Table, Queries এবং Both নামে তিনটি অপশন থাকবে।

উদাহরণ অনুযায়ী, Table 1 সিলেক্ট থাকবে, এবার Add বাটনে ক্লিক করে Close করুন। এভাবে একাধিক টেবিলকে কুয়েরিতে সংযুক্ত করা যাবে।

লক্ষ করুন, Field, Table, Sort ইত্যাদি নামে কয়েকটি কলাম ও সারি (রো) দেওয়া আছে। এখানে প্রতিটি ঘরে আলাদাভাবে ফিল্ড সিলেক্ট করে এবং একটি টেবিল নির্বাচন করে বা একাধিক টেবিলের ফিল্ডগুলোকে পর্যায়ক্রমে কলামে নির্বাচিত করে একত্র করে একটি কুয়েরি তৈরি করা যাবে। এরপর আবার সেভ করতে হবে।

এক্সেলে ফিল্টারিং


হিসাব-নিকাশ করার সফটওয়্যার এমএস এক্সেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনেক কিছুই করা যায়। এ ক্ষেত্রে সময় অনেকটাই বাঁচে। যেমন ২০ জন ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষার ফলাফল থেকে সর্বোচ্চ নম্বর বা গ্রেডপ্রাপ্ত; একই গ্রেডের ৩, ৫ বা ১০ জনের ফলাফল দেখানো, প্রিন্ট করা—এমন কাজ করা যায় অটো ফিল্টার ব্যবহার করে। অটো ফিল্টার দিয়ে প্রয়োজন হলে যে প্রত্যেকের রোল নম্বর অনুসরণ করে আলাদা আলাদা ফলাফল দেখানো যাবে।

এই কাজের জন্য একটি এক্সেল ফাইল খুলুন। আপনার দরকারি উপাত্ত বা ডেটা লিখে দিন (এন্ট্রি করা)।

ধরুন, A - F ফিল্ডে ক্রমান্বয়ে লিখুন Name, Roll, Bangla, English, Math & Total।

তারপর A - F ফিল্ডে নাম রোলসহ প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোর নম্বরসহ মোট নম্বর বের করুন।

যেমন- Name ফিল্ডে Karim, Roll ফিল্ডে 101, Bangla ফিল্ডে 70, English ফিল্ডে 60, Math ফিল্ডে 80 এবং Total ফিল্ডে 210; এভাবে ১৫-২০ জনের উপাত্ত দিন। এরপর Name, Roll, Bangla, English, Math & Total নির্বাচন করে Data মেনু থেকে Filter-এ মাউস ধরলে সাবমেনু হিসেবে Auto Filter, Show All & Advanced Filter দেখা যাবে। Auto Filter-এ ক্লিক করুন। দেখুন ডাউন অ্যারো চিহ্ন হিসেবে সব ফিল্ড ফিল্টারিং হয়ে যাবে।

এবার Roll ফিল্ডের ডাউন অ্যারোতে ক্লিক করলে All, Top 10 …, Custom… সহ রোল নম্বরের তালিকা দেখা যাবে। এ রকম প্রত্যেকটি ফিল্ডের ডাউন অ্যারোতে ক্লিক করলে ওই ফিল্ড বা কলামের সব ডেটা তালিকার মতো করে দেখাবে। Top 10-এ ক্লিক করলে Top 10 Auto Filter নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে ১০ মুছে ৫ (যা প্রয়োজন) লিখুন এবং লক্ষ্য করুন, সর্বোচ্চ গ্রেড বা নম্বরপ্রাপ্ত পাঁচজনের তালিকা চলে আসবে। এভাবে আপনি যত ইচ্ছা বা ১০০ জনের নামে ডাটা এন্ট্রি থাকলেও ২০-২৫ জনের সর্বোচ্চ গ্রেড বা নম্বর আদালাভাবে দেখতে বা প্রিন্ট করতে পারবেন। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে যদি সব ফিল্ডের একজনের ডেটা দেখতে বা প্রিন্ট করতে চান তাও করতে পারবেন এবং বিষয়ভিত্তিক কতজন সমান বা একই গ্রেড বা নম্বর পেয়েছে তাও বের করতে পারবেন।

এক্সেলের শর্টকাট কি


এমএস এক্সেলে কিছু কিছু বিশেষ নির্দেশের মাধ্যমে দ্রুত কাজ করা সম্ভব। ব্যস্ততার মুহূর্তে সময় বাঁচাতে শর্টকার্ট কি ব্যবহার করা ভালো

নিচে এক্সেলের বিভিন্ন কাজের শর্টকাট কি দেওয়া হলো।

অ্যারো কি: ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে কারসর নাড়াতে।

Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।

Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।

Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।

Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।

Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।

Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।

Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।

Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।

Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।

Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।

Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।

Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।

Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।

Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।

Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।

Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।

Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।

Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।

Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।

Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।

Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।

Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।

Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।

Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।

Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।

Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।

Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স।

কম্পিউটারের গতি বাড়ান


My Computer-এর উপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে।

Propeties-এ যান।

এখন Advanced Settings নির্বাচন করে Performance-এর নিচে Settings-এ ক্লিক করুন।

এখন Customs নির্বাচন করে সবার নিচের বক্সের টিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে,

OK করুন।

আবার

কম্পিউটারের র‌্যাম পরিস্কার (ক্লিন) করে এর গতি ধরে রাখা যায়। এ জন্য দুটি কাজ করতে হবে। এর একটি কাজ হলো নোটপ্যাডে। My Computer খুলে Tools-এ যান এবং Folder options-এ ক্লিক করুন। এবার যে উইন্ডো আসবে, সেটির View-এ ক্লিক করে Hide extension for known file type-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন।

এবার নোটপ্যাডের কাজ কীভাবে করতে হবে দেখে নিন। প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন। এতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেইভ করুন RAM.Vbe নামে। এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফাইলটিতে ক্লিক করে র‌্যাম পরিস্কার করতে পারবেন। প্রতিবার প্রায় ৮০ শতাংশ গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে।

ওয়ার্ডে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ


এমএস ওয়ার্ড লেখালেখির জন্য একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রাম। কিন্তু এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আরও অনেক কাজ করা সম্ভব। অফিস প্রোগ্রামের মধ্যে এক্সেল ও অ্যাকসেস ব্যবহার করে যোগ, বিয়োগ, গুণসহ ইত্যাদি গাণিতিক কাজ করা যায়, তা সবারই জানা। কিন্তু ওয়ার্ডের মাধ্যমেও যে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ করা যায়, এটা অনেকেরই অজানা। অনেক সময় ওয়ার্ডে লেখালেখির কাজের মধ্যে গাণিতিক হিসাব করতে হয়। কিছু সূত্র প্রয়োগ করে খুব সহজেই দুটি পদ্ধতিতে গাণিতিক কাজগুলো করা যায়। প্রথমটি হলো টেবিল তৈরি করে এবং দ্বিতীয়টি হলো সরাসরি লেখার মাধ্যমে।

প্রথম পদ্ধতি:

নতুন একটি ওয়ার্ড ফাইল খুলুন। ধরুন, আমরা ১০ সংখ্যার সঙ্গে ৫ কে যোগ, বিয়োগ, গুণ এবং ৫ দিয়ে ১০ কে ভাগ করব, তা হলে প্রয়োজনীয় কলাম ও সারি (রো) নিয়ে একটি টেবিল তৈরি করুন। প্রথম কলামে ১০, দ্বিতীয় কলামে ৫ লিখুন। তার পর তৃতীয় কলামে কারসর রেখে (অফিস-২০০৭ অনুযায়ী)

Table Tools - Layout মেনুতে ক্লিক করে Data সাবমেনু থেকে Formula…-এ ক্লিক করলে Formula ডায়ালগ বক্স আসবে।

এখানে Formula ফিল্ডে লিখুন =Sum(a1:b1) অথবা = a1+b1 লিখে OK করলে ফলাফল ১৫ পেয়ে যাবেন।

বিয়োগ করতে হলে ফর্মুলা ফিল্ডে টাইপ করতে হবে = a1-b1,

গুণ করতে হলে = a1*b1,

ভাগ করতে হলে = a1/b1।

আলাদা টেবিলে এ গাণিতিক কাজগুলো করা যায়। তবে সে ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কলামকে পৃথকভাবে A, B, C, D…ইত্যাদি এবং প্রত্যেকটি রো বা ফিল্ডকে পৃথকভাবে 1, 2, 3, 4…ইত্যাদি হিসেবে মনে করতে হবে। যদি আপনি প্রথম ও দ্বিতীয় টেবিলের সাব-টোটালকে যোগ করে গ্র্যান্ড-টোটাল করতে চান, তা হলেও আলাদা কলাম-রো বা ফিল্ড হিসেবে মনে করে সূত্র প্রয়োগ করে করতে পারবেন।

দ্বিতীয় পদ্ধতি:

অনেক সময় কাজের মধ্যে সরাসরি অথবা টেবিল ছাড়া গাণিতিক কাজ করতে হয়, তা হলে ১০+৫ = লিখে আগের নিয়ম অনুসরণ করে Table Tools মেনু হয়ে Formula ডায়ালগ বক্স থেকে Formula ফিল্ডে লিখুন = ১০+৫ তারপর OK করুন। দেখুন, ফলাফল ১৫ দেখা যাচ্ছে। Formula ডায়ালগ বক্স থেকে Formula ফিল্ডে লিখতে হবে- বিয়োগ করলে = ১০-৫, গুণ করলে = ১০*৫, ভাগ করলে = ১০/৫ এবং OK করলে পর্যায়ক্রমে ফলাফল দেখতে পাবেন। উল্লেখ্য, = চিহ্ন রেজাল্ট অপারেটর হিসেবে কাজ করে থাকে। সুতরাং = ব্যবহার না করলে গাণিতিক কাজগুলোর ফলাফল পাওয়া যাবে না। এভাবে এমএস ওয়ার্ডে আপনি অনেক গাণিতিক হিসাবের কাজও সম্পন্ন করতে পারবেন।

Wednesday, November 21, 2012

আসুন Freelance.com সাইট নিয়ে কিছু গল্প শুনি ও সেই সাথে জেনে নিই আউট সোর্সিং বিষয়ের নানাবিধ প্রতিবেদন!!


বিসমিল্লাহির রাহমাণীর রাহীম

السلام عليكم

আসসালামু আলাইকুম

আশা করি সবাই এক প্রকার কুশলেই আছেন।

বর্তমানে আধুনিক বিজ্ঞাণ প্রযুক্তির অআর্শীবাদে সমগ্র বিশ্বের ন্যায় আমাদের দেশেও ইন্টারনেটের ব্যবহার পূর্বের তুলনায় দ্বিগুন আকারে বৃদ্ধি পেয়েছে। নিশ্চয়ই এটি একটি শুভ দিক। কেননা, বর্তমান ডিজিটাল প্রযুক্তিকে জানতে ও শিখতে হলে অবশ্যই নেটের প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষ করে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে তাদের নেটের খরচ অনেক কম। সেখানে আমাদের দেশে নেটের খরচ কিন্তু বেশী একটা হ্রাস পাইনি।

যাইহোক নেট ব্যবহার করে অনেক যুবক ভাই বর্তমানে স্বপ্ন দেখছেন কিভাবে বিদেশী টাকা ইনকাম করবেন, কোন সাইটে কাজ করবেন, কার কাছ থেকে সঠিক রিভিউ নিবেন ইত্যাদি। অনেকে কিন্তু প্রফেশনাল হিসাবে ইনকাম সাইটে কাজ করছেন ও কাজ করা শুরু করে দিয়েছেন।

বর্তমানে নেট ব্যবহারের মাধ্যমে ইনকাম করা এখন একটা তেমন স্বপ্নের ব্যাপর নয়। তবে এইজন্য প্রয়োজন কম্পিউটারকে ভাল ভাবে জেনে নেওয়া, কাজ করার মনমানসিকতা, ধৈর্য্য ও পরিশ্রম। বাংলাদেশে এমন বেশ কিছু ফ্রীল্যান্সার আছেন যারা প্রফেশনাল হিসাবে ফ্রীল্যান্স সাইটে কাজ করছেন।এবং আমাদের দেশের যুবক ভাইদের এই বিষয়ে দক্ষ মানব সম্পদ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, সমগ্র পৃথিবীতে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আমাদের বেশ কয়েকজনের অবস্থান প্রায় ৬৫,০০০ জনের মধ্য ৪০০ তম।এদের মধ্য সর্বপ্রথমেই আছেন জনাব, জাকারিয়া চৌধুরী এবং মোহাম্মদ জাবেদ মোর্শেদ চৌধুরী ।

তাছাড়া আরো অনেকেই আছেন যাদের অবস্থান ১৫০০-২৫০০ এর মধ্য। তাছাড়া সম্প্রতি কিছুদিন পূর্বে অনেকেই জাতীয় পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছেন যে, জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস www.freelancer.com গত ১৫ই নভেম্বর ২০১১ থেকে ৩১শে জানুয়ারী ২০১২ পর্যন্ত “Expose the Freelancer.com” শীর্ষক একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন দেশের ৪৪০ জন ফ্রিল্যান্সার অংশগ্রহণ করেন। এখানে বাংলাদেশী মধ্য ২জন বড় অংকের পুরষ্কার পেয়েছেন ।

এখানে যারা এত বড় সফল ফ্রিল্যান্সার হয়েছেন তারা কিন্তু একদিনেই সফলতা অর্জন করতে পারেনি। তাদেরকেও অনেক পরিশ্রম ও মেহনত কম করতে হয়নি। অবশ্য বাংলাদেশের এই সফল ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে ও অনুষ্ঠিত ফ্রিল্যান্স বিষয়ের আলোচনা/গল্প আমার এই পোষ্টের শেষের দিকে করব।

যাইহোক বর্তমানে ইন্টারনেটের ইনকামের ৩ টি সেক্টর রয়েছে তথা-

Google Ad sense,

Freelancer &

PTC/PTR Site।

এর মধ্য সবচেয়ে প্রথম দুইটি ইনকামের দিক থেকে সবচেয়ে বিশ্বস্ত সাইট। অপরদিকে PTC/PTR Site নিয়ে অনেক তর্ক বা বিতর্কের ব্যাপার রয়েছে। দুনিয়ার যত সস্তা বস্তার ইনকাম হল এই PTC/PTR সাইট। এইগুলো অনেকটা আবার ভূয়া ব্যবসা হিসাবে দাড়িয়েছে। পৃথিবীতে প্রায় ২০০০ এর মত PTC/PTR সাইট রয়েছে অথচ এর মধ্য বিশ্বস্ত সাইটের সংখ্যা প্রায় ১৫-২০ টির মত। যারা পিটিসি সাইটে ইনকাম করেন এখানে কিন্তু ইনকামের রেট বেশী একটা হয়না আবার এমন কিছু সাইট আছে এখানে যে ভাবে সময় দিবেন তাতে যদি ফ্রিল্যান্স বিষয়ে কাজ করেন তাহলে সেই একই সময়ে একটি প্রোজেক্ট তৈরি হয়ে যাবে।

যেহেতু পূর্বেই বলেছি ফ্রিল্যান্স সাইট ইনকামের একটি বিশ্বস্ত সাইট।এই ফ্রিল্যান্স সাইট নিয়েও কিন্তু কিছু মহল ধান্দাবাজির ব্যবসায় উঠে পড়ে লেগেছে। অথবা এমন কিছু সাইটকে রাতারাতি তৈরি করে প্রকৃত ফ্রিল্যান্স সাইটের মত ইন্টারফেস দিয়ে আমাদের মত অনেক যুবক/বেকার ভাইকে বোকা বানানো হচ্ছে। সত্যি কথা বলতে কি অনেক যুবক ভাইয়েদের ইনকামের নেশাটা বর্তমানে মাথাতে এমন ভাবে চেপে ধরেছে তারা কোন ইনকামের সাইটের নাম শুনলেই যেন বেহুশ হয়ে পড়েন। আবার কোন সাইটের বাছ-বিচার না করেই সেখানে জয়েন্ট করে ফেলেন। এই জন্য কাজ করবার পূর্বে আমাদের প্রয়োজন সঠিক লোকের পরামর্শ, তথ্য ও সঠিক পরিকল্পনা।

Freelancer.com সাইট নিয়ে পৃথিবী খ্যাত বেশ কয়েকটি ভেন্ডর/প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এরা শুধু দুনিয়া জুড়েই খ্যাত নয়। বহু প্রতিষ্ঠান ও ভেন্ডর সার্টিফেকশনে পাস করেছে ও অসংখ্যক পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছে।

দুনিয়া জুড়ে খ্যাত এমন কিছু Freelancer.com সাইট গুলো হল-

www.odesk.com

www.freelancer.com

www.elance.com

www.guru.com

www.vworker.com

www.scriptlance.com

www.getacoder.com

আপনি ইচ্ছা করলে এর যে কোন একটি সাইট বেছে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। তবে যেহুতু সারা পৃথিবীর ন্যায় আমাদের freelancer.com ও Odesk.com জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তাই এখানে কাজটা শুরু করেছেন। যেহুতু দেশেই এই ২ টি বিষয়ে সার্পোট প্লাটফর্ম ও প্রশিক্ষণ রয়েছে।

অপরদিকে কিছু সাইট তৈরি হয়েছে যেগুলো freelancer.com বলে হৈ-হৈ রৈ -রৈ রবটা সরগম হয়ে উঠেছে। এদের মধ্য বর্তমানে Dolancer.com, Skylancer.com, Free Adds Sourcing, Online net 2 work, Onlineadd click এর নামটা উঠে এসেছে। আমি/আমরা (Campus Friends Blogger Team) নিজে অবশ্য এখানে কয়েকদিন পূর্বে Ont est হিসাবে একটু ঢুঁ মেরেছিলাম কিন্তু কাজের কাজ কিছুই বুঝতে পারিনি। কেননা freelancer.com সাইটেও আমরাও তো একটু কাজ করে থাকি লেখাপড়ার মধ্য দিয়ে যতটুকু সময় পাই।কিন্তু freelancer.com এর সাথে এর তেমন কোন কাজের প্রোজেক্টের মিল পাইনি।

এখন হয়ত আমার/আমাদের এই লেখা পড়ে ফুলে ফেঁপে উঠতে পারেন- যারা এই দুটি সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন। তাদেরকে বলব ভাই, আপনাদেরকে হেয় করার জন্য কিন্তু এই লেখাগুলো আমরা মনগড়া হিসাবে লিখছিনা।বর্তমানে সাম্প্রতিক সময়ে এই সকল সাইট নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়াতে যে তথ্যগুলো উঠে এসেছে তার ফলাও করছি। এখন আপনারা যদি একচেটিয়াভাবে আপনাদের কার্যক্রম চালিয়ে যান বা সারা বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণকেও যদি সদস্য বানিয়ে ফেলেন তবুও আমরা কিছু বলব না বা প্রতিবাদ করব না। আপনাদের কাজ আপনারা না হয় করতেই থাকুন!

আপনারা হয়ত অনেকেই ভাবতেছেন এই সমস্ত কাথা গুলি ইনিয়ে বানিয়ে লিখছি। আসলে তা এক চূলও সত্যি নই। যা প্রতিবেদনে পেয়েছি তাই উল্লেখ করছি। মনে করুন, এখানে না হয় আমি/আমরা মিথ্যা বলছি কিন্তু যারা সফল ফ্রিল্যান্সার আছেন তারা কি তাহলে মিথ্যা বলছেন? আর মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে তাদের কি স্বার্থ লুকায়িত আছে। কারন যারা freelancer.com এর কাজ করেন এখানে তো সম্পূর্ন ফ্রিভাবে সদস্য হওয়া যায় বা কাজ করা যায়। কোন সদস্য বানাতে অর্থ দিতে হচ্ছে না। যদি এমন হত এখানে সদস্য বানাতে অর্থ লাগছে বা নিজের পকেটে অর্থ জমা করা যাচ্ছে এই জন্য freelancer.com সাইট বাদ দিয়ে সদস্যরা অন্য দিকে ভিড়ছে। সেইজন্য নিজেদের সাইটে নজর কাড়ানোর জন্য এই কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে! যেহেতু এখানে এই সম্পর্কে কোন জালিয়াতির প্রশ্নই নাই।

যাইহোক কিছুদিন বিভিন্ন পত্রিকাতে Dolancer.com সাইট নিয়ে বেশ লেখালেখি ও প্রতিবেদন হয়েছিল আমরা তার কিছু Highlights নমূনা দেখব-। এখানে শুধু অবশ্য Dolancer নই, অন্যান্য বিভিন্ন পিটিসি সাইট নিয়ে নেতিবাচক প্রতিবেদন করা হয়েছিল বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে। যেমন- প্রথম আলোতে – ক্লিককের ফাদে সময় ব্যয় করছে শিক্ষার্থী ও চাকুরীজীবিরা, ইত্তেফাকে প্রায় ১ মাস পূর্বে প্রকাশ করা হয়েছিল- Unipay 2U প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের হাজার কোটি টাকা আত্নসাত করে পলায়র করেছে ইত্যাদি। এখানে শুধু পেপার-পত্রিকা নই, দেখুন এই সকল পিটিসি সাইট নিয়ে প্রায় প্রতিটি প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগ সাইটে পোস্ট করা নিদিষ্ধ। এবং যাও পোস্ট করা হয়েছে তার সকই নেতিবাচক কথা নিয়ে। তবে বর্তমানে পিটিসি বিষয়ে যে প্রতিষ্ঠানটির নাম বেশী শোনা যায় তার নাম হল- Dolancer.com । ফ্রিল্যান্সার বিশেষজ্ঞগণ বলে থাকেন- বর্তমানে অন্যসকল পিটিসির কার্যক্রম প্রায় Dolancer.com এর অনুরুপা। মুলকথা Dolancer.com এর পথ ধরেই অন্যরা এগোচ্ছে। বর্তমানে Dolancer.com এর সাথে অন্যপিটিসি সাইট গুলো প্রতিযোগীতায় নেমেছে। যেমন- Dolancer.com এ- একজন সদস্য পূর্বে ১০০টি অ্যাডে ক্লিক করে কাজ করত, বর্তমানে দিচ্ছে ২৫ টি। আবার অন্য সকল কোম্পানীগুলো- তারাও অ্যাড ও সময় কমিয়ে দিচ্ছে।

গত ০২/০৬/১২ ইং তারিখের ইত্তেফাক পত্রিকার একটি শিরোনম দিয়ে সংবাদ পাবলিশ করা হয়- “কলা বাগানে অনলাইন প্রতারনা অফিস ভাংচুর” এখানে মূলত স্ক্যাইল্যান্সারের প্রতারনার সংবাদ ছবি সহ পাবলিশ করা হয়। যারা আগ্রহীগণ তারা এই সংবাদটি পড়তে নিচের লিংক ক্লিক করুন-

http://new.ittefaq.com.bd/news/view/101063/2012-06-02/1

এখানে যে স্ক্যাইল্যান্সার কোম্পানী সম্মানীত গ্রাহকদের সাথে এই রকম প্রতারনা করল। তাহলে অন্য সকল কোম্পানী যে প্রতারনা করবে তার গ্যারান্টি কোথায়? বলত পারবেন! আসলে আমাদের মনে হয়- PTC/PTR এই রকম সাইটের মূল কথা হল- ” একজনের লাভ, অপরজনের বাশ, তোমার হবে সর্বনাশ” এই নীতিতে সম্ভাবত চল। এইভাবে যে এই সকল সাইটে কাজ করে মানুষ প্রতারিত হচ্ছে এটা কোন নতুন খবর নই, পূর্বে তো ছিল, বর্তমানে চলছে, ভবিষ্যতেও হয়ত থাকবে। কিন্তু কখনও খবর/সংবাদ দেখেছেন যে ফ্রিল্যান্সার সাইটে কাজ করে কেউ প্রতারিত হয়েছে বা বাপের হোটেলের টাকা দিতে হয়েছে?

আরকেটি প্রমাণ দেখুন- বর্তমানে আমাদের সবার জনপ্রিয় প্রযুক্তি সাইট পিসি হেল্প লাইনের অ্যাডমিন কর্তৃপক্ষও সকল পিটিসি বিষয়ে এই সাইটে পোস্ট করতে নিষেধ করেছেন। আসলে এখানে যারা পোস্ট করতেন- তারা তাদের স্বার্থে, সদস্য ও রেফারেল বৃদ্ধির জন্য পোস্ট করতেন। পূর্বে পিসি হেল্প লাইনে এমন এবটা অবস্থা হয়েছিল মনে হত এই সাইট যেন পিটিসি সাইটের হাট বসেছে। প্রতিদিনই প্রায় পিটিসি সাইট নিয়ে ৩/৪ টি করে পোস্ট থাকতই। পরবর্তীতে পিসি অ্যাডমিনদের কার্যকারী পদক্ষেপের কারনে বর্তমানে পিটিসি বিষয়ে পোস্ট চোখেই পড়ছে না। অআসলে এটি একটি ইতিবাচক একটি দিক বিশেষত সুস্থশীল ভিজিটর ও লেখকদের জন্য। এই উদ্যোগ গ্রহন করার জন্য আমি ও আমার বন্ধু টিম পিসি হেল্পলাইন কর্তৃপক্ষকেধন্যবাদ জানাচ্ছি।

রহস্যময় ডুল্যান্সার ও ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং

কম্পিউটার জগৎ ম্যাগাজিনের ফেব্রুয়ারী ২০১২ সংখ্যায় ডুল্যান্সার এবং এর রহস্যময় কার্যক্রম নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনটি লিখেছেন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার মোহাম্মদ জাবেদ মোর্শেদ চৌধুরী। লেখাটিতে ডুল্যান্সার সাইটের করুণ চিত্র, আউটসোর্সিং এর নাম করে MLM ব্যবসা, প্রতিষ্ঠানের স্থায়িত্ব নিয়ে মিথ্যাচার, সাইটে প্রাপ্ত কাজের পরিসংখ্যান আরো নানা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম কোন ভাবেই জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তথাপি আউটসোর্সিং এর নাম করে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অভিজ্ঞ ও প্রতিষ্ঠিত ফ্রিল্যান্সাররা।

সম্পূর্ণ লেখাটি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে পড়া যাবে -

http://adf.ly/607SQ

সচেতনতামূলক প্রতিবেদনটি লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য অভিনন্দন জানাচ্ছি। আশা করছি এ থেকে নবীন ফ্রিল্যান্সাররা অবশ্যম্ভাবী বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।

———————————————————————————-

তাছাড়া Dolancer.com নিয়ে ১৮/০২/২০১২ তারিখে জাতীয় দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকাতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়-

এর শিরোনাম ছিল- প্রতারনার ডিজিটাল ফাদ। প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করে Dolancer.com এর অনেক গুপ্ত বিষয়ে আমাদের তরুন সমাজকে সচেতন করেছেন। পত্রিকার সাংবাদিক সাহেব- জনাব, হায়দার আলী।

এই জন্য তাকে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জ্ঞাপণ করছি।

পত্রিকাটিতে উক্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে রিপোর্ট দেখতে এই খানে ক্লিক করুন-

http://adf.ly/607VR

অখবা যারা পিডিএফ ফাইল পড়তে বা নামাতে চান তারা এই লিংকে ক্লিক করুন-

http://adf.ly/607Tw

এখানে জনসাধারনের মন্তব্য সহ পুরো প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করা আছে। সুতরাং ঝটপটভাবে ডাউনলোড শুরু করুন।

অবশ্য ডোল্যান্সার কর্তৃপক্ষ উক্ত প্রতিবেদনটি প্রস্তুত হবার পর ১৯/০২/১০১২ কিংবা ২০/০২/২০১২ তারিখের দিকে প্রথম আলো পত্রিকা ও যুগান্তর পত্রিকাতে প্রতিবাদ লিপি হিসাবে একটি বিজ্ঞপ্তি ফলাও করা হয়। এখানে প্রায় ১৫-২০ লাইনের মন্তব্য ছিল। মন্তব্যটি প্রদান করেছিলেন Dolancer.com এর মহাব্যবস্থাপক জনাব, রোকন ইউ.আহমেদ।

অবশ্য উক্ত প্রতিবাদ লিপি হিসাবে বিজ্ঞপ্তিটি তেমন যুতসই হয়নি বা সদুত্তর সঠিক ভাবে দেওয়া হয়নি বলে মনে করেন দেশের বিশিষ্ট নাগরিক সমাজ ও ফ্রিল্যান্সারগণ।তারা বলেন এখানে যে সদস্য ফী নেওয়া হয় তা কোথায় ব্যয় করা হয়? অআবার এটি যে আমেরিকার বিখ্যাত একটি সার্ভার থেকে ভাড়া ও ডোমেইন নেওয়া হয়েছে ভাল কথা! তাহলে পৃথিবীর বিখ্যাত Freelancer Site হিসাবে এর নাম নেই কেন? যেখানে Odesk দ্রুতভাবেই এই তালিকাতে নাম লিখাতে পেরেছে সেখানে Dolancer, Skylancer এর কেন এমন অবস্থা? ইত্যাদি।মূলত Formality বজায় রাখার জন্য জনসাধারনের নিকট ইতিবাচক মনোভাব নেবার জন্য প্রতিবাদ লিপিটি পাবলিশ করা হয়।

আপনার অনেকেই লক্ষ করবেন যে, Dolancer.com সাইটে পূর্বে ফ্রি সদস্য হিসাবে নিবন্ধন করা যেত না।কিন্তু বর্তমানে Dolancer.com ফ্রি নিবন্ধনের সুযোগ দিচ্ছে।কিন্তু ফ্রি নিবন্ধন করেও কোন লাভ নাই। কোন কাজই করতে পারবেন না। এখানে চালাকি হিসাবে লেখা রয়েছে Post Forum is Beta Version. তাও আবার সদস্য ফী ৬ মাসের জন্য ৩৫০০/- টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।১ বছরের জন্য ৭০০০/- ফী বহাল রয়েছে।

একটি অনুরোধ-

ইতিপূর্বে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে আমরা দেখেছি সেখানে Dolancer.com বিষয় নিয়ে সাফাই গাওয়া হয়েছে ও ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে এই রকম পোষ্ট। এই গুলো কারা লিখেছে তা আমাকে বলতে হচ্ছে না । নিশ্চয় আপনারা ব্যাপারটি অতি সহজেই বুঝতে পেরেছেন। এখানে Dolancer.com এর বেশ কিছু সুবিধাবাদী সদস্য তারা Dolancer নিয়ে পোষ্টগুলো করছেন নিজেদেরকে সুবিধা হাসিলের জন্য। এখানে তারা বিভিন্ন রকম প্রলোভন দেখাচ্ছেন তার শিরোনাম গুলো এক নজরে যেমন-

১- Dolancer.com সাইটকে যারা বিশ্বাস করেন না তারা এবার ফ্রিভাবে সদস্য হোন ও নিজেই কাজ করে পরীক্ষা করুন!অফারটি অল্প সময়ের!!

২- সদস্য হতে রেফারেলে আমার নাম দিন।

৩- বিশেষ কোন অসুবিধাতে পড়লে আমার মোবাইলে নম্বরে কল দিয়েন

৪- আমি প্রায় মাসে ৩০,০০০/- ইনকাম করছি ও পেয়েছি

৫- কে হবেন গোল্ডেন ও প্লাটিনাম মেম্বার। আজীবনের জন্য ইনকাম করতে পারবেন সদস্য হতে আমার সাথে যোগাযোগ করুন ইত্যাদি…… ইত্যাদি।

যাইহোক আমাদের প্রিয় পিসি হেল্পলাইন সাইটে কিন্তু এই রকম সদস্যদের চোখে পড়েনি। আবার কখন যে পড়বে না এমন কোন গ্যারান্টি নাই। যাই হোক এই ব্যাপারে সবাইকে সচেনতার প্রয়োজন।

এবং আমি সেই সাথে পিসি হেল্পলাইন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও Admin সাইটকেও বিশেষভাবে অনুরোধ রাখব আপনারাও যেন এই দিকে নজর দৃষ্টি রাখবেন। বিশেষ করে এখানে কোন ব্যাক্তি যেন নিজের স্বার্থে ওকালতি বা দালালী না করতে পারেন। আসলে বর্তমানে তো দেখছি- পিসি হেল্প লাইন অ্যাডমিন কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ন যুগপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছেন। তাহল- এই সাইটে পিটিসি বিষয়ে বা কোন ভূয়া সাইট নিয়ে পোস্ট করা যাবেনা, করলে লেখককে ব্যান করে দেয়া হচ্ছে। যাই হোক আমার/আমাদের এই পোষ্ট লিখে যদি কোন অন্যায় করে থাকি তাহলে অ্যাডমিন/ কর্তৃপক্ষ যদি পোষ্টটি ডিলেট করে দেন তবুও আমার/আমাদের কোন আফসোস বা আকুতি থাকবে না।

সম্মানীত ভিজিটরদের উদ্দেশ্য আমার কিছু কথা-

পিসি হেল্প লাইন সাইটে এমন কিছু ভিজিটর রয়েছেন- যারা Dolancer.com এর পাশাপাশি অন্যান্য পিটিসি তে কাজ করেন। তারা হয়ত লেখকের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারেন। কেননা, এখানে তো আমি উৎসাহ মূলক কথাটা লিখতে পরতাম। আসলে এই পোস্টটি করা হয়েছে ফ্রিল্যান্স বিষয়ে আগ্রহীদের জন্য, এবং আমি নিজেও পিটিসি সাইট নিয়ে কাজ করিনা। এই পোস্টটি পড়ে অনেকেরই ফ্রিল্যান্স সাইট নিয়ে কাজ করবার আগ্রহ জন্মাবে তাই এই পোস্টটি লেখার অন্যতম উদ্দেশ্য। তবে এই পোস্টে কিন্তু আমি বলছিনা- আপনারা কেউ পিটিসি সাইট করেন না। কেননা, এখানে যদি কেউ পিটিসি সাইটে কাজ করেন সেখানে তো আমার /আমাদের পকেট বা বাপের হোটেলের টাকা দিতে হচ্ছে না! তাহলে স্বার্থ কোথায়? কেনই বা নিষেধ করব! আসলে মূল ব্যাপার হল-

১। Dolancer.com এর মত যারা অন্য সকল সাইটে কাজ করেন, তারা কিন্তু অনেকেই টাকা পাচ্ছেন, আবার অনেকেই ধরা খেয়েছেন। এমন বহু নজীর রয়েছে। পিটিসি সাইটে যারা কাজ করেন- মূল সূত্র হল- একজনের লাভ, অন্যজনের বাঁশ!! হয়ত আপনি কিছু লাভ করলেন, কিন্তু আপনার অন্য ভাইয়ের তো লোকসান গেল। কি করবেন?

২। এমন অনেক ভিজিটর আছেন যারা না বূঝে মন্তব্য করেন- যেমন এই সকল সাইটকে তারা ফ্রিল্যান্সার বলে চালিয়ে দেন। এটা মারাত্বক ভূল! কেননা এক কথাতে বলা যায়- যেখানে অ্যাডে ক্লিক করা হয় তাকেই পিটিসি সাইট বলা হয়। এবং লিগ্যাল ফ্রিল্যান্সার সাইটে যারা কাজ করেন এই সকল অ্যাডের কোন সংযুক্তি নাই। যারা ফ্রিল্যান্স সাইটে কাজ করেন, তাদের কাছ হতে জেনে নিন। তাহলে এর পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

৩। আচ্ছা এই সকল সাইট যদি সত্যিই ফ্রিল্যান্স সাইট হয়, তাহলে কেন আপনাকে অতগুলো টাকা দিতে হচ্ছে নিবন্ধন করবার জন্য একবার কি ভেবে দেখেছেন? এখানে তো বাংলাদেশেনর কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু বিশ্বের এমন কিছু ট্রাষ্টেড পিটিসি সাইট রয়েছে (Neobux, Click sense) যেখানে টাকা দিতে হয়না, তাহলে এখানে কেন টাকা দিতে হচ্ছে?

৪। আপনারা কি আমার একটা প্রশ্নের জবাব দিবেন- অবশ্য আমি নিজেও হিসাব মিলাতে পারছিনা যেমন- বাংলাদেশে যে সকল পিটিসি সাইট গুলো গ্রাহকদের এত বিপুল অর্থ দিচ্ছে সেটা কোথা হতে দিচ্ছে? কেননা, টাকা আয় করা কি এতই সস্তা। যেখানে ১৫ টি অ্যাডে ক্লিক করে প্রতিদিনে ২ ডলার করে আয়। ৫ টি একাউন্ট করলে মাসে ১৫,০০০/- টাকার মত আয়। ভাল কথা! কিন্তু এত সদস্যদের অর্খটা কিভাবে এই সকল কোম্পানী পেমেন্ট করবে? টাকার গাছ আছে না কি? আপনি একটু ভাবুন তো, নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন।

৫। যেখানে শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করে লোকসান গুণতে হচ্চে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। আর এই সকল কোম্পানীগুলো ………………। এখানে যদি সত্যিই এত সস্তাভাবে টাকা অআয় করা যায়। তাহলে তো- শিক্ষিত বেকার ছেলেরা চাকুরীর পিছনে এত ছুটাছুটি করবেনা, বিসিএস পরীক্ষা দেবার প্রয়োজন নাই।

৬। পিটিসি সাইটে কাজ করে কিন্তু কোন সৃজনশীলতা বিষয়ে শেখা যায়না, কিন্তু ফ্রিল্যান্স সাইটে অনেক সৃজনশীলতার বিষয় অন্তভূক্ত আছে।ফ্রিল্যান্স সাইটকে অবশ্য অনলাইন জব বলা হয়। আপনার ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবেন। যেমন- ১ মাস কাজ করলেন, ২ মাস করলেন না, অসুবিধা নাই!!

৭। ফ্রিল্যান্স সাইটে কোন ইনভেস্ট লাগে না। অবশ্য সদস্য নাম লেখাতে কিছু অর্থ দিতে হয়। তাও বাধ্যতামূলক নই।

৮। পিটিসি সাইটে কাজ করতে শরীরে পেশার পড়ে যেমন- চক্ষুর দিক দিয়ে। এক নজরে মনিটর স্কীনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়, ফলে এখানে বাত বা মানসিকতার সমস্যা হতে পারে। কিন্তু ফ্রিল্যান্স সাইটে এই সবের কোন প্রশ্নই নাই। কেননা, পিটিসি সাইটে আপনার প্রতিদিনের একই সময়ে কাজ শেষ করতে হয়। ফ্রিল্যান্স সাইটে একটি কাজ কয়েক দিনেও করা যেতে পারে।

——————————————————————-

অনেক অনেক বক বক করা হল। এবার আরেকটি বিষয়ে মূল আলোচনাতে আসি। প্রথমত এই পোষ্টে আলোচনার শুরুতে বলেছিলাম ফ্রিল্যান্স বিষয়ে একটি সেমিনার হয়েছে এবং কে কি পুরষ্কার পেয়েছে তার বিস্তারিত প্রতিবেদন-

ফ্রিল্যান্সারপ্রতিযোগিতা: Expose the Freelancer.com Logo

জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস www.freelancer.com গত ১৫ই নভেম্বর ২০১১ থেকে ৩১শে জানুয়ারী ২০১২ পর্যন্ত “Expose the Freelancer.com” শীর্ষক একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন দেশের ৪৪০ জন ফ্রিল্যান্সার অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতার লক্ষ্য ছিল Freelancer.com সাইটের লোগোকে সৃজনশীল উপায়ে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া। প্রতিযোগিতার ফলাফল গত ২৭শে ফেব্রুয়ারী ঘোষণা করা হয়। এতে ১০ হাজার ডলারের প্রথম পুরষ্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার নাজমা রহমান যিনি সাইটিতে Dataexpert01 নামে পরিচিত। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরষ্কার পান যথাক্রমে পাকিস্থান এবং নেপালের দুজন ফ্রিল্যন্সার।

নাজমা রহমান এবং উনার টিম প্রতিযোগিতার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জে Freelancer.com এর লোগো সম্বলিত ২০০০ স্কয়ার ফুটের একটি বিশাল ব্যানার তৈরি করেন এবং একটি বিশাল র ্যালীর আয়োজন করেন যাতে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল বয়সের ও বিভিন্ন পেশাজীবির ৩০০০ জন অংশগ্রহণ করেন। র ্যালীটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র ্যালীর পাশাপাশি উপস্থিত জনগণকে Freelancer.com সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় এবং সাইট থেকে কিভাবে আয় করতে হয় সেদিকে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

প্রতিযোগীতা: Suggestion of the Month (January)

Freelancer.com তাদের সাইটকে উন্নত করার লক্ষ্যে ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে থাকে। এই পরামর্শগুলোর মধ্য থেকে প্রতিমাসে একজন সেরা পরামর্শদাতাকে পুরষ্কৃত করা হয়। গত জানুয়ারি মাসে পরামর্শ দিয়ে ২৫০ ডলারের পুরষ্কারটি পেয়েছেন বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার সৈয়দ আহমেদ সালিমুদ্দিন সুলতান। সাইটের যে কোন ব্যবহারকারী এতে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এজন্য সাইটের সাপোর্ট ডেস্কে গিয়ে সাজেশন বিভাগে পরামর্শটি একটি টিকেট হিসেবে জমা দিতে হয়।

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস

১- প্রথম কাজ পেতে কয়েক সপ্তাহ থেকে শুরু করে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে, তাই হতাশ না হয়ে ধৈর্য্য ধরে বিড (Bid) করে যেতে হবে।

২- প্রথম দিকে যত কম মূল্যে বিড করা হবে কাজ পাবার সম্ভাবনাও তত বেশি হবে।

৩- সম্ভব হলে বিড করার পূর্বেই যদি কাজটি সম্পন্ন করে ক্লায়েন্টে দেখানো যায় এবং আপনার কাজটি যদি সে পছন্দ করে তাহলে নিশ্চিতভাবে প্রজেক্টটি আপনাকেই দিবে।

৩- কোন কাজ না পারলে সেই প্রজেক্টে কখনই বিড করা উচিত নয়। অনেকেই না বুঝে বিড করে থাকেন এবং ভাবেন কাজটি পেলে অন্য কারো সাহায্য নিয়ে সম্পন্ন করে ফেলবেন। কাজ না জেনে খুব বেশি দূর যাওয়া সম্ভব নয়।

৪- ইন্টারনেটে অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যে কাজই করে থাকুন না কেন, চেষ্টা করবেন যাতে পরিপূর্ণভাব সেই কাজে আগে দক্ষ হয়ে তারপর কাজের জন্য আবেদন করা।

৫- সাধারণত যে সকল কাজ তুলনামূলকভাবে একটু কঠিন এবং যে সকল কাজে কম বিড পড়ে, সেধরনের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার পূর্বে সব ধরনের কাজ একটু পর্যবেক্ষণ করে নিন এবং সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করে নিন।

৬- বলাই বাহুল্য আউটসোর্সিং এর কাজ করতে ইংরেজীতে পারদর্শী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত প্রজেক্টের চাহিদা বুঝা এবং সে অনুযায়ী ক্লায়েন্টের সাথে সাবলীলভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন।

৭- একটি প্রজেক্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না নিয়ে কখনই কাজ শুরু করা উচিত নয়। ক্লায়েন্ট তাদের চাহিদা বিড রিকোয়েস্টের সাথে সম্পূর্ণভাবে উল্লেখ নাও করতে পারে। তাই যতটুকু সম্ভব তাদেরকে প্রশ্ন করুন। তারপর প্রজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট আপনার নিজের ভাষায় বায়ারকে লিখে জানান। এতে বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন এবং কাজ করার সময় আপনার পরিশ্রম অনেকখানি কমে যাবে। প্রশ্ন করলে বায়ার খুশি হয় এবং আপনার আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারে।

৮- সম্পূর্ণ কাজকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন এবং প্রতিটি ধাপ শেষ হবার পর পর ক্লায়েন্টকে দেখান।

৯- ডেডলাইন সময় শেষ হবার পূর্বেই সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করুন এবং ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়ে দিন।

১০- ক্লায়েন্টের কাছে কাজ পাঠানোর পূর্বে ভাল করে রিকোয়ারমেন্ট আরেকবার দেখে নিন এবং সম্পূর্ণ কাজ ভাল করে পরীক্ষা করুন।

১১- সব সময় চেষ্টা করবেন যাতে কাজ শেষে সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া যায়। ভাল রেটিং পেলে পরবর্তী কাজগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়।

১২- ভাল রেটিং পাবার উপায় হচ্ছে – সঠিকভাবে কাজটি করা, সময়মত কাজটি শেষ করা, ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা।

১৩- রেটিং দেবার পূর্বে ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞেস করে নিন যে সে আপনার কাজে সম্পূর্ণ খুশি কিনা এবং আপনাকে সর্বোচ্চ রেটিং দিতে যাচ্ছে কিনা।

১৪-কাজে এবং কথাবার্তায় সবসময় সৎ থাকতে হবে। কখনও ভুল তথ্য প্রদান করা যাবে না। কোন কারনে কাজ করতে না পারলে বিষয়টি ক্লায়েন্টকে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিন, বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যথাযথ সহায়তা পাওয়া যায়।

লেখক -মোহাম্মদ জাকারিয়া চৌধুরী

বিঃদ্রঃ – এই লেখাটি “প্রথম আলো” পত্রিকার “প্রজন্ম ডট কম” পাতায় ২রা মার্চ ২০১২ ইং তারিখে প্রকাশিত হয়েছে।

একটি বিশেষ পরিচিতি-

উল্লেখ্য কিছুদিন পূর্বে আমাদের পোষ্টে এলার্টপের ব্যবহার কৌশল সম্পর্কে ১টি পোষ্ট করছিলাম। ঐ খানে আপনাদেরকে একটি এলার্টপে সহায়তা রেফারেল হিসাবে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে বলেছিলাম। এবং লিংকে লেখক মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী নাম উল্লেখ করেছিলাম। অনেকরই প্রশ্ন থাকতে পারে এই লেখক কে?

যাইহোক আমি বলছি- এই লেখকের অনেক বই ও প্রতিবেদন পড়েছি বিভিন্ন পেপার-পত্রিকাতে। ইনার স্থায়ী নিবাস পবিত্র পূণ্যভূমি সিলেট শহরে। পূর্বে আমি উল্লেখ করেছিলাম ফ্রিল্যান্সার হিসাবে সারা বিশ্বে তার অবস্থান ৪০০ এর মধ্য। বাংলাদেশের দিক থেকে ১ম বলা চলে। তিনি সিলেটে এই বিষয় নিয়ে প্রায়ই সেমিনার করে থাকেন। এবং কিভাবে এই দেশের তরুনেরা সফলকাম ফ্রীল্যান্সার হবেন সেই সব বিষয়ে গবেষনা করেন এবং কাজও শুরু করে দিয়েছেন। আমাদের পিসি হেল্প লাইন যে সকল ব্লগার বা ভিজিটর আছেন (মূলত যারা সিলেট জেলার নিবাসী) তারা এক নামে কৃতীধর স্বনামধণ্য এই ব্যাক্তিকে অনেকটা এক নামেই চিনতে পারবেন।

যাইহোক আমি আর বিস্তারিত কিছু বলছিনা । এখানে লেখক নিজেই তার পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত বলছেন-

আমি মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী, একজন ফ্রিল্যান্সার ওয়েব ও গেম ডেভেলপার। পড়ালেখা করেছি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। চতুর্থ বর্ষে থাকাকালে একটি সফটওয়্যার ফার্মে পার্টটাইম ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে এক বছর কাজ করেছি। পাশ করার পর ২০০৬ সাল থেকে অন্য কোন চাকুরী না করে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করছি। বর্তমানে সিলেটে Web craft Bangladesh নামে একটি ওয়েব ও গেম ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠান এবং সিলেট আইটি একাডেমী নামে একটি তথ্য-প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিচালনা করছি।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলাম রেন্ট-এ-কোডার (ভি-ওয়ার্কার) নামক মার্কেটপ্লেসে কাজ করার মাধ্যমে। ২০১০ পর্যন্ত এই সাইটে কাজ করেছি, সেসময় পর্যন্ত সাইটের তিন লক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে আমার রেংকিং ছিল ৪০০,প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া এতটা সহজ ছিল না। মনে আছে প্রথম কাজ পেতে আমাকে ১৫ থেকে ২০ টি প্রজেক্টে বিড করতে হয়েছিল এবং সময় লেগেছিল প্রায় এক মাস। কিন্তু কয়েকটি প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করার পর আমাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রথম অবস্থায় আমার রেংকিং ছিল ৮,০০০ যা থেকে ১,০০০ পৌছাতে এক বছর সময় লেগেছিল। ১,০০০ থেকে ৪০০ তে উন্নীত হতে আরেকটি বছর সময় লেগেছে। গত কয়েক বছরে আমি অসংখ্য প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করেছ। আমি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, স্পেন, মালয়শিয়া, নরওয়ে, নাইজেরিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন দেশের ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করেছি।

বর্তমানে আমি বেশ কয়েকজন ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সরাসরি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ পেয়ে যাচ্ছি। ক্লায়েন্টদের কাজ করার পাশাপাশি বর্তমানে আমরা নিজেরাই আইফোন ও এন্ড্রয়েডের জন্য গেম এবং এপ্লিকেশন তৈরি করে সরাসরি App Store ও Android Market এ রিলিজ করার উদ্দ্যোগ নিচ্ছি। আশা করছি খুব শিঘ্রী দুইটি গেম পাবলিশ করতে পারব। একই সাথে CodeCanyon মার্কেটপ্লেসে আমরা মোবাইল এপ্লিকেশন বিক্রি করছি।

ফ্রিল্যান্সিং এর স্বীকৃতিসরূপ আমি ২০১১ সালে” বেসিস ফ্রিল্যান্সার অব দ্যা ইয়্যার ২০১১” এওয়ার্ডপ্রাপ্ত হই, যা ছিল আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের। ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং সম্পর্কে সবাইকে জানাতে আমি প্রায় সময় বিভিন্ন উদ্দ্যোগ গ্রহণ করি। গত কয়েক বছর আমি ঢাকাতে বিভিন্ন সেমিনারে মূল বক্তা হিসেবে অংশগ্রহণ করি। বর্তমানে আমি আমার নিজের শহর সিলেটে এটিকে প্রচার করতে আমার প্রতিষ্ঠান থেকে বিনামূল্যে বিভিন্ন সেমিনারের আয়োজন করছি। বর্তমানে BDO osn Outsourcing নামক একটি গুগল গ্রুপের এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবেও দ্বায়িত্ব পালন করছি। আমি স্বপ্ন দেখি একদিন দেশের তরুণরাই আউটসোর্সিং এর কাজ করার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চেহারাকে পাল্টে দিবে।

২০০৮ সাল থেকে আমি “কম্পিউটার জগৎ” ম্যাগাজিনে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন লিখছি। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর থেকে প্রতিদিন আমি অসংখ্য ইমেইল পেতে থাকি। আমি চেষ্টা করি সবার ইমেইলের উত্তর দিতে। কিন্তু ব্যস্ততার কারনে সকল ইমেইলের উত্তর দেয়া সম্ভব হয় না। অনেক ক্ষেত্রে কয়েকজন প্রায় একই ধরনের ইমেইল করে থাকেন। পাঠকদের কথা চিন্তা করে তাই এই সাইটটি তৈরি করেছি। চেষ্টা করব নিয়মিতভাবে এই সাইটে লিখতে।

যাইহোক অনেক কথা লেখা হল। অআপনাদের যদি কারও কোন সামান্যতম উপকারে অআসে তাহলে অআমাদের এই লেখার পরিশ্রম স্বার্থকতা বলে মনে করব। মূলত যারা সঠিক ফ্রিল্যান্সার সাইটে কাজ করতে চান তাদেরকে মনোবল বৃদ্ধি ও উসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টির জন্যই অআজকের এই পোষ্টটি সাজিয়েছি।

বিঃদ্র- এই পোষ্টের কিছু আলোচনা আমাদের চিন্তশক্তিতে ও গবেষনা হিসাবে লিখেছি। এবং বাকি অংশ বিভিন্ন পেপার-পত্রিকার রেফারেল অনুসরনে করেছি। তাছাড়া কিছু অংশ লেখার জন্য লেখকের পূর্ব থেকেই সম্মতি পেয়ে করেছি।

পোষ্টটির কোন ভূল ত্রুটি দৃষ্টি গোচর হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবান রাখছি।

Legal Notice-

বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে কতিপয় অসাধু ব্যাক্তি/লেখক আমার এই পোষ্টগুলো হুবহু ও অআংশিক নকল করে অন্য ব্লগ সাইট ও নিজের ব্লগ সাইটে নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন।এইগুলো করা মূলত অনৈতিকতার পরিচয় ও বেআইনি কাজও বটে। যেমন-০২/০৩/২০১২ তারিখে এভাস্ট সিকিউরিটি নিয়ে একটি পোষ্ট করেছিলাম সেখানে একটি ব্যক্তিগত সাইটে দেখলাম উক্ত সাইটের লেখক আমার লেখা হুবহু নকল করে নিজের নামে তা প্রকাশ করেছেন। কেউ যদি নিজের লেখা হুবহু নকল করে অন্য কেউ চালিয়ে দেয় বিষয়টি মেনে নেওয়া অনেকটা কষ্টকর ব্যাপার। তবে একটি বিষয় নিয়ে যদি কেউ আপডেট হিসাবে নিজের মেধার বহি প্রকাশ ঘটিয়ে রিভিউ করে তবে সেটিকে নকল বলা অনুচিত নয়। যাই হোক ঐ সকল লেখকদেরকে আমি টেকটুইটস এর পক্ষ থেকে অনুরোধ করব Please Don’t any post/Write Script without author/writer permission. এখানে শুধু আমার লেখা নকল হয়নি অন্য ব্লগার ভাইদের লেখাও হুবহু নকল করা হয়েছে-

N.B- : PLEASE DO NOT COPY MY ANY COLLECTION & AND DO NOT SHARE IT OF OTHER PERSONS ™ AMD

———————————————————–

Facebook