Search Box

Thursday, December 27, 2012

System Speed Booster 2.9.7.8! একদম নতুন ভার্সন (পিসি কে করুন ঝামেলা মুক্ত নতুনের মত!)


↑↑↑↑ উপরের পিকচার টা দেখে কিছু বুঝা গেছে ?↑↑↑↑

System Speed Booster এই সফটওয়্যার টি আসলে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত ! আমার মনেহয় এই সফটওয়্যার সম্পর্কে তেমন কিছু আপনাদের বলতে হবে না

যারা বুঝতে পারছেন বাকি প্যচাল না দেখে ডাইরেক্ট নিচে যাইয়া ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে ব্যাবহার স্টার্ট করে দিন! ;) আর পিসি কে করুন একদম ঝামেলা মুক্ত নতুনের মত !

এই সফটওয়্যার টির বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৫০$ US ডলার !!

কিন্তু পিসি হেল্পলাইন এর কল্যাণে আপনারা পাচ্ছেন একদন ফ্রী তে !

——————————————————————————————————————–

যাদের System Speed Booster সম্পর্কে ধারণা নাই এক ঝলকে দেখে নিন System Speed Booster এর কাজ কাম↓↓

Highlights of System Speed Booster

Streamline Registry

By scanning and removing all the obsolete registry entries, System Speed Booster will make your Windows registry compact and clean to speed up the running of your PC.

Optimize System

Problems will be found in your system, with the help of System Speed Booster you can fix all the errors for an optimization of system.

Faster Work Efficiency

From installing to running the app, the processes are smooth and fast. Just a few minutes, you will enjoy the best PC experience ever.

Free & Safe

There is no doubt about it. The award-winning software is 100% free and no adware, no spyware, no virus at all.

Multi-functional

Besides the Registry Fix functions, other built-in tools include Privacy Sweep, Junk Files Removal, System Optimization, etc. All these tasks can be settled in one go.

সহজ বাংলায় যদি বলি তাহলে সমস্যা আপনার পিসির কিন্তু সমাধান এর দায়িত্ব দিয়ে দিন System Speed Booster উপর !

——————————————————————————————————————–

এখন আসুন ইন্সটল এর নিয়ম টা বলে দেই

প্রথমে সফটওয়্যার টি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে রার ফাইল টা ওপেন করুন ।রার ফাইল ওপেন করার পর দেখবেন (SystemSpeedBooster-2.9.7.8.Setup) এই সেটআপ ফাইল টা

নরমাল নিয়মে ইন্সটল করুন ।

ইন্সটল দেয়ার পর ২ নং ফাইল (Crack (BiM) ফাইল টা ওপেন করে Crack টা কপি করে C:\Program Files\SystemSpeedBooster এ পেস্ট করে দিন (replace) দেখাবে চিন্তার কোন কারন নাই বের হয়ে চলে আসুন।

এখন ডেস্কটপ এ System Speed Booster এর আইকন এ ক্লিক করেন দেখবেন System Speed Booster ফুল ভার্সন হয়ে কাজ স্টার্ট করে দিছে ! এখন আরাম করে ব্যবহার করুন যতদিন ইচ্ছা তত দিন Serial Key, Keygen, ঝামেলা ছাড়া !

►এর পরেও যদি কারো বুঝতে কোন প্রবলেম হয় তাহলে নিচের কমেন্ট বক্স আপনার জন্য উন্মুক্ত ◄

►নিচে ২ টা ডাউনলোড লিংক দিলাম যেটা থেকে আপনার মন চায় ডাউনলোড করে নিন◄

সফটওয়্যার টি মাত্র (4.77 MB)

►ডাউনলোড করুন mediafire থেকে ◄

►ডাউনলোড করুন ziddu থেকে ◄

মাদারবোর্ডের ড্রাইভার পাবেন যেখানে


কম্পিউটারে নতুন সেটআপ দেওয়ার প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইনস্টল করার জন্য মাদারবোর্ডের সিডি ইনস্টল দিতে হয়। মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে গেলে সমস্যায় পড়ে যান অনেকেই। এক্ষেত্রে ইচ্ছে করলে ইন্টারনেট থেকে আপনার মাদারবোর্ডের সঙ্গে মানানসই ড্রাইভার নামিয়ে নিতে পারেন। আপনার মাদারবোর্ডের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভার নামিয়ে নিতে পারেন এই ওয়েবসাইটগুলো থেকে:

http://download.cnet.com/windows/drivers

http://drivers.brothersoft.com

http://driver.softpedia.com

http://downloadcenter.intel.com/Defult.aspx

http://www.driversdown.com

http://www.soft32.com

http://www.driverfiles.net

http://www.driverskit.com

http://www.nodevice.com

http://www.techspot.com/drivers

http://www.downloadatoz.com/driver

ওয়েবসাইট দেখার গতি বাড়ান সহজ একটি টিপসের মাধ্যমে (মজিলা ফায়ার ফক্সের গতি বৃদ্ধি - ১০০% কার্যকর !!!)

ওয়েবসাইট দেখার জন্য আমরা বিভিন্ন ব্রাউজার সফট: ব্যবহার করে থাকি যেমন- মজিলা, এক্সপ্লোরার,ওপেরা ইত্যাদি। তবে এর মধ্য মজিলা ফায়ার ফক্সের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহারকারী ক্রমেই বৃদ্ধি হতে চলেছে। অপরদিকে একটি সমস্যা হল- ব্যবহারকারী সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্সে বড় কোনো ওয়েবপেজ দেখতে চাইলে সেটি খুলতে অনেক ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় নেয়। এর কারণ হলো, যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত পেজটিতে বেশিসংখ্যক ছবি থাকে, তা হলে তা একে একে ছবিগুলো লোড হয়। আর এ কারণেই বেশি সময় লাগে পুরো ওয়েবপেজ খুলতে এখন আপনি চাইলে এমন ব্যবস্থা করে দিতে পারেন যে ফায়ারফক্স যখন কোনো পেজ লোড করবে, তখন একই সঙ্গে একাধিক ইমেজ লোড করা শুরু করবে ওই পেজ থেকে, তাহলে সময় কম লাগবে পুরো পেজ আসতে। এ জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে। প্রথমে ফায়ারফক্স খুলে এড্রেসবারে গিয়ে about:config লিখে এন্টার করতে হবে। তা হলে একটা সতর্কতামূলক বার্তা আসবে। ওই বার্তাতে I’ll be careful, I promise! লেখা লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। তাহলে নতুন পেজ আসবে। নতুন আসা পেজের সার্চ বক্সে pipe lining লিখে সার্চ দিলে সংক্ষিপ্ত একটা তালিকা আসবে
সেই তালিকা থেকে network.http.pipelining-এ দুই ক্লিক করে পাশের false মানকে true করে দিতে হবে। একইভাবে পরের লাইনের network.http.proxy.pipelining-এর পাশের মানটিকেও true করে দিতে হবে। এবারে network.http.pipelining.maxrequests-এর পাশের মান অবশ্যই ৩০-এর ওপরে করে পরিবর্তন করে দিতে হবে। এবার উইন্ডোর ফাঁকা অংশে গিয়ে ডান মাউস বাটন ক্লিক করে New থেকে Integer নির্বাচন করে দিলে নতুন একটি বক্স আসবে। সেখানে nglayout.initialpaint.delay লিখে এন্টার করলে আরেকটি বক্স আসবে। এই বক্সে 0 লিখে ওকে করে বেরিয়ে আসুন
এবার পিসি রিস্টার্ট করে চালু করুন, নেট সংযোগ চালু করে কাজের প্রসেসটি পরীক্ষা করুন। দেখুন অনেকাংশে গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে মজিলার প্রতিটি ভার্সনে উক্ত কাজটি করা যাবে। তবে ফাংশন কম-বেশী থাকতে পারে।

কিভাবে কম্পিউটারের যেকোন ভাইরাসের কার্যক্রম বন্ধ করবেন (কার্যকরী পদ্ধতি)


THINK CREATIVE BE POSITIVE
আমার এই পোষ্টটি এ্যাডভান্স ব্যবহারকারীদের জন্য। আপনিও যদি এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী হতে চান, তাহলে এই ব্লগে যা কিছু পোষ্ট হয় তা নিয়মিত পড়ুন এবং যে সকল পোষ্ট এ আপনার আগ্রহ জন্মায় তা প্রাকটিক্যাললি ব্যবহার করুন। তাহলে আপনিও এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী হতে পারবেন। আমার নিয়মিত লেখা যারা পড়েন তারা নিশ্চয়ই টাস্কম্যানেজার নিয়ে আমার গত পোষ্টটি পড়েছেন। তো সেই পোষ্টে আমি দেখিয়েছিলাম যে উইন্ডোজের ডিফল্ট কিছু প্রসেস । আজকে সেই প্রসেস গুলো যাতে আরও ভাল করে চিনতে পারেন এবং যেকোন সফটওয়্যারের (ভাইরাস, ম্যালওয়্যার, ট্রোজান ইত্যাদি সহ) কার্যক্রম ঠিক ভাবে বন্ধ করতে পারেন তার জন্য একটি সফটওয়্যার নিয়ে এলাম।

চলুন জেনে নেই সেই সফটওয়্যার এর আদ্যপান্ত :

নাম: a-squared HiJackFree

এর কাজ: Remove Hi jackers, Spyware, Adware, Trojans, Worms

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা: এটি হল একটি বিস্তারিত সিস্টেম এনালাইসিস টুল যার সাহায্যে একজন এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী সকল প্রকার HiJackers, Spyware, Adware, Trojans এবং Worms সনাক্ত করতে এবং রিমোভ করতে পারেন।

চলুন এর কিছু বৈশিস্ট্য জেনে নেই:

• সিস্টেমের সকল ধরনের অটোরান নিয়ন্ত্রন করা যায়

• সকল এক্সপ্লোরার ও ব্রাউজারের প্লাগইন সমুহ নিয়ন্ত্রন করা যায়

• সকল চালু প্রসেস ও তাদের সম্পর্কিত মডিউল সমুহ নিয়ন্ত্রন করা যায়

• সকল প্রকারের Services নিয়ন্ত্রন করা যায়, উইন্ডোস যদি তাদেরকে গোপন বা Hidden রাখে তারপরেও নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে

• সকল open ports এবং তাদের সম্পর্কিত listening processes দেখা যায়

• Host ফাইলের DNS entries দেখা যায়

• ইন্সট্রলকৃত সকল Layered Service Providers ( LSPs ) নিয়ন্ত্রন করা যায়

• আর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি একটি সম্পুর্ণ ফ্রি সফটওয়্যার।

উইন্ডোজের ডিফল্ট টাস্ক ম্যানেজার দিয়ে অনেক সময় ভাইরাসের প্রসেস গুলো বন্ধ করা যায় না। তাই এই সফটওয়ার দিয়ে আপনি খুব সহজেই প্রসেস গুলো বন্ধ করতে পারবেন।

এবার চলুন জেনে নেই কিভাবে ভাইরাসের প্রসেস বন্ধ করবেন :

উইন্ডোজের ডিফল্ট TASK MANAGER দিয়ে:

১. প্রথমে টাস্ক ম্যানেজার চালু করুন

২. প্রসেস ট্যাবে ক্লিক করুন

৩. ডানপাশের স্ক্রল বার দিয়ে উপরে বা নিচে নেমে খুঁজে বের করুন কোন প্রসেসটা বন্ধ করতে চান

৪. খুঁজে পেলে ঐ প্রসেসটায় মাউজ দিয়ে ক্লিক করুন

৫. এর পর নিচের End Process button এ ক্লিক করুন।

এটা বললাম উইন্ডোজের সাধারন নিয়ম নিয়ে। কিন্তু ভাইরাস বা ট্রোজান বা ম্যালওয়্যার যদি আপনার পিসিতে এক্টিভেট থাকে তাহলে উপরের নিয়মে তা নাও বন্ধ পারে। তার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন:

আমার রিকমান্ড করা সফটওয়্যারের মাধ্যমে জেনে নিন কিভাবে ভাইরাস এর প্রসেস বন্ধ করবেন।

১. a-squared HiJackFree সফটওয়্যারটি রান বা চালু করুন

২. এটি ডিফল্ট ভাবে আপনার পিসির সকল প্রসেস ডান পাশের প্যানেলে দেখাবে

৩. ডানপাশের স্ক্রল বার দিয়ে উপরে বা নিচে নেমে খুঁজে বের করুন কোন প্রসেসটা বন্ধ করতে চান

৪. খুঁজে পেলে ঐ প্রসেসটায় মাউজ দিয়ে ক্লিক করুন

৫. নিচের প্যানেলে খেয়াল করুন, ক্লিক করা প্রসেস এর সকল বিস্তারিত প্রোপার্টিজ দেখা যাচ্ছে

৬. প্রসেসটির উপর মাউজের রাইট ক্লিক করুন এবং Kill process এ ক্লিক করুন অথবা

৭. আপনি যদি চান ফাইলটিকে ডিলেট করতে এবং একইসময়ে ডিলেট করতে বা রেফারেন্স হতে ডিলেট করতে বা ফাইলটি ডিলেট হবার পর একটি ব্যাকআপ রাখতে তাহলে প্রোগ্রামটির বাম পাশের নিচের প্যানেলের Delete file check box অথবা Delete references check box অথবা Save backup check box এ টিক চিন্হ দিন। নিচের ছবিটি খেয়াল করুন-

৮. এর পর নিচের Kill Process button এ ক্লিক করুন।

নিচের লিংকে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন।

লিংক: http://download.cnet.com/Emsisoft-HiJackFree

লিংকটি সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য অন্যতম Cnet ওয়েব সাইটের। যেহেতু সফটওয়্যারটি আমি আপলোড করি নি, তাই ডাউনলোডের পর এ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে নিবেন।

সফটওয়্যার এবং আমার লেখাটি যদি আপনার সামান্যতম কাজে লাগে তাহলে নিচের কমেন্টের ঘরে সুন্দর একটি কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ।

Wednesday, December 26, 2012

উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজারের কমন কিছু টাস্ক / প্রসেস


WINDOWS TASK MANAGER

KNOW MORE

কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারনা হল টাস্ক ম্যানেজার যা আপনি পাবেন কিবোর্ডের তিনটা বাটন একসাথে চাপ দিয়ে আর তা হল ctrl+alt+delete. কম্পিউটারের যে কোন এ্যাডভান্স লেবেলের ব্যবহারকারীর কাছে এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। আমরা অনেক সময় হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম ক্লোজ করি এই টাস্ক ম্যানেজার দিয়ে। এছাড়াও এর দ্বারা পিসির পারফর্মেন্সও চেক করা যায়। পারফর্মেন্স ছাড়াও আপনি এর মাধ্যমে পিসি shut down, log off বা restart করতে পারবেন। disconnect বা log off করতে পারবেন আপনার পিসির নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত অন্য কোন ব্যবহারকারীকে।

আমি আমার এই পোস্টে আপনাদের সাথে এই টাস্ক ম্যানেজারের কিছু কমন টাস্ক নিয়ে আলোচনা করব। এই টাস্ক ম্যানেজারের প্রসেস ট্যাবে ক্লিক করুন। কিছু কিছু প্রসেস আছে আপনি নাম দেখে তার কিছুই বুঝবেন না। কিন্তু এই গুলো উইন্ডোসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আপনি জানেন কি, আমার এই লেখাটা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে যদি আপনার পিসি কোন ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়।

পিসিতে যত রকম প্রোগ্রাম/এ্যাপ্লিকেশন চলে, তার প্রসেস দেখা যায়, এই টাস্ক ম্যানেজারের মাধ্যমে। দেখবেন কিছু প্রসেস দেখা যাচ্ছে। নিচে আমি এর কিছু কমন প্রসেস সম্পর্কে আলোচনা করছি। এই কমন প্রসেস গুলো আপনি মনে রাখলেই বুঝতে পারবেন যে, আপনার পিসিতে কি কোন ভাইরাসের, কি লগার এর উপস্থিতি আছে কি না।

আমার এই প্রসেস লিস্টটা কোন বাধ্যতামুলক লিস্ট নয়। মানে হল সব পিসিতে যে এই প্রসেস থাকতেই হবে এমন কোন কথা নাই। এই প্রসেস গুলো বহুল প্রচলিত বিভিন্ন পোগ্রাম থেকে নেয়া হয়েছে। নিচে কমন সেই সব টাস্ক নিয়ে আমি আলোচনা করছি।

acrotray.exe : এইটা হলো Acrobat Assistant এর প্রসেস যা আপনি বিভিন্ন পিডিএফ ডকুমেন্ট দেখতে বা কনভার্ট করতে কাজে লাগে। পিডিএফ নিয়ে যখন ব্যাস্ত থাকবেন তখন এইটা বন্ধ করার কোন প্রয়োজন নেই। ও বন্ধ কিভাবে করবেন তা আগে বলে দেই। যেকোন প্রসেস এর উপর মাউস ক্লিক করে নিচের end process এ ক্লিক করলেই তা বন্ধ হয়ে যাবে।

winword.exe : এটি হল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর প্রসেস। অর্থাত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যখন চালু করবেন তখন এটি চালু থাকবে।

ADService.exe : Active Disk Service হলো Iomega zip drive এর একটি কম্পোনেন্ট। এটি সেইফ। সব পিসিতে নাও থাকতে পারে।

AppServices.exe : উপরেরটার মত একই।

ccEvtMrg.exe : সাইমানটেক ইন্টারনেট সিকিউরিটির সাথে জড়িত। এটি চালু রাখাই ভাল।

taskmgr.exe : এইটা তখনই আসবে যখন আপনি ctrl+alt+delete প্রেস করবেন।

wdfmgr.exe : Windows Driver Foundation Manager যা উইন্ডোস মিডিয়া প্লেয়ার ১০ বা তার অধিক ভার্সনের একটি সিস্টেম ফাইন। চালু রাখাই ভাল।

BijoyEkushe.exe : বিজয় সফটওয়্যারের প্রসেস এটি।

ctfmon.exe : এইটা আসলে তেমন প্রয়োজনীয় প্রসেস না যদি আপনি আপনার পিসির ভাষা ইংরেজি হিসেবে ব্যবহার করেন। তবে রিকমান্ডেড হলো এইটা তে হাত না দেয়া।

winampa.exe : আমরা যারা পিসিতে অডিও শোনার জন্য উইন্যাপ ব্যবহার করি, এইটা তার প্রসেস।

spoolsv.exe : Microsoft Printer spooler service যা নিয়ন্ত্রন করে লোকাল প্রিন্টিং প্রসেস। এটি একটা সিস্টেম প্রসেস।

USBGuard.exe : ইউ এস বি সিকিউরিটির প্রসেস।

RTHDCPL.exe : সাউন্ড ড্রাইভার রিয়েলটেক এর প্রসেস। চালু রাখা ভাল।

Igfxpers.exe : Nvidia Graphics Card এর প্রসেস। অবশ্যই চালু রাখবেন।

hkcmd.exe : ইন্টেল মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস কনফিগারেশনের প্রসেস। চালু রাখবেন।

igfxtray.exe : Intel 810 series graphics chipset এর কনফিগারেশন ও ডায়াগনস্টিক নিয়ন্ত্রন করার প্রসেস এটি। চালু রাখুন।

ashDisp.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

explorer.exe : এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসেস যা সবসময় ব্রাকগ্রাউন্ডে চালু রাখা হয়। এর কাজ হলো উইন্ডোজের গ্রাফীক্যাল Desktop, Taskbar and Start Menu নিয়ন্ত্রের জন্য ইউজার ইন্টারফেস।

iexployre.exe : যদি আপনি মজিলা বাদ দিয়ে ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ারের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করেন তাহলে এইটা তার প্রসেস। আর যদি মজিলা ব্যবহার করেন তাহলে এইটা বন্ধ করে দিতে পারেন। আর বন্ধ করলেই কোন সমস্যা নাই। আবার যখন ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ার চালু করবেন তথন এইটা অটোমেটিক চালু হবে।

alg.exe : IM clients, RTSP, BitTorrent. SIP, and FTP এই এপ্লিকেশন গুলো এক্সিকিউট করতে এই প্রসেসটা সাহায্য করে।

ashServ.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

aswUpdSv.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

svchost.exe : এইটার কাজ কিন্তু বিশাল এবং দেখবেন এই একই প্রসেস একের অধিক আছে। এক একটার কাজ একেক রকম। এইসব প্রসেস ভুলেও বন্ধ করবেন না।

svcHost.exe : এইটা একটা ভাইরাস। প্রসেসটা পেলে সাথে সাথে বন্ধ করে দিন। সাথে সাথে উপরেরটার সাথে এর পার্থক্যটাও লক্ষ্য করুন।

lsass.exe : Local Security Authority Service যা উইন্ডোজের লোকাল সিকিউরিটি এবং লগিন এর নিয়ন্ত্রনের জন্য ব্যবহ্রত প্রসেস। বন্ধ না করলেই ভাল হবে।

Navapsvc.exe, nvsrvc32.exe, and navapw32.exe : এই গুলো সাইমানটেক এন্টিভাইরাসের প্রসেস। এগুলোতে হাত দিয়েন না।

rundll32.exe : সিস্টেম প্রসেস যা .dll ফাইল গুলোকে এক্সিকিউট করে।

savscan.exe : নরটন এন্টিভাইরাস প্রসেস। কিপ ইট আপ।

services.exe : এইটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রসেস যা নিয়ন্ত্রন করে উইন্ডোজের স্টার্ট আপ, সাট ডাউন এর সহ বিভিন্ন বুট প্রসেস। এইটা কখনও টারমিনেট করবেন না।

winlogon.exe : এটি উইন্ডোজের লগইন এবং লগ আউট নিয়ন্ত্রন করে। এটি সিস্টেম প্রসেস।

csrss.exe : সিস্টেম প্রসেস যা উইন্ডোজের মাইক্রোসফট ক্লাইন্ট এর প্রধান executable. যা কোন মতেই বন্ধ করা যাবে না।

csrcs.exe : ভাল করে এর বানানটা একটু খেয়াল করুন। উপরেরটার সাথে এর কিছু পার্থক্য আছে। এইটা একটা ম্যালওয়্যার এর প্রসেস। আসলে ভাইরাস বা কোন ম্যালওয়ার বা স্পাইওয়্যার এর প্রসেস এর নামকরণ করা হয় সাধারনত উইন্ডোজের প্রসেস গুলোর নামের সাথে মিল রেখে বা সামান্য একটা কি দুইটা অক্ষর পরিবর্তন বা ছোট হাতের বা বড় হাতের অক্ষরে পরিবর্তন করে। যাতে সহজেই কেউ বুঝতে না পারে। পরবর্তিতে আরও কিছু উধাহরন দিচ্ছি।

smss.exe : না ভাই এইটা কোন এস এম এস সার্ভিস না। এটা হল Session Manager Subsystem যা একটি সিস্টেম প্রসেস, যা নিয়ন্ত্রন করে উইন্ডোজ অপারেটিং এর মধ্যবর্তি প্রসেস গুলো। এইটা বন্ধ করলে আপনার পিসির খবর আছে।

ashWebSv.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

ashMaiSv.exe : এটি এভাস্ট এন্টিভাইরাসের প্রসেস।

System : এইটা একটা সিস্টেম প্রসেস যা আপনার লোকাল হার্ডড্রাইভের সকল ইনফরমেশন জমা রাখে। প্রসেসটা বন্ধ করবেন না।

System Idle Process : আপনার পিসির সিপিউটা বর্তমানে কতটুকু ব্যবহ্রত হচ্ছে তা এই সিস্টেম প্রসেসটা ক্যালকুলেট করে। সো কিপ ইট আপ।

Firefox.exe : মজিলা ফায়ারফক্সের প্রসেস। দরকারী।

Plugin container.exe : এইটা ফায়ারফক্সের একটা প্রসেস যা ইন্টারনেট কানেক্ট হলে ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজনীয় Plugin সার্চ করে এবং ডাউনলোড করে। এর কারনে আপনি যদি ফায়ারফক্স ওপেন করে কোন কিছুই না করেন তারপরেও এটি কিছু মেগাবাইট খরচ করে। এখন আপনি যদি মনে করেন যে না কোন মেগাবাইট খরচ করবো না তাহলে এটি বন্ধ করে দিয়েন। অবশ্য এটি বন্ধ করলেও আবার চালু হতে পারে। তাই নজর রাখবেন এটির প্রতি।

আপনি যদি উইন্ডোজের এই সকল প্রসেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পেতে চান তবে এই সাইটটিতে ভিজিট করতে পারেন।

লিংক: http://www.processlibrary.com

এবার একটা জিনিষ, তা হল হুট করেই কোন প্রসেস এর নাম দেখেই তা বন্ধ করতে যাবেন না। প্রসেসটি বন্ধ করার আগে বা কোন প্রসেস নিয়া যদি মনে কোন প্রশ্ন যাগে তাহলে আগে গুগলকে একবার ব্যবহার করে দেখবেন। নতুন নতুন একটু কঠিন মনে হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত দু-চারদিন একটু গবেষনা করলে দেখবেন আমার উপরের লিখা গুলো আপনার জন্য খুবই সহজ।

Tuesday, December 18, 2012

মুক্তি পান বিরক্তিকর spam NEwsLetter থেকে! আজীবন ফ্রেশ রাখুন Gmail Inbox!


Get Rid Of spam Newsletter!

আমরা প্রায় সবাই গুগল মেইল ব্যাবহার করি। মাজে মাজেই আমরা আমাদের ইমেইল এড্রেসটি newsletter পেতে ইউস করি। একটা সময় দেখা যায় নিউজ লেটার এ আমাদের ইমেইল বক্স ভরে যায়। এত মেইল এর ভিড়ে আসল মেইল গুলো খুজে পাওয়া যায় না! আর এই থেকে মুক্তির জন্য প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট থেকে আলাদা আলাদা ভাবে unsubscribe করাটাও একটা জামেলার ব্যাপার। তবে একটা উপায় আছে। কেমন হবে যদি এক ক্লিক এই সব ওয়েবসাইট এর নিউজ লেটার থেকে মুক্তি পান!!?? হুম! সত্যি তাই।

প্রথমেঃ

এই ওয়েবসাইট এ যান। তারপর নিচের স্ক্রীন শট এর মতো ইমেইল অ্যাড্রেস ইনপুট করুন।

তারপর Go তে ক্লিক করুন। এর পর প্লাগ ইন টি তে লগইন করুন। এর পর নিচের ছবিতে দেয়া ধাপ গুলো অনুসরনর করুন।

একটু ওয়েট করুন। লোদিং শেষ হয়ার পর আপনার ইচ্ছা মতো নিউজ লেটার থেকে unsubscribe করুন।

লাল বিন্দুতে ক্লিক করে মুক্তি পান বিরক্তিকর স্প্যাম নিউজ লেটার থেকে!

আসা করি এটা অনেকের উপকারে আসবে!

Monday, December 17, 2012

করাপ্ট ফাইল/ছবি কিভাবে রিপেয়ার করবেন?


লোড-শেডিং অথবা, অন্যান্য সমস্যার দরুন আমাদের অনেক সময় কোন ডকুমেন্ট অথবা, ছবি-ট্রান্সফার করাপ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় আবারো নতুন করে শুরু করতে হয়।

তাই আপনাদের শেয়ার করব একটি ফ্রী সফটওয়্যার যা এই সমস্যার কিছুটা হলে ও সমাধান দিবেঃ

File Repair সফটওয়্যার ব্যাবহার করে আমরা প্রায় সব ধরণের ফাইল রিপিয়ার করতে পারবেন। যেমনঃ .doc, .docx, .docm, .rtf, .xls, .xla, .xlsx, .zip, .rar, .avi, .mp4, .mov, .flv, .wmv, .asf, .mpg, .jpg, .jpeg, .gif, .tiff, .bmp, .png, .pdf, .mdb, .mde, .accdb, .accde, .ppt, .pps, .pptx, .mp3, .wav.

তাছাড়া আপনি ফাইল সংক্রান্ত নিচের সমস্যাগুলোর ও সমাধান করতে পারবেনঃ

* file is not in a recognizable format

* unable to read file

* file cannot be accessed

* application cannot open the type of file represented by filename

* out of memory errors, or low system resources errors

ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.filerepair1.com/files/file-repair-setup.exe (১.০১ মেগাবাইট)

আশা করি, অনেকেই এই সফটওয়্যার থেকে উপকার পাবেন।

Tuesday, December 11, 2012

কনভার্ট করুন পিডিএফের নির্ধারিত অংশ বা ইমেজকে অন্য যে কোন ফরম্যাটে


আমাদের চাহিদা অনুযায়ী যদি কোন পিডিএফ ফাইল কে অন্য কোন ফরম্যাটে কনভার্ট করতে যাই, সে ক্ষেএে সেটা কে নিজের মত করে কনভার্ট করে নিতে পারিনা আগে বা পিছে তার একটু আধটু লেজ লেগেই থাকে বা থাকতে হয় বিশেষ করে ছবির কথাই বলছি,এক পেইজে যদি ২টি বা তার চেয়ে বেশি ছবি যুক্ত থাকে তখন সেটাকে আলাদা করতে হলে একটু হিমশিম খেতে হয়,অন্য সফটওয়্যার দ্বারা

আবার মডিফায়েড করতে হয়, এতে হয়ত বা কোয়ালিটি কিছুটা ক্ষুন্ন হতে পারে সেই ছবিটার। আর এই সফটওয়্যার টি দিয়ে একদম সহজ ভাবে সে কাজ টি সারতে পারবেন শুধুমাএ মাউস দিয়ে কারসর করে টেনে আপনি যতটুকু কনভার্ট করতে চান,

সেখানে নিয়ে মাউস ছেড়ে দেবেন এবং ইমেজ কনভার্ট এ ক্লিক করা মাএই আপনার কাজ শেষ, এ ভাবে সমস্ত টেক্সট বা অন্যান্য কনভার্টে পরিণত করতে পারবেন

এখানে দেখুন আমি পিসি হেল্প লাইন বিডি এর এই লিখা টা থেকে শুধু হেল্প কে কনভার্ট করবো ইমেজ আকারে তাই মাউস দিয়ে টেনে নিলাম এবং উপরে ক্লিক করলাম ইমেজের উপর এবং কনভার্ট ও হয়ে গেল, যেমন”

পিডিএফ থেকে এক্সেল” এমএস ওয়ার্ড” পাওয়ার পয়েন্ট” এইছ টি এম এল” অটোক্যাড” ইমেজ” ইত্যাদি… ইন্সটল শেষে ক্র্যাক করতে হবে এবং ক্র্যাক শেষে সিরিয়াল কী-দিয়ে এ্যাক্টিভ করে নেবেন আবার, হয়ে যাবে ফুল ভার্সন এবং লাইফ টাইম ব্যাবহার করার সুযোগ

সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন

ক্র্যাক এবং সিরিয়াল কী-এর জন্য এখানে ক্লিক করুন

Sunday, December 9, 2012

লুকিয়ে ফেলুন আপনার পিসি‘র “System Properties”


মাই কম্পিউটার থেকে লুকিয়ে ফেলতে পারেন “System Properties” স্ক্রীণ। আর এটা করতে পারেন রেজিস্ট্রী এডিটরের মাধ্যমে। নিচে দেখুন:

প্রথমে Start Menu তে Click করে Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন। Registry Editor Open হবে।

এরপর HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer এ যান।

এবার ডানপাশের প্যানেলে গিয়ে একটি নতুন DWORD ভ্যালু তৈরী করুন।

ভ্যালু নাম- NoPropertiesMyComputer,

ডাটা টাইপ-REG_DWORD (DWORD Value),

ভ্যালু ডাটা-(0 = Properties, 1 = No Properties

অর্থাৎ প্রোপার্টিজ অপশন মুছে দিতে ভ্যালু ডাটা 1 এবং আগের অবস্থায় আনতে চাইলে ভ্যালু ডাটা 0 ) দিয়ে Modify করুন।

ব্যস এবার Registry Editor close করে PC Restart দিন।

এবার থেকে মাই কম্পিউটারের উপর গিয়ে রাইট ক্লিক করলে পুর্বের মতন প্রোপার্টিজ অপশন আর দেখা যাবে না, এমনকি কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে System-এ ডাবল ক্লিক করেও “System Properties” দেখা যাবে না।

Wednesday, December 5, 2012

জিমেইলের মেইল রাখুন অন্য কোথাও


আপনার ই-মেইল ঠিকানায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল, তথ্য ইত্যাদি আছে। কিন্তু কোনো কারণে যদি আপনার ই-মেইল ঠিকানাটি নষ্ট হয়ে যায় বা চুরি (হ্যাকড) হয়ে যায় এবং অনেক চেষ্টা করেও সেটি যদি পুনরুদ্ধার করতে না পারেন তখন আফসোস করা ছাড়া কিছুই করার থাকে না। অথচ, আপনি চাইলেই আপনার জিমেইলের মেইলগুলো স্থানান্তর করে রাখতে পারেন, আপনার কম্পিউটারে বা অন্য কোনো জিমেইল ঠিকানায়।

ই-মেইল অন্য কোথাও রাখতে প্রথমে http://home.zcu.cz/~honzas/gmb/gmail-backup-0.107.exe ঠিকানা থেকে ৪ মেগাবাইটের জিমেইল ব্যাকআপ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন। এখন সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোথায় সেভ করতে চান, কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত আসা মেইলরাখতে চান, লিখে ব্যাকআপ বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। জিমেইলে ব্যাকআপ ফাইল তৈরি হয়ে যাবে।

আবার রিস্টোর করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা (যে ঠিকানায় স্থানান্তর করতে চান), পাসওয়ার্ড, কোথায় থেকে স্থানান্তর করতে চান (হার্ডডিস্কের যে জায়গায় ব্যাকআপ রেখেছেন), কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত স্থানান্তর করতে চান লিখে রিস্টোর বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন।

জিমেইল অ্যাকাউন্ট নিরাপদ করুন


বিনা মূল্যে ই-মেইল সেবা জিমেইল নিরাপদ করার মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইলের সুরক্ষা দিতে পারেন। জিমেইল নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি ব্যবস্থা হচ্ছে জিমেইলের টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন। এ পদ্ধতি চালুর ক্ষেত্রে যখনই আপনি ই-মেইলে ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দেবেন, তখন আপনার মোবাইল ফোনে একটি এসএমএস চলে আসবে। এ জন্য শুরুতে আপনাকে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করে settings\google account settings\security পাতায় যান। এখানে চারটা অপশন আছে। এগুলো হচ্ছে Changing your password, Recovering your password, Using 2-step verification, Authorizing applications & sites। এখানে Using 2-step verification অপশনে যেতে হবে।

এখানে আপনার মোবাইল ফোন নম্বরসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করুন। সতর্কতার জন্য বাড়তি ১০টি কোড তৈরি করা যায়, যা আপনি আপনার নিরাপদ কোনো জায়গায় সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। অনেক সময় নেটওয়ার্কের সমস্যা হলে কোড আসতে দেরি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সংরক্ষিত কোড আপনার কাজে লাগবে। এ ছাড়া বর্তমানে কোড না এলে একটি অপশন আসে, যাতে ক্লিক করলে আপনাকে ফোন করে কোড বলে দেওয়া হবে। টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করলে অনেক সময় বিভিন্ন ম্যাসেঞ্জার, অ্যাপস জিমেইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।

এ ক্ষেত্রে আপনি যে ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করবেন অথবা অ্যাপস ব্যবহার করবেন, তার জন্য আলাদা কোড তৈরি করে নিতে পারবেন। ব্যক্তিগত কম্পিউটারে একবার কোড দিয়ে নিচে থাকা বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে দিতে পারেন। এতে পরবর্তী ৩০ দিন ওই কম্পিউটারে আর কোড চাইবে না।

সিডি থেকে তথ্য পুনরুদ্ধার


অনেক সময় সিডি বা ডিভিডি পুরোনো হয়ে গেলে বা বেশি বেশি চালালে সিডির ফাইলগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তখন আর সেগুলো কপি করা যায় না। আপনার অনেক দরকারি তথ্য হয়তো কোনো সিডিতে রেখেছেন, কিন্তু সেই সিডি যদি আর না খোলে বা সেই তথ্যগুলো যদি আর পড়া না যায়, তা হলে সবই শেষ।

আপনি চাইলে ছোট একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে সেই নষ্ট সিডির ফাইলগুলো কপি করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে www.recoverytoolbox.com/cd.html ঠিকানা থেকে মাত্র ৬৫৫ কিলোবাইটের রিকভারি টুলবক্স সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে ওপেন করলে দেখবেন আপনার সিডি/ডিভিডি-রম ড্রাইভটি দেখা যাচ্ছে। এখন পরপর দুইবার নেক্সট-এ ক্লিক করলে দেখবেন আপনার সিডির ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এখন সবগুলো ফাইল কপি করতে চাইলে বাঁদিক থেকে সবগুলো বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে সেভ করুন। আবার নির্দিষ্ট কিছু ফাইল কপি করতে চাইলে বাঁদিক থেকে নির্দিষ্ট বক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে সেভ-এ ক্লিক করুন। ফাইলগুলো কপি হওয়ার পর সি ড্রাইভে গিয়ে দেখবেন CDRestored ফোল্ডারের ভেতর ফাইলগুলো সেভ হয়েছে এবং সেগুলো ভালো আছে।

পেনড্রাইভ থেকে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল


১০.১ ইঞ্চি বা তারচেয়ে ছোট মনিটরের নেটবুক কম্পিউটারে সাধারণত সিডি বা ডিভিডি-রম ড্রাইভ থাকে না। এখন যদি এগুলোতে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টলকরতে চান, তাহলে উপায় কী! উপায় হলো এক্সটারনাল সিডি অথবা ডিভিডি-রম ড্রাইভ ব্যবহার করা। এখন সেটি সব সময় হাতের কাছে নাও থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনি যেটি করতে পারেন তা হলো, আপনার হাতের কাছের পেনড্রাইভটিকে কম্পিউটার চালু করার উপযোগী বা বুটেবল করে সেটি দিয়েউইন্ডোজ ইনস্টল করা।

এ জন্য প্রথমে আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারে যুক্ত করে উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু থেকে রান কমান্ডে গিয়ে cmd লিখে এন্টার করুন।নতুন উইন্ডোতে লিখুন DISKPART। তাহলে নতুন আরেকটি উইন্ডো খুলবে। সেখানে LIST DISK লিখে এন্টার করুন।এবারে প্রথমে SELECT DISK 1 লিখুন। তারপর একে একে নিচের সংকেতগুলো লিখেদিন—

CLEAN

CREATE PARTITION PRIMARY

SELECT PARTITION 1

ACTIVE

FORMAT FS=NTFS

ASSIGN

EXIT

এবার এই উইন্ডো মিনিমাইজ করে রাখুন। তারপর উইন্ডোজ সেভেন ডিভিডি-রম ড্রাইভে ঢোকান।ধরে নিই আপনার ডিভিডি-রম ড্রাইভ ও পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার হলো যথাক্রমে I ও J ।

কমান্ড উইন্ডোতে ফিরে গিয়ে I: CD BOOT Ges CD BOOT লিখুন। এবারে BOOTSECT.exe /NT60 J: লিখে এন্টার করুন। এবারে ডিভিডির সব ফাইল পেনড্রাইভে কপি করে নিন, তা হলেই বুটেবল হয়ে যাবে পেনড্রাইভ এবং সরাসরি পেনড্রাইভ থেকেই ইনস্টল করতে পারবেন উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম। তবে এই পদ্ধতি উইন্ডোজ এক্সপির জন্য নয়, শুধু উইন্ডোজ সেভেন, এইট ও ভিস্তার জন্য।

Monday, December 3, 2012

মডেমের স্পিড বাড়িয়ে নিন


THINK CREATIVE BE POSITIVE

মডেমের স্পিড নিয়ে আমরা অনেকেই হতাশ থাকি। এতো টিপস ফলো করি তাও ইন্টারনেটের স্পিড পাইনা। হতাশ হবার কোন কারন নেই, আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম একটি ছোট সফটওয়্যার যার নাম মডেম বুস্টার ৫.0।

উইন্ডোজের বিভিন্ন সেটিংস চেন্জ করে ইন্টারনেট স্পিড আপ করা আমাদের মত সাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই কষ্ট সাধ্য। তাই আমি এই সফটওয়্যার টা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। সফটওয়্যারটি ফ্রি। তাই এটি এক্টিভেট করার ঝামেলা নেই। অর্থাৎ ফুল ভার্সন এটি।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর .rar ফরমেটের একটি ফাইল পাবেন। উইনার বা সেভেন জিপ দিয়ে এক্সট্রার্ট করে নিন। তাহলেই এর ভিতরের মডেম বুস্টার সফটওয়্যাটি পাবেন।

ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন। ইন্সটলের পর রান করুন। এখন আপনার মডেমটি কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করুন।

এর পর টাস্ক বার হতে মডেম বুস্টার সফটওয়্যার এর উপর মাউসের রাইট ক্লিক করুন। Optimize Modem Setting এ ক্লিক করুন।

কিছুক্ষনের মধ্যেই আপনার অপটিমাইজ হয়ে যাবে। এর পর টাস্কবারে একই আইকনে মাউসের লেফট ক্লিক করুন। তাহলে বুস্টার সফটওয়্যারটির উইন্ডোটি চালু হবে। এখান থেকে Advance Tweak এ ক্লিক করুন।

তার পর নিচের সব সেটিংস এ চেক মার্ক করে Apply Changes এ ক্লিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ। এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করুন। কিছুক্ষন সময় লাগতে পারে সেটিংস গুলো একটিভ হতে। তার পর আবার ইন্টারনেট কানেক্ট হলে ব্রাউজ করে দেখুন স্পিড বেড়েছে কিনা। আশাকরি অবশ্যই ভাল ফলাফল পাবেন।

সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংক:

https://rapidshare.com/#!download|83p7|46182795|Modem_Booster_5.0.rar|3101|0|0

Standard bar এ যুক্ত করে রাখুন আপনার প্রয়োজনীয় Tools


Standard bar এ যুক্ত করে রাখুন আপনার প্রয়োজনীয় Tools

My Computer open করে Standard bar এ মাউস রেখে রাইট বাটন এ ক্লিক করে customize…এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি দেখুন।

এরপর Customize toolbar আসবে,আপনার প্রয়োজনীয় Toolটি select করে add করুন এরপর close করে বেরিয়ে আসুন। নিচের চিত্রটি দেখুন।

কম্পিউটার সুপার ফাস্ট করুন (১০০% SuperRam দিয়ে)


SuperRam 6.এই সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটারের গতি নিয়ন্ত্রণ করে। আপনার কম্পিউটারে মেমরি পরিচালনার মাধ্যমে দ্রুত সঞ্চালন করে। অনেক সময় দেখবেন আপনার কম্পিউটার হ্যাংগ করে তা কিসের কারনে Ram এর কারনে। আবার অনেক সময় গেম চালাতে গিয়ে পিসি হ্যাংগ করে। উইন্ডোজের মধ্যে এই পরিবর্তনের প্রোগ্রাম এবং গেম দ্রুত চালাতে সক্ষম করে এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। এর সাহায্যে SuperRam আপনার কম্পিউটারে ব্যাকগ্রাউন্ডে রান নির্ণয় যায়। SuperRam এর সেটিংস আপনি স্বাধীনভাবে করতে পারবেন। SuperRam এর সাহায্যে আপনার কম্পিউটারের প্রসেসর কত ব্যবহার হচ্ছে কত মেমরি ব্যবহার হচ্ছে তা দেখিয়ে দেয়।

সফটওয়্যার নামঃ SuperRam 6.+patch

এর বৈশিষ্ট্য: -

# SuperRam কম্পিউটার মেমরি সেরা অনুকূল যা সহজ এ ব্যবহার করা যায়।

# যুক্তিসঙ্গত মান সিস্টেম স্থিতিশীলতা বজায় রাখে এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের কাজ করে।

# কম্পিউটার মেমরি উপলব্ধ সিস্টেম প্রদর্শিত মধ্যে ভিসুয়াল উপস্থাপনা করে।

# সেটিংস এবং আপনার পছন্দ বাছাই সম্পূর্ণ স্বনির্ধারিত করে।

# সহজ এবং স্বজ্ঞাত ইউজার ইন্টারফেস, যা বাস্তব সময়ের মেমরি অপ্টিমাইজেশান সঞ্চালিত করে।

এছাড়াও আরও ডাউনলোড লিঙ্ক আছেঃ http://filehunk.com/superram-6-patch/

Download

আমি দেখছি আপনারা কনো কমেন্ট করেন না, তাহলে আমি বুজব কি করে আপনাদের পোস্ট ভাল লাগছে। তাই বলছি কমেন্ট করবেন।

Sunday, December 2, 2012

মোবাইল ফোনের কয়েকটি সফটওয়্যার

অপেরা মিনি

ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় এমন সব মোবাইল ফোনে ওয়েবসাইট দেখার জন্য নিজস্ব একটি সফটওয়্যার থাকে। অপেরা মিনি এমন একটি সফটওয়্যার, যেটি অধিকাংশ মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা যায়। এর ঠিকানা: www.opera.com/mini

ই-মেইল

মোবাইল ফোন থেকে ব্যবহার করার জন্য জিমেইলের বিশেষ একটি সংস্করণ রয়েছে। বিস্তারিত জানতে দেখুন—www.google.com/mobile/gmail। নকিয়াসহ অধিকাংশ স্মার্টফোনে ই-মেইল আদান-প্রদানের সফটওয়্যার যুক্ত থাকে।

ফেসবুক

মোবাইল ফোন থেকে ফেসবুক ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সাহায্য পাওয়া যাবে m.facebook.com সাইটে।

গেমস

মোবাইল ফোনে খেলার উপযোগী গেম বিনা মূল্যে পাওয়া ওয়েবসাইট হলো—www.mobilclub.org

ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জার

ইবাডি (www.ebuddy.com) মোবাইল ফোন থেকে চ্যাট করার জন্য বেশ জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার। এখান থেকে গুগলটক, ইয়াহু, এমএসএন এবং ফেসবুকে চ্যাট সুবিধা ব্যবহার করা যায়। এমন আরও কিছু প্রোগ্রাম হলো নিমবাজ (www.nimbuzz.com), মিগ৩৩ (mig33.com) ইত্যাদি।

আরও আছে

মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা যায় এমন প্রোগ্রামের বড় সংগ্রহ পাওয়া যাবে www.getjar.com ওয়েবসাইট থেকে।


দ্রুত ফাইল খুঁজে বের করুন

ফাইল বা ফোল্ডার খুঁজে পাচ্ছেন না? অপারেটিং সিস্টেমের সার্চ সুবিধা অনেক সময় নেয় কোনো কিছু খুঁজে দিতে?

এই সমস্যার সমাধান এবং খুব দ্রুত প্রয়োজনীয় ফাইলটি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক থেকে খুঁজে দেবে এভরিথিং-১.২.১.৩৭১ নামের একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার বহনযোগ্য বলে কম্পিউটারে ইনস্টল না করলেও চলবে। প্রচলিত প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমে এটি চলবে। এর আকার ৩৭০ কিলোবাইট।

প্রথমে www.mediafire.com/? acre29gnv82m38x ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে জিপ ফাইলকে আনজিপ করুন। Everything-1.2.1.371 নামের ফাইলটিতে দুই ক্লিক করে কাজ শুরু করে দিন। ফাঁকা বক্সটিতে ফাইলের নাম লিখুন। দেখুন কত দ্রুত হার্ডডিস্কের কোথায় আপনার ফাইলটি আছে, তা নিমেষেই খুঁজে দেবে।


জেনে নিন ফাইলের বৃত্তান্ত


মানুষের যেমন জীবনবৃত্তান্ত থাকে, তেমনি কম্পিউটারের ফাইলেরও বৃত্তান্ত বা নানা রকম তথ্য থাকে। ফাইল প্রোপার্টিজের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ফাইলের আকার, প্রোগ্রামের নাম, ফাইল তৈরির তারিখ, ফাইল মডিফাই করার তারিখ, সর্বশেষ মডিফাই করার তারিখ, ফাইলের নামসহ ইত্যাদি তথ্য।

ফাইলের তথ্য জানতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে যেকোনো একটি ফাইল নির্বাচন করে ডান ক্লিক করুন। এখানে অনেক সাবমেনু আছে যেমন—Open, New, Print, Properties ইত্যাদি। এবার Properties-এ ক্লিক করুন। ফাইলের নাম অনুসারে একটি File Properties ডায়ালগ বক্স আসবে (যেমন—ABC Properties)। এখানে তিনটি বাটন আছে। যেমন—General, Custom & Summary. তারপর General-এ দেখতে পাবেন আপনার ফাইলের সাইজ, প্রোগ্রামের নাম, ফাইল তৈরির তারিখ, ফাইল মডিফাই করার তারিখ, সর্বশেষ মডিফাই তারিখ, ফাইলের অবস্থান, রিড অনলি ইত্যাদি। Custom-এ আছে নাম, টাইপ, প্রোপার্টিজ। Summary বাটনে ক্লিক করার পর নিচে Advanced লেখায় ক্লিক করুন।

লক্ষ করুন, আপনি কতটি শব্দ, ওয়ার্ড, লাইন, পৃষ্ঠা টাইপ করেছেন, তার তথ্যাবলি পর্যায়ক্রমে আরও অন্যান্য তথ্যসহ প্রদর্শিত হচ্ছে (ওয়ার্ড ফাইলের ক্ষেত্রে)

Saturday, December 1, 2012

কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করুন


কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ (শাট ডাউন), পুনরায় চালু (রিস্টার্ট), লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট বা সিডি-ডিভিডি বের করতে (মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্ট) করতে চাইলে কিউএসডি নামের ছোট্ট একটা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। http://www.mediafire.com/?n2vzriv8c14ami4 ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে ৫০৮ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে। এর পর Extract করুন এবং কম্পিউটারে ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার পর ডান দিকে নিচে Quick Shut Down নামের আইকনে দুই ক্লিক করলে দ্রুত কম্পিউটার শাট ডাউন হয়ে যাবে। শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্ট করাতে চাইলে, আইকনের ওপর ডান ক্লিক করুন। এখান থেকেও ওই কাজগুলো করা যাবে। এ ছাড়া শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত এ অপশনগুলোর কাজ করতে চাইলে শর্টকাট কি তৈরি করে নিতে পারেন।

যেমন—শাট ডাউন করার জন্য রেডিও বাটনে ক্লিক করুন এবং কারসার রেখে Crtl চেপে S দিয়ে শাট ডাউনের জন্য শর্টকাট কি তৈরি করে নিন। Crtl+S চাপলেই কম্পিউটার দ্রুত শাট ডাউন হয়ে যাবে। এভাবে শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্টের শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত কাজ সমাধা করা যাবে।

এমএস অ্যাকসেসের শুরুটা যেমন


মাইক্রোসফ্ট অফিসের সব প্রোগ্রামই গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্য এমএস অ্যাকসেস প্রোগ্রামটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ডেটাবেস প্রোগ্রামিংয়ের ক্ষেত্রে। অ্যাকসেস তথ্য আদান-প্রদানসহ তথ্য সংরক্ষণ করার একটা বিশাল তথ্যভান্ডার তৈরি করে দিতে পারে। অ্যাকসেসের মাধ্যমে বেশি পরিমাণে এন্ট্রির কাজ করা যায়। এর মাধ্যমে ডেটাবেস ডিজাইনের কাজটা খুব সুন্দর ও নিখুঁতভাবে করা যায়। অ্যাকসেস দিয়ে টেবিল, কুয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, পেইজেস ও ম্যাকরো তৈরি (ডিজাইন) করা যায়।

অ্যাকসেস খুলতে উইন্ডোজের Start মেন্যু থেকে Programs হয়ে Microsoft Access-এ ক্লিক করুন। Microsoft Access নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এতে ব্ল্যাংক উইন্ডোসহ এখানে তিনটি অপশন আছে। যেমন: Blank Access database, Access database wizards, pages and projects এবং Open an existing file। Blank Access database লেখায় মাউস ক্লিক করে Ok করুন। File New Database নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে।

অফিস প্যাকেজের অন্য প্রোগ্রামগুলোতে কাজের মাঝখানে বা শেষে ফাইল সেইভ করা যায়। কিন্তু অ্যাকসেসে প্রথমেই ফাইলের নাম দিয়ে সেভ করে কাজ শুরু করতে হয়। তাই এবার File New database ডায়ালগ বক্সে ফাইল কোথায় থাকবে তা দেখিয়ে দিয়ে ফাইলের নাম লিখুন। এখন Create-এ ক্লিক করলে টেবিল, কুয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, পেইজেস ও ম্যাকরো তৈরির উইন্ডো খুলবে। এখান থেকে আপনি বিভিন্ন রকমের কাজ, প্রোজেক্ট ও প্রোগ্রাম তৈরি করতে পারেন।

আবার Access database wizards, pages and projects লেখায় ক্লিক করে Ok করলে New নামে ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে General and Database নামে দুটি বাটন আছে, যেখানে অনেকগুলো বিভিন্ন ধরনের ডেটাবেস প্রোজেক্ট তৈরি করাই আছে। যেমন: Database কমান্ডে আছে Asset Tracking, Expenses, Inventory Control, Ledger, Time and Billing and Order Entry ইত্যাদি। আপনি ইচ্ছে করলে যেকোনো একটি খুলে নিজের তথ্য বা ডেটা দিয়ে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারেন। আর Open an existing file লেখায় মাউস ক্লিক করলে নিচের ঘরে Northwing Sample database, Contact Sample database and Address database ইত্যাদি নামে বিভিন্ন ধরনের তৈরি ডেটাবেস খুলবে। এগুলো খুলেও নিজের মতো করে সাজিয়ে নেওয়া যায়।

স্থির ছবি থেকে ভিডিও


স্থিরচিত্র ব্যবহার করে ভিডিওচিত্র বানানো যায় সহজেই। এ জন্য ফটোস্টেজ স্লাইড শো প্রডিউসার নামের ছোট একটা সফটওয়্যার লাগবে। এটি দিয়ে যেকোনো ছবিকে ভিডিওতে রূপান্তর করা যাবে। এ জন্য প্রথমে www.mediafire.com/ ?gq6plrqk6bmb7wq ঠিকানা থেকে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে। এর আকার ১.৬৩ মেগাবাইট। নামানোর পর এক্সট্রাক্ট করে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিতে হবে। ইনস্টল করার সময় নামানো ফোল্ডারে Components নামের একটি ফাইল পাবেন, তা কপি করে C:/ ড্রাইভে Program Files খুলে এনসিএইচ সফটওয়্যার নামের ফাইলটি খুলুন। এবার পেস্ট করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এরপর ডেস্কটপ আইকন থেকে দুই ক্লিক করে ফটোস্টেজ স্লাইড শো প্রডিউসার খুলুন। এবার যেসব ছবিকে ভিডিওতে রূপান্তর করবেন, সেগুলো নির্বাচন করুন। যে শব্দ বা গান এই ছবিতে দিতে চান, তা নির্বাচন করে নিতে হবে। Manage color-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর Builed Slideshow-এ ক্লিক করুন।

এখানে আপনি পিসি, ডিভিডি, সিডি অথবা অন্য কোনো মাধ্যমের জন্য ভিডিওটি রূপান্তর করতে চাইলে তা নির্বাচন করে দিন। ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিন ফাইলটি কোথায় রাখবেন। ছবির রেজুলেশন, ফ্রেম রেট ঠিক করে নিতে হবে।

কোন ফরম্যাটে ভিডিও করতে চান, তা নির্ধারণ করে দিন। এবারে সবকিছু ঠিক থাকলে Build Slideshow-এ ক্লিক করলে ভিডিওতে রূপান্তর করা শুরু করবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে এবং দেখবেন, ছবির প্রত্যাশিত ভিডিওটি যথাস্থানে সেভ হয়ে গেছে। তৈরি হয়ে যাবে স্থিরচিত্রের ভিডিও।

Facebook