Search Box

Thursday, November 29, 2012

জোড় সংখ্যার বড় যোগ

২ থেকে ১০০০০০০০ (এক কোটি) সংখ্যার মধ্যে যত জোড় সংখ্যা আছে, সেগুলোর যোগফল করার জন্য ছোট্ট একটি প্রোগ্রাম লেখা যায় সি প্রোগ্রামিং ভাষায়।নিচে প্রোগ্রামিং সংকেত দেওয়া হলো।

#include

#include

int main(void)

{

time_t start, end;

double sum=0,i;

start = time(NULL);

for(i=2;i


ই-মেইল একজনের, ব্যবহার করছে আরেকজন?

Hi, I am in trouble. Please send me some money. নিচে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দেওয়া। আপনার কোনো বন্ধুর ই-মেইল থেকে হয়তো মেইলটি এসেছে। এ রকম ই-মেইল ইদানীং অনেকের কাছেই আসে। বিশেষ করে ইয়াহু মেইলে মাঝেমধ্যে এ ধরনের মেইল আসে পরিচিত জনের কাছ থেকে। যারা বিদেশে থাকে, তাদের মেইল থেকেই এ ধরনের মেইল আসে বেশি। অনেকে মেইল পাওয়া মাত্র টাকা (ডলার) পাঠিয়ে দেয় ওই ক্রেডিট কার্ড নম্বরে। এই টাকাগুলো চলে যায় হ্যাকারের দখলে। আবার যারা জানে, তারা ই-মেইলটা পাত্তা না দিয়ে মুছে ফেলে।

হ্যাকাররা কারও কারও ই-মেইল ঠিকানা বেদখল (হ্যাক করা) করে এ ধরনের মেইল পাঠিয়ে থাকে। ক্রেডিট কার্ডের তথ্যে নিজেদের কার্ডের নম্বর দিয়ে দেয়। টাকা চলে যায় তাদের অ্যাকাউন্টে।

যারা এ ধরনের ই-মেইল প্রায়ই পায়, তারা বুঝে যায় যে কাজটি হ্যাকারের। যারা নতুন বা প্রথম এ ধরনের মেইল পায়, তারা অনেক সময় বুঝতে পারে না। টাকা পাঠিয়ে পরে বুঝতে পারে। সেই টাকা সাধারণত আর ফেরত আনা যায় না।

হ্যাকাররা প্রথমে কারও আইডি হ্যাক করে ওই আইডির ইনবক্স, সেন্ট আইটেম থেকে কিছু মেইল পড়ে বা কনটাক্ট লিস্ট থেকে কারও কারও মেইলে এ ধরনের মেইল পাঠিয়ে থাকে, যাতে পুরো মেইল বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।

প্রতিকার: কারও ই-মেইলে এ ধরনের মেইল এলে তাকে (যার আইডি থেকে এসেছে) মোবাইল ফোনে, ফেসবুকে বা অন্য কোনো মাধ্যমে জিজ্ঞেস করে নিতে পারেন যে সে এই মেইলটি করেছে কি না।

হ্যাকার যদি তার অন্যান্য মাধ্যমও (ফেসবুক, অন্য ই-মেইল ঠিকানা) হ্যাক করে ফেলে, তাহলে হ্যাকারই আবার অন্য আইডি থেকে উত্তর দেবে। এ জন্য সবচেয়ে ভালো হয় মোবাইল ফোনে জিজ্ঞেস করা বা ভয়েস চ্যাট করে জিজ্ঞেস করা। মেইল বা ফেসবুকে বার্তা দিয়ে জিজ্ঞেস করতে চাইলে মেসেজটি ইংরেজি হরফে বাংলা লিখুন। যেমন, Tumi ki taka cheye amar kache email korecho? তাহলে হ্যাকার যদি বাংলা ভাষা না জানে, তাহলে সে বুঝবে না।

হ্যাকার যদি আপনার আইডি হ্যাক করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে, তাহলে আপনি যখন আপনার আইডিতে ঢুকতে পারবেন না, তখনই বুঝতে পারবেন আপনার আইডি হ্যাক হয়েছে। আর হ্যাকার যদি আপনার পাসওয়ার্ড জেনে যায় কিন্তু পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে মাঝেমধ্যে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে, তাহলে কীভাবে বুঝবেন?

আপনার ই-মেইল বেদখল বা হ্যাকড হয়েছে, এটা হয়তো আপনি বুঝেছেন, কিন্তু হ্যাকার আপনার পাসওয়ার্ড জানে? কীভাবে জানবেন যে হ্যাকার আপনার পাসওয়ার্ড জানে কি না?

ইয়াহুর ক্ষেত্রে: প্রথমে ইয়াহু মেইলে ঢুকে (লগ-ইন) আপনার নামের ওপর ক্লিক করে Account Info নির্বাচন করুন। পাসওয়ার্ড দিতে বললে আবার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করুন। এখন নতুন পেজ এলে বাম পাশ থেকে Sign-In and Security-এর সবার নিচের View your recent login activity-এ ক্লিক করুন।

নতুন পেজ এলে দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান আইপি ঠিকানা এবং গত কয়েকবার কোন দেশ থেকে, কত তারিখ, কতটার সময়, ব্রাউজার না ইয়াহু মেসেঞ্জার দিয়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছে এবং তখন কী কী কাজ করা হয়েছে। ডান পাশে Location থেকে IP Address নির্বাচন করে দিলে দেখতে পাবেন কোন কোন আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা হয়েছে। আপনি যদি সব সময় একই কম্পিউটার থেকে লগ-ইন করে থাকেন এবং একই সংযোগদাতার ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আইপি ঠিকানার চারটি অংশের মধ্যে প্রথম দুটি অংশ একই থাকবে। তখন যদি দেখেন ভিন্ন কোনো আইপি থেকে বা ভিন্ন কোনো সময়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছিল এবং ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন সংযোগদাতার, তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি। এমনকি একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।

ইয়াহু মেইলের বিভিন্ন সংস্করণ আছে। যেমন—ক্লাসিক, বেটা ইত্যাদি। তাই বিভিন্ন সংস্করণে এই অপশনগুলো বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারে। একটু খোঁজাখুঁজি করলেই হয়তো পেয়ে যাবেন।

হ্যাকারের হাতে আপনার ই-মেইল ঠিকানা। এখন এটি পুনরুদ্ধার করতে হবে। কীভাবে ফিরে পাবেন আপনার ই-মেইল অ্যাকাউন্ট—তা নিচে দেওয়া হলো।

ইয়াহুর ক্ষেত্রে: ইয়াহুতে ঢোকার (লগ-ইন) সময় যখন ঢুকতে পারবেন না, তখন লগ-ইনের নিচে I can’t access my account-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে I have a problem with my password নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে My Yahoo! ID-এ আপনার ই-মেইল ঠিকানা লিখে Enter the code shown বক্সে নিচে থাকা সাংকেতিক সংখ্যা বা অক্ষর লিখে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে My alternate email-এ আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানা লিখে Next-এ ক্লিক করুন। আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানায় একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি লিংক থাকবে। ওই লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে, তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

আপনার ই-মেইল ঠিকানায় যদি বিকল্প ই-মেইল উল্লেখ না করা থাকে বা আপনার বিকল্প ঠিকানাটাও যদি হ্যাকড হয়ে যায়, তাহলে My alternate email-এর নিচের অপশনটি Use my secret questions নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে আপনাকে দুটি প্রশ্ন করা হবে (যে প্রশ্নগুলো ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করার সময় নির্বাচন করে দিয়েছিলেন)। প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিলেই নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে, তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। ই-মেইল অ্যাকাউন্টে অলটারনেটিভ ই-মেইল নামে একটি অপশন থাকে সেখানে আপনার অন্য এক বা একাধিক ই-মেইল ঠিকানা দিন এবং এতে মোবাইল ফোন নম্বর যোগ করুন।

যে ই-মেইল আইডি একবার হ্যাকড হয়েছে, সেটি আর ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ, হ্যাকার ওই ই-মেইল আইডির অনেক তথ্য জেনে যায় এবং সে ইচ্ছা করলে আবারও ওই আইডি হ্যাক করতে পারে।


ব্লক করুন যেকোনো ওয়েবসাইট

আপনার কম্পিউটারে নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট যেন না খোলে সে ব্যবস্থা আপনি সহজেই করতে পারেন। এ জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত সাইট ব্লক করতে হবে। ছোট্ট একটা ফাইল সম্পাদনা করেই এ কাজটি করা যায়। কম্পিউটারে নোটপ্যাড খুলুন। ফাইল থেকে ওপেনে ক্লিক করুন। নিচে Files of type থেকে All files নির্বাচন করুন। এবার C:/WINDOWSystem32/drivers/etc ফোল্ডারটি খুঁজে বের করুন। HOSTS ফাইলটি খুলুন। নিচে দেখুন একটা লাইন আছে এমন ‘127.0.0.1 localhost’। এর নিচে লিখুন 127.0.0.2 www.xyzabc.com ( যে সাইট ব্লক করতে চান) এবং সেভ করুন। তাহলে ওই সাইটটি ব্লক হয়ে যাবে এবং আপনার কম্পিউটার থেকে আর কেউ এটায় যেতে পারবে না।

অনেকগুলো সাইট ব্লক করতে চাইলে একইভাবে শুধু 127.0.0.1 এর জায়গায় 127.0.0.2 দিন, আরও করতে চাইলে 127.0.0.3 লিখে সাইটের পুরো ঠিকানা লিখবেন। আনব্লক করতে চাইলে ব্লক করার জন্য যে লাইনটা লিখেছিলেন, সেটা মুছে দিয়ে ফাইলটি সেভ করলেই চলবে।


Wednesday, November 28, 2012

কম্পিউটার দ্রুত কাজ করুন

হিসাব করার সফটওয়্যার এমএস এক্সেলে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ—গাণিতিক সব রকমের কাজকর্ম খুব সহজেই করা যায়। যেকোনো কঠিন গাণিতিক কার্যাবলিকে সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে সহজ করা যায়। এক্সেলে গুণ ও ভাগ করা একেবারেই সহজ। প্রথমে একটি এক্সেল ওয়ার্কশিট খুলুন। আপনার প্রয়োজনীয় সংখ্যা বা ডেটা লিখুন। গুণ ও ভাগ দুই পদ্ধতিতে করা যায়। একটি হলো সূত্র প্রয়োগ করে এবং অপরটি সরাসরি।

গুণফল:

A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন =Max(A1*B1)। এন্টার করুন। ফলাফল ১০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন আসবে। মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল অর্থাৎ ৩০, ৬০, ১০০, ১৫০ দেখা যাবে।

বিকল্প নিয়ম: A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন = 5*2 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর গুণফল বের করা যাবে।

ভাগফল:

A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন = A1/B1 এবং এন্টার করুন। ফলাফল ২০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন এলে মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল তথা ২৫, ৬০, ৩৫, ২০ দেখা যাবে।

বিকল্প নিয়ম: A1 ফিল্ড থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন =100/5 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর ভাগফল বের করা যাবে।


পাওয়ার পয়েন্টের কিছু শর্টকাট


এমএস ওয়ার্ড বা এক্সেলের মতো পাওয়ার পয়েন্টেও দ্রুত কাজ করার জন্য শর্টকাট কি ব্যবহার করা যায়। পাওয়ার পয়েন্টে Ctrl + Alt-এর সঙ্গে A থেকে Z ব্যবহার করে দ্রুত অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়। নিচে কিছু শর্টকাট দেওয়া হলো।

Ctrl+A ফাইলের সম্পূর্ণ লেখাগুলো নির্বাচন করা।

Ctrl+B নির্বাচিত লেখাকে বোল্ড করা।

Ctrl+C কপি করা।

Ctrl+D ডুপ্লিকেট লেখা তৈরি করা।

Alt+E লেখাকে মাঝখানে নিয়ে যাওয়া।

Ctrl+F শব্দ খুঁজে বের করা।

Ctrl+G নির্দিষ্ট পৃষ্ঠা, লাইন বা টেবিলে যাওয়া।

Ctrl+H নির্দিষ্ট লেখাকে পরিবর্তন বা রিপ্লেস করা।

Ctrl+I লেখাকে ডানে তির্যকভাবে দেখানো (ইটালিক)।

Ctrl+J নির্বাচিত লেখাগুলোর সঠিক মার্জিন বা জাস্টিফাই আকারে সাজানো।

Ctrl+K ইনসেট হাইপারলিঙ্কের মাধ্যমে অন্য ফাইলের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন।

Alt+L লেখাকে বাম দিকে নেওয়া (লেফট অ্যালাইনমেন্ট)।

Alt+M নতুন একটি স্লাইড তৈরি করা।

Ctrl+N নতুন একটি ফাইল বা প্রজেক্ট তৈরি করা।

Ctrl+O পুরোনো কোনো ফাইল খুলে কাজ করা।

Ctrl+P প্রিন্ট করা।

Alt+Q পাওয়ার পয়েন্ট প্রোগ্রাম বন্ধ করা।

Ctrl+R লেখাকে ডানে নিয়ে যাওয়া (রাইট অ্যালাইনমেন্ট)।

Ctrl+S সব কাজ এবং ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা।

Ctrl+T ফন্ট বা লেখার বাহ্যিক দিক পরিবর্তন করা।

Ctrl+U আন্ডারলাইন।

Ctrl+V পেস্ট করা।

Ctrl+W ফাইল বন্ধ করা।

Ctrl+X নির্বাচিত লেখাকে কেটে নিয়ে যাওয়া।

Ctrl+Y আনডুর কার্যকারিতা বাতিল করা (রিডু)।

Ctrl+Z আনডু করা অথবা আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়া।

পিসির যত এরর ম্যাসেজ বা Dll.মিস করা ফাইল গুলোকে ঠিক করে নিন এক ক্লিকে।


প্রায় সময় অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন যে তার পিসিতে কোন সফটওয়্যার ইন্সটল দিতে গেলে বা কোন গেমস / প্রোগ্রাম খুলতে গেলে ম্যাসেজ আসে Dll.file missing হয়েছে। তখন সেটা আর খুলতে দেওয়া হয়না বা ওপেন হলে ও কাজ করে না। হ্যা বন্দুরা আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি সফটওয়্যার আমি শেয়ার করছি । ফুল ভার্সন সফটওয়্যার সাইজ ও একদম ছোট ৫ এমবির চেয়ে কম।

দেখুন ছবি গুলো

এই সফটওয়্যার টি আপনাকে আপনার পিসির জন্য আরো অন্যান্য বিষয়ে সহায়তা করতে প্রস্তুত দেখুন অন্যান্য কি সমস্যা গুল সারাতে পারবে

১- ফিক্স করুন ১ক্লিকে পিসির যে কোন এরর ফাইল এবং বার্তা

২- রিমুভ ম্যালওয়ার

৩- দ্রুত ইউন্ডোজ বুট হওয়া

৪- Defrag মেমরি

৫- আপনার পিসি পরিস্কার করা

সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য ক্লিক করুন নিচের লিঙ্ক টিতে

http://www.mediafire.com/?exi1avs2d39pmmd

সফটওয়্যার ক্র্যাক করার লিঙ্ক টি ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কে

https://www.dropbox.com/s/x6soa293edrcbg9/RegCure%20crack.by%20%28%20Miyaji%20%29.rar

Tuesday, November 27, 2012

একই সাথে ব্যবহার করুন উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ ।


একটি অপারেটিং সিস্টেম অক্ষত রেখে আর একটি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যায় কিভাবে । এখানে উইন্ডোজ ৭ থাকা অবস্থায় উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করবার প্রক্রিয়া দেখাবো, এটি করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন ।

১) প্রথমে আপনার হার্ড ডিস্কের যে কোন ড্রাইভে (ড্রাইভ C বাদে )৩০ জিবির মত জায়গা খালি করুন ।

২) এখন My Computer এ রাইট বাটন ক্লিক করে যে মেনু আসবে সেখান থেকে Manage সিলেক্ট করতে হবে ।

৩) এরপর নিচের ছবির মত পেজ আসবে । সেখান থেকে Disk Management সিলেক্ট করতে হবে ।

৪) এর পর যে ড্রাইভের যায়গা খালি করেছেন তার উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Shrink Volume সিলেক্ট করতে হবে (আমি এখানে F ড্রাইভ ব্যবহার করেছি )।

৫) এরপর যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখানে লাল চিহ্নিত অংশে 25000 লিখে সিরংক ( shrink ) এ ক্লিক করুন । ( আমার এখানে আমি ৫০০০ দিয়েছি ফলে নতুন ড্রাইভটি হবে ৫জিবি , কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে ড্রাইভটির সাইজ অবস্যই ২০ জিবির বেসি হতে হবে )

৬) কিছুক্ষন পরে দেখবেন নতুন একটি ড্রাইভ এসেছে তবে সেটি ব্যবহাযোগ্য নয় । তাই এবার ড্রাইভের উপর রাইট বাটন দ্বার ক্লিক করে New simple volume সিলেক্ট করুন ।

৭) এরপর যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখান Next সিলেক্ট করে পরবর্তি বক্সে নিচের চিত্রের মত রেখে Next চাপুন ।

৮) এখন যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখানে নিচের চিত্রের মত রেখে Next চাপুন, এর পর দেখবেন একটি নতুন ড্রাইভ তৈরি হয়েছে যা পুরোপুরি খালি ।

৯) এবার আমাদের উইন্ডোজ ৮ ইনস্টলের পালা । এর জন্যে উইন্ডোজ ৮ ডাউনলোড করে নিন। যদি ডাউনলোড প্রক্রিয়া না জানা থাকে তবে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন ।

১০) এরপর এটি দ্বারা একটি বুটেবল ডিভিডি অথবা পেনড্রাইভ তৈরি করে নিন । প্রক্রিয়া না জানা থাকলে এখানে দেখতে পারেন ।

১১) এখন আপনার ডিভিডি ড্রাইভে বুটেবল ডিভিডিটা প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার রিএস্টার্ট দিন ।

১২) এখন যে ভাবে উইন্ডোজ ৭ ইনস্টল করেছেন সেই একই পক্রিয়ায় উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করুন । শুধু মাত্র C ড্রাইভের পরিবর্তে আপনি ৮ নং এ যে ড্রাইভ তৈরি করেছেন সেটি সিলেক্ট করবেন বাকি সবকিছু ঠিক থাকবে । এর পরও যদি না বুঝেন তবে উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করবার এই চিত্র গুলো দেখতে পারেন ।

যদি কোন কিছু না বুঝতে পারেন তবে কমেন্ট করে জানাবেন, সমাধান দেবার চেষ্টা করব । ভুল হলে নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন ।

Password bracking trick Of any Mamory Card


► ভেঙে ফেলুন ম্যামোরি কার্ডের পাসওয়ার্ড ❢ …হ্যাকারদের জন্য নয় ◄

“মোবাইলের ম্যামরি কার্ড (Micro SD Memory Card/T-Flash) পাসওয়ার্ডটি ভুলে গিয়েছেন?” বা “ম্যামরি কার্ডের হারানো পাসওয়ার্ড পূনরুদ্ধার করুন (Recover)” এমন পোষ্টের খোঁজ আমরা তখনি করি যখন, নিরাপত্তার কারণে আমাদের ম্যামরি কার্ডে দেওয়া পাসওয়ার্ডটি হারিয়ে যায়।

এমন পরিস্তিতিতে রীতিমত অসহায় হয়ে কার্ডটি ফ্লাশ দিতে হয়। এতে করে ম্যামরি কার্ডে সংরক্ষিত আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্যও চিরতরে মুছে যায়। সেগুলো অনেক সময় শক্তিশালী রিকভারী টুল দিয়েও আর উদ্ধার করা যায়না।

বিষয়টির একটি সহজ সমাধান আছে।

১. যেকোন সাইট থেকে “File Explorer” অ্যাপটি মোবাইলে ইনষ্ট‌ল (Install) করুন। *পিসি থেকেও লোড দিতে পারেন। তবে অবশ্যই ফোন ম্যামরিতে লোড দেবেন।

2. আপনার পাসওয়ার্ড হারানো ম্যামরি কার্ডটি উক্ত মোবাইলে সংযুক্ত করে কিছু সময় রেখে- পরে বিচ্ছিন্ন করে দিন। *যদি মোবাইল হ্যান্ডসেট থেকে ম্যামোরি কার্ডে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকেন (যেমন নোকিয়া) তবে ঐ সেট ব্যাতীত অন্য কোন হ্যান্ডসেট ব্যাবহার করতে হবে।

৩. এবার “File Explorer” অ্যাপটি চালু করে আপনার ফোন ম্যামোরি (ড্রাইভ C, C:/) ব্রাউজ করে MMCSTORE নামক ফাইলটি খুঁজে বের করুন।

৪. পেয়ে গেলে- সেটিকে রিনেম করে txt ফরম্যাটে নিয়ে যান। (Such as; MMCSTORE.txt)

৫. Then Open this file by using your phone and read. What’re you seeing… �

তবে ফাইলটি কম্পিউটারে নিয়েও খুলতে পারেন। ভিতরে পাসওয়ার্ডটি পেয়ে যাবেন।

আরো বেশকিছু উপায় এবং কিছু টুল ব্যাবহার করে কাজটি করা যায়। থাক সে কথা। দয়াকরে অন্যকারো ম্যামোরি কার্ড এই উপায়ে খোলার চেষ্টা করবেন’না। কৌশলটি শুধু প্রকৃত ব্যাবহারকারীদের জন্য যারা পাসওয়ার্ড হারিয়ে বিপাকে পরেছেন।

Monday, November 26, 2012

ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে নিজের সাইট বানাই


সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই টিউন আরম্ভ করছি। ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে বিস্তারিত লিখার ইচ্ছা ছিল কিন্তু নিজে আগে কিছু তা জানতে হবে। তাই আজকে সিদ্ধান্ত নিলাম আমি যা জানি তা নিয়ে একটি টিউটোরিয়াল লিখব। তাই আজকে বসে পরলাম লিখতে।

আমাদের প্রিয় ভিসিটরদের মধ্যে যাদের ব্লগ নেই কিংবা ব্লগ/ওয়েবসাইট তয়রি করার ইচ্ছা আছে তারা আমার এই পোস্টটা দেখতে পারেন| তাহলে আর কথা বাড়াবোনা চলুন শুরু করি|

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ২ বাবে ব্লগ তয়রি করা যাই। আপনি যদি wordpress.com এ যান তাহলে আপনি ফ্রী ব্লগ বানাতে পারবেন কিন্তু ব্লগের ডোমেইন পাবেন

”আপনার নাম”.wordpress.com

আবার আপনি যদি WordPress.org তে যান তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ডাউনলোড করে আপনার নিজস্ব সার্ভারে ইন্সটল করে এই পিসিহেল্পলাইন বা টেকটিউন এর মত একটি ব্লগ তয়রি করতে পারবেন|

আমরা wordpress.org দিয়ে ব্লগ তয়রি করা শিখবো। ব্লগ তয়রি করতে হলে আমাদের একটি ডোমেইন ও হস্টিং লাগবে। ডোমেইন ও হস্টিং কিনতে হয় যেহেতু আমরা ফ্রী ব্লগ বানানো শিখবো তাই আমরা ফ্রী ডোমেইন ও হস্টিং নেব| আমাদের এই ফ্রী ব্লগে ডোমেইন প্রভাইডার হচ্ছে ডট টিকে ও হস্টিং প্রভাইডার হচ্ছে বাক্স হোস্ট

প্রথমে চলুন ডোমেইন নেম রেজিস্টেশন করি। ডোমেইন নেম নেওয়ার জন্য প্রথমে এখানে যান| এই ওয়েবসাইটটিতে যাওয়ার পর দেখুন নিচের ছবির মত এসেছে।(আগে এই সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করে রাখুন)|

এবার নিচের ছবির মত খালি ঘরে আপনার পছন্দের ডোমেইন নাম দিয়ে GO তে ক্লিক করুন। (আমি এখানে symbiansoftzone নামে ডোমেইন নিয়েছি)যদি আপনার দেওয়া ডোমেইন নেমটি আর কেও ব্যাবহার না করে থাকে তাহলে নিচের ছবির মত আসবে।(Update:এখানে অনেকেই ৩ মাস সিলেক্ট করেছেন ,তাই আপনারা ১২ মাস সিলেক্ট করবেন)

যদি উপরের ছবির মত আসে তাহলে এটা এখানেই রেখে দিন। নতুন আরেকটি ট্যাব খুলুন এবং হস্টিং নেওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটে যান এবং হস্তিং-এর জন্য সাইন-আপ করুন।(Update) অনেকই Sing Up করতে পারবেন না ,তাই IP সম্পর্কিত কোন কিছু শো করে তাহলে IP হাইড বা VPN অথবা অন্য কোন পিসি বা মোবাইল থেকে Sing Up করুন|

সাইন-আপ কমপ্লিট হলে আপনার দেওয়া ইমেইল এ একটি নতুন ইমেইল আসবে এই ইমেইলটি দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ করুন| অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ করার পর আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। লগিন করার পর Control Panel এ ক্লিক করুন, Control Panel এ ক্লিক করার পর আপনাকে ডোমেইন সেটআপ দেওয়ার জন্য লিখা থাকবে। নিচের ছবির মত করে আপনার ডোমেইনটি এই হস্টিং-এ অ্যাড করুন|

ডোমেইন অ্যাড হয়ে গেলে আপনার ইমেইলে একটি নতুন ইমেইল যাবে|

আবার boxhost.me তে Logout করে Login করুন।ব্যাস এবার এখান থেকে চলে আসুন আপনি যেখানে ডোমেইন নিয়েছিলেন সেখানে যান এবং নিচের ছবির মত সব কিছু করুন।(আপনার ইমেইল এ Name Server দেওয়া আছে এগুলো বসিয়ে দিন)

এবার সাইন-আপ করুন। ব্যাস আপনার ডোমেইন আর হস্টিং নেওয়া শেষ|

এবার চলুন হস্টিং-এ ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করি।ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার জন্য প্রথমে আপনার সিপ্যানেলে লগিন করুন। (মানে আপনার হস্টিং-এ লগিন করুন)

লগিন করার পর কন্ট্রুল প্যানেলের Website এর আন্ডারে Auto Installer এ ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর দেখুন Blogs এর নিছে ওয়েবসাইট বানানোর অনেকগুলা সফটওয়্যার আছে। প্রথমেই দেখুন WordPress আছে।

এবার ওয়ার্ডপ্রেস এ ক্লিক করুন এবং দেখুন নিচের ছবির মত এসেছে এবং নিচের ছবির মত কাজ করুন।

ব্যাস আপনার ব্লগ বানানো শেষ। এবার আপনার ডোমেইন নাম দিয়ে আপনার ব্লগে প্রবেশ করতে পাড়বেন এবং লগিন করে আপনার ব্লগকে আপনার নিজের মত করে সুন্দর করুন।

বিশাল বড় একটা পোস্ট লিখে ফেললাম যদি পোস্টটি সবটা পড়ে তাখেন তাহলে অবশ্যই বিরক্ত হয়ে গেছেন। বড় একটা লিখলাম ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক, ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর কোন দরনের সমস্যা হলে মন্তব্যর মাধ্যমে আমাকে জানান আপনার সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করব।

সবাইকে ধন্যবাদ।

Sunday, November 25, 2012

PC Auto Shutdown সফটওয়্যার কাজে লাগবে নিয়ে নিন মাত্র ১MB।

আসসালামু আলাইকুম| যারা উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করেন পিসি শাট ডাউন হতে অনেক্ষন mgq নেয় এখন আর দেরি লাগবে না সফটওয়্যার এর মাধ্যমে তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে| আর পিসি শাট ডাউন একটি সহজ সফটওয়্যার যা আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ, পাওয়ার বন্ধ, পুনরায় বুট করা, হাইবারনেট বা সাসপেন্ড সময়সূচী সময় আপনি নির্দিষ্ট সময়ে কম্পিউটার চালু করা ইত্যাদি এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে করতে পারেন| এছাড়া আপনার প্রয়োজনে শাট ডাউন এর জন্য যেমনঃ দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং নির্দিষ্ট সময় এটি বন্ধ করতে পারবেন| এছাড়াও আরো অস্থায়ী ফাইল, ইন্টারনেট ক্যাশে, কুকি ইন্টারনেট, ইন্টারনেট ইতিহাস,সাম্প্রতিক নথি তালিকা, সিস্টেমের কর্ম ক্ষমতার উন্নতি এবং আপনার গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারেন এটিতে|

সফটওয়্যার এর নামঃ PC Auto Shutdown 5.4.0 (1.1MB) ডাউনলোড


আর একটা কথা আমি দেখছি আপনারা কনো কমেন্ট করেন না তাহলে আমি বুজব কি করে আপনাদের পোস্ট ভাল লাগছে।তাই বলছি কমেন্ট করবেন|

Thursday, November 22, 2012

অ্যাকসেসে কুয়েরি তৈরি


মাইক্রোসফট অফিসে থাকা এমএস অ্যাকসেস প্রোগ্রামটি ডেটাবেইস প্রোগ্রামিং করার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি তথ্য আদান-প্রদানসহ যেকোনো কিছু সংরক্ষণ করে একটা বিশাল তথ্যভান্ডার তৈরিতে সহায়তা করে। অ্যাকসেসের অনেক কাজের মধ্যে একটি হলো কুয়েরি তৈরি করা।

অ্যাকসেস প্রোগ্রাম চালু করলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। ব্ল্যাংক উইন্ডোসহ এখানে তিনটি অপশন আছে।

প্রথম অপশনটিতে অর্থাত্ Blank Access database লেখায় ক্লিক করে Ok করুন। File New database নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। অ্যাকসেস কাজ শুরুর সময়ই ফাইল সেভ করে রাখতে হবে। তাই File New database ডায়ালগ বক্সে ফাইলের অবস্থান দেখিয়ে দিয়ে নিচে ফাইলের নাম লিখে দিন। নাম লিখে Create-এ ক্লিক করলে টেবিল, কুয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, পেইজেস এবং ম্যাকরো তৈরির (ডিজাইন) উইন্ডো ও ফাইল নামসহ Database নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এমনিতে কুয়েরির সাবমেনুগুলো খোলা থাকবে।

কুয়েরি ডিজাইন করতে Object থেকে Queries নির্বাচন করে Design-এ ক্লিক করুন। Show Table নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Table, Queries এবং Both নামে তিনটি অপশন থাকবে।

উদাহরণ অনুযায়ী, Table 1 সিলেক্ট থাকবে, এবার Add বাটনে ক্লিক করে Close করুন। এভাবে একাধিক টেবিলকে কুয়েরিতে সংযুক্ত করা যাবে।

লক্ষ করুন, Field, Table, Sort ইত্যাদি নামে কয়েকটি কলাম ও সারি (রো) দেওয়া আছে। এখানে প্রতিটি ঘরে আলাদাভাবে ফিল্ড সিলেক্ট করে এবং একটি টেবিল নির্বাচন করে বা একাধিক টেবিলের ফিল্ডগুলোকে পর্যায়ক্রমে কলামে নির্বাচিত করে একত্র করে একটি কুয়েরি তৈরি করা যাবে। এরপর আবার সেভ করতে হবে।

এক্সেলে ফিল্টারিং


হিসাব-নিকাশ করার সফটওয়্যার এমএস এক্সেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনেক কিছুই করা যায়। এ ক্ষেত্রে সময় অনেকটাই বাঁচে। যেমন ২০ জন ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষার ফলাফল থেকে সর্বোচ্চ নম্বর বা গ্রেডপ্রাপ্ত; একই গ্রেডের ৩, ৫ বা ১০ জনের ফলাফল দেখানো, প্রিন্ট করা—এমন কাজ করা যায় অটো ফিল্টার ব্যবহার করে। অটো ফিল্টার দিয়ে প্রয়োজন হলে যে প্রত্যেকের রোল নম্বর অনুসরণ করে আলাদা আলাদা ফলাফল দেখানো যাবে।

এই কাজের জন্য একটি এক্সেল ফাইল খুলুন। আপনার দরকারি উপাত্ত বা ডেটা লিখে দিন (এন্ট্রি করা)।

ধরুন, A - F ফিল্ডে ক্রমান্বয়ে লিখুন Name, Roll, Bangla, English, Math & Total।

তারপর A - F ফিল্ডে নাম রোলসহ প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোর নম্বরসহ মোট নম্বর বের করুন।

যেমন- Name ফিল্ডে Karim, Roll ফিল্ডে 101, Bangla ফিল্ডে 70, English ফিল্ডে 60, Math ফিল্ডে 80 এবং Total ফিল্ডে 210; এভাবে ১৫-২০ জনের উপাত্ত দিন। এরপর Name, Roll, Bangla, English, Math & Total নির্বাচন করে Data মেনু থেকে Filter-এ মাউস ধরলে সাবমেনু হিসেবে Auto Filter, Show All & Advanced Filter দেখা যাবে। Auto Filter-এ ক্লিক করুন। দেখুন ডাউন অ্যারো চিহ্ন হিসেবে সব ফিল্ড ফিল্টারিং হয়ে যাবে।

এবার Roll ফিল্ডের ডাউন অ্যারোতে ক্লিক করলে All, Top 10 …, Custom… সহ রোল নম্বরের তালিকা দেখা যাবে। এ রকম প্রত্যেকটি ফিল্ডের ডাউন অ্যারোতে ক্লিক করলে ওই ফিল্ড বা কলামের সব ডেটা তালিকার মতো করে দেখাবে। Top 10-এ ক্লিক করলে Top 10 Auto Filter নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে ১০ মুছে ৫ (যা প্রয়োজন) লিখুন এবং লক্ষ্য করুন, সর্বোচ্চ গ্রেড বা নম্বরপ্রাপ্ত পাঁচজনের তালিকা চলে আসবে। এভাবে আপনি যত ইচ্ছা বা ১০০ জনের নামে ডাটা এন্ট্রি থাকলেও ২০-২৫ জনের সর্বোচ্চ গ্রেড বা নম্বর আদালাভাবে দেখতে বা প্রিন্ট করতে পারবেন। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে যদি সব ফিল্ডের একজনের ডেটা দেখতে বা প্রিন্ট করতে চান তাও করতে পারবেন এবং বিষয়ভিত্তিক কতজন সমান বা একই গ্রেড বা নম্বর পেয়েছে তাও বের করতে পারবেন।

এক্সেলের শর্টকাট কি


এমএস এক্সেলে কিছু কিছু বিশেষ নির্দেশের মাধ্যমে দ্রুত কাজ করা সম্ভব। ব্যস্ততার মুহূর্তে সময় বাঁচাতে শর্টকার্ট কি ব্যবহার করা ভালো

নিচে এক্সেলের বিভিন্ন কাজের শর্টকাট কি দেওয়া হলো।

অ্যারো কি: ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে কারসর নাড়াতে।

Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।

Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।

Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।

Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।

Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।

Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।

Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।

Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।

Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।

Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।

Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।

Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।

Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।

Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।

Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।

Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।

Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।

Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।

Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।

Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।

Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।

Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।

Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।

Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।

Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।

Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।

Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স।

কম্পিউটারের গতি বাড়ান


My Computer-এর উপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে।

Propeties-এ যান।

এখন Advanced Settings নির্বাচন করে Performance-এর নিচে Settings-এ ক্লিক করুন।

এখন Customs নির্বাচন করে সবার নিচের বক্সের টিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে,

OK করুন।

আবার

কম্পিউটারের র‌্যাম পরিস্কার (ক্লিন) করে এর গতি ধরে রাখা যায়। এ জন্য দুটি কাজ করতে হবে। এর একটি কাজ হলো নোটপ্যাডে। My Computer খুলে Tools-এ যান এবং Folder options-এ ক্লিক করুন। এবার যে উইন্ডো আসবে, সেটির View-এ ক্লিক করে Hide extension for known file type-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন।

এবার নোটপ্যাডের কাজ কীভাবে করতে হবে দেখে নিন। প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন। এতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেইভ করুন RAM.Vbe নামে। এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফাইলটিতে ক্লিক করে র‌্যাম পরিস্কার করতে পারবেন। প্রতিবার প্রায় ৮০ শতাংশ গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে।

ওয়ার্ডে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ


এমএস ওয়ার্ড লেখালেখির জন্য একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রাম। কিন্তু এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আরও অনেক কাজ করা সম্ভব। অফিস প্রোগ্রামের মধ্যে এক্সেল ও অ্যাকসেস ব্যবহার করে যোগ, বিয়োগ, গুণসহ ইত্যাদি গাণিতিক কাজ করা যায়, তা সবারই জানা। কিন্তু ওয়ার্ডের মাধ্যমেও যে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ করা যায়, এটা অনেকেরই অজানা। অনেক সময় ওয়ার্ডে লেখালেখির কাজের মধ্যে গাণিতিক হিসাব করতে হয়। কিছু সূত্র প্রয়োগ করে খুব সহজেই দুটি পদ্ধতিতে গাণিতিক কাজগুলো করা যায়। প্রথমটি হলো টেবিল তৈরি করে এবং দ্বিতীয়টি হলো সরাসরি লেখার মাধ্যমে।

প্রথম পদ্ধতি:

নতুন একটি ওয়ার্ড ফাইল খুলুন। ধরুন, আমরা ১০ সংখ্যার সঙ্গে ৫ কে যোগ, বিয়োগ, গুণ এবং ৫ দিয়ে ১০ কে ভাগ করব, তা হলে প্রয়োজনীয় কলাম ও সারি (রো) নিয়ে একটি টেবিল তৈরি করুন। প্রথম কলামে ১০, দ্বিতীয় কলামে ৫ লিখুন। তার পর তৃতীয় কলামে কারসর রেখে (অফিস-২০০৭ অনুযায়ী)

Table Tools - Layout মেনুতে ক্লিক করে Data সাবমেনু থেকে Formula…-এ ক্লিক করলে Formula ডায়ালগ বক্স আসবে।

এখানে Formula ফিল্ডে লিখুন =Sum(a1:b1) অথবা = a1+b1 লিখে OK করলে ফলাফল ১৫ পেয়ে যাবেন।

বিয়োগ করতে হলে ফর্মুলা ফিল্ডে টাইপ করতে হবে = a1-b1,

গুণ করতে হলে = a1*b1,

ভাগ করতে হলে = a1/b1।

আলাদা টেবিলে এ গাণিতিক কাজগুলো করা যায়। তবে সে ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কলামকে পৃথকভাবে A, B, C, D…ইত্যাদি এবং প্রত্যেকটি রো বা ফিল্ডকে পৃথকভাবে 1, 2, 3, 4…ইত্যাদি হিসেবে মনে করতে হবে। যদি আপনি প্রথম ও দ্বিতীয় টেবিলের সাব-টোটালকে যোগ করে গ্র্যান্ড-টোটাল করতে চান, তা হলেও আলাদা কলাম-রো বা ফিল্ড হিসেবে মনে করে সূত্র প্রয়োগ করে করতে পারবেন।

দ্বিতীয় পদ্ধতি:

অনেক সময় কাজের মধ্যে সরাসরি অথবা টেবিল ছাড়া গাণিতিক কাজ করতে হয়, তা হলে ১০+৫ = লিখে আগের নিয়ম অনুসরণ করে Table Tools মেনু হয়ে Formula ডায়ালগ বক্স থেকে Formula ফিল্ডে লিখুন = ১০+৫ তারপর OK করুন। দেখুন, ফলাফল ১৫ দেখা যাচ্ছে। Formula ডায়ালগ বক্স থেকে Formula ফিল্ডে লিখতে হবে- বিয়োগ করলে = ১০-৫, গুণ করলে = ১০*৫, ভাগ করলে = ১০/৫ এবং OK করলে পর্যায়ক্রমে ফলাফল দেখতে পাবেন। উল্লেখ্য, = চিহ্ন রেজাল্ট অপারেটর হিসেবে কাজ করে থাকে। সুতরাং = ব্যবহার না করলে গাণিতিক কাজগুলোর ফলাফল পাওয়া যাবে না। এভাবে এমএস ওয়ার্ডে আপনি অনেক গাণিতিক হিসাবের কাজও সম্পন্ন করতে পারবেন।

Wednesday, November 21, 2012

আসুন Freelance.com সাইট নিয়ে কিছু গল্প শুনি ও সেই সাথে জেনে নিই আউট সোর্সিং বিষয়ের নানাবিধ প্রতিবেদন!!


বিসমিল্লাহির রাহমাণীর রাহীম

السلام عليكم

আসসালামু আলাইকুম

আশা করি সবাই এক প্রকার কুশলেই আছেন।

বর্তমানে আধুনিক বিজ্ঞাণ প্রযুক্তির অআর্শীবাদে সমগ্র বিশ্বের ন্যায় আমাদের দেশেও ইন্টারনেটের ব্যবহার পূর্বের তুলনায় দ্বিগুন আকারে বৃদ্ধি পেয়েছে। নিশ্চয়ই এটি একটি শুভ দিক। কেননা, বর্তমান ডিজিটাল প্রযুক্তিকে জানতে ও শিখতে হলে অবশ্যই নেটের প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষ করে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে তাদের নেটের খরচ অনেক কম। সেখানে আমাদের দেশে নেটের খরচ কিন্তু বেশী একটা হ্রাস পাইনি।

যাইহোক নেট ব্যবহার করে অনেক যুবক ভাই বর্তমানে স্বপ্ন দেখছেন কিভাবে বিদেশী টাকা ইনকাম করবেন, কোন সাইটে কাজ করবেন, কার কাছ থেকে সঠিক রিভিউ নিবেন ইত্যাদি। অনেকে কিন্তু প্রফেশনাল হিসাবে ইনকাম সাইটে কাজ করছেন ও কাজ করা শুরু করে দিয়েছেন।

বর্তমানে নেট ব্যবহারের মাধ্যমে ইনকাম করা এখন একটা তেমন স্বপ্নের ব্যাপর নয়। তবে এইজন্য প্রয়োজন কম্পিউটারকে ভাল ভাবে জেনে নেওয়া, কাজ করার মনমানসিকতা, ধৈর্য্য ও পরিশ্রম। বাংলাদেশে এমন বেশ কিছু ফ্রীল্যান্সার আছেন যারা প্রফেশনাল হিসাবে ফ্রীল্যান্স সাইটে কাজ করছেন।এবং আমাদের দেশের যুবক ভাইদের এই বিষয়ে দক্ষ মানব সম্পদ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, সমগ্র পৃথিবীতে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আমাদের বেশ কয়েকজনের অবস্থান প্রায় ৬৫,০০০ জনের মধ্য ৪০০ তম।এদের মধ্য সর্বপ্রথমেই আছেন জনাব, জাকারিয়া চৌধুরী এবং মোহাম্মদ জাবেদ মোর্শেদ চৌধুরী ।

তাছাড়া আরো অনেকেই আছেন যাদের অবস্থান ১৫০০-২৫০০ এর মধ্য। তাছাড়া সম্প্রতি কিছুদিন পূর্বে অনেকেই জাতীয় পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছেন যে, জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস www.freelancer.com গত ১৫ই নভেম্বর ২০১১ থেকে ৩১শে জানুয়ারী ২০১২ পর্যন্ত “Expose the Freelancer.com” শীর্ষক একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন দেশের ৪৪০ জন ফ্রিল্যান্সার অংশগ্রহণ করেন। এখানে বাংলাদেশী মধ্য ২জন বড় অংকের পুরষ্কার পেয়েছেন ।

এখানে যারা এত বড় সফল ফ্রিল্যান্সার হয়েছেন তারা কিন্তু একদিনেই সফলতা অর্জন করতে পারেনি। তাদেরকেও অনেক পরিশ্রম ও মেহনত কম করতে হয়নি। অবশ্য বাংলাদেশের এই সফল ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে ও অনুষ্ঠিত ফ্রিল্যান্স বিষয়ের আলোচনা/গল্প আমার এই পোষ্টের শেষের দিকে করব।

যাইহোক বর্তমানে ইন্টারনেটের ইনকামের ৩ টি সেক্টর রয়েছে তথা-

Google Ad sense,

Freelancer &

PTC/PTR Site।

এর মধ্য সবচেয়ে প্রথম দুইটি ইনকামের দিক থেকে সবচেয়ে বিশ্বস্ত সাইট। অপরদিকে PTC/PTR Site নিয়ে অনেক তর্ক বা বিতর্কের ব্যাপার রয়েছে। দুনিয়ার যত সস্তা বস্তার ইনকাম হল এই PTC/PTR সাইট। এইগুলো অনেকটা আবার ভূয়া ব্যবসা হিসাবে দাড়িয়েছে। পৃথিবীতে প্রায় ২০০০ এর মত PTC/PTR সাইট রয়েছে অথচ এর মধ্য বিশ্বস্ত সাইটের সংখ্যা প্রায় ১৫-২০ টির মত। যারা পিটিসি সাইটে ইনকাম করেন এখানে কিন্তু ইনকামের রেট বেশী একটা হয়না আবার এমন কিছু সাইট আছে এখানে যে ভাবে সময় দিবেন তাতে যদি ফ্রিল্যান্স বিষয়ে কাজ করেন তাহলে সেই একই সময়ে একটি প্রোজেক্ট তৈরি হয়ে যাবে।

যেহেতু পূর্বেই বলেছি ফ্রিল্যান্স সাইট ইনকামের একটি বিশ্বস্ত সাইট।এই ফ্রিল্যান্স সাইট নিয়েও কিন্তু কিছু মহল ধান্দাবাজির ব্যবসায় উঠে পড়ে লেগেছে। অথবা এমন কিছু সাইটকে রাতারাতি তৈরি করে প্রকৃত ফ্রিল্যান্স সাইটের মত ইন্টারফেস দিয়ে আমাদের মত অনেক যুবক/বেকার ভাইকে বোকা বানানো হচ্ছে। সত্যি কথা বলতে কি অনেক যুবক ভাইয়েদের ইনকামের নেশাটা বর্তমানে মাথাতে এমন ভাবে চেপে ধরেছে তারা কোন ইনকামের সাইটের নাম শুনলেই যেন বেহুশ হয়ে পড়েন। আবার কোন সাইটের বাছ-বিচার না করেই সেখানে জয়েন্ট করে ফেলেন। এই জন্য কাজ করবার পূর্বে আমাদের প্রয়োজন সঠিক লোকের পরামর্শ, তথ্য ও সঠিক পরিকল্পনা।

Freelancer.com সাইট নিয়ে পৃথিবী খ্যাত বেশ কয়েকটি ভেন্ডর/প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এরা শুধু দুনিয়া জুড়েই খ্যাত নয়। বহু প্রতিষ্ঠান ও ভেন্ডর সার্টিফেকশনে পাস করেছে ও অসংখ্যক পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছে।

দুনিয়া জুড়ে খ্যাত এমন কিছু Freelancer.com সাইট গুলো হল-

www.odesk.com

www.freelancer.com

www.elance.com

www.guru.com

www.vworker.com

www.scriptlance.com

www.getacoder.com

আপনি ইচ্ছা করলে এর যে কোন একটি সাইট বেছে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। তবে যেহুতু সারা পৃথিবীর ন্যায় আমাদের freelancer.com ও Odesk.com জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তাই এখানে কাজটা শুরু করেছেন। যেহুতু দেশেই এই ২ টি বিষয়ে সার্পোট প্লাটফর্ম ও প্রশিক্ষণ রয়েছে।

অপরদিকে কিছু সাইট তৈরি হয়েছে যেগুলো freelancer.com বলে হৈ-হৈ রৈ -রৈ রবটা সরগম হয়ে উঠেছে। এদের মধ্য বর্তমানে Dolancer.com, Skylancer.com, Free Adds Sourcing, Online net 2 work, Onlineadd click এর নামটা উঠে এসেছে। আমি/আমরা (Campus Friends Blogger Team) নিজে অবশ্য এখানে কয়েকদিন পূর্বে Ont est হিসাবে একটু ঢুঁ মেরেছিলাম কিন্তু কাজের কাজ কিছুই বুঝতে পারিনি। কেননা freelancer.com সাইটেও আমরাও তো একটু কাজ করে থাকি লেখাপড়ার মধ্য দিয়ে যতটুকু সময় পাই।কিন্তু freelancer.com এর সাথে এর তেমন কোন কাজের প্রোজেক্টের মিল পাইনি।

এখন হয়ত আমার/আমাদের এই লেখা পড়ে ফুলে ফেঁপে উঠতে পারেন- যারা এই দুটি সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন। তাদেরকে বলব ভাই, আপনাদেরকে হেয় করার জন্য কিন্তু এই লেখাগুলো আমরা মনগড়া হিসাবে লিখছিনা।বর্তমানে সাম্প্রতিক সময়ে এই সকল সাইট নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়াতে যে তথ্যগুলো উঠে এসেছে তার ফলাও করছি। এখন আপনারা যদি একচেটিয়াভাবে আপনাদের কার্যক্রম চালিয়ে যান বা সারা বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণকেও যদি সদস্য বানিয়ে ফেলেন তবুও আমরা কিছু বলব না বা প্রতিবাদ করব না। আপনাদের কাজ আপনারা না হয় করতেই থাকুন!

আপনারা হয়ত অনেকেই ভাবতেছেন এই সমস্ত কাথা গুলি ইনিয়ে বানিয়ে লিখছি। আসলে তা এক চূলও সত্যি নই। যা প্রতিবেদনে পেয়েছি তাই উল্লেখ করছি। মনে করুন, এখানে না হয় আমি/আমরা মিথ্যা বলছি কিন্তু যারা সফল ফ্রিল্যান্সার আছেন তারা কি তাহলে মিথ্যা বলছেন? আর মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে তাদের কি স্বার্থ লুকায়িত আছে। কারন যারা freelancer.com এর কাজ করেন এখানে তো সম্পূর্ন ফ্রিভাবে সদস্য হওয়া যায় বা কাজ করা যায়। কোন সদস্য বানাতে অর্থ দিতে হচ্ছে না। যদি এমন হত এখানে সদস্য বানাতে অর্থ লাগছে বা নিজের পকেটে অর্থ জমা করা যাচ্ছে এই জন্য freelancer.com সাইট বাদ দিয়ে সদস্যরা অন্য দিকে ভিড়ছে। সেইজন্য নিজেদের সাইটে নজর কাড়ানোর জন্য এই কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে! যেহেতু এখানে এই সম্পর্কে কোন জালিয়াতির প্রশ্নই নাই।

যাইহোক কিছুদিন বিভিন্ন পত্রিকাতে Dolancer.com সাইট নিয়ে বেশ লেখালেখি ও প্রতিবেদন হয়েছিল আমরা তার কিছু Highlights নমূনা দেখব-। এখানে শুধু অবশ্য Dolancer নই, অন্যান্য বিভিন্ন পিটিসি সাইট নিয়ে নেতিবাচক প্রতিবেদন করা হয়েছিল বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে। যেমন- প্রথম আলোতে – ক্লিককের ফাদে সময় ব্যয় করছে শিক্ষার্থী ও চাকুরীজীবিরা, ইত্তেফাকে প্রায় ১ মাস পূর্বে প্রকাশ করা হয়েছিল- Unipay 2U প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের হাজার কোটি টাকা আত্নসাত করে পলায়র করেছে ইত্যাদি। এখানে শুধু পেপার-পত্রিকা নই, দেখুন এই সকল পিটিসি সাইট নিয়ে প্রায় প্রতিটি প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগ সাইটে পোস্ট করা নিদিষ্ধ। এবং যাও পোস্ট করা হয়েছে তার সকই নেতিবাচক কথা নিয়ে। তবে বর্তমানে পিটিসি বিষয়ে যে প্রতিষ্ঠানটির নাম বেশী শোনা যায় তার নাম হল- Dolancer.com । ফ্রিল্যান্সার বিশেষজ্ঞগণ বলে থাকেন- বর্তমানে অন্যসকল পিটিসির কার্যক্রম প্রায় Dolancer.com এর অনুরুপা। মুলকথা Dolancer.com এর পথ ধরেই অন্যরা এগোচ্ছে। বর্তমানে Dolancer.com এর সাথে অন্যপিটিসি সাইট গুলো প্রতিযোগীতায় নেমেছে। যেমন- Dolancer.com এ- একজন সদস্য পূর্বে ১০০টি অ্যাডে ক্লিক করে কাজ করত, বর্তমানে দিচ্ছে ২৫ টি। আবার অন্য সকল কোম্পানীগুলো- তারাও অ্যাড ও সময় কমিয়ে দিচ্ছে।

গত ০২/০৬/১২ ইং তারিখের ইত্তেফাক পত্রিকার একটি শিরোনম দিয়ে সংবাদ পাবলিশ করা হয়- “কলা বাগানে অনলাইন প্রতারনা অফিস ভাংচুর” এখানে মূলত স্ক্যাইল্যান্সারের প্রতারনার সংবাদ ছবি সহ পাবলিশ করা হয়। যারা আগ্রহীগণ তারা এই সংবাদটি পড়তে নিচের লিংক ক্লিক করুন-

http://new.ittefaq.com.bd/news/view/101063/2012-06-02/1

এখানে যে স্ক্যাইল্যান্সার কোম্পানী সম্মানীত গ্রাহকদের সাথে এই রকম প্রতারনা করল। তাহলে অন্য সকল কোম্পানী যে প্রতারনা করবে তার গ্যারান্টি কোথায়? বলত পারবেন! আসলে আমাদের মনে হয়- PTC/PTR এই রকম সাইটের মূল কথা হল- ” একজনের লাভ, অপরজনের বাশ, তোমার হবে সর্বনাশ” এই নীতিতে সম্ভাবত চল। এইভাবে যে এই সকল সাইটে কাজ করে মানুষ প্রতারিত হচ্ছে এটা কোন নতুন খবর নই, পূর্বে তো ছিল, বর্তমানে চলছে, ভবিষ্যতেও হয়ত থাকবে। কিন্তু কখনও খবর/সংবাদ দেখেছেন যে ফ্রিল্যান্সার সাইটে কাজ করে কেউ প্রতারিত হয়েছে বা বাপের হোটেলের টাকা দিতে হয়েছে?

আরকেটি প্রমাণ দেখুন- বর্তমানে আমাদের সবার জনপ্রিয় প্রযুক্তি সাইট পিসি হেল্প লাইনের অ্যাডমিন কর্তৃপক্ষও সকল পিটিসি বিষয়ে এই সাইটে পোস্ট করতে নিষেধ করেছেন। আসলে এখানে যারা পোস্ট করতেন- তারা তাদের স্বার্থে, সদস্য ও রেফারেল বৃদ্ধির জন্য পোস্ট করতেন। পূর্বে পিসি হেল্প লাইনে এমন এবটা অবস্থা হয়েছিল মনে হত এই সাইট যেন পিটিসি সাইটের হাট বসেছে। প্রতিদিনই প্রায় পিটিসি সাইট নিয়ে ৩/৪ টি করে পোস্ট থাকতই। পরবর্তীতে পিসি অ্যাডমিনদের কার্যকারী পদক্ষেপের কারনে বর্তমানে পিটিসি বিষয়ে পোস্ট চোখেই পড়ছে না। অআসলে এটি একটি ইতিবাচক একটি দিক বিশেষত সুস্থশীল ভিজিটর ও লেখকদের জন্য। এই উদ্যোগ গ্রহন করার জন্য আমি ও আমার বন্ধু টিম পিসি হেল্পলাইন কর্তৃপক্ষকেধন্যবাদ জানাচ্ছি।

রহস্যময় ডুল্যান্সার ও ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং

কম্পিউটার জগৎ ম্যাগাজিনের ফেব্রুয়ারী ২০১২ সংখ্যায় ডুল্যান্সার এবং এর রহস্যময় কার্যক্রম নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনটি লিখেছেন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার মোহাম্মদ জাবেদ মোর্শেদ চৌধুরী। লেখাটিতে ডুল্যান্সার সাইটের করুণ চিত্র, আউটসোর্সিং এর নাম করে MLM ব্যবসা, প্রতিষ্ঠানের স্থায়িত্ব নিয়ে মিথ্যাচার, সাইটে প্রাপ্ত কাজের পরিসংখ্যান আরো নানা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম কোন ভাবেই জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তথাপি আউটসোর্সিং এর নাম করে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অভিজ্ঞ ও প্রতিষ্ঠিত ফ্রিল্যান্সাররা।

সম্পূর্ণ লেখাটি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে পড়া যাবে -

http://adf.ly/607SQ

সচেতনতামূলক প্রতিবেদনটি লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য অভিনন্দন জানাচ্ছি। আশা করছি এ থেকে নবীন ফ্রিল্যান্সাররা অবশ্যম্ভাবী বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।

———————————————————————————-

তাছাড়া Dolancer.com নিয়ে ১৮/০২/২০১২ তারিখে জাতীয় দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকাতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়-

এর শিরোনাম ছিল- প্রতারনার ডিজিটাল ফাদ। প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করে Dolancer.com এর অনেক গুপ্ত বিষয়ে আমাদের তরুন সমাজকে সচেতন করেছেন। পত্রিকার সাংবাদিক সাহেব- জনাব, হায়দার আলী।

এই জন্য তাকে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জ্ঞাপণ করছি।

পত্রিকাটিতে উক্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে রিপোর্ট দেখতে এই খানে ক্লিক করুন-

http://adf.ly/607VR

অখবা যারা পিডিএফ ফাইল পড়তে বা নামাতে চান তারা এই লিংকে ক্লিক করুন-

http://adf.ly/607Tw

এখানে জনসাধারনের মন্তব্য সহ পুরো প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করা আছে। সুতরাং ঝটপটভাবে ডাউনলোড শুরু করুন।

অবশ্য ডোল্যান্সার কর্তৃপক্ষ উক্ত প্রতিবেদনটি প্রস্তুত হবার পর ১৯/০২/১০১২ কিংবা ২০/০২/২০১২ তারিখের দিকে প্রথম আলো পত্রিকা ও যুগান্তর পত্রিকাতে প্রতিবাদ লিপি হিসাবে একটি বিজ্ঞপ্তি ফলাও করা হয়। এখানে প্রায় ১৫-২০ লাইনের মন্তব্য ছিল। মন্তব্যটি প্রদান করেছিলেন Dolancer.com এর মহাব্যবস্থাপক জনাব, রোকন ইউ.আহমেদ।

অবশ্য উক্ত প্রতিবাদ লিপি হিসাবে বিজ্ঞপ্তিটি তেমন যুতসই হয়নি বা সদুত্তর সঠিক ভাবে দেওয়া হয়নি বলে মনে করেন দেশের বিশিষ্ট নাগরিক সমাজ ও ফ্রিল্যান্সারগণ।তারা বলেন এখানে যে সদস্য ফী নেওয়া হয় তা কোথায় ব্যয় করা হয়? অআবার এটি যে আমেরিকার বিখ্যাত একটি সার্ভার থেকে ভাড়া ও ডোমেইন নেওয়া হয়েছে ভাল কথা! তাহলে পৃথিবীর বিখ্যাত Freelancer Site হিসাবে এর নাম নেই কেন? যেখানে Odesk দ্রুতভাবেই এই তালিকাতে নাম লিখাতে পেরেছে সেখানে Dolancer, Skylancer এর কেন এমন অবস্থা? ইত্যাদি।মূলত Formality বজায় রাখার জন্য জনসাধারনের নিকট ইতিবাচক মনোভাব নেবার জন্য প্রতিবাদ লিপিটি পাবলিশ করা হয়।

আপনার অনেকেই লক্ষ করবেন যে, Dolancer.com সাইটে পূর্বে ফ্রি সদস্য হিসাবে নিবন্ধন করা যেত না।কিন্তু বর্তমানে Dolancer.com ফ্রি নিবন্ধনের সুযোগ দিচ্ছে।কিন্তু ফ্রি নিবন্ধন করেও কোন লাভ নাই। কোন কাজই করতে পারবেন না। এখানে চালাকি হিসাবে লেখা রয়েছে Post Forum is Beta Version. তাও আবার সদস্য ফী ৬ মাসের জন্য ৩৫০০/- টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।১ বছরের জন্য ৭০০০/- ফী বহাল রয়েছে।

একটি অনুরোধ-

ইতিপূর্বে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে আমরা দেখেছি সেখানে Dolancer.com বিষয় নিয়ে সাফাই গাওয়া হয়েছে ও ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে এই রকম পোষ্ট। এই গুলো কারা লিখেছে তা আমাকে বলতে হচ্ছে না । নিশ্চয় আপনারা ব্যাপারটি অতি সহজেই বুঝতে পেরেছেন। এখানে Dolancer.com এর বেশ কিছু সুবিধাবাদী সদস্য তারা Dolancer নিয়ে পোষ্টগুলো করছেন নিজেদেরকে সুবিধা হাসিলের জন্য। এখানে তারা বিভিন্ন রকম প্রলোভন দেখাচ্ছেন তার শিরোনাম গুলো এক নজরে যেমন-

১- Dolancer.com সাইটকে যারা বিশ্বাস করেন না তারা এবার ফ্রিভাবে সদস্য হোন ও নিজেই কাজ করে পরীক্ষা করুন!অফারটি অল্প সময়ের!!

২- সদস্য হতে রেফারেলে আমার নাম দিন।

৩- বিশেষ কোন অসুবিধাতে পড়লে আমার মোবাইলে নম্বরে কল দিয়েন

৪- আমি প্রায় মাসে ৩০,০০০/- ইনকাম করছি ও পেয়েছি

৫- কে হবেন গোল্ডেন ও প্লাটিনাম মেম্বার। আজীবনের জন্য ইনকাম করতে পারবেন সদস্য হতে আমার সাথে যোগাযোগ করুন ইত্যাদি…… ইত্যাদি।

যাইহোক আমাদের প্রিয় পিসি হেল্পলাইন সাইটে কিন্তু এই রকম সদস্যদের চোখে পড়েনি। আবার কখন যে পড়বে না এমন কোন গ্যারান্টি নাই। যাই হোক এই ব্যাপারে সবাইকে সচেনতার প্রয়োজন।

এবং আমি সেই সাথে পিসি হেল্পলাইন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও Admin সাইটকেও বিশেষভাবে অনুরোধ রাখব আপনারাও যেন এই দিকে নজর দৃষ্টি রাখবেন। বিশেষ করে এখানে কোন ব্যাক্তি যেন নিজের স্বার্থে ওকালতি বা দালালী না করতে পারেন। আসলে বর্তমানে তো দেখছি- পিসি হেল্প লাইন অ্যাডমিন কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ন যুগপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছেন। তাহল- এই সাইটে পিটিসি বিষয়ে বা কোন ভূয়া সাইট নিয়ে পোস্ট করা যাবেনা, করলে লেখককে ব্যান করে দেয়া হচ্ছে। যাই হোক আমার/আমাদের এই পোষ্ট লিখে যদি কোন অন্যায় করে থাকি তাহলে অ্যাডমিন/ কর্তৃপক্ষ যদি পোষ্টটি ডিলেট করে দেন তবুও আমার/আমাদের কোন আফসোস বা আকুতি থাকবে না।

সম্মানীত ভিজিটরদের উদ্দেশ্য আমার কিছু কথা-

পিসি হেল্প লাইন সাইটে এমন কিছু ভিজিটর রয়েছেন- যারা Dolancer.com এর পাশাপাশি অন্যান্য পিটিসি তে কাজ করেন। তারা হয়ত লেখকের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারেন। কেননা, এখানে তো আমি উৎসাহ মূলক কথাটা লিখতে পরতাম। আসলে এই পোস্টটি করা হয়েছে ফ্রিল্যান্স বিষয়ে আগ্রহীদের জন্য, এবং আমি নিজেও পিটিসি সাইট নিয়ে কাজ করিনা। এই পোস্টটি পড়ে অনেকেরই ফ্রিল্যান্স সাইট নিয়ে কাজ করবার আগ্রহ জন্মাবে তাই এই পোস্টটি লেখার অন্যতম উদ্দেশ্য। তবে এই পোস্টে কিন্তু আমি বলছিনা- আপনারা কেউ পিটিসি সাইট করেন না। কেননা, এখানে যদি কেউ পিটিসি সাইটে কাজ করেন সেখানে তো আমার /আমাদের পকেট বা বাপের হোটেলের টাকা দিতে হচ্ছে না! তাহলে স্বার্থ কোথায়? কেনই বা নিষেধ করব! আসলে মূল ব্যাপার হল-

১। Dolancer.com এর মত যারা অন্য সকল সাইটে কাজ করেন, তারা কিন্তু অনেকেই টাকা পাচ্ছেন, আবার অনেকেই ধরা খেয়েছেন। এমন বহু নজীর রয়েছে। পিটিসি সাইটে যারা কাজ করেন- মূল সূত্র হল- একজনের লাভ, অন্যজনের বাঁশ!! হয়ত আপনি কিছু লাভ করলেন, কিন্তু আপনার অন্য ভাইয়ের তো লোকসান গেল। কি করবেন?

২। এমন অনেক ভিজিটর আছেন যারা না বূঝে মন্তব্য করেন- যেমন এই সকল সাইটকে তারা ফ্রিল্যান্সার বলে চালিয়ে দেন। এটা মারাত্বক ভূল! কেননা এক কথাতে বলা যায়- যেখানে অ্যাডে ক্লিক করা হয় তাকেই পিটিসি সাইট বলা হয়। এবং লিগ্যাল ফ্রিল্যান্সার সাইটে যারা কাজ করেন এই সকল অ্যাডের কোন সংযুক্তি নাই। যারা ফ্রিল্যান্স সাইটে কাজ করেন, তাদের কাছ হতে জেনে নিন। তাহলে এর পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

৩। আচ্ছা এই সকল সাইট যদি সত্যিই ফ্রিল্যান্স সাইট হয়, তাহলে কেন আপনাকে অতগুলো টাকা দিতে হচ্ছে নিবন্ধন করবার জন্য একবার কি ভেবে দেখেছেন? এখানে তো বাংলাদেশেনর কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু বিশ্বের এমন কিছু ট্রাষ্টেড পিটিসি সাইট রয়েছে (Neobux, Click sense) যেখানে টাকা দিতে হয়না, তাহলে এখানে কেন টাকা দিতে হচ্ছে?

৪। আপনারা কি আমার একটা প্রশ্নের জবাব দিবেন- অবশ্য আমি নিজেও হিসাব মিলাতে পারছিনা যেমন- বাংলাদেশে যে সকল পিটিসি সাইট গুলো গ্রাহকদের এত বিপুল অর্থ দিচ্ছে সেটা কোথা হতে দিচ্ছে? কেননা, টাকা আয় করা কি এতই সস্তা। যেখানে ১৫ টি অ্যাডে ক্লিক করে প্রতিদিনে ২ ডলার করে আয়। ৫ টি একাউন্ট করলে মাসে ১৫,০০০/- টাকার মত আয়। ভাল কথা! কিন্তু এত সদস্যদের অর্খটা কিভাবে এই সকল কোম্পানী পেমেন্ট করবে? টাকার গাছ আছে না কি? আপনি একটু ভাবুন তো, নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন।

৫। যেখানে শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করে লোকসান গুণতে হচ্চে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। আর এই সকল কোম্পানীগুলো ………………। এখানে যদি সত্যিই এত সস্তাভাবে টাকা অআয় করা যায়। তাহলে তো- শিক্ষিত বেকার ছেলেরা চাকুরীর পিছনে এত ছুটাছুটি করবেনা, বিসিএস পরীক্ষা দেবার প্রয়োজন নাই।

৬। পিটিসি সাইটে কাজ করে কিন্তু কোন সৃজনশীলতা বিষয়ে শেখা যায়না, কিন্তু ফ্রিল্যান্স সাইটে অনেক সৃজনশীলতার বিষয় অন্তভূক্ত আছে।ফ্রিল্যান্স সাইটকে অবশ্য অনলাইন জব বলা হয়। আপনার ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবেন। যেমন- ১ মাস কাজ করলেন, ২ মাস করলেন না, অসুবিধা নাই!!

৭। ফ্রিল্যান্স সাইটে কোন ইনভেস্ট লাগে না। অবশ্য সদস্য নাম লেখাতে কিছু অর্থ দিতে হয়। তাও বাধ্যতামূলক নই।

৮। পিটিসি সাইটে কাজ করতে শরীরে পেশার পড়ে যেমন- চক্ষুর দিক দিয়ে। এক নজরে মনিটর স্কীনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়, ফলে এখানে বাত বা মানসিকতার সমস্যা হতে পারে। কিন্তু ফ্রিল্যান্স সাইটে এই সবের কোন প্রশ্নই নাই। কেননা, পিটিসি সাইটে আপনার প্রতিদিনের একই সময়ে কাজ শেষ করতে হয়। ফ্রিল্যান্স সাইটে একটি কাজ কয়েক দিনেও করা যেতে পারে।

——————————————————————-

অনেক অনেক বক বক করা হল। এবার আরেকটি বিষয়ে মূল আলোচনাতে আসি। প্রথমত এই পোষ্টে আলোচনার শুরুতে বলেছিলাম ফ্রিল্যান্স বিষয়ে একটি সেমিনার হয়েছে এবং কে কি পুরষ্কার পেয়েছে তার বিস্তারিত প্রতিবেদন-

ফ্রিল্যান্সারপ্রতিযোগিতা: Expose the Freelancer.com Logo

জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস www.freelancer.com গত ১৫ই নভেম্বর ২০১১ থেকে ৩১শে জানুয়ারী ২০১২ পর্যন্ত “Expose the Freelancer.com” শীর্ষক একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন দেশের ৪৪০ জন ফ্রিল্যান্সার অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতার লক্ষ্য ছিল Freelancer.com সাইটের লোগোকে সৃজনশীল উপায়ে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া। প্রতিযোগিতার ফলাফল গত ২৭শে ফেব্রুয়ারী ঘোষণা করা হয়। এতে ১০ হাজার ডলারের প্রথম পুরষ্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার নাজমা রহমান যিনি সাইটিতে Dataexpert01 নামে পরিচিত। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরষ্কার পান যথাক্রমে পাকিস্থান এবং নেপালের দুজন ফ্রিল্যন্সার।

নাজমা রহমান এবং উনার টিম প্রতিযোগিতার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জে Freelancer.com এর লোগো সম্বলিত ২০০০ স্কয়ার ফুটের একটি বিশাল ব্যানার তৈরি করেন এবং একটি বিশাল র ্যালীর আয়োজন করেন যাতে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল বয়সের ও বিভিন্ন পেশাজীবির ৩০০০ জন অংশগ্রহণ করেন। র ্যালীটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র ্যালীর পাশাপাশি উপস্থিত জনগণকে Freelancer.com সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় এবং সাইট থেকে কিভাবে আয় করতে হয় সেদিকে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

প্রতিযোগীতা: Suggestion of the Month (January)

Freelancer.com তাদের সাইটকে উন্নত করার লক্ষ্যে ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে থাকে। এই পরামর্শগুলোর মধ্য থেকে প্রতিমাসে একজন সেরা পরামর্শদাতাকে পুরষ্কৃত করা হয়। গত জানুয়ারি মাসে পরামর্শ দিয়ে ২৫০ ডলারের পুরষ্কারটি পেয়েছেন বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার সৈয়দ আহমেদ সালিমুদ্দিন সুলতান। সাইটের যে কোন ব্যবহারকারী এতে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এজন্য সাইটের সাপোর্ট ডেস্কে গিয়ে সাজেশন বিভাগে পরামর্শটি একটি টিকেট হিসেবে জমা দিতে হয়।

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস

১- প্রথম কাজ পেতে কয়েক সপ্তাহ থেকে শুরু করে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে, তাই হতাশ না হয়ে ধৈর্য্য ধরে বিড (Bid) করে যেতে হবে।

২- প্রথম দিকে যত কম মূল্যে বিড করা হবে কাজ পাবার সম্ভাবনাও তত বেশি হবে।

৩- সম্ভব হলে বিড করার পূর্বেই যদি কাজটি সম্পন্ন করে ক্লায়েন্টে দেখানো যায় এবং আপনার কাজটি যদি সে পছন্দ করে তাহলে নিশ্চিতভাবে প্রজেক্টটি আপনাকেই দিবে।

৩- কোন কাজ না পারলে সেই প্রজেক্টে কখনই বিড করা উচিত নয়। অনেকেই না বুঝে বিড করে থাকেন এবং ভাবেন কাজটি পেলে অন্য কারো সাহায্য নিয়ে সম্পন্ন করে ফেলবেন। কাজ না জেনে খুব বেশি দূর যাওয়া সম্ভব নয়।

৪- ইন্টারনেটে অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যে কাজই করে থাকুন না কেন, চেষ্টা করবেন যাতে পরিপূর্ণভাব সেই কাজে আগে দক্ষ হয়ে তারপর কাজের জন্য আবেদন করা।

৫- সাধারণত যে সকল কাজ তুলনামূলকভাবে একটু কঠিন এবং যে সকল কাজে কম বিড পড়ে, সেধরনের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার পূর্বে সব ধরনের কাজ একটু পর্যবেক্ষণ করে নিন এবং সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করে নিন।

৬- বলাই বাহুল্য আউটসোর্সিং এর কাজ করতে ইংরেজীতে পারদর্শী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত প্রজেক্টের চাহিদা বুঝা এবং সে অনুযায়ী ক্লায়েন্টের সাথে সাবলীলভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন।

৭- একটি প্রজেক্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না নিয়ে কখনই কাজ শুরু করা উচিত নয়। ক্লায়েন্ট তাদের চাহিদা বিড রিকোয়েস্টের সাথে সম্পূর্ণভাবে উল্লেখ নাও করতে পারে। তাই যতটুকু সম্ভব তাদেরকে প্রশ্ন করুন। তারপর প্রজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট আপনার নিজের ভাষায় বায়ারকে লিখে জানান। এতে বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন এবং কাজ করার সময় আপনার পরিশ্রম অনেকখানি কমে যাবে। প্রশ্ন করলে বায়ার খুশি হয় এবং আপনার আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারে।

৮- সম্পূর্ণ কাজকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন এবং প্রতিটি ধাপ শেষ হবার পর পর ক্লায়েন্টকে দেখান।

৯- ডেডলাইন সময় শেষ হবার পূর্বেই সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করুন এবং ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়ে দিন।

১০- ক্লায়েন্টের কাছে কাজ পাঠানোর পূর্বে ভাল করে রিকোয়ারমেন্ট আরেকবার দেখে নিন এবং সম্পূর্ণ কাজ ভাল করে পরীক্ষা করুন।

১১- সব সময় চেষ্টা করবেন যাতে কাজ শেষে সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া যায়। ভাল রেটিং পেলে পরবর্তী কাজগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়।

১২- ভাল রেটিং পাবার উপায় হচ্ছে – সঠিকভাবে কাজটি করা, সময়মত কাজটি শেষ করা, ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা।

১৩- রেটিং দেবার পূর্বে ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞেস করে নিন যে সে আপনার কাজে সম্পূর্ণ খুশি কিনা এবং আপনাকে সর্বোচ্চ রেটিং দিতে যাচ্ছে কিনা।

১৪-কাজে এবং কথাবার্তায় সবসময় সৎ থাকতে হবে। কখনও ভুল তথ্য প্রদান করা যাবে না। কোন কারনে কাজ করতে না পারলে বিষয়টি ক্লায়েন্টকে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিন, বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যথাযথ সহায়তা পাওয়া যায়।

লেখক -মোহাম্মদ জাকারিয়া চৌধুরী

বিঃদ্রঃ – এই লেখাটি “প্রথম আলো” পত্রিকার “প্রজন্ম ডট কম” পাতায় ২রা মার্চ ২০১২ ইং তারিখে প্রকাশিত হয়েছে।

একটি বিশেষ পরিচিতি-

উল্লেখ্য কিছুদিন পূর্বে আমাদের পোষ্টে এলার্টপের ব্যবহার কৌশল সম্পর্কে ১টি পোষ্ট করছিলাম। ঐ খানে আপনাদেরকে একটি এলার্টপে সহায়তা রেফারেল হিসাবে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে বলেছিলাম। এবং লিংকে লেখক মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী নাম উল্লেখ করেছিলাম। অনেকরই প্রশ্ন থাকতে পারে এই লেখক কে?

যাইহোক আমি বলছি- এই লেখকের অনেক বই ও প্রতিবেদন পড়েছি বিভিন্ন পেপার-পত্রিকাতে। ইনার স্থায়ী নিবাস পবিত্র পূণ্যভূমি সিলেট শহরে। পূর্বে আমি উল্লেখ করেছিলাম ফ্রিল্যান্সার হিসাবে সারা বিশ্বে তার অবস্থান ৪০০ এর মধ্য। বাংলাদেশের দিক থেকে ১ম বলা চলে। তিনি সিলেটে এই বিষয় নিয়ে প্রায়ই সেমিনার করে থাকেন। এবং কিভাবে এই দেশের তরুনেরা সফলকাম ফ্রীল্যান্সার হবেন সেই সব বিষয়ে গবেষনা করেন এবং কাজও শুরু করে দিয়েছেন। আমাদের পিসি হেল্প লাইন যে সকল ব্লগার বা ভিজিটর আছেন (মূলত যারা সিলেট জেলার নিবাসী) তারা এক নামে কৃতীধর স্বনামধণ্য এই ব্যাক্তিকে অনেকটা এক নামেই চিনতে পারবেন।

যাইহোক আমি আর বিস্তারিত কিছু বলছিনা । এখানে লেখক নিজেই তার পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত বলছেন-

আমি মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী, একজন ফ্রিল্যান্সার ওয়েব ও গেম ডেভেলপার। পড়ালেখা করেছি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। চতুর্থ বর্ষে থাকাকালে একটি সফটওয়্যার ফার্মে পার্টটাইম ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে এক বছর কাজ করেছি। পাশ করার পর ২০০৬ সাল থেকে অন্য কোন চাকুরী না করে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করছি। বর্তমানে সিলেটে Web craft Bangladesh নামে একটি ওয়েব ও গেম ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠান এবং সিলেট আইটি একাডেমী নামে একটি তথ্য-প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিচালনা করছি।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলাম রেন্ট-এ-কোডার (ভি-ওয়ার্কার) নামক মার্কেটপ্লেসে কাজ করার মাধ্যমে। ২০১০ পর্যন্ত এই সাইটে কাজ করেছি, সেসময় পর্যন্ত সাইটের তিন লক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে আমার রেংকিং ছিল ৪০০,প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া এতটা সহজ ছিল না। মনে আছে প্রথম কাজ পেতে আমাকে ১৫ থেকে ২০ টি প্রজেক্টে বিড করতে হয়েছিল এবং সময় লেগেছিল প্রায় এক মাস। কিন্তু কয়েকটি প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করার পর আমাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রথম অবস্থায় আমার রেংকিং ছিল ৮,০০০ যা থেকে ১,০০০ পৌছাতে এক বছর সময় লেগেছিল। ১,০০০ থেকে ৪০০ তে উন্নীত হতে আরেকটি বছর সময় লেগেছে। গত কয়েক বছরে আমি অসংখ্য প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করেছ। আমি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, স্পেন, মালয়শিয়া, নরওয়ে, নাইজেরিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন দেশের ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করেছি।

বর্তমানে আমি বেশ কয়েকজন ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সরাসরি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ পেয়ে যাচ্ছি। ক্লায়েন্টদের কাজ করার পাশাপাশি বর্তমানে আমরা নিজেরাই আইফোন ও এন্ড্রয়েডের জন্য গেম এবং এপ্লিকেশন তৈরি করে সরাসরি App Store ও Android Market এ রিলিজ করার উদ্দ্যোগ নিচ্ছি। আশা করছি খুব শিঘ্রী দুইটি গেম পাবলিশ করতে পারব। একই সাথে CodeCanyon মার্কেটপ্লেসে আমরা মোবাইল এপ্লিকেশন বিক্রি করছি।

ফ্রিল্যান্সিং এর স্বীকৃতিসরূপ আমি ২০১১ সালে” বেসিস ফ্রিল্যান্সার অব দ্যা ইয়্যার ২০১১” এওয়ার্ডপ্রাপ্ত হই, যা ছিল আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের। ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং সম্পর্কে সবাইকে জানাতে আমি প্রায় সময় বিভিন্ন উদ্দ্যোগ গ্রহণ করি। গত কয়েক বছর আমি ঢাকাতে বিভিন্ন সেমিনারে মূল বক্তা হিসেবে অংশগ্রহণ করি। বর্তমানে আমি আমার নিজের শহর সিলেটে এটিকে প্রচার করতে আমার প্রতিষ্ঠান থেকে বিনামূল্যে বিভিন্ন সেমিনারের আয়োজন করছি। বর্তমানে BDO osn Outsourcing নামক একটি গুগল গ্রুপের এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবেও দ্বায়িত্ব পালন করছি। আমি স্বপ্ন দেখি একদিন দেশের তরুণরাই আউটসোর্সিং এর কাজ করার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চেহারাকে পাল্টে দিবে।

২০০৮ সাল থেকে আমি “কম্পিউটার জগৎ” ম্যাগাজিনে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন লিখছি। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর থেকে প্রতিদিন আমি অসংখ্য ইমেইল পেতে থাকি। আমি চেষ্টা করি সবার ইমেইলের উত্তর দিতে। কিন্তু ব্যস্ততার কারনে সকল ইমেইলের উত্তর দেয়া সম্ভব হয় না। অনেক ক্ষেত্রে কয়েকজন প্রায় একই ধরনের ইমেইল করে থাকেন। পাঠকদের কথা চিন্তা করে তাই এই সাইটটি তৈরি করেছি। চেষ্টা করব নিয়মিতভাবে এই সাইটে লিখতে।

যাইহোক অনেক কথা লেখা হল। অআপনাদের যদি কারও কোন সামান্যতম উপকারে অআসে তাহলে অআমাদের এই লেখার পরিশ্রম স্বার্থকতা বলে মনে করব। মূলত যারা সঠিক ফ্রিল্যান্সার সাইটে কাজ করতে চান তাদেরকে মনোবল বৃদ্ধি ও উসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টির জন্যই অআজকের এই পোষ্টটি সাজিয়েছি।

বিঃদ্র- এই পোষ্টের কিছু আলোচনা আমাদের চিন্তশক্তিতে ও গবেষনা হিসাবে লিখেছি। এবং বাকি অংশ বিভিন্ন পেপার-পত্রিকার রেফারেল অনুসরনে করেছি। তাছাড়া কিছু অংশ লেখার জন্য লেখকের পূর্ব থেকেই সম্মতি পেয়ে করেছি।

পোষ্টটির কোন ভূল ত্রুটি দৃষ্টি গোচর হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবান রাখছি।

Legal Notice-

বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে কতিপয় অসাধু ব্যাক্তি/লেখক আমার এই পোষ্টগুলো হুবহু ও অআংশিক নকল করে অন্য ব্লগ সাইট ও নিজের ব্লগ সাইটে নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন।এইগুলো করা মূলত অনৈতিকতার পরিচয় ও বেআইনি কাজও বটে। যেমন-০২/০৩/২০১২ তারিখে এভাস্ট সিকিউরিটি নিয়ে একটি পোষ্ট করেছিলাম সেখানে একটি ব্যক্তিগত সাইটে দেখলাম উক্ত সাইটের লেখক আমার লেখা হুবহু নকল করে নিজের নামে তা প্রকাশ করেছেন। কেউ যদি নিজের লেখা হুবহু নকল করে অন্য কেউ চালিয়ে দেয় বিষয়টি মেনে নেওয়া অনেকটা কষ্টকর ব্যাপার। তবে একটি বিষয় নিয়ে যদি কেউ আপডেট হিসাবে নিজের মেধার বহি প্রকাশ ঘটিয়ে রিভিউ করে তবে সেটিকে নকল বলা অনুচিত নয়। যাই হোক ঐ সকল লেখকদেরকে আমি টেকটুইটস এর পক্ষ থেকে অনুরোধ করব Please Don’t any post/Write Script without author/writer permission. এখানে শুধু আমার লেখা নকল হয়নি অন্য ব্লগার ভাইদের লেখাও হুবহু নকল করা হয়েছে-

N.B- : PLEASE DO NOT COPY MY ANY COLLECTION & AND DO NOT SHARE IT OF OTHER PERSONS ™ AMD

———————————————————–

Tuesday, November 20, 2012

এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য কিছু কমন সফটওয়্যার


আচ্ছালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি আপনার এন্ড্রয়েড ট্যাবলেট ফোনের জন্য বেশ দরকারি এবং কমন কিছু সফটওয়্যার

১- ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার এর জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন >> সাইজ ৮৮৪ কেবি

http://www.mediafire.com/?00he6see3gs237k

২- ওয়াইফাই কানেকশন দিয়ে ফাইল ট্রান্সফার সফটওয়্যার এর জন্য ক্লিক করুন >> সাইজ ৪৫৩ কেবি

http://www.mediafire.com/?t9ugo8pij2rza8j

৩- এন্ড্রয়েড ডাটা ব্যাকআপ সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য ক্লিক করুন >> সাইজ ৩.৯২ এমবি

http://www.mediafire.com/?t9ugo8pij2rza8j

৪- এডোভ রিয়েডার সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে চাইলে ক্লিক করুন >> সাইজ ১.৩০০ কেবি

http://www.mediafire.com/?inx8c4b8ayajc8n

৫- GPS ন্যাভিগেশন সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে চাইলে ক্লিক করুন >> সাইজ ৬ এমবি

http://www.mediafire.com/?n0riq3bx6uiidnf

৬- রেডিও সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে চাইলে ক্লিক করুন >> সাইজ ১.১০০ এমবি

http://www.mediafire.com/?60tmm0399gf6hx4

আজ এ পর্যন্তই নতুন কিছু সংগ্রহে আসলে আবারো শেয়ার করবো আপনাদের সাথে।

সবাই ভাল থাকুন

আল্লাহ হাফিজ

Defregment করে নিন আপনার RAM কে!(Windows 7 error fixed!)


আমরা আমাদের কম্পিউটার ফাস্ট করার জন্য এবং এর ফাইল গুলো কে সাজিয়ে রাখার জন্য কম্পিউটার defregment করি.এখানে সাজানো বলতে জায়গা এর বেবষার কমানোর কথা বলা হছে.এভাবে আপনি আম্পান RAM কেও defragment করতে পারেন.এর জন্য লাগবে নিচের সফ্ত্বরে তা .download করে নিন নিচের লিঙ্ক থেকে.আশা করি পোস্ট তা ভালো লাগবে.

আর যদি আপনি প্রমান চান যে আপনার কম্পিউটার হয়েছে ফাস্ট নাকি ,তাহলে Task Manager এ গিয়ে Performance এ ক্লিক করলে বুজতে পারবেন যে Defregment করার আগে থেকে এখন Ram এর Usage কমেছে .

আর যদি আপনি Windows 7 বেবহার্কারী হয়ে থাকেন ,তাহলে আপনি একটি Gadget বেবষার করে আপনার CPU Usage এবং Ram Usage জানতে পারবেন.এটার download লিঙ্ক ও নিচে দেওয়া হলো .

Ram De-fragment software Download Link

Windows 7 Gadget

গরম গরম ডাউনলোড করুন nokia suite 3.6.36


এটা nokia suite এর নতুন ভার্সন।

যারা নোকিয়া মোবাইল ব্যবহার করেন এটি তাদের জন্য অত্যান্ত দরকারি একটি সফটওয়্যার।

এটি দিয়ে আপনি আপনার মোবাইলকে মডেম হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার মোবাইলের কন্ট্যাক্টগুলি কম্পিউটার এ রাখতে পারবেন।

আপনার মোবাইলের ফটোগুলি সরাসরি কম্পিউটার এ পাঠাতে পারবেন।

কম্পিউটার এর ফটোগুলি সুন্দর ভাবে তারিখ অনুযায়ী সাজাতে পারবেন।

আপনার মোবাইলের মেসেজগুলি ও কম্পিউটার এ রাখতে পারবেন।

আপনার কম্পিউটার থেকে মিউজিকগুলি মোবাইল এ পাঠাতে পারবেন।

NOKIA STORE এ সরাসরি ভিসিট করতে পারবেন।

মাপ ডাউনলোড করতে পারবেন।

আপনার মোবাইলের সফটওয়্যার আপডেট করতে পারবেন।

কম্পিউটার থেকে যে কোনো সফটওয়্যার আপনার মোবাইল ইন্সটল করতে পারবেন।

ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

এরপর ইন্সটল করুন আপনার কম্পিউটার এ।

কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করুন।

ভাল লাগলে ও কমেন্ট করুন।

Monday, November 19, 2012

দেখেনিন google আপনার জন্যে কি কি করতে পারে !

“আসালামু আলাইকু ওয়ারহমতুল্লাহ” আশা করি সকলে ভালো আছেন এবং নেটে জটলা তৈরি করছেন। এই নেটের জটিলতা টা আপনার কাছে আনেক সহজতর করেছে কে ? “google” তা তো আপনারা সকলেই জানেন । এই গুগল যে আপনার জন্যে কি করতে পারে তা আমরা অনেকেই জানি না । আপনার জন্যে সার্চ করা ছারাও আর যা করতে পারে তা আমি নিচে তুলে ধরবার চেষ্টা করছি । ১) যে কোন র্নিদিষ্ট বিষয় খোঁজা : সাধারন ভাবে কোন বিষয় লিখে সার্চ করলে গুগল সে সম্পর্কিত বিষয়ের সাইট গুলো নিয়ে আসে, কিন্তু আপনি যতই পরবর্তী পেজে যেতে থাকবেন ততই ঐ বিযয় বাদে অন্য বিষয় আসতে থাকে । এই সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে সার্চ বারে নিচের মত লিখুন “related: যে বিষয় জানতে চান সেটি”
২) যে কোন কিছুর সংজ্ঞা জানতে : আপনি গুগলের সাহায্যে যে কোন কিছুর সংজ্ঞা জানতে পারেন। এর জন্যে আপনাকে সার্চ বক্সে লিখতে হবে “define যার সংজ্ঞা জানতে চান সেটি ” এবং দেখুন গুগল আপনার জন্য কি কি নিয়ে হাজির হয়।
৩) পড়বার লেভেল ঠিক করা : আমরা অনেক সময় বিভিন্ন টিউটরিয়ালের জন্যে গুগলে সার্চ করি, কিন্তু দেখা যায় গুগল এমন অনেক কিছু নিয়ে হাজির হয় যা আমরা বুঝতেই পারিনা । এর কারন হচ্ছে পড়বার লেভেল ঠিক না করবার কারনে । এই অপশনটি আপনি পাবেন “More search tool ” অপশনটিতে । এটিতে ক্লিক করলে, All results নামে আর একটি অপশন পাবেন, এটির ডাউন এরোতে ক্লিক করে Reading level সিলেক্ট করলে তিনটি লেভেল আসবে । সেখান থেকে আপনার লেভেল সিলেক্ট করলে, সেই লেভেলের টিউটরিয়াল গুলো আসবে । বুঝবার জন্যে নিচের চিত্র গুলো দেখুন ।
৪) যে কোন ইকুয়েশনের সমাধান জানুন : আপনি গুগলের সাহায্যে যে কোন ইকুয়েশনের সমাধান এবং এর গ্রাফও পেতে পারেন । তবে এর জন্যে আপনাকে সঠিক ইকুয়েশনটি লিখতে হবে। যেমন নিচের চিত্র টি দেখুন ।
এখন আপনি আপনার গুগল সার্চ বক্সে নিচের ইকুয়েশনটি লিখুন এবং দেখুন গুগল আপনাকে কি দেখায় । sqrt(cos(x))*cos(300x)+sqrt(abs(x))-0.7)*(4-x*x)^0.01, sqrt(6-x^2), -sqrt(6-x^2) from -4.5 to 4.5 ৫) যে কোন ইউনিট এর পরিবর্তন করুন : যেমন : ১কিঃমিঃ সমান কত মাইল জানতে লিখুন 1 km to mile, এর পরের কাজ গুগলের ।
6) যে কোন Currencies পরিবর্তন করুন: Currencies পরিবর্তন করতে লিখুন 1 usd to taka এবং গুগল মুহুর্তের মধ্যে রেজাল্ট নিয়ে হাজির হবে ।
এছারাও গুগল আরও অনেক কিছু করতে পারে । যেমন টাইম এবং আবহাওয়া জানার জন্যে লিখুন (your place) time এবং (your place) weather, দেখবেন গুগল সেই জায়গার সময় এবং আবহাওয়া জানিয়ে দেবে। এটি পিসি হেল্পলাইনে আমার প্রথম পোস্ট তাই যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তবে নিজগুনে ক্ষমা করে দিবেন। আর পোস্টটি পরে ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না । আজ এই পর্যন্ত আগামীতে আবার দেখা হবে তত দিনের জন্যে ভাল থাকুন ।

Sunday, November 18, 2012

এন্ড্রয়েড থেকে Microsoft Word, এক্সেল স্প্রেডশিট, পাওয়ার পয়েন্ট, ইত্যাদি এডিটিং করার সফটওয়্যার খুঁজছেন?

আপনি কি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে Microsoft Word নথি, এক্সেল স্প্রেডশিট, পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদি এডিটিং করার সফটওয়্যার খুঁজছেন? তাহলে আপনার জন্যই আমার এই পোস্ট। এই সফটওয়্যার টির নাম হল Quickoffice প্রো ফুল ভার্সন লেটেস্ট চলুন দেখি নেই কি কি করতে পারবেন এই সফটওয়্যার টির মাধ্যমে Microsoft Word , এক্সেল স্প্রেডশিট, পাওয়ার পয়েন্ট এক্সেস এবং সম্পাদনা করা, এবং , আপনার স্মার্টফোনে উপস্থাপনা করা, এই অ্যাপ্লিকেশন এছাড়াও রয়েছে একটি সুবিধাজনক পিডিএফ ভিউয়ার এবং দূরবর্তী অবস্থান থেকে আপনার Google ডক্স, ড্রপবক্স, বাক্স, হাডেল, SugarSync, এবং MobileMe অ্যাকাউন্ট থেকে আপনি এক্সেস এবং শেয়ার করতে পারবেন,এমন কি আপনার মেমোরি কার্ড এর ফাইল ও শেয়ার করতে পারবেন সংযুক্ত ফাইল ম্যানেজার দিয়ে। সম্পূর্ণ ফাইল ম্যানেজমেন্ট নাম, ধরন, আকার, এবং তারিখ দিয়ে আপনার ফাইল এবং ফোল্ডারগুলি সাঝিয়ে রাখতে পারবেন সহজে নামান্তর, এবং কপি করতে পারেন, অথবা ফাইল মুছে দিতে চাইলে সেটা ও সম্ভব. ক্লিপবোর্ড এক্সেস সহ এই অ্যাপ্লিকেশন মধ্যে ছবির এডিটিং করা সম্বভ এবং আপনার গ্যালারি বা ক্যামেরা থেকে ছবি resize.ও করা সহ আরো অনেক কিছু করতে পারবেন এই সফটওয়্যার দারা! কিছু ছবি দিলাম এই সফটওয়্যার এর ইন্টারফেস নিয়ে,
সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে যাতে আপনাদের কোন সমস্যার মুখোমুখি হতে না হয় তাই ২টি ডাউনলোড লিঙ্ক দিলাম আপনাদের জন্য মিডিয়া ফায়ার লিঙ্ক http://www.mediafire.com/?d9yg9iuma2dzkvf ড্রপবক্স লিঙ্ক https://www.dropbox.com/s/kr6kwuli25ca0n3/Quickoffice_Pro_Full_v5.0.164.apk.by%20%28%20Miyaji%20%29.rar সাইজ ( ৭ এমবির চেয়ে কম ) আশা করি এন্ড্রয়েড সকল ভার্শনে সমর্থন করবে ডাউনলোড শেষে আপনার ফোনে ইন্সটল করুন এবং উপভোগ করুন,

এন্ড্রয়েড ফোনে মজা করার দারুন একটি সফটওয়্যার

সবাইকে আমার প্রিতি এবং শুভেচ্ছা, আশা করি সবাই ভাল আছেন এবং আমি ও ভাল আছি দোয়া করবেন আমার জন্য, এন্ড্রয়েড নিয়ে এটাই আমার প্রথম পোস্ট তাই ভুল ক্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন টকিং টম Cat 2 বিনামূল্যে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড ফোনের জন্যে এতে একটি বিড়াল আপনার স্পর্শ বা ছোয়া ফেলে এবং আপনি যাহা কিছু বলবেন তাকে সে আপনাকে পুনরাবৃত্তি করে শুনাবে। টমএর সঙ্গে আপনি কি করতে পারেন: - টম এর সাথে আলোচনা করাসহ মজার ভয়েস এবং সবকিছু আপনি বলার পুনরাবৃত্তি হবে – বেগম টম এর উদর বা মাথা এবং তাকে গরগর আওয়াজ করা – তার মাথা, পেট বা ফুট অকর্মা করা – চড়দেওয়া টমকে এবং এর মুখ কে বাম এবং ডান করা – তার লেঙ্গুড় টেনে ধরা -আপনি কি বলছেন মানুষের মত সে কান পেতে শুনে থাকা ইত্যাদি… সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার জন্য নিছের লিঙ্কে ক্লিক করুন ( সাইজ ৮.১৬ এমবি ) https://www.dropbox.com/s/btgfajyssjw524a/Talking_Tom_Cat_2_Free_1.2.1by%20%28%20Miyaji%20%29.rar এবং ডাউনলোড শেষে আপনার ফোনে রান করে নিন,এবং উপভোগ করুন তাহলে আজ এ পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন এই প্রত্যাশ্যায় আমি

অ্যাকসেসে গুণ করা

এমএস অ্যাকসেস দিয়ে মূলত ডেটাবেইস তৈরি করা হয়। ডেটাবেইসে থাকা বিভিন্ন উপাত্তের গুণফল বের করার কাজটা অ্যাকসেস দিয়ে সহজেই করা যায়। এ জন্য আগে তৈরি প্রজেক্টটি খুলুন। প্রথমে Book Name, Rate, Quantity, Total শিরোনাম দিয়ে একটি টেবিল তৈরি করুন। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি ফিল্ডে আপনার প্রয়োজনীয় উপাত্ত বসান। যেমন, Bangla, 125, 5। Total-এর ফিল্ড ফাঁকা রাখতে হবে। টেবিলটি সেভ করুন। এবার সেভ করা টেবিলটি নির্বাচন করে ডেটাবেইস থেকে AutoForm-এ ক্লিক করুন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি Form তৈরি হবে। লক্ষ করুন, আপনার দেওয়া ডেটাগুলো দেখা যাচ্ছে। নিচে Record-এ ডান অ্যারোতে ক্লিক করে পর্যায়ক্রমে আপনার সব ডেটা দেখতে পারবেন। Total ফিল্ডে কারসর রেখে ডান ক্লিক করে Properties-এ থেকে Text Box : Total ডায়ালগ বক্স খুলবে। এখান থেকে আপনি Control Source .........-এর ..........-এ ক্লিক করলে Expression Builder ডায়ালগ বক্স খুলবে। এরপর লিখুন =[Rate]*[Quantity] এবং Ok করুন। লক্ষ করুন, Total ফিল্ডে গুণ (যেমন, ৬২৫) ফলাফল দেখা যাচ্ছে। অতঃপর Formটি সেভ করুন।

Facebook