Search Box

Thursday, February 28, 2013

দরকারি ফাইল লক করুন

অনেক সময় ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ ফাইল যাতে অন্য কারও হাতে না পড়ে, সে জন্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে এটি লক করার দরকার পড়ে। বিনা মূল্যে এমন সফটওয়্যার পাওয়া যায় না, সিরিয়াল কী বা অন্য উপায়ে নিবন্ধন করতে হয়।
খুব সহজে পূর্ণ নিরাপত্তা দিতে পারে ইজি ফাইল লকার (৩০৩ কিলোবাইট) সফটওয়্যারটি। এটি ফাইলকে লুকিয়ে রাখতে সাহায্য করে।
সফটওয়্যারটি http://goo.gl/WHUSG ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিন।
ইনস্টল শেষ হলে সেটি খুলে System তালিকা থেকে Set Password নির্বাচন করে কমপক্ষে ছয় সংখ্যার পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করে দিন।
যেকোনো ফাইল বা ফোল্ডার লুকিয়ে রাখতে Edit থেকে Add File নির্বাচন করুন।
লক্ষ রাখুন, এখানে ফাইল বা ফোল্ডার দুটিই লক করে রাখা যাবে। যেকোনো একটি নির্বাচন করে Path থেকে আপনার ফাইলের অবস্থান দেখিয়ে দিন। Accessible-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন।
এখানে Visible-এর টিক চিহ্ন তুলে দিলে ফাইলটি লক হবে, কিন্তু ওই নামের ফাইল কেউ দেখতে পারবে না। সফটটি খুলে লক করা ফাইলে ক্লিক করে Edit থেকে Toggle Status নির্বাচন করলে ফাইলটি আবার দেখা যাবে।

ব্রাউজারে থেকেই ভাইরাস স্ক্যান করুন

নানা কারনে কম্পিউটারে ভাইরাস স্ক্যান করতে হয়।কিন্তু অনেক সময় পিসিতে এ্যান্টি ভাইরাস হালনাগাদ করা থাকে না।এরকম মুহূর্তে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা ব্রাউজার থেকেই কম্পিউারের সিস্টেম ফাইলগুলো স্ক্যান করে নিতে পারেন।  
এজন্য আপনার লাগবে ’ বিটডিফেন্ডার কুইকস্ক্যান ’ নামের একটি অ্যাডঅন । অ্যাডঅনটি নামিয়ে নিন।
এখন ফায়ারফক্স রির্স্টাট করুন। খেয়াল ব্রাউজারে সবার নিচে ডানে Bitdefender quickscan নামে একটি আইকন এসেছে।
এই আইকনে ক্লীক করলেই পিসির সিস্টেম ফাইলগুলো স্ক্যান করা শুরু হবে। স্ক্যান শেষে Report বাটনে ক্লীক করে দেখে নিতে পারেন স্ক্যানের ফলাফল। তবে এই অ্যাডঅনটিকে অ্যান্টি ভাইরাসের বিকল্প ভাববেন না,কম্পিউটারের শতভাগ নিরাপত্তার জন্য সবসময় হালনাগাদ এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের চেষ্টা করুন।

এক ক্লীকে মুছুন অপ্রয়োজনীয় সকল ফাইল !

আমরা সাধারনত start/run-G গিয়ে  %temp%, temp, prefetch, recent ইত্যাদি অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে থাকি।তবে উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে এক ক্লীকে অটোমেটিক এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো মুছতে পারেন।এজন্য ডেস্কটপে ফাকা জায়গায় মাউস রেখে ডান ক্লীক দিয়ে new/text document-G গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন।নিচের কোডটি নোটপ্যাডে হুবহু লিখুন অথবা কপি করুন- cd\
COLOR 4A
ECHO DELETE ALL TEMP FILES
C:
CD %TEMP%
RMDIR /S /Q %TEMP%
CD C:\WINDOWS\TEMP
RMDIR /S /Q C:\WINDOWS\TEMP
CD C:\WINDOWS\Prefetch
RMDIR /S /Q C:\WINDOWS\Prefetch
CD %TEMP%
CD..
CD..
CD Recent
Del /s /q *.*
এখন File/save as-G গিয়ে  cleanpc.bat নামে নোটপ্যাডটি সেভ করুন।খেয়াল করুন cleanpc নামে আলাদা একটি ফাইল ডেস্কটপে তৈরী হয়েছে।ঐ ফাইলে দুই ক্লীক করলেই অটোমেটিক অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে যাবে ।

এক ভিডিও কনভার্টার দারা অডিও ভিডিও কাঁটা ছেঁড়া এবং সকল অডিও ভিডিও কনভার্ট করুন ( ফুল ভার্সন ) থ্রিডি ইফেক্ট সহ অনেক কিছু।

নিয়ার সকল অডিও ভিডিও কনভার্ট এবং কাঁটা ছেঁড়া করার জন্য,এবং সকল অডিও ভিডিও কনভার্ট করতে চাইলে আপনাকে আর ২/৩ টি সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে হবেনা।একটি মাত্র সফটওয়্যার দিয়েই সব সমাধা করতে পারবেন। সফটওয়্যার টি একদম লেটেস্ট ফুল ভার্সন। এতে ভিডিও বা অডি কনভার্ট করার পরে আপনার ভিডিও বা অডিও এর কোয়ালিটি শতভাগ অক্ষুণ্ণ পাবেন এবং বলতে পারেন হাই ডেফিনেশন যাকে বলে আর কি।
কথা অনেক হল চলুন এবার দেখিয়ে দেই কি ভাবে অভিও বা ভিডিও কাট কনভার্ট করবেন



কনভার্ট আশা করি সবাই জানেন। আমি এখানে দেখাচ্ছি কি ভাবে কাট করবেন যে কোন অডি ভিডিও ফাইলকে আমি যেখানে নীল দাগ দিয়ে মার্ক  করলাম আপনার ফাইল কে এড করার পরে সেখানে ক্লিক করুন। এবং এর পাশে আরো কিছু কারুকাজ দেখা জাচ্ছে চাইলে সেগুলোও ব্যাবহার করতে পারেন।


এবার এখানে আপনার ভিডিও বা অডিও টির স্টার্ট এবং End টাইম সেট করে Apply প্রেস করুন। কাজ শেষ
এই কনভার্টার টি ডাউনলোডের জন্য এখানে ক্লিক করুন। সাইজ ৩৭এমবি।
এবং সিরিয়াল কী ডাউনলোডের জন্য এখানে প্রেস করুন।
****************************ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন*****************************

Wednesday, February 27, 2013

|| ঝাড়ুঝাঁটা দিয়ে আপনার পিসিকে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন || CCleaner v3.28 (লেটেস্ট ভার্সন )

2-28-2013 12-50-23 AM

কয়েকদিন আপনাদের থেকে একটু দূরে ছিলাম, আর আমারই বা কি করার নেট জগতের বাইরেও যে আমার আরেক দুনিয়া আছে। সেখানেও আমাকে সময় দেওয়া উচিত। শুধু টাইটেল আর ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়ে যে লেখক হওয়া যায় না, সেটাই প্রমাণ করা আমার মূল প্রচেষ্টা। আমি সবসময় চেষ্টা করি আরও একটু বিবরণ দিয়ে সুন্দর পোস্ট করতে। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে তাও পাল্টে ছোট পোস্টের দিকে বেশি ঝুঁকছি। আশা করি আগামীতে মেগা-বড় পোস্ট করার চেষ্টা করবো। আমার জন্য শুভ কামনা রাখবেন।
CCleaner-version-2.26.1050
আজ আপনাদের জন্য জনপ্রিয় CCleaner এর নতুন ভার্সন এনেছি। নতুন ভার্সনটি হল v3.28.1913 যা আগের চেয়ে অনেক উন্নতশীল এবং আপডেট করা। যারা পিসি ব্যাবহার করেন, তাড়া সবাই মোটামুটি CCleaner ইউস করেন। এটি ব্যাবহার করেন নি, এমন বান্দা খুঁজে পাওয়া মুশকিল। যাই হোক, চলুন মূল পোস্টের দিকে এগোনো যাক।
ayAXZ
প্রতিদিনের মতো CCleaner নিয়ে যে নতুন করে কি বলবো তাও খুঁজে পাচ্ছি না। এক কথায় আমি লেখার ভাষায় খুঁজে পাচ্ছি না, কারণ এটি সম্পর্কে জানে না এমন কোন ছারপোকাও আমি দেখিনি। তাই বিবরণ লেখার অনুভব করলাম না। কিন্তু টেকনিকাল ইনফর্মেশন দেওয়া পোস্ট করার ক্ষেত্রে ফরজ। এজন্য নিচে টেকনিকাল ইনফর্মেশন এক পলকে দেখে নিতে পারেন।
Technical Information
শিরোনাম: CCleaner 3.28.1913
ফাইলনাম: ccsetup328.exe
ফাইলের আকার: 4.00MB (4,190,272 বাইট)
প্রয়োজন(OS): এক্সপি / ভিস্তা / Windows7 / Windows8
ভাষা: একাধিক ভাষা
লাইসেন্স: ফ্রী
জন্ম/রিলিস: ফেব্রুয়ারী 27, 2013
স্বত্বাধিকারী: Piriform (www.piriform.com)
হোমপেজ: www.piriform.com/ccleaner
2nOvz
টেকনিকাল ইনফর্মেশন দেখার পর একটি স্ক্রীন শট দেখলে হয়তো অনেক উপকার হতে পারে, কারণ স্ক্রীন শট ছাড়া একটি পোস্ট অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এজন্য নিচে একটি স্ক্রীন শট মানে CCleaner v3.28.1913 এর ছবি দেওয়া হল।
2-27-2013 11-30-25 PM (FILEminimizer) (FILEminimizer) (FILEminimizer)

A to Z সবই দেখালাম। এখন শুধু গরম গরম ডাউনলোড করার পালা। আশা করি যে এই পোস্ট দেখছেন, তারা সকলেই নতুন CCleaner v3.28.1913 ডাউনলোড করবেন। আপনার কম্পিউটার পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে CCleaner এর ভুমিকা অপরিহার্য। আপনার পিসিতে ঝাড়ু-ঝাঁটা মেরে ফিটফাট করতে চাইলে এখনই ডাউনলোড করে নিন। দেরি করার চেয়ে আগে ডাউনলোড করাই উত্তম। তাই ঝটপট ডাউনলোডের কাজ সেরে নিন।
rfF1F 
  dgddg

Audio CD থেকে MP3 কনভার্ট (Rip) করার অসাধারন একটা সফটওয়্যার !

আমি আজ যে সফটওয়্যার টি শেয়ার করব এটি মুলত অডিও সিডি রিপ করার একটা অত্যন্ত সহজ এবং অত্যন্ত জনপ্রিও প্রফেশনাল একটা সফটওয়্যার (CD to MP3 Converter )প্রথমে নিচের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে CD to MP3 Converter সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন এবং ইন্সটল করুন । এখন ডেক্সটপ থেকে CD to MP3 Converter আইকন এ ক্লিক করে ওপেন করুন । এখন যে সিডি টি রিপ করতে চান ওটা সিডি রম ও প্রবেশ করুন । এখন নিচের পিকচার টি লক্ষ্য করুন ↓↓



দেখতে পাচ্ছেন আপনার সিডি ডিস্ক এ কতটা ট্রাক আছে দেখাচ্ছে ! এখন আপনে চাইলে প্রতিটি ট্রাক এডিট করে Artist/album/Picture ইত্যাদি দিতে পারবেন । সব কাজ শেষ হলে কোথায় ফাইল গুলা সেইভ করবেন (Output Folder) দেখাই দিয়ে >Rip CD তে ক্লিক করুন এবং একটু সময় অপেক্ষা করুন ব্যাস কাজ হয়ে যাবে :)
———————————————————————————————————-
তার পরও যদি কোন প্রবলেম হয় তাহলে নিচের কমেন্ট বক্স আপনাদের জন্য উন্মুক্ত !
নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন, সফটওয়্যার টি মাত্র ৪.৪৯ এমবি !
 
Ziddu থেকে ডাউনলোড  করতে এখানে ক্লিক করুন
Ge.tt থেকে ডাউনলোড  করতে এখানে ক্লিক করুন
!! সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন !!
(অনুমতি ব্যতীত কপি করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ! মনে রাখবেন নিজের সৃষ্টির মাঝে যে আনন্দ তা অন্য কোন কিছুতে পাবেন না  )
®╔═════════════════════ஜ۩۞۩ஜ══════════════════════╗®

এবার ছবিকে রূপান্তর করুন PDF ফরম্যাট-এ


অনেক সময় যে কোনো ছবি কে PDF FORMAT করতে হয়।
তো আমি একটি PROTEBLE SOFTWARE-এর কথা বলব যার নাম FM JPG TO PDF CONVERTER.। অতএব নামেই যার পরিচয় ।খুব কাজের PROGRAM এটি।
ব্যবহার খুব সহজ । OPEN করলেই বুঝতে পারবেন।
প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে DOWNLOAD করে নিন।

http://www.fm-pdf.com

proteble তাই install-র কন ঝামেলা নেই।

একসাথে যুক্ত করুন আপনার একাধিক পিডিএফ ফাইল।!!

ghost_rider-60408 PDF ফাইলের সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। এটি আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটি ফাইল ফরম্যাট। তো অনেক সময় আমাদের একাধিক পিডিএফ ফাইলকে একসাথে যুক্ত করার প্রয়োজন হয়ে থাকে। আর এই কাজটি করতে আমাদের নতুনদের কাছে খুব জামেলার ব্যাপার। তো খুব দ্রুত ও সহজে কাজটি আমরা করতে পারি। এবার আসুন দেখি কিভাবে করা যায়।
১। প্রথমে PDFBinder সফটওয়্যার এর সাহায্য নিতে হবে, তাই code.google.com/p/pdfbinder এই লিংকে প্রবেশ করুন।
২। PDFBinder হোমপেজ থেকে, Download ট্যাবে ক্লিক করুন।
৩। ফাইলের তালিকা থেকে, সফ্টওয়্যার সাম্প্রতিকতম ভার্সনটি নির্বাচন করুন।
৪। ফাইলের তালিকা থেকে, সাম্প্রতিকতম সফ্টওয়্যারটি নির্বাচন করে সঠিক ভাবে ইনস্টাল করুন।
৫। ইনস্টল করার পরে PDFBinder খুলুন। আপনি যদি আপনার ডেস্কটপে শর্টকাট কি দেখতে না পান, তাহলে আপনার স্টার্টমেনু চেক করুন।
৬। সফ্টওয়্যারটি ওপেন হলে, Add Fileএর মাধ্যমে প্রথম ফাইল টি নির্বাচন করুন।
৭। Add File মাধ্যমে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী PDF ফাইলগুলি  যোগ করুন।
৮। PDF ফাইল গুলো আপনার পছন্দ মত উপর নিচ করে পুনর্বিন্যাস করতে পারবেন।
৯। Bindবাটনে ক্লিককরুন।
সবশেষে নতুন ফাইলটির নাম দিয়ে আপনার কম্পিউটার এ সংরক্ষণ করুন। কিছুক্ষণ এর মধ্যেই আপনারনতুন তৈরি হওয়া PDF ফাইলটি দেখতে পাবেন।

SOFTWARE ছাড়া লক করুন USB পোর্ট।

imagesসবাই কেমন আছেন। আমি ভালো আছি।আমি খুব প্রব্লেমের মধ্যে আছি।তো যাই হোক আজকে একটা ক্ষুদ্র টিপস শেয়ার করব।তবে বিজ্ঞ জনের প্রবেশ নিষেধ।
আনেক সময় নানা নিরাপত্তার কারনে আমাদের USB PORT লক কড়তে হয়।
দুটা বা তিনটা পদ্ধতি অবলম্বন করলে আমরা তা করতে পারি।
তো পদ্ধতি গুলি একটু দেখি। চিত্র দেখলে আপনারা বুঝে যাবেন।
MY COMPUTER-যা রাইট ক্লিক করুন-MANAGE-এ ক্লিক করুন
নিচের মত চিত্র পাবেন।
manegar
       
এবার DEVICE MANEGER-এ ক্লিক করুন।
এরপর ডানপাশে UNIVERSAL SERIAL BUS CONTROLLERS-এ ক্লিক করুন
  ৬টা USB পোর্ট দেখতে পাবেন।
যে পোর্টটা বন্ধ করবেন তার ওপর ডবল ক্লিক করুন।
এ রকম উইন্ডো পাবেন।
vicdejlk;l'p
দেখুন উইন্ডোটির নিচের দিকে DEVICE USAGE অপশন পাবেন।
ওখানে USE THIS DEVICE(ENABLE) করা আছে।
এবার ড্রপ ডাউন লিস্ট থেকে (DISABLE) করে দিন।ব্যস কাজ শেষ।
কোনও কেউ না জানলে কানেক্ট করতে পারবে না।
 অনেকই জানেন তবুও দিলাম হয়ত কারও নাও জানা থাকতে পারে।

ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃসবাইকে ধন্যবাদঃঃঃঃঃঃঃঃঃ

Monday, February 25, 2013

ছবির মধ্যে ফাইল লুকিয়ে রাখুন

গোপনীয়তার জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ফাইল লুকানোর প্রয়োজন হতে পারে। চাইলেই যেকোনো ছবির মধ্যে ফাইলটি লুকিয়ে রাখা যায়। এ ক্ষেত্রে যে ফাইলটি লুকাবেন সেটি, যেকোনো ছবি এবং উইনরার সফটওয়্যার প্রয়োজন পড়বে। উইনরার সফটওয়্যারটি http://goo.gl/jDxqw ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিয়ে ইনস্টল করে নিন। ভিডিও ফাইল হলে abc.mp4 এবং photo.jpg ফাইল দুটিকে কপি করে D: ড্রাইভে রেখে দিন। এবার যদি abc.mp4 ফাইলটি ছবির মধ্যে লুকিয়ে রাখতে মাউসে রাইট ক্লিক করে add to archive নির্বাচন করুন।

নতুন উইন্ডোজ আসলে archive name এ abc.mp4.rar লিখে OK করুন। এবার Run এ যেয়ে cmd লিখে এন্টার করুন। কমান্ড প্রমট ওপেন হলে D: লিখে এন্টার দিন। এখন copy /b photo.jpg+ abc.mp4.rar xyz.jpg লিখে enter দিন। দেখবেন D: ড্রাইভে xyz.jpg নামে নতুন ফাইল তৈরি হবে। এই ফাইলের মধ্যে abc.mp৪ নামের ভিডিও ফাইলটি লুকানো আছে। মূল ফাইলটি দেখতে হলে রাইট বাটন ক্লিক করে open with থেকে উইনরার সফটওয়্যার নির্বাচন করে খুলতে হবে।


ওয়েবসাইট তৈরীর কিছু উপকারী টুলস

একটা টাইটানিক জাহাজ তৈরী করা আর একটা ওয়েব সাইট তৈরী করার মধ্যে আমি কোন পার্থক্য খুজে পাই না। আপনি হয়তো ভাবছেন কিসের মধ্যে কি, পান্তা ভাতে ঘি। আরও কিছু ভাববার আগেই চলুন দেখা যাক এ দুটি বিষয়ের মিল কোথায়। প্রথমেই আসি টাইটানিকের ব্যাপারে। টাইটানিক জাহাজ তৈরী করেছে কিছু প্রকৌশলী ও অসংখ্য কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দক্ষ ডেভেলপার টিম। এবার আসুন ওয়েবসাইটের ব্যাপারে। আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করবেন আপনারও কিন্তু একটা ডেভেলপার টিম লাগবে। আমি যদি বলি ড্রিমওয়েভার বা নোটপ্যাড++ -ই আপনার সেই ডেভেলপার টিম, আপনি হয়তো এটি স্বীকার করতে দ্বিধা করবেন না বলে –ই আমার ধারণা।

জাহাজ তো তৈরী হয়ে গেল, এবার এটির

সৌন্দর্যবর্ধন করবার পালা। আর এ কাজটা করেছে একদল সুদক্ষ ডিজাইনার। তেমনিভাবে আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হলেও আপনার ডিজাইনার লাগবে। নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে ফটোশপ বা ফ্ল্যাশপ্রো –ই আপনার সেই ডিজাইনার, যেগুলি আপনার ওয়েবসাইটকে আরও সৌন্দর্যময় করে ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে। কি প্রমান তো পেলেন আমার কথা ভুল না সঠিক। তো্ এভাবে যদি মিল খুঁজতে চান, আরও অনেক মিল খুজে পাবেন। আসলে এসব ক্ষেত্রে দৃষ্টিভঙ্গিটাই গুরুত্বপূর্ণ। আর এ কারনেই হয়তো জনৈক মুসলিম মনীষী বলেছিলেন “দৃষ্টিভঙি বদলাও, জীবন বদলে যাবে”। যাহোক বন্ধুগণ কথায় কথা বাড়ে।

এতক্ষন তো অনেক কথা হলো ওয়েবসাইট তৈরীর টুলসমূহ নিয়ে। তো আর দেরী কেন, চলুন দেখে নেওয়া যাক ওয়েবসাইট তৈরীর কিছু উপকারী টুলস

ওয়েব পেজ টুলস

১. ড্রিমওয়েভার: আ্যডোবি ড্রিমওয়েভার অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি টূলস। বিশেষত, ওয়েব ডেভেলপারদের কোডিং করার জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি টুলস।

২. নোটপ্যাড++ আমরা সবাই বিভিন্ন প্রয়োজনে নোটপ্যাড ব্যবহার করে থাকি। এবার এসেছে নোটপ্যাড এর নতুন এবং উন্নত সংস্করণ নোটপ্যাড++।

৩. এইচটিএমএল কীট: এইচটিএমএল কীট আরেকটি সহায়ক ওয়েব পেজ কোডিং টুল। ডেভেলভপারদের একটি পছন্দনীয় টুলস এটি।

৪. ন্যামো ওয়েব এডিটর: আপনি ওয়েবসাইট তৈরী করতে চাইলে এ টুলটি ব্যবহার করতে পারেন।

৫. হটস্ক্রিপ্ট: এ টুলটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে আরও সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতে পারেন।

গ্রাফিকস ডিজাইন টুলস

৬. আ্যডোবি ফটোশপ: গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য ফটোশপ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি টুলস। ডিজাইনকে আরও সুন্দর করে তুলতে আপনিও ফটোশপ ব্যবহার করতে পারেন।

৭. ইরফানভিউ: ইরফানভিউ একটি দারুন ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার। গ্রাফিক ডিজাইনারদের কাছে ইরফানভিউ একটি প্রয়োজনীয় টুলস।

৮. সেরিফ ড্রপ্লাস: গ্রাফিকস ডিজাইনে ফটো এডিটিংয়ের জন্য এটি আরেকটি সুন্দর টুলস। আপনিও ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট টুলস

৯. ফাইলজিলা: এটি একটি ফ্রি টুলস। ওয়েবসাইটে ফাইলস আপলোড এবং ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্টের জন্য ফাইলজিলা খুব উপকারী।

১০. কনট্রিবিউট: ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনার জন্য এটি আরেকটি উপকারী টুলস। এটা দিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার ব্লগ পোস্ট হালনাগাদ করতে পারেন।

১১. ইমেইল চেক: এ টুলসটির সাহায্যে আপনি চেক করতে পারেন স্প্যামাররা আপনার ওয়েবসাইটের ইমেইল আ্যড্রেস দেখতে পারে কিনা।

ফ্ল্যাশ/আ্যনিমেশন তৈরীর টুলস

১২. ডিভ আইও: এটি একটি ফ্রি টুলস। ডিভ আইও টুলসটির সাহায্যে আপনি আপনার ডিজিটাল ক্যামেরা থেকে ভিডিও এভিআইতে নিতে পারবেন।

১৩. ফ্লাশ প্রো: এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন ধরনের ফ্ল্যাশ তৈরী করতে পারবেন।

১৪. কুলমুভস: ফ্ল্যাশ আ্যনিমেশন তৈরীর কাজটা নিঃসন্দেহে অনেক সহজ করে দিয়েছে এই টুলসটি। আপনিও টুলসটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

অন্যান্য টুলস

১৫. এমএসএন সাইট সার্চ: এটি মাইক্রোসফটের একটি ফ্রি টুলস। এ টুলটি ব্যবহার করে আপনার সাইটে ভিজিটরদের জন্য সার্চ অপশন যোগ করতে পারেন।

উপরোক্ত সফটওয়্যারসমূহ বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য সহায়ক। এসব সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক সময় সাশ্রয় করতে পারি।


Wednesday, February 6, 2013

আপনি কি নাম বাদে ফোল্ডার তৈরি করতে পারেন ??

আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে নাম বাদে ফোল্ডার তৈরি করা যায় তা সম্পর্কে। আশা করি অনেকের কাজে লাগবে।

* কাজটি করতে প্রথেমে আপনাকে যা করতে হবে তা হল

* একটি ফোল্ডার তৈরি করা বা তৈরিকৃত ফোল্ডার এর পুননাম(rename) ক্লিক করা।

* এবার আপনার কীবোর্ড এর ALT কী ধরে রেখে ০১৬০ চাপুন।

* দেখুন ফোল্ডার টি নাম এখন শূন্য।

আপনি ইচ্ছা করলে এটির লোগো শূন্য করতে পারেন। কিভাবে?

* ফোল্ডার টির উপর রাইট ক্লিক করুন ও Properties ক্লিক করুন

* এখন Customize থেকে Change icon ক্লিক করুন।

* এবার যেকোনো শূন্য আইকন নির্বাচন করে ওকে ক্লিক করুন।

* এবার Apply ও ok ক্লিক করুন

* দেখুন আপনার ফোল্ডার টি লোগো বা আইকন এখন শূন্য।

## হইতবা এই পদ্ধিতি উইন্ডোজ ৮ এ কাজ করবে না ।।


ফ্রি ফ্রি SMS পাঠান

যারা ফ্রি SMS পাঠাতে চান এই পোস্টটি তাদের জন্য। আশা করি উপকারে লাগবে। দেশের মধ্যে আপনি shurjobarta.com এর মাধ্যমে ফ্রি SMS পাঠাতে পারেন সহজেই।

ক্লিক করুন

প্রথমেই আপনাকে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন সম্পূর্ণ হলেই আপনি দেশের মধ্যে SMS পাঠাতে পারবেন। প্রতিদিন ২০-৫০ টি।

আপনি দেশের মধ্যে unlimited sms পাঠাতে ক্লিক করুন। Mobile Number এ আপনার কাঙ্ক্ষিত নাম্বার ও Message অপশনে আপনার মেসেজ লিখে Verification Code এ কোড টি লিখে Sand ক্লিক করুন।আপনার প্রদত্ত এসএমএস টি চলে তৎক্ষণাৎ।

বিশ্বের যেকোনো দেশে unlimited sms পাঠাতে ক্লিক করুন প্রথেমে Country নির্বাচন করুন। Mobile Number এ আপনার কাঙ্ক্ষিত নাম্বার ও Message অপশনে আপনার মেসেজ লিখে Verification Code এ কোড টি লিখে Sand ক্লিক করুন। আপনার প্রদত্ত এসএমএস টি চলে তৎক্ষণাৎ।


Sunday, February 3, 2013

পেন ড্রাইভে বহন যোগ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে এক ক্লিকেই জেনে নিন আপনার কম্পিউটার সিস্টেমের সকল ইনফরমেশন ( System Information Viewer )

THINK CREATIVE BE POSITIVE

আজকে আপনাকে খুব ছোট্ট একটি সফটওয়্যার গিফট করবো ।সফটওয়্যার টি আমার খুব প্রিয়। এটি আমার পেন ড্রাইভে সব সময় থাকে। আমি যখন কারও কম্পিউটারের ফুল সিস্টেম ইনফর্মেশন জানতে চাই, তখন জাস্ট তার পিসিতে আমার পেনড্রাইভ প্রবেশ করাই। পেন ড্রাইভের ভিতরের এই সফটওয়্যারটা তে একটা ডাবল ক্লিক করি। ব্যাস এক ক্লিকেই তার পিসির সমস্ত তথ্য আমার সামনে ভেসে ওঠে। উইন্ডোজের ডিফল্ট ভাবে, সিস্টেম ইনফরমেশন বেশি কিছু জানার কোন উপায় নাই। তার জন্য ব্যবহার করতে হয় থার্ড পার্টি অন্যকোন সফটওয়্যার এর। তাই এই কাজের জন্য অত্যন্ত পারদর্শি কিন্তু সাইজে খুব ছোট সেই সফটওয়্যারটি আপনার জন্য শেয়ার করলাম। এর নাম System Information Viewer . এখানে একটি কথা বলে দেই যে সফটওয়্যারটি কোন ইন্সটলেশনের দরকার নাই। জাস্ট একটা ডাবল ক্লিক করবেন আর সকল তথ্য দেখতে পারবেন। যদি অন্য কোন বন্ধুর কম্পিউটারের ইনফরমেশন দেখতে চান, তাহলে সফটওয়্যারটি পেন ড্রাইভে নিন, আর যে কম্পিউটারের ইনফরমেশন দেখতে চান সে কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ টি প্রবেশ করে, সফটওয়্যারটিতে একটা ডাবল ক্লিক করুন।

চলুন এক নজরে দেখে নেই সফটওয়্যারটি দিয়ে কম্পিউটার সিস্টেমের কি কি তথ্য দেখতে পারবেন:

১. Network and hardware info

২. CPU info

৩. PCI info

৪. PCMCIA info

৫. USB info SMBus info

৬. SPD info

৭. ACPI methods

৮. Machine info

৯. Hardware Sensors

১০. Networked computers

১১. Operating System Information and more…..

SIV নামক এই সফটওয়্যারটি তৈরী করা হয়েছে Windows 8, 7, Vista, XP, 2012, 2008, 2003, 2000 and NT4. Windows 95, 98 and Me অপরেটিং সিস্টেমের জন্য।

সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সফটওয়্যারটি একদম ফ্রি। তাই কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করুন।

ডাউনলোড লিংক: http://rh-software.com/

সফটওয়্যারটি যে কোম্পানী বানিয়েছে তাদের অরিজিনাল ওয়েব সাইটের ডাউনলোড লিংকই শেয়ার করলাম। তাই কোন ঝামেলা হবার কথা না।


শুধুমাত্র Keyboard Shortcut দিয়েই locked folder কে view/hide করে ফেলুন

আপনাদের সাথে পরিচয় করার এমন একটি ছোট freeware এর যা মাত্র ৩.০৩MB. সাইজ এ ছোট হলেও এটা খুব উপকারি। এই সফট দিয়ে আপনি আপনার PC এর যেকোনো ফোল্ডার কে লক করে রাখতে পারবেন password দিয়েই । সফটওয়্যার টির নাম MY Lockbox. কিন্তু অন্যান্য লকার থেকে আর বাতিক্রম দিক তা হল Keyboard Shortcut. সফট টি RUN করার জন্য আপনার পছন্দ মত একটি কীবোর্ড shortcut set করে দিন। ২ টি shortcut দিতে হবে একটি lock এর আরেকটি unlock এর । কাজ শেষ । এর পর locked folder টিকে দেখতে চাইলে shortcut চাপুন password দিন ফোল্ডার টি view করবে। কাজ শেষ হলে lock shortcut দিন । পুনরায় ফোল্ডার লক হয়ে যাবে ।

>” target=”_blank”>

post টি ভাল লাগলে comment ও share করতে ভুলবেন না।


হয়ে যান SUPER COMPUTER USER

পিসি চালানোর সময় আমাদের বেসির ভাগ ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি কাজ করতে হয় । কী বোর্ড এর shortcut গুলো জানা থাকলে কাজ করা যেমন তাড়াতাড়ি হয় তেমনি সহজও হয় । তো ………

আসুন জেনে নেই keyboard এর কিছু অতি প্রয়োজনীয় shortcut

F1 key ( সাহায্য পাওয়ার জন্য )

F2 key (রিনেম বা পুনর্নাম নির্ধারন)

F3 key (সার্চ )

F4 key ( ঠিকানা বা এড্রেস বার দেখা )

F4 key (সক্রিয় তালিকা থেকে আইটেমগুলো দেখা )

F5 key ( রিফ্রেস/ বিদ্যমান উইন্ডো আপডেট করা)

F6 key ( ডেস্কটপ বা বিদ্যমান উইন্ডোর আইটেমগুলোতে ঘুরাফিরা করা)

F10 key (সক্রিয় প্রোগ্রামের মেনু বার সক্রিয় করার জন্য )

CTRL+A (একই উন্ডোর সবকিছু একসাথে বাছাই বা সিলেক্ট করার জন্য)

CTRL+C (কপি করুন)

CTRL+X (কাট করুন)

CTRL+V ( পেস্ট করুন )

CTRL+Z (আগের অবস্থায় ফিরে যান)

CTRL+SHIFT (শর্টকাট তৈরি করা)

CTRL+RIGHT ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের শব্দে নেয়া)

CTRL+LEFT ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের শব্দে নেয়া)

CTRL+DOWN ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের অনুচ্ছেদে নেয়া)

CTRL+UP ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের অনুচ্ছেদের প্রথমে নেয়া)

CTRL+TAB (বিদ্যমান ট্যাবগুলো নড়াচড়া করা)

CTRL+ESC (স্টার্ট মেনুতে ফিরে যাওয়া )

CTRL+SHIFT+TAB (ট্যাবগুলোতে ঘুরাফিরা করার জন্য)

CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (টেক্সটকে হাইলাইট করা)

SHIFT+TAB ( অপশনগুলোর পেছনে যাওয়া)

SHIFT with any of the arrow keys ( একই উইন্ডোতে একসাথে অনেকগুলো আইটেমকে বাছাই বা সিলেক্ট করা)

SHIFT+DELETE (বাছাইকৃত উপাদানগুলো permanently মুছে ফেলা)

SHIFT+F10 ( বাছাইকৃত আইটেমগুলোর জন্য শর্টকাট মেনু দেখা )

ALT+ENTER ( বাছাইকৃত আইটেম এর প্রোপার্টিজ দেখা )

ALT+F4 ( চলমান কোন প্রোগ্রাম বা বিদ্যমান উইন্ডো বন্ধ করা )

ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর শর্টকাট ওপেন করা )

ALT+TAB ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে মুভ করা )

ALT+ESC ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে ঘুরাফিরা )

ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর জন্য সিস্টেম মেনু )

ALT+Underlined letter in a menu name ( সংশ্লিষ্ট মেনু দেখা )

Dialog Box (কীবোর্ড শর্টকাট)

BACKSPACE ( আগের মেনুতে ফিরে যাওয়া)

ESC ( সম্প্রতিক কাজ শেষ করা )

Accessibility Keyboard Shortcuts

HOME (সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)

END ( সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)

Windows Logo +U (ইউটিলিটি ম্যানাজার অন করা )

SHIFT five times (স্টিকি কী অন বা অফ করা )

Right SHIFT for eight seconds ( ফিল্টার কী অন বা অফ করা )

Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (হাই কন্ট্রাসট অন বা অফ করা )

Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK ( মাউস কী অন বা অফ করা )

NUM LOCK for five seconds (টুগল কী অন বা অফ করা )

NUM LOCK+Asterisk sign (*) (নির্বাচিত ফোল্ডারের মধ্যের সব সাব-ফোল্ডার দেখা )

NUM LOCK+Plus sign (+) (নির্বাচিত ফোল্ডারের সকল কন্টেন্ট দেখা )

NUM LOCK+Minus sign (-) (নির্বাচিত ফোল্ডারটি minimize করা )


Saturday, February 2, 2013

Avast Cleaner (380 kb)

আপনাদের সাথে যে সফটওয়্যার টি দিব তা হয়তো অনেকেরই দরকার কিন্তু পাচ্ছেন না। আমরা সবাই হয়তো এন্টি-ভাইরাস হিসাবে Avast use করেন।

আজ যে Avast সফটওয়্যার টা দিব তা কাজ করবে Cleaner হিসাবে। তো আজকের পোষ্ট টি হল অ্যাভাস্ট ক্লিনার (Avast Cleaner) নিয়ে । এটি মাত্র ৩৮০ কেবি।

আমার এই সফটওয়্যার টির আইকন টি অনেক অনেক ভাল লাগে আপনারও লাগবে আমি নিশ্চিত। চলুন এবার কাজ শুরু করি । এটি ইন্সটল করার প্রয়োজন নেই। এটাতে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন।তারপর start এ ক্লিক করে আপনার কম্পিউটার টা স্ক্যান করা শুরু করুন আর আপনার কম্পিউটার কে করে করে তুলুন নির্মল সুন্দর।

এই সফটওয়্যার টি যদি আপনার দরকার হয় তাহলে এখানে ক্লিক করুন।

আশা করি আজকের পোষ্ট টি আপনার অনেক ভাল লেগেছে।


Windows 7 and Windows 8 ডুয়াল বুটিং

আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম দারুণ এক পোস্ট। কিছুদিন আগে বাজারে এসেছে Windows 8. ইতোমধ্যে আমরা অনেকেই Windows 8 ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছি।তারপরও Windows 7 ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়।তখন অগত্যা Windows 8 ফেলে দিয়ে আবার Windows 7 ইনস্টল দিতে হয়।এই ঝামেলা থেকে আপনাদের মুক্তি দিতে নিয়ে এসেছি কিভাবে দুটি উইন্ডোজ একই কম্পিউটারে ব্যবহার করবেন।

যা যা প্রয়োজনঃ

* ১GHz প্রসেসর

* ১জিবি র‌্যাম

* ২০জিবি হার্ডডিস্ক।

প্রথম ধাপঃ Windows 8 এর জন্য নতুন ভলিউম/ড্রাইভ তৈরি করা

Start menu>right-click Computer> Manage> Disk Management

কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে নিচের চিত্রের মত একটি উইন্ডো হাজির হবে।

এরপর Right Click Hard Disk>Shrink Volume

কিছুক্ষণের মধ্যে নিচের চিত্রের মত Shrink Volume একটি উইন্ডো হাজির হবে।

এখানেEnter the amount of space to shrink in MB এর পরিমাণ ২০৪৮০MB বা ২০GB এর বেশি হতে হবে। এরপর shrink এ ক্লিক করুন। এখন দেখুন একটি ড্রাইভ unallocated দেখাচ্ছে।

unallocated এর উপর Right Click >New Simple Volume>next>next এরপর নিচের চিত্রের মত আসবে।

এখানে New label পরিবর্তন করে Windows 8 দিতে পারেন। এরপরNext> Finish এ ক্লিক করে ফরম্যাট করুন।ব্যস হয়ে গেল Windows 8 সেটআপ দেওয়ার জন্য নতুন ড্রাইভ।

দ্বিতীয় ধাপঃ

এবার কম্পিউটারে Windows 8 এর DVD প্রবেশ করান এবং Computer Restart দিন। এরপর DVD বুট করান এবং নতুন Windows 8 ড্রাইভে Windows 8 ইনস্টল দিন।ইনস্টলেশন শেষ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট নিবে এবং নিচের চিত্র দেখতে পাবেন।

এখন আপনার ইচ্ছামত Windows 7 বা Windows 8 ব্যবহার করুন।

বিঃদ্রঃ যারা উইন্ডোজ ইনস্টল দিতে পারেন এই পোস্ট তাদের জন্য প্রযোজ্য।


আপনার পিসি অন্য ব্যাবহার কারীর হাত থেকে ১০০% নিশ্চিত করুন।

আপনার নিজের পিসিকে অন্যের হাত থেকে বা অন্য কেউ ব্যাবহার করা থেকে বিরত রাখতে।এক বাক্য সবাই শিখার করবেন সকলেই।ধরুন আপনি জরুরি কাজে বাইরে গেলেন এসময়ে বাসাতে অন্য কেউ এসে শুরু করে দিল… গু…

হ্যাঁ পাঠক বন্দুরা আপনাদের জন্য আজকে এমনি ক্ষুদ্র একটি সফটওয়্যার নিয়ে আসলাম ফুল ভার্সন।

যার মাধ্যমে আপনার পিসি শুধু আপনি ই ব্যাবহার করতে পারবেন অন্য কেউ পারবেনা প্রতিটি প্রোগ্রামকে ব্লক করে রাখতে পারবেন পাসওয়ার্ড দিয়ে পাসওয়ার্ড চাড়া কেউ আপনার পিসির কোন প্রোগ্রাম কে ব্যাবহার করতে পারবেন না।

তাহলে এমন একটি মজার সফটওয়্যার আশা করি সকলেই ব্যাবহার করবেন। যদি অন্যের ঘাঁটাঘাঁটি থেকে নিজের পিসি বা সিস্টেম কে হেফাজতে রাখতে চান।

এবার দেখুন কি ভাবে প্রোগ্রাম কে প্রটেক্ট করবেন।

প্রথমে এখানে ক্লিক করে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন। এবং সিস্টেমে ইন্সটল করে নিন। এবং প্যাঁচ করার আগ পর্যন্ত রান করাবেন না প্রোগ্রাম টি।

সফটওয়্যার টির সাইজ হল মাত্র ১.৫ এমবি সকল অপারেটিং সিস্টেমে সাপোর্ট নেবে।

এবার এখানে ক্লিক করে প্যাঁচ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।

এবার ছিত্রে দেখুন

যখন প্যাঁচ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে এবার ডেস্কটপ থেকে Program Protector আইকনে ক্লিক দিয়ে ওপেন করুন। এবং প্রেস করুন

"Protect Program”

এবার এই ইউন্ডো টি আসবে এখানে ব্রাউসে ক্লিক দিয়ে আপনি কোথায় থেকে প্রোগ্রাম লক করবেন সেটি সিলেক্ট করুন এবং মাঝখানের ঘরে পাসওয়ার্ড বসিয়ে দিন ইচ্ছে মত সব শেষে Protect Program” এ ক্লিক করুন।

কাজ শেষ এবার আপনি যে প্রোগ্রাম টি লক করেছেন সেটি ক্লিক করে দেখুন পাসওয়ার্ড চাঁচ্ছে। পাসওয়ার্ড বিনা কেউ সেই প্রোগ্রাম টি আর এক্সেস করতে পারবেনা সেফ মোডে ও নয়।

এখানে দেখুন আমি ডেস্কটপ থেকে মজিলা ফায়ারফক্সকে প্রটেক্ট করেছি এবং ডেস্কটপে যখন মজিলাকে এক্সেস করতে ক্লিক দিলাম পাসওয়ার্ড চাইতেছে।

আশা করি সব কিছু ক্লিয়ার।


Facebook