Search Box

Thursday, March 21, 2013

৬টি অপারেটিং সিস্টেম এর নাম যা আপনি আগে কখনো শুনেন নি!

অপারেটিং সিস্টেম বলতে আমারা Windows, Linux, Mac কেই বুঝি। কিন্তু এগুলো ছাড়াও আরও কিছু অপারেটিং সিস্টেম আছে যেগুলোর কথা আমরা অনেকেই শুনি নি। বহু মানুষ আছে প্রচুর আগ্রহ নিয়ে এগুলো ব্যবহার করে। এগুলো কোনটাই  Windows, Linux বা Mac এর মত বিশ্বময় ব্যবহারকারীর কথা ভেবে তৈরি করা হয়নি, প্রতিটি Develop করা হয়েছে নির্দিষ্ট কিছু ব্যবহারকারীর বা নির্দিষ্ট কোন কাজের কথা মাথায় রেখে। আসুন জেনে নেই এমন কিছু অপারেটিং সিস্টেম এর কথা।

১. রিয়েক্ট ওএস (React OS)

প্রথমে এই অপারেটিং সিস্টেম এর নাম রাখা হয়েছিল Free Win95, কারণ ডেভলপারদের উদ্দেশ্য ছিল Windows 95 অপারেটিং সিস্টেমের মত হুবহু একটি ক্লোন ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা। ২০০৪ সালে এর ০.২.০ ভারসন রিলিজ হয়, যাতে মোটামুটি Windows এর সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করা যাবে। আকারে প্রকারে ও ব্যাবহারে মোটামুটি এটা Windows এর মতই।



২. হাইকু (Haiku)

১৯৯০ এর দশকের শেষের দিকে BeOS নামে একটি অপারেটিং সিস্টেম বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। পড়ে অবশ্য তারা মাইক্রোসফট এর কাছে হার মেনে কোথায় যেন হারিয়ে যায়। অনেক দিন পর BeOS এর মতই অনেকটা তৈরি হয় যার নাম হাইকু। অপারেটিং সিস্টেমটি ডিজাইনের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে তাই এর ইন্টারফেসটি খুব সহজ ও সরল।




৩. অ্যারোস (Aros)

আজ থেকে প্রায় ২২ বছর আগে অ্যামিগা নামের অপারেটিং সিস্টেম মোটামুটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। কিন্তু নির্মাতা কোম্পানি কমোডোরকে দেউলিয়া ঘোষণা করা হয়। ফলে অ্যামিগা অপারেটিং সিস্টেম হারিয়ে যায়। পড়ে এই অ্যামিগা মত করে তৈরি করা হয় অ্যারোস। অ্যামিগা অপারেটিং সিস্টেম এর অনেক গুলো ভারসন আছে।


৪. আরানিম (Aranym)

আরানিম একটি ভার্চুয়াল মেশিন যেটি 68040 CPU এবং আটারি হার্ডওয়্যারকে অনুকরণ করে। আরানিম এমন একটি অপারেটিং সিস্টেম যা আপনি খুব সহজে যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম এর সাথে একত্রে কাজ করবে। এর ইউজার ইন্টারফেস মটেও সুন্দর না তবে পারফরমেন্সের বিচার করলে এটি অবশ্যই বেশি নম্বর পাবে।

৫. সিলেবল (Syllable)

সিলেবল একটি সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম, সম্পূর্ণ স্বাধীন অপারেটিং সিস্টেম। এটি অন্য সবগুলো থেকে ভিন্ন। ডেস্কটপ টি বৈচিত্র্য ও রঙবেরঙের ডিজাইনে বেশ সুন্দর। এর  পারফরমেন্স ও বেশ ভালো।


৬. কোলিব্রিও ওএস (KolibriOS)

এটা খুব উচ্চাকাঙ্খী অপারেটিং সিস্টেম। এটা সম্পূর্ণ অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজে লেখা। এতে মাল্টিটাস্কিং, গ্রাফিক্যাল ডেস্কটপ, আইপি নেটওয়াকিং, ইউএসবি সাপোর্ট, মিডিয়া প্লে-ব্যাক সহ সমস্ত সুবিধা রাখা হয়েছে। সব মিলিয়ে আকারে প্রকারে ও কাজে এটি খুব সুন্দর একটি অপারেটিং সিস্টেম।



এমন হয়তো আরও বহু অজানা অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে যা আমরা জানি না।

আপডেট ফায়ারফক্স সেটআপ করার পর বাংলা লেখা এলোমেলো দেখাচ্ছে ? এখনি সমাধান করে নিন ।

আপনার প্রাণপ্রিয়  ব্রাউজার Firefox আপডেট করায় ফ্রন্টের  ১২টা বেজে গেছে? ফায়ারফক্সে সব বাংলা লেখা এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে ?
Untitled

নিয়ে নিন বাংলা দেখার সহজ সমাধান ।
 প্রথমেই Siyam Rupali বাংলা ফন্টটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।  এই লিংকে যান ।
www.omicronlab.com/download/fonts/Siyamrupali.ttf
(যাদের Siyam Rupali বাংলা ফন্টটি আগে থেকেই ইন্সটল করা আছে তাদের ডাঊণলোড করার দরকার নেই )
ফায়ার ফক্সের address বারে গিয়ে লিখুন about:config এরপর Enter দিন।

অনেকটা blank পেজের মাঝখানে একটা মেসেজ দেখা যাবে। I’ll be careful, I promise! এ ক্লিক করুন।

 নতুন যে পেজটি আসবে এর Search বাক্সে font.name.serif.x-western  লিখে  খোঁজ করুণ, খুঁজে পেলে font.name.serif.x-western উপরে ডাবল ক্লীক করুন।
একটি উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে নিচের লিখা ফন্টের নাম Siyam Rupali লিখে
এরপর ok করুন ।

এবার   ওয়েব পেজে বাংলা দেখা গেলেও টাইটেল বারে ভাল করে বাংলা দেখা  যাচ্ছেনা ?

এবার about:config এর পেজে Search বাক্সে লিখুন beng

তাহলে দেখবেন আপনার সামনে beng যুক্ত আছে এরকম কিছু সেটিংয়ের লিস্ট দেখা যাচ্ছে। এখান থেকে ছয়টি সেটিং পরিবর্তন করতে হবে। প্রথমে font.name-list.monospace.x-beng লেখাটি খুজে বের করে এর উপর ডাবল ক্লিক করুন। যে ইনপুট বক্সটি আসবে সেখানে লিখুন Siyam Rupali এবং লিখে OK বাটনে ক্লিক করুন।
তারপর এর পরের পাচটি সেটিং ও ডাবল ক্লিক করে Siyam Rupali লিখে পুরন করুন।
সাবধানতার জন্য আমি নিচে ছবির সাথে ছয়টি সেটিংসের সবকটির নামও নিচে লিখে দিলাম।
font.name-list.monospace.x-beng
font.name-list.sans-serif.x-beng
font.name-list.serif.x-beng
font.name.monospace.x-beng
font.name.sans-serif.x-beng
font.name.serif.x-beng

সবগুলো সেটিং করা হয়ে গেলে ফায়ারফক্স একবার রিস্টার্ট করুন। তারপর দেখুন ঝকঝকে বাংলা ।
এবার কমেন্টস করুন আপনার সমস্যার সমাধান হল কিনা ?

================================================================

কিভাবে ফেসবুক আইডিতে ম্যাসেজ পাঠানো বন্ধ করবেন / ম্যাসেজ হাইড করবেন !!!

THINK CREATIVE BE POSITIVE

নতুন ফেসবুক সিস্টেমে আপনাকে যে কেহ ম্যাসেজ পাঠাতে পারে। হোক সে আপনার ফ্রেন্ড বা অপরিচিত। আগের ফেসবুক  সিস্টেমে ম্যাসেজ(প্রাইভেসি) এর একটা সেটিং ছিল… এরকম:
Who can send you message ?
Friends
Friends of friends
Everyone
ভাই কেমন আছেন

কিন্তু এখন সেই সেটিংসটি নাই। তাই এখন আপনি যে কাউকে ম্যাসেজ পাঠাতে পারেন। এবং আপনাকেও যে কেহ ম্যাসেজ পাঠাতে পারে। কিন্তু তারপরেও আপনি এখনও কিছু কিছু আইডিতে দেখবেন ম্যাসেজ পাঠানোর সিস্টেমই নাই। অর্থাৎ আপনি যে তাকে ম্যাসেজ পাঠাবেন তার কোন অপশনই তার আইডিতে পাবেন না।
নিচের ছবিটি দেখুন:
ভালবাসি তোমাকে

উপরের ছবিটি একটি ফেসবুক আইডির ছবি। লক্ষ্য করুন, এখানে ”ভালবাসি তোমাকে” আইডিটাকে ম্যাসেজ পাঠানোর কোন সিস্টেম নাই।
পরের ছবিটি দেখুন। এটি আমার নিজের আইডির ছবি:

ফেসবুকে আমি
এখানে দেখুন ম্যাসেজ পাঠানোর সিস্টেম আছে। পার্থক্যটা বুঝতে পেরেছেন আশাকরি।
অনেকেই ফেসবুকে ফ্রেন্ডলিস্টের বাহিরে কেহ ম্যাসেজ করুক তা অপছন্দ করেন। বিশেষ করে মেয়েরা সাধারনত এই বিষয়টা নিয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন। তাই অনেকেই অনাকাংখিত এই ম্যাসেজ পাওয়া থেকে মুক্তি চান। তাই তাদের জন্যই এই ছোট টিপস।
তাহলে জেনে নিন কিভাবে আপনার আইডির ম্যাসেজ অপশন হাইড করবেন , অর্থাৎ অপরিচিত কেহ যাতে আপনাকে ম্যাসেজ করতে না পারে (প্রথম ছবিটির মত)।
এই জন্য আপনাকে যা করতে হবে:
১. নতুন একটা আইডি খুলতে হবে এবং জন্মসাল দিতে হবে 1996-2000 সালের মধ্যে
২. অথবা পুরাতন আইডিতে জন্মসাল পরির্তন করে 1996-2000 সালের মধ্যে দিতে হবে। তবে সবার আইডিতে এই সাল নাও দেয়া যেতে পারে। তাই প্রথম ট্রিক্সটি অনুসরন করলেই সবচেয়ে ভাল হবে।

*****************************************************************************************

Tuesday, March 19, 2013

পিএইচপি শেখার জন্য সেরা ৬টি সাইট !!!

বর্তমান ইন্টারনেট ভিক্তিক যুগে আমরা যারা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত প্রতিনিয়ত তাদের মধ্যে ৫০-৭০ শতাংশ ব্যক্তিই ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর সাথে সম্পৃক্ত। আর এরই মধ্যে বেশির ভাগই আমরা সাইট ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হয়ে পড়ি। কারন এই পেশাটি একই সাথে ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে সম্মান এবং অর্থ দুই জোগাতে পারে।
এখন কথা হল ইচ্ছা থাকলেও উপায় হয় না সুলভ জায়গা থেকে শিক্ষা গ্রহন করার। তাই অনেকেই ইন্টারনেটে খোজ করতে থাকেন কোথায় থেকে সহজে এবং সল্প সময়ে শিখতে পারেন। আর আপনারা যারা এই খোজাখুজি করছেন এখনো বিশেষ করে তাদের জন্য আজকের পোষ্টটি। এখানে আমার দেখা এবং বিস্তারিত আলোচনা করে এমন ৬টি সাইট এর ঠিকানা আপনাদের শেয়ার করবো। তো চলুন …
১. W3schools.com:
w3schools হচ্ছে ইন্টারনেট-এ অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সহজ একটি সাইট। ওয়েব ডেভেলপিং শেখার জন্য আমার পছন্দের ১ নং সাইট এটি। এটি বিশ্বের সব ব্যবহারকারীদের জন্য উম্মুক্ত এবং ফ্রী। আমি নিজেও এর থেকে শিখতে সাচ্ছন্দ বোধ করি। বেসিক ও এ্যাডভান্স দুই বিভাগে বিস্তারিত টিউটোরিয়াল পাবেন এখানে। আর শুধু পিএইচপি- না, ওয়েব সাইট ডিজাইনার হিসাবে গড়ে উঠতে যা যা শিখতে লাগে তার সব কিছুই ফ্রী শিখতে পারবেন এখানে ধেকে। উল্লেখ্য, আপনি সম্পূর্ন শিখার পরে স্কীল টেষ্ট দিতে পারবেন। তবে, তাদের থেকে সার্টিফিকেট নিতে হলে সর্বনিম্ন হলেও ৯৫ ডলার গুনতে হবে। নিচের ইমেজটি ক্লিক করে সাইটটির পিএইপি পেজে প্রবেশ করতে পারবেন।
২. Php.net:
শুধু মাত্র পিএইচপি শিখার জন্য অন্যতম উতকৃষ্ট সাইট। একদম বিগেনার পর্যায় থেকে যারা পিএইচপি শিখতে আগ্রহী তারা এই সাইটি ফলো করতে পারেন নিচের ইমেজটিকে ক্লিক করে।
৩. About.com:
এ্যাবাউট.কম, এই সাইটে এমন কোন বিষয় নাই যে তা নিয়ে টিউটোনিয়াল লিখা হয় নাই। সারা বিশ্বের অনেক প্রসিদ্ধ লেখকরা এখানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখেন। পিএইপি-ও তার মধ্যে অন্যতম। এখানে পিএইচপি এর এ্যাডভান্স বিষয়াবলী নিয়ে বিস্তারিত টিউটোরিয়াল আলোচনা করা হয়।
৪. Tizag.com:
পিএইচপি নিয়ে যারা গবেষনা করতে ইচ্ছুক তারা এই সাইটটিকে ফলো করতে পারেন। এখানে ব্যবহারিক বিষয়গুলো এতটাই সুক্ষভাবে বুঝানো হয়েছে যে, আপনি অন্তত্য এক মাসের মধ্যেই পিএইচপি তে ভাল জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
৫. Quackit.com:
বেসিক ও এ্যাডভান্স দুই ক্যাটাগরিতে বিভক্ত এই সাইটটি থেকেও সহজে পিএইচপি শিখতে পারবেন। সাইটি ভিজিট করুন নিচের থেকে।
৬. Freewebmasterhelp.com:
নাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে এটিও ফ্রী সাইট। সাইটিতে প্রতিটি বিষয় বিস্তারিত বর্ননা করা আছে। যে কেউ সহজেই বুঝতে সক্ষম হবে ইংরেজীতে সামান্য জ্ঞান তাকলেই।
এই হল আমার পছন্দের ৬টি পিএইচপি শিখার সাইট। তবে, সাইটগুলো থেকেই যে আপনি সব শিখতে পারবেন তা নয়। কারন পিএইচপি এমন একটি স্ক্রীপট যার কোন শেখার শেষ নাই। আমরা আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনের জন্য যতটুকু না হলেই নয় তা আমাদের জানতে হবে। আর জানার বাহিরেও যদি কোন প্রয়োজন আসে তবে সাচ করেই তার স্ক্রীপট পাওয়া সম্ভব।
 
===================================================================

Microsoft Word 2007 Tutorial বাংলা বই !!!

Microsoft Word-07 বাংলা টিউটোরিয়াল বই।


শুরুতেই একটা কথা বলে রাখি আপনি এই বইটি পড়লে আপনাকে আর টাকা দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড শিখতে হবে না এবং Microsoft Word-07 & Microsoft Word-10 প্রায় একই রকম। আমাদের মধ্যে যারা কম্পিউটার নিয়ে ঘাটাঘাটি করে তাদের প্রায় সকলের ইচ্ছা থাকে Microsoft Word শিখতে এবং অনেকে নিজে নিজে বা অন্য কারও থেকে অনেক কিছু শিখে ফেলে কেও কেও আছে যারা টাকা দিয়েও শিখে কিন্তু একটা কথা বলে রাখি Microsoft Word মানেই টাইপিং করা বা কিছু লেখা না। Microsoft Word দিয়ে অনেক কিছু করা যাই যেমন আপনি ছবি এডিটিং ও করতে পারবেন, ছোটখাট লোগো তৈরি করতে পারেন ইত্যাদি। আর বেশি কথা না বলে বইটিতে আপনারা যেই সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো পাবেন তা নিচে বলে দিচ্ছি এবং বইটিতে প্রতিটা বিষয়ের সচিত্র বর্ণনা দেওয়া আছে (বইটিতে এর বাইরে আরও অনেক Topics নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া আছে)
Microsoft Office
  1. কিভাবে লোগো তৈরি করবেন?
  2. কিভাবে ছবি এডিটিং করবেন?
  3. কিভাবে Table তৈরি করবেন?
  4. কিভাবে Chart তৈরি করবেন?
  5. কিভাবে Smart Art তৈরি করবেন?
  6. কিভাবে Word Art দিয়ে আপনার লেখার 3D format তৈরি করবেন?
  7. কিভাবে Math Equation লিখবেন?
  8. কিভাবে Watermark দিবেন?
  9. কিভাবে কোন পেজের Header & Footer দিবেন?
  10. কিভাবে Cover Page তৈরি করবেন?
  11. ওয়ার্ড এর Keyboard Shortcut
  12. কিভাবে Themes Change করবেন?
  13. কিভাবে Result তৈরি করবেন?
বাকি গুলো বইটি ডাউনলোড করলেই বুঝতে পারবেন
যারা Rar file open করতে পারবেন তাদের জন্য (11MB)
আর যারা Rar file open করতে পারবেন না তাদের জন্য (20MB)
যারা বইটি মোবাইল এ পড়তে চান তারা নিচের বই ২ টি ডাউনলোড করে নিন :):):)
Mobile Version কে ২ পার্ট করে দিয়েছি…( যেহেতু পেজ বেশি তাই)
Part_1 Link: http://www.mediafire.com/?vzourfx3eq7a2ix
Part_2 Link: http://www.mediafire.com/?qlulak0cdn97ydy
ভালো পিডিএফ রিডার এর জন্য এই লিঙ্কটি দেখতে পারেন


***************************************************************************

Thursday, March 7, 2013

কয়েকটি নিত্য প্রয়জনী সফটওয়্যার আপডেট

1.মজিলা ফায়ারফক্স Firefox 5.0 Beta 1
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.filehippo.com/download_firefox/download/33ddca8429c48b02f47b62c1a2e51ae9/
2. গুগল ক্রোম 11.0.696.60
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.google.com/chrome/intl/bn/features.html
3. জাভা : জাবা সম্পর্কে একটু বলে নিতে হবে, তাই বলছি। আপনার কম্পিউটারে যদি জাভা ইন্সটল থাকে তাহলে অনলাইন গেমস খেলা, গ্রাফিকেল কোন স্লাইড দেখা, 3D ছবি দেখা সহ অনেক কাজ করতে করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি যদি মাইক্রোসফট অপিশের বিকল্প হিসেবে কিছু চেয়ে থাকেন তাহলে ওপেন অফিশ ব্যবহার করতে পারেন আর তার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে জাভা। এ ছাড়া অনেক সফট রয়েছে যেগুলো জাভা ইন্সটল না থাকলে ব্যবহার করা যায় না।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://java.com/en/download/chrome.jsp?locale=en
4. ওপেন অফিশ :
ডাউনলোড লিঙ্ক http://download.services.openoffice.org/files/stable/3.3.0/OOo_3.3.0_Win_x86_install-wJRE_en-US.ex
5. Winamp মিউজিক শুনার জন্য অসাধারন সফট হচ্ছে Winamp। অনেকে হয়তো এটা উপভোগ করতেছেন। আর যারা মিস করছেন বা যাদের টা 5.5 এর আগের তারা ডাউনলোড করে নিন লেটেস্ট ভার্সন।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://download.nullsoft.com/winamp/client/winamp561_full_emusic-7plus_all.exe
6. K-Lite Codec Pack 7.10 (Full)
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.filehippo.com/download_klite_codec_pack/download/a6d4497f572c7a2b90749b8bfcd31695/
7. Picasa ছবি দেখা ও ছোট খাট এডিটিং এর জন্য সেরা সফট ।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://picasa.google.com/
8. Google Desktop ডেস্কটপকে সঠিক ভাবে কাজে লাগানোর জন্য এবং কিছু চমৎকার ফিচারের জন্য ব্যবহার করুন। যেমন ডেস্কটপ সার্চ, আকর্ষনীয় সব Gadgets, অসাধরন Sidebar, সোসালাইজেসন (ফেসবুক, টুইটার) সহ আরো অনেক কিছু।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://desktop.google.com/
আরও ফ্রী সফটওয়্যার নিচে এগুলো নাম দাওয়া আছে।
Free YouTube Download
Free YouTube to MP3 Converter
Free YouTube to iPod and PSP Converter
Free YouTube to iPhone Converter
Free YouTube to DVD Converter
Free YouTube Uploader
Free Uploader for Facebook
Free Video to Android Converter
Free Video to Apple TV Converter
Free Video to BlackBerry Converter
Free Video to HTC Phones Converter
Free Video to iPad Converter
Free Video to iPod Converter
Free Video to iPhone Converter
Free Video to LG Phones Converter
Free Video to Motorola Phones Converter
Free Video to Nintendo Converter
Free Video to Nokia Phones Converter
Free Video to Samsung Phones Converter
Free Video to Sony Phones Converter
Free Video to Sony Playstation Converter
Free Video to Sony PSP Converter
Free Video to Xbox Converter
Free DVD Video Converter
Free Video to DVD Converter
Free Video to Flash Converter
Free 3GP Video converter
Free Video to MP3 Converter
Free Video to JPG Converter
Free Audio Converter
Free Audio to Flash Converter
Free DVD Video Burner
Free Disc Burner
Free Audio CD Burner
Free Audio CD to MP3 Converter
Free Screen Video Recorder
Free Image Convert and Resize
Free Video Dub
Free Audio Dub
Free Video Flip and Rotate
Free 3D Photo Maker
Free 3D Video Maker
ডাউনলোড লিঙ্ক http://dvdvideosoft.com/free-dvd-video-software.htm=

Automatically মিডিয়াফায়ার লিংক গুলো ডাউনলোড করুন।

যে কোনো মিডিয়াফায়ার লিংক Automatically ডাউনলোড করতে আপনার ২ টো software লাগবে।১। IDM ডাউনলোড-লিংক    http://www.enterupload.com/xef5si8v80bk/IDM.6.06.Beta.3.Silent_by_Obujh_Bhalobahsa.exe.html
2। FESOUP ডাউনলোড-লিংক   http://www.enterupload.com/lm1k245a1r9r/FESOUPv3.6.0.6.exe.html
প্রথমে IDM করুন।
তারপর FESOUP start করুন এবং আপনার link গুলো add করুন।
Start button এ click করুন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ আপনি অন্য কাজ করুন আর আপনার ডাউনলোড Automatically হোতে থাকবে।
আর একটি নিন DU Meter 5.01 Build R3220 registered version রেজিস্টার এর কোনো জামেলা নাই।
DU Meter ডাউনলোড-লিংক      http://www.enterupload.com/cmn7mshqp89i/DU_Meter_5.01_Build_R3220__by_Obujh_Bhalobahsa.zip.html

আপনার সিডি-রম ড্রাইভ লুকিয়ে রাখতে পারেন

আপনার অনুপস্থিতিতে কম্পিউটারের সিডি-রম ড্রাইভ যাতে অন্য কেউ ব্যবহার করতে না পারে, এ জন্য সিডি-রম ড্রাইভকে লুকিয়ে রাখতে পারেন। এই কাজটি করতে কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে উইন্ডোজ ২০০০ বা এক্সপি থাকতে হবে। এ জন্য-1. My Computer খুলে সিডি ড্রাইভে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties-G ক্লিক করুন। পর্দায় একটি Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।
2. উক্ত ডায়ালগ বক্সের Hardware ট্যাবে ক্লিক করুন।
3. প্রদর্শিত উইন্ডোর Name এর নিচের বাক্স থেকে CD/DVD Rom সিলেক্ট করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় CD/DVD Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।
অথবা
My Computer থেকে Properties ক্লিক করুন। পর্দায় System Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।
উক্ত ডায়ালগ বক্সের Hardware ট্যাবে ক্লিক করে Device Manager বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় Device Manager ওপেন হবে।
এবার CD/DVD নাম সিলেক্ট করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় CD/DVD Properties-Gi ডায়ালগ বক্স আসবে।
4. এবার উক্ত ডায়ালগ বক্সের General ট্যাবে ক্লিক করে, নিচে দিকে Device usage: এর নিচের বক্সে Use this device (enable) সিলেক্ট করা থাকলে, Do not use the device (disable) সিলেক্ট করে OK করুন।
এরপর OK করুন এবং আবার Apply ও OK করুন।
6. এবার দেখুন সিডি-রম ড্রাইভের আইকন নেই।
নোট: আবার আইকন আনতে চাইলে Use the device(enable) সিলেক্ট করলেই হবে। এভাবেই সিডি-রম ড্রাইভ অন্যদের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে পারেন।

যেভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটার ৩২-বিট না ৬৪-বিট এর ?

আসুন দেখেনেই কিভাবে দেখব কম্পিউটার কতো বিট এরঃ-এখানে Win 7 / Win Vista / Win xp এর জন্য উল্লেখ করা হলো;
Win 7 এর জন্য দেখা খুবই সহজঃ-
“My Computer” এ রাইট ক্লিক করে “Properties” এ ক্লিক করেন “System Type” এ আপনি ৩২-বিট না ৬৪-বিট এ ব্যবহার করছেন তা দেওয়া আছে।
Win Vista এর জন্যঃ-
Start, থেকে Run টাইপ করুন msinfo32.exe তারপর Enter key চাপুন, তারপর
“System Information”, দেখাবে System Type item: এ x86-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৩২-বিট এ
এবং x64-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৬৪-বিট এর।
Win xp এর জন্যঃ-
Start, থেকে Run টাইপ করুন msinfo32.exe তারপর Enter key চাপুন, তারপর
“System Information”, দেখাবে System Type item: এ x86-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৩২-বিট এ
এবং x64-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৬৪-বিট এর।
আপনার কম্পিউটার ৩২-বিট না ৬৪-বিট এর? জানাতে ভুলবেন না।

Monday, March 4, 2013

হয়ে যান SUPER COMPUTER USER

পিসি চালানোর সময় আমাদের বেসির ভাগ ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি কাজ করতে হয় । কী বোর্ড এর shortcut গুলো জানা থাকলে কাজ করা যেমন তাড়াতাড়ি হয় তেমনি সহজও হয় । তো ………

আসুন জেনে নেই keyboard এর কিছু অতি প্রয়োজনীয় shortcut

F1 key ( সাহায্য পাওয়ার জন্য )
F2 key (রিনেম বা পুনর্নাম নির্ধারন)
F3 key (সার্চ )
F4 key ( ঠিকানা বা এড্রেস বার দেখা )
F4 key (সক্রিয় তালিকা থেকে আইটেমগুলো দেখা )
F5 key ( রিফ্রেস/ বিদ্যমান উইন্ডো আপডেট করা)
F6 key ( ডেস্কটপ বা বিদ্যমান উইন্ডোর আইটেমগুলোতে ঘুরাফিরা করা)
F10 key (সক্রিয় প্রোগ্রামের মেনু বার সক্রিয় করার জন্য )
CTRL+A (একই উন্ডোর সবকিছু একসাথে বাছাই বা সিলেক্ট করার জন্য)
CTRL+C (কপি করুন)
CTRL+X (কাট করুন)
CTRL+V ( পেস্ট করুন )
CTRL+Z (আগের অবস্থায় ফিরে যান)
CTRL+SHIFT (শর্টকাট তৈরি করা)
CTRL+RIGHT ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের শব্দে নেয়া)
CTRL+LEFT ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের শব্দে নেয়া)
CTRL+DOWN ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের অনুচ্ছেদে নেয়া)
CTRL+UP ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের অনুচ্ছেদের প্রথমে নেয়া)
CTRL+TAB (বিদ্যমান ট্যাবগুলো নড়াচড়া করা)
CTRL+ESC (স্টার্ট মেনুতে ফিরে যাওয়া )
CTRL+SHIFT+TAB (ট্যাবগুলোতে ঘুরাফিরা করার জন্য)
CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (টেক্সটকে হাইলাইট করা)
SHIFT+TAB ( অপশনগুলোর পেছনে যাওয়া)
SHIFT with any of the arrow keys ( একই উইন্ডোতে একসাথে অনেকগুলো আইটেমকে বাছাই বা সিলেক্ট করা)
SHIFT+DELETE (বাছাইকৃত উপাদানগুলো permanently মুছে ফেলা)
SHIFT+F10 ( বাছাইকৃত আইটেমগুলোর জন্য শর্টকাট মেনু দেখা )
ALT+ENTER ( বাছাইকৃত আইটেম এর প্রোপার্টিজ দেখা )
ALT+F4 ( চলমান কোন প্রোগ্রাম বা বিদ্যমান উইন্ডো বন্ধ করা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর শর্টকাট ওপেন করা )
ALT+TAB ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে মুভ করা )
ALT+ESC ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে ঘুরাফিরা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর জন্য সিস্টেম মেনু )
ALT+Underlined letter in a menu name ( সংশ্লিষ্ট মেনু দেখা )
Dialog Box (কীবোর্ড শর্টকাট)
BACKSPACE ( আগের মেনুতে ফিরে যাওয়া)
ESC ( সম্প্রতিক কাজ শেষ করা )

Accessibility Keyboard Shortcuts


HOME (সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
END ( সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
Windows Logo +U (ইউটিলিটি ম্যানাজার অন করা )
SHIFT five times (স্টিকি কী অন বা অফ করা )
Right SHIFT for eight seconds ( ফিল্টার কী অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (হাই কন্ট্রাসট অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK ( মাউস কী অন বা অফ করা )
NUM LOCK for five seconds (টুগল কী অন বা অফ করা )
NUM LOCK+Asterisk sign (*) (নির্বাচিত ফোল্ডারের মধ্যের সব সাব-ফোল্ডার দেখা )
NUM LOCK+Plus sign (+) (নির্বাচিত ফোল্ডারের সকল কন্টেন্ট দেখা )
NUM LOCK+Minus sign (-) (নির্বাচিত ফোল্ডারটি minimize করা )


উইন্ডোজের স্বয়ংক্রীয় ডিফ্রাগমেন্ট

ডিফ্রাগমেন্টের ফলে কম্পিউটার সতেজ থাকে । কিন্তু অনেক সময় আমরা কম্পিউটার ডিফ্রাইগমেন্ট করতে ভুলে যাই। তবে স্মার্ট ডিফ্রাগমেন্ট’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি ইচ্ছে করলে automatic ডিফ্রাগমেন্টের কাজটি করতে পারবেন। মাত্র ১.৭৪ মেগার এই সফটওয়্যারটি  নামিয়ে পিসিতে ইনস্টল করুন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করে  option-এ যান। load automically at windows startup অপশনে টিক চিহ্ন দিন। এরপর auto defrag অপশনে ক্লীক করুন এবং Enable auto defrag অপশনে  টিক চিহ্ন দিয়ে ok দিন। এরপর থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী কম্পিউটার automatic অপারেটিং সিস্টেমের ড্রাইভ  ডিফ্রাগমেন্ট করবে ।

পেনড্রাইভকে ram হিসেবে ব্যবহার করতে


ইচ্ছে করলে আপনি আপনার পেনড্রাইভকে ram  হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে করে আপনার পিসির কর্মক্ষমতা কিছুটা বৃদ্ধি পাবে। এরজন্য আপনার লাগবে নূন্যতম ২ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ,তবে ৪ গিগাবাইট হলে আরো ভালো হয়। প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারে সংযোগ করে নিন। এখন মাই কম্পিউটারে ডান ক্লীক করে ু Properties -G যান,এরপর Advanced / Performance /Settings /Advanced /Change অপশনে যান। এখন Drive (volume label) অপশনে ড্রপডাওন মেনু থেকে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করুন। এরপর  Custom Size অপশন নির্বাচন করে Initial size এবং  Maximum size বক্সে আপনি পেনড্রাইভের যতটুক ু জায়গা র‌্যাম হিসাবে ব্যবহার করতে চান তার সংখ্যা লিখতে হবে। মনে রাখবেন,উইন্ডোজের ৫ মেগাবাইট ফ্রী জায়গা প্রয়োজন। তাই আপনার পেনড্রাইভে যতটুকু জায়গা আছে তার থেকে ৫-১০ মেগাবাইট কম ধরে লিখতে হবে। এরপর Apply/OK  দিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এরপর আপনার পেনড্রাইভটি Ram হিসেবে কাজ করবে। মনে রাখবেন,উইন্ডোজে কাজের জন্য দুই প্রকার মেমোরি ব্যবহৃত হয়। একটি ফিজিক্যাল মেমোরি,অন্যটি ভার্চুয়াল মেমোরি।ভার্চুয়াল মেমোরি হার্ডডিস্কে সংরক্ষিত থাকে। এই লেখাতে ভার্চুয়াল মেমোরি হিসাবে কিভাবে পেনড্রাইভকে ব্যবহার করা যায় সেটিই দেখানো হয়েছে।

পেনড্রাইভের পারফরম্যান্স সতেজ করবে Usbfresher

আপনি যখন আপনার প্রেনড্রাইভটি পিসিতে সংযুক্ত করেন তখন আপনার অজান্তেই নানা ধরনের অপ্রয়োজনীয় সিস্টেম ফাইল (যেমন thumbs.db, .trashes, .ds_store ইত্যাদি) আপনার পেনড্রাইভে জমা হয়। এর ফলে প্রেনড্রাইভের পারফর্মমেন্স কমে যায়।তবে Usbfresher নামক একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি এসব ফাইল অটোমেটিক বা ম্যানুয়েলি ডিলিট করতে পারেন। আর এই সফটওয়্যারটিতে কমন ফাইলগুলোর লিস্ট দেয়া থাকে যা গুলো অটো ডিলিট হয়ে যাবে।চাইলে আপনি ইচ্ছামত ফাইল এর এক্সেটশন যোগ করতে পারবেন। কাজের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনার কম্পিউটারের লোকাল ড্রাইভটিও অপ্রয়োজনীয় ফাইল সরাতে পারবেন।
সফটওয়্যারটি এই লিংক থেকে ডাওনলোড করে নিন-

http://www.affinity-tools.com/usbfresher/

Facebook